বন্ধুর সঙ্গে কাটানো নদীর পারে সুন্দর মুহূর্ত।

in hive-129948 •  11 days ago 

আজ--০৯ আষাঢ় | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রবিবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে নদীর পাড়ে বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো সুন্দর মুহূর্তের গল্প আপনাদের মাঝে তুলে ধরব।আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • নদীর পারে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত
  • আজ--০৯আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • রবিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


Picsart_24-06-23_12-54-38-654.jpg

কভার ফটো তৈরিতে--@jibon47



ঈদের ছুটিতে বাসায় এসেছিলাম ঈদের দুদিন আগে। বাসায় আসার পর থেকেই ঘুরাঘুরি নিয়ে খুবই ব্যস্ত ছিলাম আর আপনারা সকলেই জানেন যে বাসায় আসলে আমি সবসময়ই ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালবাসি এবং পছন্দ করি। বিশেষ করে আমার নিজের এলাকার গ্রাম বাংলার প্রকৃতির সৌন্দর্য আমাকে অনেক বেশি আকৃষ্ট করে আর সেই গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য দেখেই আমি প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হই। যারা ছোটবেলা থেকে গ্রামে বড় হয়েছেন একমাত্র সেই মানুষগুলোই বুঝতে পারবেন যে গ্রামটা আসলে কতটা সুন্দর। গ্রামে বড় হবার পরে যখন লেখাপড়া অথবা কর্ম জীবনে পদার্পণ করার পরে যখন গ্রাম ছেড়ে শহরের দিকে ধাবিত হবেন আর শহরের দিকে ধাবিত হওয়ার পরে যখন আপনি সেই চিরচেনা প্রকৃতির রূপ লাবণ্য দেখতে পারবেন না তখন আপনার কাছে অনেকটাই খারাপ লাগবে। হৃদয় ব্যথিত হবে চোখে জল আসবে তারপরেও আপনার নিজের কিছু করার থাকবে না। এরকমই মাঝে মাঝে আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে হৃদয় ব্যথিত হয় মনে অভিমান জমে কারণ শহরাঞ্চলে আমি কখনোই আমার সেই গ্রাম বাংলার প্রকৃতিক দৃশ্য খুঁজে পাই না। মাঝে মাঝে মন চায় প্রকৃতিক দৃশ্যের মাঝে হারিয়ে যেতে কিন্তু চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থেকে কি আর কখনো প্রকৃতিকে উপভোগ করা যায় আপনারাই বলুন...??

সত্যি বলতে শহরাঞ্চলে চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থেকে কেউ কখনোই প্রকৃতিকে উপভোগ করতে পারবে না। আপনি যেদিকেই তাকাবেন সেদিকেই শুধু দেখতে পারবেন কংক্রিটের তৈরি বড় বড় অট্টালিকা আর দালান কোঠা এই দালান কোঠার ভিড়ে প্রকৃতিকে খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর হয়ে পড়বে আপনার পক্ষে। একমাত্র যখন গ্রামে আসি তখনই প্রকৃতির সাথে নিঃশ্বাস সেই সাথে প্রকৃতির সান্নিধ্যে গিয়ে সময় কাটানোর চেষ্টা করি সব সময়। বর্তমান সময়ে অনেকটাই গরম পরছে যদিও দিনের প্রথমার্ধে খুব একটা বেশি বাহিরে যাওয়া হয় না রুমের মধ্যেও থাকার মত কোন অবস্থা নেই কারণ রুমের মধ্যে অনেক বেশি গরম। কোন একটা বাগানে গিয়ে বসে বসে সময় কাটায় তবে বিকেল হবার সঙ্গে সঙ্গেই গোসল খাওয়া-দাওয়া করে রেডি হয়ে ভাই ব্রাদার মোটরসাইকেল নিয়ে বের হই অজানা উদ্দেশ্যে। অজানা উদ্দেশ্যে বের হবার পরে অনেক সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করি আমরা চলে যাই কোন একটা জায়গায় যেখানে দুই পাশে ধান ক্ষেত আর মাঝখান দিয়ে ছোট্ট একটা রাস্তা চারিদিকে শুধু সবুজ আর সবুজ দিগন্ত জোড়া ফসলি জমি এরকম অনেক জায়গাতেই এবার দারুন মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম।

সব সময় বড় ভাইদের সঙ্গে সময় কাটালেও বন্ধুদের সঙ্গে খুব একটা বেশি সময় দেওয়া হয় না যার কারণে ওরাও মাঝেমাঝে ফোন দেয় ঘুরতে যাওয়ার জন্য কিন্তু ওদের সঙ্গে খুব একটা বেশি ঘুরাঘুরি করার সুযোগ হয়ে ওঠে না। গতকাল একটু ফ্রি ছিলাম বিকেল বেলাতে। যেহেতু বড় ভাইদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে যেতে পারিনি যার কারণে স্কুলের এক বন্ধু ফোন দিয়ে বলল বাজারে আসতে। বাজারে গিয়ে বসে টং দোকানে চা খাচ্ছিলাম, হঠাৎ করেই আমি বললাম নদীর পাড় থেকে ঘুরে আসি চল। আমার কথা শুনে বন্ধু আর দেরি না করে বাইক নিয়ে আমরা তিনজন রওনা দিলাম নদীর পাড়ে। নদীর পাড়ে যেতে আমাদের যদিও ২০ মিনিট মত লেগেছিল যেহেতু অনেকটাই গরম ছিল আর বাইক আস্তে আস্তে চালানোর ফলে সময়টা একটু বেশি লেগেছিল।

IMG20240622191302.jpg

IMG20240622191309.jpg

IMG20240622191406.jpg

IMG20240622191338.jpg

IMG20240622191349.jpg

বাইক নিয়ে যখন আমরা নদীর সাইডে পৌছাই তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল। মূলত আমরা সন্ধ্যার আগ মুহূর্তেই নদীর পাড়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলাম চারিদিকে অনেকটাই অন্ধকার হয়ে এসেছিল সেই সাথে দূরে মসজিদ থেকে মোয়াজ্জিনের আজানের ধ্বনি ভেসে আসছিল। এই সময়টাতে নদীর পাড়ে বসে থাকতে এতটা বেশি ভালো লাগছিল যে আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না এ যেন কোনো রকম ভালোলাগা আর এই ভালোলাগা যেন কোন কিছুর মাঝে নেই। বসে বসে আমরা অনেকটা সময় গল্প করছিলাম পাশেই যেহেতু ছোট্ট একটা কফি শপের দোকান আছে তাই আমরা সেখান থেকে তিনজন তিনটা কফি অর্ডার করেছিলাম সেইসাথে অর্ডার করেছিলাম চিপস। অনেকদিন পরে বন্ধুদের সঙ্গে এরকম একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করছি। শেষ যে কবে বন্ধুদের সঙ্গে এরকম বসে আড্ডা দিয়েছে সেটা মনেই নেই কারণ বন্ধুদের সঙ্গে খুব একটা বেশি সময় অতিবাহিত করা হয় না আর যেহেতু এখন বাসায় থাকি না যার কারণে আরো বেশি সময় কাটানোর সুযোগ পায় না। গতকাল বসে আমাদের মনের ভেতরে যত রকমের কথা ছিল সব কথা আমরা একে অপরের সঙ্গে শেয়ার করছিলাম ভীষণ ভালো লাগছিল। মনে পড়ে যাচ্ছিল সেই সোনালী অতীত এর দিনগুলো যে দিনগুলো আমরা একত্রে কাটিয়েছিলাম আরো পাঁচ থেকে সাত বছর আগে।

স্কুল জীবনের গল্প করতে করতে কখন যে অনেকটা রাত হয়ে গিয়েছে সেটা বুঝতেই পারিনি সত্যি বলতে অনেকদিন পরে এরকম একটা ঘটনা আমার সঙ্গে ঘটে গেল যে অনেকটা সময় অতিবাহিত করেছি গল্প করেছে কিন্তু নিজের কাছে মনে হয়েছে মাত্র কিছুক্ষণ হয়তো বা এখানে এসেছি। দেখতে দেখতে প্রায় দু'ঘণ্টার উপরে আমরা একই জায়গায় বসে গল্প করেছিলাম কিন্তু আমার নিজের কাছে মনে হচ্ছিল আধা ঘন্টা মতো হবে আমরা এখানে বসেছি। কারণ ওখানে বসে আমরা অতীতের কথা গুলোই শেয়ার করছিলাম অতীতের কথা গুলো যখন মনে পড়ছিল তখন নিজের শরীরের লোমগুলো দাঁড়িয়ে যাচ্ছিল মনে হচ্ছিল সেই সময় গুলো কতটা সুন্দর ছিল কেনই বা বড় হলাম কেনই বা এখন পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে সকলের থেকে অনেকটাই দূরে থাকতে হয় এ ব্যাপারটা ভাবতে ভাবতে অনেকটাই খারাপ লাগছিল। কিন্তু কিছু করার নেই যেহেতু সময়ের সাথে সাথে স্থান পরিবর্তন করতে হয় যার কারণে আমরাও এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের স্থান পরিবর্তন করেছি আর কখনোই হয়তোবা এরকম নির্দিষ্ট একটা স্থানে ফেরা হবে না।

IMG20240622191324.jpg

IMG20240622191357.jpg

IMG20240622191417.jpg

IMG20240622191437.jpg

যেহেতু অনেকটা সময় বসে গল্প করছিলাম যার কারণে কখন রাত্রি হয়ে গিয়েছে বসতেই পারিনি। অনেক সময় বসে থাকার পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম যে এখন আমরা বাসায় ফিরে যাব কিন্তু আমার সাথে থাকারও দুজন বন্ধু বলছিল আর কিছুক্ষণ এখানে বসে গল্প করি অনেকদিন পরে যেহেতু এখানে এসেছি। কিন্তু তখন অনেকটাই গরম লাগছিল ঘেমে একাকার হয়ে যাচ্ছিলাম যার কারণে আমি বললাম যে এখানে আর বেশিক্ষণ থাকবো না বাসায় যেতে হবে তারা আমার কথা শুনে আর সেখানে বেশি কোন অপেক্ষা না করে খুব দ্রুত বাইক নিয়ে বের হয়ে পড়লাম বাসায় উদ্দেশ্যে। তিনজন মানুষ একটা মোটরসাইকেল নিয়ে রাস্তার সাইট দিয়ে চালিয়ে চালিয়ে অবশেষে চলে আসলাম আমাদের নির্দিষ্ট একটা স্থানে এখানে এসে তারা আমাকে বাসার সামনে নামিয়ে দিল এবং পরবর্তীতে তারা দুজন যে যার মত বাসায় চলে গেল।

বন্ধুদের সঙ্গে অনেকদিন পরে দুই থেকে তিন ঘন্টা সময় কাটিয়ে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগছিল। যখন একা একা থাকছিলাম তখন তাদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের কথা আর অতীতের কথা গুলো খুবই মনে পড়ছিল মনে হচ্ছিল তাদের সঙ্গে এরকম মুহূর্ত বারবার কাটাই কিন্তু ঈদের ছুটি প্রায় শেষ চলে যেতে হবে ব্যস্ত নগরীতে। ব্যস্ত নগরীতে গিয়ে আবার ব্যস্ত হয়ে পড়তে হবে কবে আবার বাসায় ফিরব সেটা এখন পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না তবে খুব শীঘ্রই আবার চিরচেনা নগরীতে ফিরতে চাই। ফিরতে চাই এই মানুষগুলোর ভালোবাসার নীড়ে যেখানে নেই কোন হিংসা বিদ্বেষ শুধুই আছে ভালোবাসা। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়বন্ধুর সঙ্গে কাটানো নদীর পারে সুন্দর মুহূর্ত।
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

image.png

অনেকদিন পরে বন্ধুদের সাথে নদীর পাড়ে কয়েক ঘণ্টা সময় কাটাতে পেরে ভীষণ খুশি হয়েছিলে দেখছি। আসলেই বন্ধুদের সাথে সুন্দর সময় কাটালে মনটা অনেক ভালো থাকে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আসলেই অনেক দিন পরে নদীর পারে বন্ধুদের সঙ্গে কয়েক ঘণ্টা সময় কাটাতে পেরে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগছিল। তাদের সঙ্গে আসলে খুব একটা বেশি সময় কাটানো হয় না। যাইহোক সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

সব বন্ধুরা একত্রে এক জায়গায় থাকলে বিভিন্ন ধরনের আড্ডা হয়। আপনারা সবাই মিলে ইস্কুল জীবনের গল্প করতে করতে কখন যে সন্ধ্যা হয়ে গেছে বুঝতেই পারেননি। বাইক নিয়ে সবাই মিলে অনেক সুন্দর একটি জায়গাতে ঘুরতে গিয়েছিলেন। নদীর পাড়ে জায়গাটা সত্যি অনেক সুন্দর। ঘর গুলোতে মিউজিক দিয়েছে দেখতে ভীষণ ভালো লাগছে। খুবই ভালো লাগলো ভাই আপনার ফটোগ্রাফির সাথে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে।

এখন বন্ধুদের সঙ্গে যখন একসাথে আড্ডা দেওয়া হয় তখন স্কুল জীবনের গল্পটাই বেশি হয়ে যায়। স্কুল জীবনে কতটা আনন্দ করেছি কতটা সময় একসঙ্গে পার করেছি এই ব্যাপারগুলো নিয়েই কথা হয় ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।

ঘুরাঘুরি করতে কার না ভালো লাগে। আর যদি গ্রামীণ প্রকৃতির মধ্যে ঘোরা যায় তাহলে তো কথাই নেই। আপনি খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন নদীর পাড়ে। গোধূলি বেলার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুন হয়েছে। আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ঘুরাঘুরি করতে আসলে এই সকলের অনেক বেশি ভালো লাগে আর সাথে যদি বন্ধুরা থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। নদীর পাড়ে গিয়ে সেদিন দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

প্রকৃতির পরিবেশে নদীর পাড়ে বেশ সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। আসলে নদীর পাড়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য সত্যি বেশ দারুন। পড়ন্ত বিকেলে নদীর পাড়ে গেলে ভালো লাগে । বন্ধুর সঙ্গে কাটানো নদীর পাড়ে সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

আসলেই পড়ন্ত বিকেলে নদীর পাড়ে গেলে অনেক বেশি ভালো লাগে বিশেষ করে সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে যায় তখন রক্তাক্ত লাভা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এই দৃশ্যটা অসম্ভব সুন্দর। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আমি তো এই কদিনে হাফিয়ে উঠেছি। মনে হচ্ছে না আর পারব না এই বন্দি অবস্থায় থাকতে। প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে থাকার আনন্দ অনূভুতি টাই পুরো আলাদা। আপনার পোস্ট টা বেশ ভালো লাগল ভাই। সন্ধ‍্যার সময় এখন খোলা প্রাকৃতিক পরিবেশে নদীর পাড়ে বন্ধুদের সাথে সময় টা বেশ দারুণ কাটিয়েছেন আপনি। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

আসলে গ্রামের দৃশ্য বরাবরই আমাদের ভালো লাগে।আর স্কুলের বন্ধু হলে তো কথাই নেই, অনেকদিন পর মনের হাজারো জমানো কথা বলা যায় তার সঙ্গে।যাইহোক নদীর পাড়ে শীতল হাওয়ায় দারুণ সময় পার করেছেন বন্ধুর সঙ্গে জেনে ভালো লাগলো।ভাইয়া, পারে বানানটি এটা পাড়ে হবে।