আজ - ১১ই, আষাঢ় |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | গ্রীষ্ম-কাল |
নমস্কার - আদাব। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন।
হ্যালো , প্রিয় বন্ধুগণ বরাবরের মতো আজও আপনাদের মাঝে হাজির হলাম নতুন ইউনিক ব্লগ নিয়ে। প্রতিনিয়তই চেষ্টা করে চলেছি নতুন কিছু উপস্থাপন করার । কারণ আমার বাংলা ব্লগ মানেই যেন ভিন্ন কিছু সৃজনশীলতা মেধাবৃত্তি ।সেই ধারায় প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছি নিজের সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে ভিন্ন কিছু উপস্থাপন করার। আর সেই ধারায় আজও আপনাদের মাঝে একটি ব্লগ উপস্থাপন করতে চলেছি।
হয়তো ইতিমধ্যেই পোস্টের টাইটেল দেখেই বুঝতে পেরেছেন যে আজকের ব্লগে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো শৈশব জীবনের আমাতি পুজোর সময় চাঁদা তুলার অনুভূতি।
সনাতন হিন্দু ধর্মালম্বী বাঙালির বারো মাসে যে তেরো পার্বণ এবং কি প্রতি মাসেই রয়েছে একেক রকম পুজো উদযাপন আনন্দ ইত্যাদি। ঠিক এই বর্ষার সিজনে ও আম কাঁঠালের এই ফলের মৌসুমী হিন্দু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এক আমাতী পুজো করা হয় ।অর্থাৎ ফলমূল দিয়ে ই এই পুজো করা হয় থাকে ৷
আর আমাতি পূজোর দিনে গ্রামের সকল ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চারা গ্রামের রাস্তায় ঠাকুরের ঘর বানিয়ে মূলত ছোট্ট পরিসরে কিছু চাঁদা আদায় ।আর এই মুহূর্তগুলো অনেক রঙ্গিন আর মনোমুগ্ধকর ।আমি নিজেও এক সময় এই আমাতি পূজোর দিনে রাস্তার ধারে মানুষকে আটকে চাঁদা তোলা।
গতকালকে বিকেল বেলা রাস্তায় বিকেল বেলা হাটতে বের হয়েছিলাম । তখনই চোখে পড়লো বেশ অনেক জন বাচ্চা মিলে ধরেছে রাস্তার পার হতে দিবে না কি জ্বালা। হিহিহিহিহি!!!!!
কলার গাছ দিয়ে কলার বাকল দিয়ে বেশ সুন্দর করে বাস বেত সুন্দর করে ঘর বানিয়েছি এবং সেখানে কলার ছোট একটা গাছ দিয়ে মাটি উঁচু করে মূলত ঠাকুরকে রুপ দিয়েছে । সত্যি বলতে তাদের এই ছোট্ট জীবনের খুনসুটি গুলো আমার চোখে দারুণ দারুণ লেগেছিল।
এজন্যই হয়তো বলে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় গুলো ছিল শৈশব জীবন কত আনন্দ উচ্ছ্বাস সবমিলেই শৈশব জীবনের প্রত্যেকটি স্মৃতি মুহূর্ত সারা জীবনের এক বিশাল জায়গা জুড়ে রয়েছে ।যেগুলো এই ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যায়।
আমাকে আটকে রেখেছে ওইপারে যেতে দেবে না টাকা ছাড়া কি আর করার তখন 10 টাকা দে হাতে দেওয়া মাত্রই তারা আনন্দে উল্লাসে মেতে উঠলো ।এরপর তাদেরকে কিছু ফটোগ্রাফি সেই সাথে তাদের সাথে ছোট্ট একটা আনন্দ মূহুর্ত অতিবাহিত করলাম ।
যদিও তারা ইতিমধ্যে বেশ অনেকগুলো খুচরো পয়সা জমেছে । আসলে যে মানুষগুলোকে তারা আটক করে তারাই মূলত কমবেশ করে কিছু খুচরো পয়সা দেয়। আর এতেই তারা অনেক খুশি হয় আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠে।
কিছুক্ষণ তাদের সাথে সময় অতিবাহিত করার পরেই আমি আমার পথে হাটা শুরু করি । তাদের সাথে যতটুকু সময় অতিবাহিত করেছিলাম তখন মনে হয়েছিল আমিও তাদের মত এক শৈশব জীবনে ফিরে এলাম ।
জীবনের রং কত বিচিত্র রঙ্গিন কিন্তু সময়ের সাথে সাথে কত কিছুই না বদলে যায়।
সর্বোপরি এই ছিল আজকে ব্লগে শৈশব জীবনের এক বাস্তবিক আলোকচিত্র নিয়েই আজকের উপস্থাপনা।
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আপনাদের কাছে এখানে বিদায় নিচ্ছি ৷ আবার নতুন কোন ইউনিক ব্লগ নিয়ে হাজির হবো৷ এমন প্রত্যাশা আশা আকাঙ্ক্ষা রেখে এখানেই শেষ করছি৷
ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন৷
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @gopiray |
ডিভাইস | realme 12 |
https://twitter.com/gopiray36436827/status/1672782341562073088?t=9cCs3VVDki3d8SsxOrBeYg&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
By: Urdu Community cruated by @yousafharoonkhan
Join our steemit Facebook page steemit community to promote the steemit all over the world, and keep continue your quality writing content on steemit
Stay together
Join the Urdu Community with more confidence.
Steem On
Join our steemit Facebook page steemit community
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit