বাসায় তৈরি চকলেট কেক এর রেসিপি🎂

in hive-129948 •  14 days ago 

"হ্যালো",

আমার বাংলা ব্লগ বাসি, সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়াই এবং আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। সবার সময় ভালো কাটুক এই কামনাই করছি।

সবাইকে আমার নতুন একটি রেসিপি ব্লগে স্বাগতম।বেশ অনেকদিন পর আপনাদের সাথে রেসিপি শেয়ার করছি। যদিও এটি অনেক আগেই করা ছিল। যাই হোক ডিসেম্বরের ১৪ তারিখ আপনাদের ভাইয়ার জন্মদিন ছিল। সেদিন আমি নানু বাসায় ছিলাম।ইচ্ছে ছিল বাহির থেকে কেক অর্ডার করে একটু ছোটখাটো আয়োজন করব বাসায়। কিন্তু নানুবাড়ি থেকে বাসায় ফিরতে অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছিল। তাই হাতে একদমই সময় ছিল না। আর আপনাদের ভাইয়াও বারবার নিষেধ করছিল যেন কোনো আয়োজন না করি আমি। কিন্তু মনটা তো কোনোভাবে মানে না। তাই ভাবলাম বাসায় যেহেতু সবকিছু আছে তাই ছোটখাটো একটা কেক বানিয়ে ফেলি।

কেক বাসায় প্রচুর বানানো হয় কেননা আমি বাহিরের কেক আমার ছেলেকে খাওয়াই না সবসময় বাসায় তৈরি করে খাওয়াই। যাইহোক বাসায় আমি উনার জন্মদিন উপলক্ষে চকলেট কেক বানিয়েছিলাম। আর সেই রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি ভাল লাগবে। তো চলুন রেসিপিতে যাই।

1000019740.jpg

1000019745.jpg

1000019744.jpg

1000019742.jpg

1000019746.jpg

1000015079.png

উপকরণ
ময়দা
ডিম
কোকো পাউডার
চিনি
তেল
ভ্যানিলা এসেন্স
বেকিং পাউডার
দুধ

1000019739.jpg

1000000122.png

ধাপ-১

প্রথমেই ব্লেন্ডারে দুটি ডিম,হাফ কাপ চিনি এবং হাফ কাপ তেল দিয়েছি।

1000019738.jpg

ধাপ-২

বেশ খানিকটা সময় ধরে এটা ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিয়েছি যতক্ষণ না পর্যন্ত এটি ফমি আকার ধারণ করেছে।এরপর একটি বাটিতে ঢেলে নিয়েছি

1000019737.jpg

ধাপ-৩

এবার এক কাপ পরিমাণে ময়দা নিয়ে অল্প অল্প করে দিয়ে ভালোভাবে সবগুলো উপকরণ মিশিয়ে নিয়েছি।

1000019736.jpg

ধাপ-৪

এ পর্যায়ে দুধ এ্যাড করে চামচের সাথে আবারো ভালভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।

1000019735.jpg

ধাপ-৫

এবার কোকো পাউডার, বেকিং পাউডার এবং ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে আবারো সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছি।

1000019734.jpg

ধাপ-৬

এবার কেক বেক করার জন্য একটি বাটি নিয়েছি এবং বাটিতে তেল মাখিয়ে নিয়ে একটা টিস্যু গোল করে কেটে দিয়েছি। এরপর কেকের ব্যাটার টা দিয়ে দিয়েছি।

1000019733.jpg

ধাপ-৭

এবার চুলা একটি বড় হাড়ি বসিয়ে হাই হেঁটে হাঁড়িটি গরম করে নিয়ে মাঝে একটা স্ট্যান্ড বসিয়ে কেকের বাটিটি বসিয়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ঢাকনার ফুটো টা বন্ধ করে দিয়ে প্রায় ৪৫ মিনিটের মতো মিডিয়াম লো আছে রেখে দিয়ে ৪৫ মিনিট পর একটা কাঠির সাহায্যে চেক করে নিতে হবে। যদি কাটিতে কোন কিছু লেগে না যায় তাহলে বুঝবেন কেকটি পারফেক্ট তৈরি হয়ে গেছে।

1000019732.jpg

1000019741.jpg

1000019743.jpg

1000019744.jpg

যাইহোক এরপর কেটে নামিয়ে একটু ঠান্ডা হলে আপনাদের ভাইয়াকে দিয়েছিলাম কাটতে। বাবু তোকে একটি ভীষণ খুশি তার বাবার আগে সেই কেকটা কাটার জন্য তাড়াহুড়ো করছিল এরপর বাবা ছেলে দুজনে মিলে কেকটা কেটে ছিল এবং খুবই মজা করে খেয়েছিল সত্যি কথা বলতে আমি যতটা খুশি হয়েছি ততটা খুশি বাইরে থেকে কেয়া করলে হয়তো হতাম না। দিনশেষে তাদের এই হাসি মুখগুলো আমার কাছে বেশি সুখ দেয়।ভাবছি এবার শহরে গেলে ক্রিম সহ কেক তৈরীর সব উপকরণ কিনে আনবো।যাইহোক আমার রেসিপিটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে জানাবেন। আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। দেখা হবে পরবর্তীতে। সবাই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

❤️আমার পরিচয়❤️

আমি হাবিবা সুলতানা হীরা । জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। পেশাঃ গৃহিণী। শখঃ নতুন নতুন রেসিপি বানাতে ভালো লাগে। তাছাড়া গান গাওয়া, আর্ট করা, ফটোগ্রাফি করা ও বাগান করতে আমি বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। আমি স্টিমিটে ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে যুক্ত হই।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনি নিজের হাতে এত মজাদার কেক রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। তবে এই কেকটা অনেক বেশি স্পেশাল ছিল বুঝতেই পারছি। দেখে তো মনে হচ্ছে অনেক মজা করে খাওয়া হয়েছে কেকটি। ভাইয়ারও অনেক পছন্দ হয়েছিল বোঝাই যাচ্ছে। আমার কিন্তু দারুণ লেগেছে আপনার তৈরি করা এই কেক।

আমার তৈরি কেকটি আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে খুশি হলাম আপু। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

চকলেট কেক আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। আপু আপনার তৈরি করা কেকটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। চকলেট কেক তৈরির প্রতিটি ধাপ ধারাবাহিকভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। মজাদার এই চকলেট কেক রেসিপিটি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

হ্যাঁ ভাইয়া এই চকলেট কেক খেতে সুস্বাদু হয়েছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

১৪ ই ডিসেম্বর ভাইয়ার জন্মদিন ছিল আগে জানলে আপনাদের বাসায় দাওয়াত নিতাম হা হা হা। বাসায় ঘরোয়া ভাবে চমৎকার কেক রেসিপি তৈরি করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। বাইরের কেকের চেয়ে বাসায় কেক তৈরি করে খেলে সেটা বেশি মজা লাগে আবার শরীরের পক্ষে উপকারী। মজাদারকে কেক রেসিপি কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু

শুধু জন্মদিনেই কেন আসতে হবে ভাইয়া। যে কোনো সময় চলে আসবেন। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাসায় বসে এতো সুন্দর একটি কেক রেসিপি তৈরি করেছেন, দেখে বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে। আপনার তৈরি করা চকলেট কেক এর রেসিপি টি অনেক বেশি ভালো হয়েছে আপু। আপনি ধারাবাহিক ভাবে খুবই সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন। কেক টি দেখে লোভ লেগে গেল আমার।

চকলেট কেকের রেসিপিটি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

চকলেট কেক যদিও বা আমার তেমন একটা ভালো লাগে না তবে আপনার তৈরি করা চকলেট কেকটি দেখে মনে হচ্ছে দারুন টেস্টি হয়েছিল। প্রত্যেকেই দেখতেছি মজা করে খেয়েছিলেন। সেই সাথে কেকটি তৈরি করার প্রসেসগুলিও সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। সব মিলিয়ে খুবই ভালো লাগলো। কেক বানানোর রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

জন্মদিন উপলক্ষে কেক বানানোটা আমারও খুব ভালো লাগে। একসময় খুব কেক বানাতাম। এখন যেন সময়ই পাই না৷ আসলে মেয়ের পেছনে অনেকটা সময় চলে যায় তো। একা সব দিক সামলাতে খুব অসুবিধে হয়। কবে থেকে গাজর কিনে এনেছি৷ কিন্তু সে কেক আর বানানোই হচ্ছে না৷

খুব সিম্পল পদ্ধতিতে আপনি চকলেট কেকটা বানিয়েছেন৷ ডিম দেওয়া কেকের আলাদাই স্বাদ হয়৷ কিন্তু এই কেকে কখনও কন্ডেন্স মিল্ক দিয়ে দেখবেন৷ স্বাদের মাত্রা দ্বিগুণ বাড়ে। যদিও সেটা আমারই করা এক্সপেরিমেন্ট। তাও শেয়ার করলাম আপনার সাথে৷

যেহেতু বলেছেন অবশ্যই একবার কনডেন্স মিল্ক দিয়ে বানিয়ে ফেলব।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

আপনার বাসায় তৈরি করা চকলেট কেক এর রেসিপিটা আমার কাছে দারুণ লেগেছে। বাসার মধ্যে এমন কেক বানাতে পারলে বাহির থেকে আনার দরকার পরে না। কারন বাহিরের জিনিস ভেজাল। শায়নকে অনেক খুশি দেখা যায়।

একটি সত্যি অনেক মজার ছিল আর এমন কেক বাসায় বানানো হলে প্রয়োজন পড়ে না বাইরে থেকে আনার। শায়ান কেক দেখলে অনেক খুশি হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

বাসায় তৈরি কেক খেতে আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। আমিও মাঝেমধ্যে কেক তৈরি করে থাকি। আপনার ভাইয়া জন্মদিনেও সেদিন তৈরি করেছিলাম। আর আজকে আপনি আমাদের ভাইয়া জন্মদিন উপলক্ষে একটা কেক তৈরি করেছেন। আর সেটাই শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো আপু। তবে স্পেশাল মুহূর্তগুলোকে স্পেশাল করে তুলতে বেশি ভালো লাগে।

একদম ঠিক বলেছেন আপু স্পেশাল মুহূর্তে নিজের হাতে যদি কিছু করা যায় সেটাতে আলাদা তৃপ্তি পাওয়া যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।

আপু আপনার তৈরি করা কেক অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। কেক আমার ভীষণ পছন্দ। আপনি খুবই সুন্দরভাবে প্রতিটি ধাপ শেয়ার করেছেন। তবে আমরা সব সময় কেক তৈরিতে অর্ধেক চালের ময়দা ও অর্ধেক গমের ময়দা ব্যবহার করি। আপনি এখানে কোন ময়দা ইউজ করেছেন একটু বলতেন যদি।

আমি এখানে বসুন্ধরা ময়দা পাওয়া যায় আপু সেটি ইউজ করেছি। তবে চালের ময়দা যে পাওয়া যায় এটা প্রথম বার জানলাম। যাই হোক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

ভাইয়ার জন্মদিন উপলক্ষে চমৎকার সুন্দর করে চকলেট কেক বানিয়েছেন। লোভ লেগে গেলো চকলেট কেকটি দেখে।ভাইয়া অনেক খুশি হয়েছিল এবং মজা করে খেয়েছি নিশ্চয়ই। ভীষন লোভনীয় হয়েছে আপনার চকলেট কেক টি।ধাপে ধাপে কেক তৈরি পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় কেক রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

হ্যাঁ আপনার ভাইয়া খুবই খুশি হয়েছিল।বাবু আর আপনার ভাইয়া মিলে অনেক মজা করে কেক খেয়েছে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৪ ডিসেম্বর ভাইয়ার জন্মদিন ছিল সেই উপলক্ষ্য কেন্দ্র করে আপনি অনেক সুন্দর করে একটি চকলেট কেক বানিয়েছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। চকলেট কেক আমারও অনেক পছন্দ। আমিও মাঝে মাঝে বাসায় চকলেট কেক বানিয়ে খাই। আসলে কেক বানিয়ে খেতে কোন অনুষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না। এরকম মজার মজার কেক বানিয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা।

আমার ছেলেও কেক খেতে ভীষণ পছন্দ করে। আর আমি ওকে সবসময় বাসাতেই বানিয়ে খাওয়াই। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

অনেক সুস্বাদু একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বাসায় তৈরি চকলেট কেক খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। অনেক সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে আপনি রেসিপিটি তৈরি করেছেন। দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মধ্যে শেয়ার করার জন্য।

কেউ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু কেক এর রেসিপিটি দেখে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

ভাইয়ার জন্মদিন উপলক্ষে খুব সুন্দর একটি কেক তৈরি করেছেন আপু। বাইরের কেকের থেকে বাড়িতে নিজের হাতে তৈরি করা কেক খেতে বেশি ভালো লাগে। চকলেট কেক খেতে আমার খুব ভালো লাগে।আপনি তো দেখছি দারুণ করে কেটে তৈরি করেছেন।কেক তৈরি করার প্রতিটি ধাপ বিস্তারিতভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু

বাসায় তৈরি যে কোনো খাবারই অনেক স্বাস্থ্যকর আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

আহ! দারুণ স্বাদের কিছু, পুরোটাই শুভ ভাইকে একা খাওয়াইলেন ভাবি? হি হি হি

আমি তো সবার জন্যই বানিয়েছিলাম ভাইয়া কিন্তু আপনার ভাই একাই খেয়ে ফেলেছে। যাইহোক কি আর করার। এরপর কেক বানালে অবশ্যই আপনাদেরকে খবর দেব। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

চকলেট কেক রেসিপি দুর্দান্ত হয়েছে আপু। দেখেই মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল। আর এত সুন্দর করে এই রেসিপি উপস্থাপন করেছেন দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। কেকটি খেতে সত্যি অনেক মজার ছিল।

বেশ সুন্দর বানিয়েছেন কেকটি।বাহিরের কেক এর চেয়ে বাসায় বানানো কেক বেশ স্বাস্থ্যকর।আমিও চেস্টা করি কেক বাসায় বানাতে। বেশ সহজভাবে কেক বানানোর পদ্ধতি শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভালো লগলো।ধন্যবাদ কেক এর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

আমিও সব সময় চেষ্টা করি আপু বাসায় খাবার বানাতে। কেননা বাসায় তৈরি যে কোনো খাবারই স্বাস্থ্যকর হয়। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।

আপু আপনি অনেক সময় নিয়ে ধৈর্যের সাথে যত্ন সহকারে ভাইয়ের জন্মদিন উপলক্ষে নিজ হাতে বাসায় চকলেট কেক তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আমার কাছে বাহিরের চাইতে নিজের হাতে তৈরি করে প্রিয়জনের জন্মদিন উপলক্ষে গিফট করাটা অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে। তবে আপনার রন্ধন প্রণালী এবং পরিবেশন দেখে মনে হচ্ছে কেকটি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক আপু আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এরকম একটি লোভনীয় রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

প্রিয়জনের জন্য যেকোনো আয়োজন করতে অনেক বেশি ভালো লাগে আপু। কেকটি খেতে ভীষণ মজার হয়েছিল। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

বাসায় তৈরি চকলেট কেক এর রেসিপিটি বেশ দারুণ হয়েছে আপু।বাজার থেকে না কিনে এভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানালে এগুলো পুষ্টি সম্মত এবং খেতেও ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু আমাদের শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।

একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাসায় তৈরি যে কোনো খাবারই স্বাস্থ্যসম্মত। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

শুভ ভাইয়ের জন্মদিন উপলক্ষে তো দারুন সুন্দর কেক বানিয়েছেন ভাবী। দারুন নিখুঁতভাবে কেকটি তৈরি হয়েছে দেখে খুব ভালো লাগলো। দেরিতে হলেও ভাইকে আবার শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালাম। আপনার কেক তৈরি করার পদ্ধতিগুলি দারুন সুন্দর করে পোস্ট করেছেন।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।

বাহিরে থেকে কেনা কেকের চেয়ে বাসায় তৈরি করা কেক শতগুণে ভালো হয়। যাইহোক শুভ ভাইয়ের জন্মদিন উপলক্ষে আপনি বাসায় চকলেট কেক তৈরি করেছিলেন,জেনে খুব ভালো লাগলো আপু। বেশ ভালো লাগলো মজাদার এই রেসিপিটা দেখে। এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

কেক তৈরির পদ্ধতি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।

বাসায় তৈরি চকলেট কেক এর রেসিপি দেখে দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। রেসিপি পরিবেশন আমার কাছে দারুন লেগেছে। সুস্বাদু এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।