আজ--০২ পৌষ| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | শীতকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৮৪)
- আজ--০২রাপৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৯ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২৮শ নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৮৪ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৮৪ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসার সাহেবের জামাই তার বড় দুই সন্তানের সঙ্গে বসে গল্প করছে। মূলত আপনারা এটা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই সব সময়ই বাসার সাহেবের সন্তানদের অনেক ধরনের কুবুদ্ধি দিয়ে থাকে এবং সে সবসময়ই তার সম্পত্তির উপর ভাগ বসাতে থাকে। বাসার সাহেবের সন্তানেরা খুবই সহজ সরল এবং বোকা সকা টাইপের হওয়ায় সে যা বলে তারা সেটাই বিশ্বাস করে নাই। এখন বাসার সাহেবের নামে যেহেতু পুলিশের কাছে মামলা করা হয়েছে এবং বাসায় পুলিশ এসেছিল যার কারণে বাসার সাহেবের জামাই ভেবেছে এই অবস্থাতেই সম্পত্তি আত্মসাৎ করতে যার কারণে সে বাসার সাহেবের সন্তানদের অনেক রকম ভাবে কুবুদ্ধি দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছে যে তার বাবাকে যদি পুলিশ ধরে নিয়ে যায় তাহলে এই সম্পত্তির কি হবে তার থেকে ভালো তার বাবা জেলে যাওয়ার আগেই তার বাবার থেকে সম্পত্তিগুলো যার যার নামে নিয়ে নিতে। এদিকে বাসার সাহেবের সন্তানেরা এতটাই বেশি বোকা যে তারা তার কথা বিশ্বাস করে নিয়েছে কিন্তু এদিকে যে সে তার নিজের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার জন্য এরকম কথা বলতে সেটা তারা এখন পর্যন্ত বুঝতে পারছে না।
এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলের একটা প্রেমিকা ছিল তার প্রেমিকা তার সঙ্গে আগে ভালোভাবে কথা বললেও বর্তমান সময়ে এসে আর তারা সঙ্গে খুব একটা বেশি যোগাযোগ রাখতে চাচ্ছে না। যার কারণে সে শাহনাজ খুশির ভাইকে দিয়ে অনেক রকম প্রক্রিয়া অবলম্বন করার চেষ্টা করছে কিন্তু শাহনাজ খুশির ভাই সেটা কোনভাবেই করতে চাচ্ছেনা। হঠাৎ করেই বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এবং তার প্রেমিকার একে অপরের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় এবং বাসার সাহেবের ছেলে তার প্রেমিকাকে অনেক রকম ইমোশনাল কথাবার্তা বলে আর এটা শুনে তার প্রেমিকা শাহনাজ খুশির ছোট ভাইয়ের নামে তার কাছে অনেক উল্টাপাল্টা কথা বলে তাকে দোষী সাব্যস্ত করে ফেলে। আর আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছি বাসার সাহেবের সন্তানেরা অনেক বেশি বোকাসোকা টাইপের তারা অন্যের মুখ থেকে যেটাই শুনে সেটাই বিশ্বাস করে ফেলে। তার প্রেমিকার কাছ থেকে এরকম কথা শুনে সে খুবই রাগান্বিত হয়ে যায় কিন্তু বাস্তবিক অর্থে তার প্রেমিকা ছিল একজন প্রতারক।
পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাশার সাহেবের মেয়ে এবং তার বোন অনেক বেশি চিন্তিত। চিন্তিত হওয়ারই কথা মেয়ে তার বাবার জন্য চিন্তা করবে এবং বোন তার ভাইয়ের জন্য চিন্তা করবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু বাসার সাহেবের ছেলেদের কারো মাঝেই সেই রকম কোন চিন্তা ভাবনা নেই। তবে বাসার সাহেবের বোন এবং তার মেয়ে তাকে নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত কারণ তারা এটা কখনোই মেনে নিতে পারছে না যে তার বাবা এবং ভাই এরকম হত্যা করতে পারে। যদিও বাসার সাহেব এখন পর্যন্ত নিজের মুখে স্বীকার করেনি যে সে তাকে হত্যা করেছে সে বরাবরই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তার ছোট স্ত্রীকে সে হত্যা করেনি এটাই বলে আসছে কিন্তু কেউ তার কথা বিশ্বাস করছে না কোনভাবেই। এই ব্যাপারটা নিয়েই তারা দুজন একে অপরের সঙ্গে কথা বলছিল।
পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশির ভাই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় হঠাৎ করেই নাদিয়ার সঙ্গে তার দেখা হয়। শাহনাজ খুশির ভাইকে ছোট ভাই হিসেবে নাদিয়া অনেক বেশি পছন্দ করে যদিও এর আগে নাদিয়ার সঙ্গে তার অনেক রকম ঝামেলা হয়েছে তারপরেও সে তাকে অনেক বেশি ভালোবাসে ঠিক ছোট ভাইয়ের মতো। এরপরে নাদিয়ার কাছে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকার ব্যাপারে সব কথা বলে দেয়। সে তাকে এটা বলে দেয় যে তার প্রেমিকা তাকে বলেছে সামনের কোন একটা দিনে বাসা সাহেবের ছোট ছেলেকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যেতে আর ওই দিন তার বিয়ে হয়ে যাবে যদি সে এই কাজ না করে তাহলে তার নামে মিথ্যা অপবাদ দেবে। এই কথা শুনে না দিয়ে অনেক বেশি রাগান্বিত হয়ে যায় এবং সে বলে এই ব্যাপারটা নিয়ে এসে তার সঙ্গে কথা বলবে। এখানে শাহনাজ খুশির ছোট ভাইয়ের অভিনয়টা আমার কাছে দারুন লেগেছিল। সে কি চমৎকারভাবে তার কথাগুলো উপস্থাপন করছিল দেখে কিছুটা মুগ্ধ হয়েছি।
পরের অংশটা লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং শাহনাজ খুশি একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই তার ছোট আম্মা হত্যার দোষারোপ শাহনাজ খুশির উপরে দিতে চাইছে। এবং সে এটাই বলতে চাচ্ছে যে তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে শাহনাজ খুশির বিয়ে হয়নি বিধায় সে হয়তো বা তাদের ব্যাপারটা নিয়ে এত বেশি মাথা ঘামাচ্ছে যেহেতু শাহনাজ খুশি ও বিশ্বাস করে না যে বাসার সাহেব তাকে খুন করেছে। এই ব্যাপারটা নিয়ে তারা দুজন অনেকটা সময় তর্ক বিতর্ক করছিল তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে শাহনাজ খুশি যখন রাগান্বিত হয়ে যায় ঠিক তখন চঞ্চল চৌধুরী সেখান থেকে চলে যায়।
আপনারা সকলেই এটা জানেন যে গ্রাম গঞ্জের মহিলা মানুষেরা এরা সব সময় পুলিশ দেখে অনেক বেশি ভয় পায়। নাটকটাতে ঠিক সেই রকমই দৃশ্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে পরিচালক, বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার বোন অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে বাসায় পুলিশ এসেছিল বিধায় তারা ভাবছে যে পুলিশ এসে হয়তো বা তাদের নাম লিখে নিয়ে গিয়েছে আর কোন একদিন এসে তাদের হয়তো বা ধরে নিয়ে যাবে। ঠিক যেমন ভাবে গ্রাম গঞ্জের মানুষের চিন্তা ভাবনা থাকে ঠিক সেইরকমই তাদের চিন্তা ভাবনাও হয়েছে। যাইহোক, হঠাৎ করেই সেখানে বাসার সাহেবের জামাই এসে হাজির হয় এবং তাদেরকে আরো বেশি ভয় দেখাতে থাকে তাদেরকে এজন্যই ভয় দেখাতে থাকে যে তারা যেন বাসার সাহেবকে অনেক বেশি চাপ দেয় এবং চাপ দিয়ে সম্পত্তিগুলো যার যার নামে নিতে পারে যাতে করে তার মেয়ের নামে যে সম্পত্তি আছে সেগুলো সে যেন আত্মসাৎ করতে পারে। মূলত বাসার সাহেবের জামাই খুব একটা বেশি ভালো মানুষ নয় সে সবসময়ই বাসার সাহেবের সন্তানদের মস্তিষ্ক নিয়ে খেলাধুলা করে। সে তাদেরকে অনেক রকম কথার মাধ্যমে অনেক কিছু বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হয়।
বাসার সাহেবের জামাই তাদেরকে ভয় দেখিয়ে সেখান থেকে চলে যায় আর বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার বোন অনেক বেশি ভয় পাচ্ছিল। জানিনা পরের পর্বে আসলে কি অপেক্ষা করছে তবে নাটকটা এ পর্যায়ে এসে আমার কাছে কেমন জানি একটু বোরিং লাগছে, একই ব্যাপার নিয়ে প্রত্যেকটা পর্বে এক এক রকম ভিন্ন জিনিস দেখাচ্ছে। জানিনা পরের পর্বটা কেমন হবে তবে আশা রাখি পরের পর্বটা অনেক বেশি জমজমাট হবে, আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৮৪ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এত মিনিটের একটা নাটক মাত্র দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই পড়ে নেওয়া যায়। আমি তো মনে করি দেখার থেকে রিভিউ পড়ে নেওয়াই ভালো। তাহলে নাটকের সম্পূর্ণ কাহিনীটা মাত্র ২ মিনিটেই জেনে নেওয়া যায়। বেশি সময় আর অপচয় করা লাগে না দেখে। আমি তো এখন সব সময় চেষ্টা করি নাটকের রিভিউর মাধ্যমেই কাহিনীটা জেনে নেওয়ার জন্য। আর ঠিক তেমনি এখনো চেষ্টা করলাম। ভালো লাগলো পিতা বনাম পূত্র গং নাটকের এই পর্বের রিভিউ টা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের ৮৪ টা পর্ব শেষ হয়ে গেল। এভাবে আপনি নাটকটার প্রতিটা পর্বের রিভিউ শেয়ার করে যাচ্ছেন দেখে ভালো লাগলো। এই নাটকটা সত্যি অনেক বেশি সুন্দর। এরকম নাটক গুলো দেখা না হলেও, রিভিউর মাধ্যমে নাটকের রিভিউ গুলো পড়ার চেষ্টা করি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit