হাই বন্ধুরা! কেমন আছেন সবাই? আশা করি, আপনারা সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আমার বাংলা ব্লগের সকলকে শুভকামনা জানিয়ে শুরু করছি আজকের একটি নতুন পোস্ট। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি বেশ কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে।

ধুন্দল সবজিটা আমরা সবাই কমবেশি পছন্দ করে থাকি। আমারও ধুন্দুলের তরকারি খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। ধন্দুল মাছ দিয়ে রান্না করে খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। আবার এ ধরনের সবজি ফটোগ্রাফি করতেও অনেক ভালো লাগে। অন্য ফটোগ্রাফির চেয়ে সবজির ফটোগ্রাফি গুলা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। সেই সাথে সবজির ফটোগ্রাফি করতেও আমার ভালো লাগে। বাজারে ধুন্দল প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়। এছাড়া আমিও বাজারে গেলে ধুন্দুল সবজিটা কিনে থাকি। কারণ আমার কাছে এই সবজিটা খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। অন্য সবজি তুলনায় ধুন্দুল সবজিটা খুবই ভালো লাগে আমার কাছে।

গাছ থেকে তোলা যেকোনো টাটকা সবজির ফটোগ্রাফি দেখতে কি যে সুন্দর লাগে তা বলে বোঝানোর মত না। আমার কাছে তো এধরনের ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লাগে।ধুন্দুলের তরকারি আর ঝিঙের তরকারি কিছুটা এক লাগে তবে বাজারে ধুন্দুলের চাহিদা অনেক বেশি। তুলনামূলক ধুন্দুলের তরকারি বেশি মজা লাগে বলার সবাই ধুন্দুল কিনে থাকে।

ধুন্দল সবজিটা যেমন খেতে মজা লাগে। ঠিক তেমনি করে ধুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফিও আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে আমি যে গাছটা থেকে ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেখানের গাছটি প্রায় নষ্ট হয়ে গিয়েছিল এজন্য তেমন ফুল ছিল না গাছটিতে। ওই গাছেতে বেশ কয়েকটি ধুন্দল ছিল। সেগুলো দেখেই আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। তবে ফুলের ফটোগ্রাফি তো আরো বেশি সুন্দর লাগে। তারপরও এখানে ধুন্দুলের ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগছে। এ ধরনের সবজি খেতে যেমন মজা লাগে ঠিক তেমনি করে পছন্দের কোন জিনিসের ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। এজন্য আমি আমার পছন্দের যেকোনো জিনিসের ফটোগ্রাফি করি।

আমি হেলাল উদ্দিন, আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম নাগরিক। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুরে। আমার বর্তমান ঠিকানা ঢাকা সাভার, বিশ-মাইল। আমি বিবাহিত,একজন বেসরকারি চাকুরীজীবী। আমার স্টিমিট আইডির নাম হচ্ছে @helal-uddin।