আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা যতো বেশি কোনো কাজে সফলতা অর্জন করতে চাই। ততো বেশি আমাদের জীবনে বাঁধা সৃষ্টি হয়। সেটা আপনি যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে যদি একটু বিবেচনা করে দেখেন। তাহলে দেখতে পাবেন। অর্থাৎ ধরুন আপনি কোনো কাজ করতে চাইছেন। কোনো কাজের দিকে আগাতে চাইছেন কিংবা কোনো কাজে সফলতা আনতে চাইছেন। ঠিক তখন দেখবেন যে, আপনাকে কয়েকজন মানুষ পেছন থেকে এমন ভাবে টেনে ধরবে। যাতে আপনি কোনোভাবেই সামনে আগাতে না পারেন।
হতে পারে তাদের সেই বাঁধাতে তাদের নিজেদের মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে। কিন্তু তাতেও তারা আসলে হার মানবে না। অর্থাৎ নিজেদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে হলেও তারা অন্যের ক্ষতি করতে সব সময় ব্যস্ত থাকবে।এই ধরনের মানুষদের উদ্দেশ্যেই আজকে আমার এই লেখা। আসলে আপনাদের জন্য কিংবা আপনাদের বিপক্ষে যারা এই ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাদেরকে এটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবেন যে, কেউ যদি আমাদেরকে ভাঙতে আসে। অর্থাৎ কেউ যদি একটা মানুষের পরিস্থিতির দিক বিবেচনা করে তাকে দুর্বল করতে আসে। তাহলে সেই ভাঙতে আসাটা হয়, তাকে গড়তে আসা। কারণ আপনি তাকে যতো বাধা দেবেন। সে ততো বাধা পার করার শক্তি অর্জন করবে।
আর যে প্রতিনিয়ত কোনো বাঁধা পার করার শক্তি অর্জন করবে। তাকে কিন্তু আপনি একটা পর্যায়ে গিয়ে আর কোনোভাবেই ভাঙতে পারবেন না। কোনোভাবেই বাঁধা দিতে পারবেন না। ঠিক তেমনভাবে কোনোভাবেই আপনি আর তাকে দমিয়ে রাখতে পারবেন না। অর্থাৎ নির্বিশেষে একটা ব্যাপার দাঁড়ায় যে, আপনি শুধুমাত্র নিজের জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করলেন আর কিছুই না!তাই যারা বাধা প্রাপ্ত হয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরছেন। তাদের উদ্দেশ্যে বলবো, হতাশ হলে চলবে না। জীবনে এমন খারাপ মানুষ অনেক আসবে। তাদের জন্যই নিজেকে শক্ত করতে হবে আরো। কারণ তারাই কিন্তু আমাদের শক্ত হওয়ার কিংবা নিজেদেরকে শক্ত করার একটি মূল। কারণ তাই তাদেরকে আমরা পজেটিভ ভাবে নেই এবং তাদেরকে আমাদের শক্তিটাও দেখিয়ে দেই।