বাঁকা রাস্তা ধরতেই হয়!

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

আজকে ভাবলাম এমন একটি লেখা আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করি। যে লেখাটি হয়তো আমরা কখনো না কখনো ভেবেছি। অর্থাৎ যেই ব্যাপারটি কখনো না কখনো ভেবেছি। কিন্তু সেভাবে হয়তো লেখালেখির জন্য উপযুক্ত বলে কখনোই মনে হয়নি। কিংবা লেখালেখি করতেও ইচ্ছা হয়নি। কিন্তু আমার মাঝে মধ্যে যে চিন্তাগুলো মাথায় ঘুরে। সেই ব্যাপার গুলো নিয়েই লেখালেখি করতে একটু বেশি ভালো লাগে। তো আজকেও ভাবলাম তেমন একটি লেখা আপনাদের সাথে শেয়ার করি।

মাঝেমধ্যে একটি ব্যাপার দেখবেন যে, আপনি কোনো একটি কাজ খুব ভালোভাবে করতে চাইছেন। খুব ভালো মন মানসিকতা কিংবা ভালো মেজাজ এর সাথে করতে চাইছেন। কিন্তু দেখবেন আপনি যতোই কোনো কাজ খুব ভালোভাবে করার চেষ্টা করেন না কেনো। কোনো না কোনো ভাবে আপনাকে বাধা দিবে এবং এমনভাবে বাধা দিবে যাতে আপনার একেবারে মেজাজ অনেক বেশি খারাপ হয়ে যায়।

এই ধরনের মানুষদেরকে হ্যান্ডেল করার উদ্দেশ্যে আমার লেখাটি লিখা। অর্থাৎ ধরুন যে মানুষগুলো আপনাদের সাথে এই ধরনের আচরণ কিংবা এই ধরনের ব্যবহার করবে। তাদেরকে আপনার উচিত জবাব দেওয়া উচিত। অর্থাৎ ওই কাজটি কিছুক্ষণ হলেও বন্ধ রেখে, আপনাদের উচিত প্রথমে ওই মানুষগুলোকে শায়েস্তা করা। কারণ ওই মানুষগুলো স্বভাবটাই এমন। অর্থাৎ তারা কখনোই আপনাকে ভালো কাজ ভালোভাবে সোজা সরল ভাবে করতে দেবে না। তাই আপনারও উচিত বাঁকা পথ অবলম্বন করা। অর্থাৎ সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে কখনো কখনো আঙ্গুল একটু বাঁকা করতেই হয়। ঠিক তেমন ভাবেই, যে মানুষগুলো আপনাকে কাজের সময় বিরক্ত করবে। তাদেরকে ঠিক সেভাবেই শায়েস্তা করা উচিত। কারণ বেশিরভাগ ভালো মানুষ আসলে মুখ বুঝে সহ্য করে থাকে।

আসলে একটা কথা আছে যে, ভালো মানুষের কোনো দাম নেই। ঠিক একইভাবে, কেউ যখন খুব ভালো মানুষি করে। তখন আসলে তাকে অনেক মানুষ এই বিরক্ত করা শুরু করে। তাই উপযুক্ত জবাব দেওয়া উচিত।