ব্যস্ততা যেন ঘিরে ধরেছিল হঠাৎ করেই

in hive-129948 •  2 months ago 

আজ--২৪ ভাদ্র | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |রবিবার | শরৎকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে নিজের ব্যস্ততা নিয়ে কিভাবে কয়েকটা দিন অতিবাহিত করলাম এই ব্যাপারটা নিয়েই নতুন একটা পোস্ট শেয়ার করব। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • ব্যস্ততা যেন ঘিরে ধরেছিল হঠাৎ করেই!!
  • আজ--২৪ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • রবিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে......!!


ব্যস্ততা হঠাৎ করেই আমাদের চারিদিক থেকে ঘিরে ধরে। আমাদেরকে এমনভাবেই ব্যস্ততা আবৃত্তি করে ফেলে যে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা এবং চলাফেরার মান দুটোই হঠাৎ করেই পাল্টে যায়। আবার এই ব্যস্ততা আমাদের জীবনে খুব একটা বেশিক্ষণ থাকে না হয়তো বা কয়েকদিনের এই ব্যস্ততা আমাদের জীবনটাকে কিছুটা কঠিন করে তুললেও এই কঠিনতম ব্যস্ততা খুব দ্রুতই আমাদের জীবন থেকে চলে যায়। যখন এই কঠিনতম ব্যস্ততা আমাদের জীবন থেকে চলে যায় তখন মনে হয় যেন হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। যখনই ব্যস্ততা চলে যায় তখন দীর্ঘ এক নিঃশ্বাস ছেড়ে একথা বলতেই হয় যে উফ বাঁচলাম। ঠিক তেমনি ব্যস্ততা আমার জীবনে চলে এসেছিল কয়েকদিন আগে সত্যি বলতে এরকম ব্যস্ত জীবন অনেক দিন হল কাটানো হয়নি তবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যস্ততা জীবনে আশায় অনেক কিছুই শিখেছি এবং অনেক কিছুই নিজের আয়ত্তে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি। মাঝে মাঝে আমাদের জীবনে এরকম কঠিনতম ব্যস্ততা আসাটাও জরুরি বলে আমি মনে করি এতে করে নিজের ইচ্ছে শক্তি এবং কর্মঠ হওয়ার যোগ্যতা প্রমান পাওয়া যায়। আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন যে এখন একটা ফ্যাক্টরিতে সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত আছি। চাকুরী ক্ষেত্রে সব জায়গাতেই ব্যস্ততা এবং কাজ কর্ম থাকবে এটাই স্বাভাবিক ঠিক তেমনি ভাবে আমার লাইফটাও অন্য সবার মতোই ব্যস্ততার মাঝেই কাটে। প্রতিদিনের একই রুটিন আমার জীবনে এই রুটিনটা কখনোই আর এদিকে ওদিকে পরিবর্তন করার কোন অবস্থা নেই।

মাঝে মাঝে নিজের রুটিন চলাফেরা এসব দেখে মনে হয় আমি যেন ফিরে গিয়েছি সেই ছোটবেলায়। ছোটবেলায় যেমন পরিবার থেকে একটা রুটিন করে দেওয়া হতো একই সময়ে প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠা একই সময়ে স্কুলে যাওয়া একই সময়ে প্রাইভেট পড়তে যাওয়া আবার একই সময়েই ঘুমাতে পরের দিন আবার ঠিক একই রকম ভাবেই আগের দিনের মতো দিন কাটাতে হয়। বর্তমান সময়টা ঠিক তেমনি ঘুম ভাঙার পর থেকে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত প্রত্যাহ দিনে একই রুটিন অবলম্বন করে আমাকে চলতে হয় যদিও মাঝে মাঝে রুটিনটা একটু এদিক সেদিক হয়ে যায় আর যেদিন রুটিন একটু এদিক সেদিক হয়ে যায় সেদিন নিজের চলাফেরা করতে অনেকটাই বেগ পোহাতে হয়। যাই হোক এটাই হয়তো আমাদের জীবন এভাবেই হয়তো জীবনটা আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যাবে। এ মাসে ছিল আমার সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা আর আপনারা সকলেই জানেন যে ভার্সিটির সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা মানেই যেন একটা যুদ্ধ একটা যুদ্ধে যাওয়ার আগে যেরকম প্রস্তুতি পরিকল্পনা নিতে হয় ঠিক তেমনিভাবে ভার্সিটির সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার আগে সেরকম প্রস্তুতি নিতে হয়। যদিও পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে সবকিছুই ওলটপালট হয়ে গিয়েছিল তবে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আবার সবকিছু স্বাভাবিক নিয়মেই চলছে।

যতই সব কিছু স্বাভাবিক নিয়মে চলুক তবে সবকিছু যখন অস্বাভাবিক ভাবে চলছিল তড়িঘড়ি করে সেই অস্বাভাবিকতা যদি স্বাভাবিকভাবে নিয়ে আসা যায় তাহলে স্বাভাবিকতা নিয়ে আসতে অনেকটাই কষ্ট করতে হয়। পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে ভার্সিটির ক্লাস খুব একটা বেশি হয়নি যেহেতু খুব একটা ক্লাস নিতে পারেনি যার কারণে স্যার এবং ম্যামেরা সকলেই চেয়েছে বেশি বেশি অ্যাসাইনমেন্ট এবং রিপোর্ট লেখার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কিছুটা শেখাতে। প্রত্যেকবার পরীক্ষার আগে ওই একই চিন্তা ভাবনা সকল স্যার এবং ম্যামেরা করে থাকে এবারও তার ব্যতিক্রম কিছু নয়। সত্যি বলতে আগে চাকুরী করতাম না বাসায় বসে থাকতাম এসাইনমেন্ট লেখা নিয়ে খুব একটা বেশি সমস্যায় পড়তে হতো না মাঝে মাঝে অল্প অল্প করে লিখে রাখতাম পরীক্ষার আগে লেখা শেষ হয়ে যেত তারপরেও অনেকটা সমস্যায় পড়তে হতো মাঝে মাঝে।

man-8106958_1280.webp

source

এখনকার সময়টা একদমই ভিন্ন হয়ে গিয়েছে আগের মত আর কোন কিছুই নেই। মন চাইলেই আর আগের দিনের মতো বসে বসে শুয়ে শুয়ে থাকতে পারিনা। যেহেতু নতুন চাকরিতে যোগদান করা হয়েছে তার মানে বুঝতেই পারছেন ব্যস্ততা অনেকটাই বেশি এত এত ব্যস্ত থাকার মাঝেও যে কখন নিজের এসাইনমেন্ট এবং ভার্সিটি লেখাপড়া করব সেটাই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। আর এবার যেহেতু খুব একটা বেশি ক্লাস হয়নি তার মানে ভেবেছিলাম হয়তো বা অ্যাসাইনমেন্ট লেখা অথবা রিপোর্ট লেখার মাধ্যমেই আমাদেরকে উত্তীর্ণ করা হবে প্রথম অবস্থাতে সকলে এটাই ভেবেছিলাম কিন্তু ভার্সিটির কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্ত জানায় পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১০ থেকে ১৫ দিন আগে। শুধুমাত্র তারা এটা অ্যানাউন্সমেন্ট করে জানিয়ে দেয় যে আমাদের পরীক্ষা হবে তবে পরীক্ষাটা ভার্সিটিতে গিয়ে হবে না সেটা অনলাইনের মাধ্যমেই নেওয়া হবে। অনলাইনের কথা শুনে কিছুটা সত্যি পেয়েছিলাম তবে প্রত্যেকটা স্যার এবং নেন এত এত বেশি এসাইনমেন্ট দিয়েছিল যে এই এসাইনমেন্ট লিখতে গেলে নিজের যতটুকু ধৈর্য আছে সেই ধৈর্যটুকু শেষ হবার উপক্রম। কিন্তু কিছু করার নেই যেহেতু খুব একটা বেশি ক্লাস করতে পারিনি এসাইনমেন্ট লেখার মাধ্যমে কিছুটা হলেও শিখতে পারবে এটা ভেবেই অ্যাসাইনমেন্ট লেখা শুরু করেছিলাম।

প্রথম থেকেই আমি চেষ্টা করেছিলাম প্রত্যেকটা এসাইনমেন্ট ভালোভাবে বুঝে বুঝে লেখায় আপনারা হয়তোবা অনেকেই এটা জানেন যে এসাইনমেন্ট যদি বুঝে বুঝে লেখা হয় তাহলে অর্ধেক পড়া হয়ে যায়। পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে থেকে আমি এমন একটা রাত নেই যে রাতে ১:০০ থেকে ২:০০ পর্যন্ত এসাইনমেন্ট লিখিনি। প্রায় প্রত্যেকটা রাতে ঘুমাতে যেতাম আমি ২:৩০ পরে। এরকমভাবে কেটেছে বেশ কয়েকটা রাত কতটা কষ্ট নিয়ে যে এই এসাইনমেন্ট গুলোর লেখা হয়েছে এটা হয়তোবা আমি বলে বোঝাতে পারবো না। কারণ সারাদিন অফিসের কাজকর্ম করে রাতের বেলা চোখে প্রচুর ঘুম চলে আসে ঘুমন্ত চোখ নিয়ে ওভাবেই এসাইনমেন্ট লিখে গিয়েছি রাতের পর রাত। তবে কোন একটা এসাইনমেন্ট আমি আগে জমা দিতে পারিনি হয়তোবা লাস্ট ডেট দিয়েছে আজ রাত ১২:০০ আমার এসাইনমেন্ট লেখা শেষ হয়েছে হয়তোবা কয়েক ঘন্টা আগে তবে প্রত্যেকটা এসাইনমেন্ট নির্দিষ্ট সময়ের আগেই জমা দিতে পেরেছি এটাই আমার অনেক বড় সার্থকতা বলে আমি মনে করি। অনেক বেশিই ব্যস্ত ছিলাম যার কারণে সবকিছু থেকেই নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলাম।

man-7267949_1280.webp

source

বিশেষ করে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবার থেকে নিজেকে হঠাৎ করেই এরকম ভাবে গুটিয়ে নেওয়াটা আমি কখনোই চাইনি তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আমাকে এটা করতে হয়েছে। পোস্ট খুব একটা বেশি দিতে পারেনি কারণ সময় করে পোস্ট লেখার মত টাইম আমি ম্যানেজ করতে পারিনি। যেদিন আমি পোস্ট করেছি সেদিন খুবই তাড়াহুড়ো করে সমস্ত কাজকর্ম ফেলে পোস্ট দিয়েছি। তবে নিজের এনগেজমেন্ট খুব একটা ধরে রাখতে পারিনি শুধুমাত্র সপ্তাহে দুই থেকে তিনটা পোস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান টা ধরে রাখার চেষ্টা করেছি। গত শুক্রবারেই পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে যেহেতু অনেকদিন আগে বাসা থেকে এসেছি তাই আগে থেকেই চিন্তা ভাবনা করে রেখেছিলাম পরীক্ষা শেষ হবার পরেই বাসায় যাবে। বাসায় গেলে আবার আরো একটু ব্যস্ত হয়ে পড়বো কারণ অনেকদিন পরে বাসায় যাব বুঝতেই পারছেন ঘুরাঘুরি হবে অনেক বেশি। তবে চেষ্টা করে যাবো নিজের অবস্থান ধরে রাখার।

আমি আপনাদেরকে আগেই বলেছি ব্যস্ততা আমাদের জীবনে বেশিক্ষণ থাকে না ক্ষণিকের জন্য আমাদের জীবনে ব্যস্ততা আসে আবার চলে যায়। তবে এই হঠাৎ করেই যখন ব্যস্ততা আসে তখন নিজেকে ভালোভাবে চেনা যায় কতটা গুরুত্ব সহকারে প্রত্যেকটা কাজ রুটিন অনুযায়ী করতে হয় এবং প্রত্যেকটা কাজে রুটিন অনুযায়ী করতে পারার দক্ষতা এটা খুব ভালোভাবে পরিলক্ষিত করা যায়। তাই আমি মনে করি মানুষের জীবনে ব্যস্ততা থাকাটা জরুরি এতে করে সে নিজেকে চিনতে পারে। যাইহোক ব্যস্ততা প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে আশা করি খুব দ্রুত যতটুকু ব্যস্ততা আছে সেটাও শেষ হয়ে যাবে। এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়ব্যস্ততা যেন ঘিরে ধরেছিল হঠাৎ করেই
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG_5290-01.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

image.png

পরীক্ষার সময় ব্যস্ততা অনেক বেড়ে যায়। আর তখন একটি রুটিনের মধ্যে চলতে হয়। আর ব্যস্ততার সময়গুলোতে নিজের কোন কাজ করতে গেলেও অনেক ভেবে চিন্তে করতে হয় ভাইয়া। আপনার অনুভূতি সুন্দর করে তুলে ধরেছেন ভাইয়া।

আমি নিজেও ভাবি না চাইতেও একটা রুটিনের মধ্যে চলে এসেছি আমি। একটা সময় আমার খাওয়া ঘুম কোনকিছুর ঠিক ছিল না। অথচ এখন সবকিছু নিয়ম করে করতে হয়। অ‍্যাসাইনমেন্ট নিয়ে ছাএজীবনে আমি নিজেও কখনও খুব একটা ঝামেলায় পড়িনি। তবে এবার থেকে বেশ ঝামেলায় পড়তে হবে। আজ থেকেই শুরু করতে হবে। সেটা নিয়ে আমি নিজেও চিন্তাই রয়েছি।