শীতের স্বাদের রসভরি পিঠার রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago  (edited)

patisapta.jpg

হ্যালো বন্ধুরা,

মিষ্টি অনুভূতিগুলো কিভাবে তিক্ততায় ভরে গিয়েছিলো, ইতোমধ্যে আপনারা সেটা জেনে গেছেন। তবে জানতে পারেন নাই মিষ্টি অনুভূতির তৈরীর রহস্যটা। আজ সেই রহস্যটা উন্মুক্ত করবো, হি হি হি। শীত মানেই একটু ভিন্ন আমেজ, শীত মানেই ভিন্ন কিছুর অনুভূতি, শীত মানেই মিষ্টি/ঝাল পিঠাপুলির স্বাদ। শীতের সকাল, ঠান্ডা ঠান্ডা অনুভূতি আর পিঠার মিষ্টি স্বাদ, অন্য রকম একটা ভালোলাগা কাজ করে। হয়তো আপনাদের ক্ষেত্রে ভিন্ন অনুভূতি কাজ করতে পারে, যদি অবিবাহিত কিংবা ব্যাচেরল থাকেন, হা হা হা।

তবে শীত মানেই পিঠা এইডা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই, আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি হতে এ বিষয়ে একটি প্রতিযোগিতা চলমান রয়েছে অবশ্য। বউকে বললাম, নতুন টাইপের পিঠা বানাতে হবে, রেসিপি যেন সবার পছন্দ হয়। বউ সোজা উত্তর দেয়, একদম তাই আমিও অনেক দিন অন্য রকম কিছুর স্বাদ পাই না। ঠিক আছে তুমি শুরু করো আমি পাশে থাকবো। বুঝেন এইবার অবস্থা কতোটা মোড় নিয়ে আমায় ফাঁসায় গেলো। কি কইলাম আর বউ কি উত্তর দিলো, উল্টো আমি আটকে গেলাম চিপায়।

তবে পিঠার আইডিয়াটা বউ নিজেই দিয়েছে, এটাকে বলে রসভরি পিঠা কিন্তু সবাই সুজি দিয়ে এটা তৈরী করে। সুজি দিয়ে তৈরী করলে পিঠাটা অনেক সফট হয় এবং খেতে রস মালাই এর মতো লাগে। কিন্তু বেশী সময় রাখা যায় না, নাড়াচাড়া দিলে অনেক সময় ভেঙ্গে যায়। তাই আমরা বুদ্ধি করে সুজির পরিবর্তে চাউলের গুড়া ব্যবহার করেছি। তবে আপনাদের দাঁত যদি শক্তিশালী না থাকে তাহলে এই রিস্ক নিতে যাইয়েন না, না হলে আবার দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যাওয়া লাগতে পারে। হি হি হি ।

কারণ চাউলের গুড়া দিয়ে এই পিঠা বানালে কিছুটা শক্ত হয় এবং রেখে যাওয়া যায়, যেটা আমি করেছি। চলুন তাহলে বক বক না করে রেসিপিটি দেখি, কোথা হতে শুরু আর কোথায় শেষ। শীতের রসভরি পিঠার রেসিপি-

IMG20211109115730.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

  • চাউলের গুড়া
  • খেজুরের গুড়
  • দুধ
  • ডিম
  • দারুচিনি
  • এলাচ
  • তেল।

প্রস্তুত প্রণালীঃ

IMG20211109122520.jpg

প্রথমে একটি পাতিলে দুধ ঢেলে ভালোভাবে জ্বাল করে নেবো। তারপর সেগুলোকে নামিয়ে রাখবো।

IMG20211109144532_01.jpg

এরপর পানি দিয়ে খেজুরের ‍গুড় জ্বাল দিবো, তবে এর সাথে দারুচিনি এবং এলাচ দিবো। জ্বাল হয়ে গেলে চুলার আগুন ডিম/ কমিয়ে রাখবো।

IMG20211109150217_01.jpgIMG20211109150323_01.jpg

এখন একটি বোল নিয়ে চারটি ডিম ভেঙ্গে ভালোভাবে ফেটে নিবো।

IMG20211109150323_01.jpgIMG20211109150522_01.jpg

এরপর চালের ‍গুড়া মিশিয়ে খামির করার চেষ্টা করবো।

IMG20211109150941_01.jpgIMG20211109151031_01.jpg

এখন কিছু পরিমানে পানি মিশিয়ে খামিরকে পাতলা করে নিবো।

IMG20211109151336_01.jpgIMG20211109151635_01.jpg

একটি প্যান বা কড়াই চুলায় দিয়ে তেল গরম করবো, তারপর সে তেলের মাঝে পাতলা খামির হতে একটু একটু করে তেলে ছাড়বো।

IMG20211109152006_01.jpgIMG20211109152404.jpg

অনেকেই ফুলের শেপ দিয়ে ভাজার চেষ্টা করেন, আামি ফাঁকি দিয়ে ছোট গোল আকৃতির করার চেষ্টা করেছি। উল্টে-পাল্টে দিয়ে বাদামি কালার করে ভাজার চেষ্টা করেছি।

IMG20211109153037_01.jpgIMG20211109153051_01.jpg

এখন পিঠাগুলোকে জ্বাল দেয়া খেজুরের গুড়ের মাঝে ঢেলে দিবো এবং একটি ঢাকনা দিয়ে আরো কিছু সময় জ্বাল দেয়ার চেষ্টা করবো।

IMG20211109153219.jpgIMG20211109155202.jpg

এখন পিঠাগুলোকে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে নেবো এবং তারপর পূর্বে জ্বাল দিয়ে রাখা দুধগুলো ঢেলে দিবো।

IMG20211109230245_01.jpg

তারপর এগুলোকে ৪-৬ ঘন্টা দুধে ভিজিয়ে রাখতে হবে। অনেকেই সারারাত ভিজিয়ে রাখেন তারপর সকালে স্বাদ উপভোগ করেন।

IMG20211109230340_01.jpg

আচ্ছা তাহলে আপনারা সকাল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন, আমি এই ফাঁকে স্বাদটা চেক করে নেই, হি হি হি। কেমন দেখলেন রাসভরি পিঠা, আমি খেয়ে সেই স্বাদ পেয়েছি, তবে একটু শক্ত ছিলো।

ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah

break.png
Leader Banner-Final.pngbreak.png

আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।

break.png

banner-abb23.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বলছি এতো রসে ভরা পিঠা দেখিয়ে কি ঠিক কাজ করলেন😁। বাড়িতে এখনো ঠিকভাবে পিঠা তৈরির কার্যক্রম শুরু হলো না। তবে এই পিঠাগুলোতে চাল দেওয়ার কারণে শক্ত ভাবটা থেকে যায়। দুধে যতক্ষণ ভিজিয়ে রাখা যাবে ততক্ষন ভালোভাবে খাওয়া যাবে। সব থেকে বেশি ভালো লাগে তোলার সাথে সাথে গরম গরম খাওয়া।

ইশ হাফিজ ভাই কত মজার মজার পিঠা দেখে তো জিভের জল সামলাতে পারছিনা। এইখানেই আমি নিরব কোন পিঠা বানাতে পারি না তাই আপনাদের সাথে কোন রেসিপি শেয়ার করতে পারছিনা, শুধু দেখছি আর জিভের জল ফেলছি। আপনার পিঠাগুলো দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে। উপর দিয়ে দুধের সর গুলো দেয়াতে আরও বেশি আকর্ষণীয় লাগছে। খেতে না পারার কষ্টটা কি আর বলবো। মনে হচ্ছে খুবই মজা হয়েছে পিঠাটি দুধের ভিতরে ঢুবে রসে টইটুম্বুর হয়ে গেছে। কি আর করার শুধু দেখেই গেলাম।

না না না আপু এটা ঠিক হচ্ছে না, ভাইয়ের বাসায় চলে আসতে পারেন যখন তখন, পিঠা না হয় আবার বানাবো বোনের জন্য। সত্যি পিঠাগুলো অনেক স্বাদের হয়েছিলো।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।অনেক খুশি হয়েছি।

আপনাদের ক্ষেত্রে ভিন্ন অনুভূতি কাজ করতে পারে, যদি অবিবাহিত কিংবা ব্যাচেরল থাকেন, হা হা হা।

ভাববার বিষয়। মাঝে মধ্যে যে কি থেকে কোথায় চলে যাই টের ই নাই, মাথায় ও আসেনা। 🙄

দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যাওয়া লাগতে পারে

এতো টেনশন কিসের। শুভ ভাই আছে তো।আশা করি ফ্রি তে করিয়ে দিলেও দিতে পারে।
আপনার রসভরি পিঠা দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। আগে কখনো দেখিনি এই পিঠা।

অনেক খিদা লাগছে পিঠা গুলো পেলে ভালোই হতো, হাহাহা । পিঠা গুলো দেখি আসলে আমার অনেক পছন্দ হয়েছে মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজা হবে। শীতের সময় এসব পিঠা খেতে ভালই লাগে ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

শুভ ভাইয়া আছে,দাতের ডাক্তারের চিন্তা করতে হবেনা😁😁
সকাল হয়ে গেছে ভাই,আরো কি অপেক্ষা করতে হবে?🤨

রসভরি পিঠা অনেক অসাধারণ একটি পিঠা। আমি অনেক আগে একবার এই রসভরি পিঠা বানিয়ে ছিলাম। কিন্তু ভাইয়া আপনার রসভরি পিঠা গুলো দেখেই আমার অনেক ভালো লাগলো। আপনি খুব সুন্দর লাগে প্রতিটা ধাপ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। রসভরি পিঠা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

এই পিঠাগুলি কিছুটা দুধ গোকুল পিঠার মতো দেখতে লাগছে।তবে এটি খেতে বেশ মজাদার।অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া আপনার পিঠাটি।এছাড়া খেজুর রসের মধ্যে পিঠাগুলি ডুবালে সেই স্বাদের হবে।কিন্তু রস এখন বিলুপ্তির পথে।ধন্যবাদ ভাইয়া।

ভাই আমার কাছে রসভরি অনেক মজা খেতে। আমিতো মাঝেমধ্যেই আম্মু কাছে বাইনা করে বসি এই পিঠাটি বানানোর জন্য। এই পিঠাটি আম্মু খুব ভালো বানাতে পারে। যেন গালে দিলেই গলে যায়।
আর আমার একটা বদ অভ্যাস আছে পিঠা গুলোর খাওয়ার আগেই রস গুলো খেয়ে ফেলে।

রসভরি পিঠা আমার অচেনা একটি পিঠা। এবং এই প্রথম দেখলাম। পিঠা প্রথমে ভেজে নিয়ে তারপর রসে দেওয়া বেশ দারুণ ছিল। আমাদের দিকে এই রকম পিঠার চল নেই বলা যায়। ভালো ছিল পিঠা টা।

কি কইলাম আর বউ কি উত্তর দিলো, উল্টো আমি আটকে গেলাম চিপায়।

হাফিজ ভাই ফাইসা গেছে মাইনকা র চিপায়😂😂।

এ তো এক অনন্য পিঠা মনে হচ্ছে যা আগে দেখিনি। তবে আমিও আপনার সাথে একমত চালের গুঁড়া ব্যবহার করার সিদ্ধান্তটা অবশ্যই সুজির পরিবর্তে ভালো হয়েছে বলে মনে করি।

শীত এলেই বাঙালির মনে পড়ে শীতের পিঠার কথা। পিঠা ছাড়া বাংলার শীত যেন পরিপূর্ণ হয় না। ঐতিহ্যবাহী শীতের বাহারি পিঠা খাওয়ার রীতি বাংলার প্রাচীন যুগ থেকেই।রসভরি পিঠা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে।আপনার রেসিপির ধরনটা খুব সুন্দর ছিলো।

শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

ঠিক বলেছেন ভাই শীত মানেই পিঠা। কিন্তু সেটি বিয়ের আগে পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল । আমি খুব বেশি পিঠা বানাতে পারি না এইজন্য শীত আসলেও পিঠা বাইরে থেকে কিনে খেতে হয়। বাবার বাড়ি অথবা শ্বশুরবাড়ি গেলে ভিন্ন কথা। তখন সকাল-সকাল পিঠা খাওয়া হয়। মজাই লাগে আলাদা। আপনার পিঠা বানানো পদ্ধতিটা আমার কাছে সহজ লেগেছে। আমিও বাসায় এভাবে চেষ্টা করব । দেখে মনে হচ্ছে ভালই মজা হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সহজভাবে একটি পিঠার রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

আপনার প্রতিটি পোস্ট অসাধারণ হয়ে থাকে সেটা হোক মোটিভেশনাল কোনো কথা বা কোন রেসিপি। আপনার রেসিপিটি দেখে আমি পুরাই মুগ্ধ হয়ে গেছি ভাই। তবে আপনার সঙ্গে একটু শেয়ার করতে পারলে অনেক মজা হইত। সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে শেয়ার এর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

ভাই এই পিঠার নাম আগে কখনো শুনিনি। অনেক আগে আমি একবার একটা পিঠা খেয়েছিলাম। পিঠাটা সম্ভবত সুজি দিয়ে বানানো ছিল এবং রসে ভেজানো ছিল। সেই সাদ এখনো মুখে লেগে আছে। আপনার পিঠাগুলি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেকটা তেমনি হবে। আপনি ভালই পারেন।

ভাইয়া এবার কিন্তু আর লোভ সামলাতে পারছি না। আমার সব ধরনের পিঠা খেতে ভালো লাগে। আমি কোনো দিন আপনার বাড়ি যাই তাহলে ভাবি বলবো আগে পিঠা বানিয়ে খাওয়াতে। হা হা হা ভাবি আর আপনাকে খুব জ্বালাবো। আপনি শুধু আমার পছন্দের রেসিপি শেয়ার করেন। ভাইয়া মনে হচ্ছে পিঠা টি খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

ভাইয়া আপনার এতো সুন্দর পিঠার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো।আপনার রেসিপিটি অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। শীতের সময় পিঠা পুলি খাওয়ার মজাই আলাদা।ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এতো সুন্দর রেসিপি তুলে ধরার জন্য।

আপনার রসভরি পিঠা দেখতেছি রসে ভরপুর।আমার মা পিঠাটা বাসায় প্রায় বানায় কিন্তু আমি তেমন একটা পিঠা পছন্দ করি না। কিন্তু আপনার এই পিঠার রেসিপি দেখে আমার খুবই খেতে ইচ্ছে করতেছে।আপনি এই রেসিপি সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনি ধাপে ধাপে বুঝিয়ে দিয়েছেন কিভাবে রসভরি পিঠটা তৈরি করতে হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পিঠা এর রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

জিভে জল আনার মতো একটা পিঠার রেসিপি শেয়ার করলেন ভাইয়া। মনে হচ্ছে এখনি বাসায় বানিয়ে খায়। রসে ফুলে আছে পিঠা গুলো । দেখেই ভালো লাগছে। খেতে না জানি কতটা টেস্টি হবে। রেসিপি শিখে নিলাম যে কোন সময় বাসায় বানানো যাবে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।

Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.

Manually curated by @jasonmunapasee

r2cornell_curation_banner.png

এতো স্বাদের পিঠা দেখেই তো বসে পড়তে মন চাইছে , রসালো পিঠা , এই ধরণের পিঠা বেশির ভাগ রাজশাহীর মানুষ তৈরি করে , দুধ চিতই ,দুধ পুরি ,আমার কাছে এইগুলা সব থেকে বেশি ভালো লাগে , অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া।

শীতের স্বাদের রসভরি পিঠার রেসিপি এরকম পিঠা দেখেছি কিন্তু নামটা ভিন্ন লাগলো আমার ক্ষেত্রে এবং আপনি আসলেই ছবি গুলা খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন এবং অনেক সুন্দর ভাবে প্রয়োজন উপকরণগুলো দিয়েছেন। প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে বর্ণনা করেছেন। খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল

ও দাদা , একা সব না খেয়ে বাটিটা একটু এদিকে দিন না , টপাটপ দুটো মুখে ভরি। ঈশ কি রসালো দেখাচ্ছে। দারুন দারুন 👌👌👌 রেসিপি তো খুব একটা কঠিন না । তবে এটা আমি খেলে আপনার আর ভাবির হাতেই খাব। এই বলে দিলাম। 🥰

ভাইয়া আপনার শীতের রেসিপি পিঠা দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আমার খেতে খুব ইচ্ছা করছে কারণ এই রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। তাই বারবার খেতে ইচ্ছা করছে। যদি খেতে পারতাম তাহলে অনেক ভালো লাগতো। আপনার প্রতি ধাপ খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই রসবড়ি পিঠা নাকি দারুণ লাগে খেতে।
আমি কখনও খাইনি। আমার মা একদিন একটা পিঠার বর্ণনা করছিলেন আমার মনে হচ্ছে এই সেই পিঠা!

দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে 😋😋😋

শীতের সময় এত সুন্দর রসবড়া রেসিপি আমাদের সামনে উপস্থাপন না করলেও পারতেন কেননা দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে ।আপনি তো আর খাওয়াবেন না যাইহোক রেসিপিটি অসাধারণ ,খুব ভালো লেগেছে আমার। এ ধরনের পিঠা আমার দারুন লাগে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দরভাবে একটি রেসিপি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন ।ভবিষ্যতে দেখি আমরাও রান্না করবো ইনশাআল্লাহ।

আমার কাছে একদম ইউনিক পিঠা। দেখে বুঝলাম অনেক সুস্বাদু হবে। আপনি যেভাবে তৈরি করেছেন সুস্বাদু হতে বাধ্য। উপস্থাপনাও দারুন ছিলো। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া খুবই স্বাদের রসভরি পিঠা আমাদের মাঝে ভাগ করে নেবার জন্য।

কত মজাদার পিঠার রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।আমি সুজির রসভরী পিঠা তৈরি করা জানি। কিন্তু আপনার রেসিপিটি দেখে খুব ভালো লাগলো৷ আমার কাছে এটি সম্পূর্ণভাবে নতুন একটি রেসিপি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

শীতের পিঠা মানে সত্যিই এক স্বাদের জিনিস।
আর আপনার রসভরি চমৎকার এই পিঠাটি মুখে রস এনে দিলো। এই পিঠা আমি গ্রামের বাড়িতে বেশ কয়েকবার খেয়েছি, তবে শহুরে জীবনে কম খাওয়া হয়েছে। আমি চেষ্টা করবো তৈরি করতে পারি কিনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপির জন্য 💌