হ্যালো বন্ধুরা!
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ মেহেরবানীতে আপনারা অনেক অনেক ভাল রয়েছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় বেশ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি জাতীয় স্মৃতিসৌধে ঘোরাঘুরি আর রঙ্গন ফুলের ফটো ধারণের অনুভূতি শেয়ার করার জন্য। আশা করব সুন্দর সুন্দর এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে। জাতীয় স্মৃতিসৌধ আমাদের ১৯৭১ এর বিজয়ের স্মৃতি স্মরণ করে দেয়। জাতীয় স্মৃতিসৌধ আমাদের স্বাধীন গৌরব বয়ে আনে। তাইতো জাতীয় স্মৃতিসৌধকে অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে। আর এই জাতীয় স্মৃতিসৌধকে এক নজর দেখার জন্য সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেক মানুষ প্রত্যেকদিন ঘুরতে আসেন। সৌভাগ্য যে জাতীয় স্মৃতিসৌধের অনেকটা নিকটে অবস্থান করতে পেরে। যখন ইচ্ছে হয় তখন সেখানে ছুটে চলে যাওয়ার সুযোগ করে নিতে পারি। সেখানে কিছুটা সময় অবস্থান করে বেশ সুন্দর সুন্দর ফটো ধারণ করার সুযোগ মিলে। ঠিক তেমনি আজকে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করলাম জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ধারণ করা বিভিন্ন রকম ফুল গাছ থেকে ফুলের ফটোগ্রাফি। মনোরম এই পরিবেশে ঘোরাঘুরি করতে অনেক ভালো লাগে। পাশাপাশি ফটো ধারণ করতে অনেক ভালো লাগে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধের বিভিন্ন জায়গাতে খুব সুন্দরভাবে অনেকগুলো ফুলের গাছ লাগানো আছে। গেট থেকে প্রবেশ করেই স্মৃতিসৌধের পান লক্ষ্য করতে গেলেই আপনার প্রথমেই বিভিন্ন রকমের ফুল চোখে ভাগ্যে। প্রত্যেকটা ধাপে ধাপে অগ্রসর হওয়ার পাশাপাশি সুন্দর সুন্দর ফুলের দেখা মিলবে এই স্মৃতিসৌধের এপাশে ওপাশে। তবে যেখানে হেলিপ্যাড রয়েছে সেখানে অবস্থান করলে দেখতে পারবেন বিভিন্ন রকমের ফুলের গাছের মধ্যে রঙ্গন ফুল গাছের বেশ কিছু সারি। ফুল গাছগুলো অনেক সুন্দর ভাবে কাটিং করে রাখা হয়। প্রত্যেকটা গাছের একই রকমের সাইজ করে রাখা হয়েছে। আর এই সৌন্দর্যটা যেন দর্শনার্থীদের নজর করে। মনোরম এই পরিবেশে মন চায় যখন তখন উপস্থিত হয়ে এবং কিছুটা সময় সেখানে বসে কাটিয়ে দেয়।
এখানে সবচেয়ে বেশি ভালোলাগার বিষয় রঙ্গন ফুলগুলো বিভিন্ন রকমের রয়েছে। আর ফুল গাছগুলো এত সুন্দর ভাবে সারিবদ্ধ করা হয়েছে যার এর পাশ থেকে ওপাশে উভয় দিকটা রাস্তা ও চলাচলের সুব্যবস্থা করেছেন। প্রতিনিয়ত শত শত দর্শনার্থী উপস্থিত হয় এবং এই সমস্ত ফুল গুলো দেখে মুগ্ধ হয়। পাশাপাশি যারা ফটো ধারণ করতে বেশি পছন্দ করেন তারা ফটো ধারণ করে থাকেন। আবার অনেক মানুষ রয়েছে তাদের সুন্দর সুন্দর ভিডিও ধারণ করে থাকেন এখানে। এখানে অসংখ্য ফুলের গাছ লাগানো রয়েছে তাই শুধুমাত্র ফুলের গাছের গোড়ার আগাছাগুলো দমন করে রাখেন। ফুলের গাছ ছাড়াও চারিপাশে যেন নরম সবুজ ঘাসে পরিপূর্ণ। ইচ্ছে হলে ইটের পাঁচিলের উপর বসা যায় অথবা বসার জায়গা গুলোতে বসা যায়। এছাড়াও বেশিভাগ মানুষ পছন্দ করে এই সমস্ত নরম ঘাসের উপর বসে থাকতে। এখানে এতটাই সুন্দর নিরিবিলিও মনোরম পরিবেশে রয়েছে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো উপভোগ করতে পারেন উপস্থিত থেকে।
ফটোগ্রাফি | রঙ্গন ফুল |
---|---|
ফটোগ্রাফি ডিভাইস | Mobile phone |
আমার ঠিকানা | গাংনী-মেহেরপুর |
বর্তমান অবস্থান | ঢাকা সাভার |
ফটোগ্রাফার | @helal-uddin |
ধর্ম | ইসলাম |
দেশ | বাংলাদেশ |
পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি মোঃ হেলাল উদ্দিন। আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম নাগরিক। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুরে। আমার বর্তমান ঠিকানা,ঢাকা সাভার বিশ-মাইল। আমি একজন বিবাহিত ব্যক্তি। কর্মজীবনে একজন বেসরকারি চাকরিজীবী।
Twitter-promotion
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার আজকের টাস্ক
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
স্মৃতিসৌধে বেশ দুর্দান্ত মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন প্রকৃতির পরিবেশে। রঙ্গন ফুলের সৌন্দর্য সত্যি বেশ দারুন। রঙ্গন ফুলের আলোকচিত্র দেখে খুব ভালো লাগলো। এতো চমৎকার রঙ্গন ফুলের আলোকচিত্র শেয়ার করার জন্য আপনাকে ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এখানে রঙ্গন ফুল রয়েছে অনেক।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit