আজ--০৯ আশ্বিন | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৮০)
- আজ--০৯মআশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ২৯ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২২-শ নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৮০ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৮০ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ফুফু একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। আপনারা ইতোমধ্যেই জানেন যে চঞ্চল চৌধুরীর ছোট আম্মা বাসা থেকে হঠাৎ করেই উধাও হয়ে গিয়েছে আর চঞ্চল চৌধুরীসহ সকলে এটাই মনে করছে যে বাসার সাহেব তার ছোট স্ত্রীকে হত্যা করে ফেলেছে অথবা কিডন্যাপ করে অন্য কোন জায়গায় রেখে দিয়েছে। আর এটা চঞ্চল চৌধুরী সকলকে বিশ্বাস করতে বলছে মূলত চঞ্চল চৌধুরী এটা কোনভাবেই মানতে পারছে না যে তার ছোট আম্মা তাদের বাসায় নেই। এই ব্যাপারটা নিয়েই তারা দুজন কথা বলছিল কথা বলার একপর্যায়ে চঞ্চল চৌধুরী তার ফুপুকে বলে যে তার বাবা তার ছোট আম্মাকে নিয়ে যখন শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে যেতে যাচ্ছিল ঠিক তখনই ট্রেনের মধ্য থেকে তার ছোট আম্মাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করেছিল তার বাবা যেটার আসলে কোন সত্যতা নেই। আর এ কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরীর ফুফু অনেকটাই অবাক হয়ে গিয়েছিল কিন্তু এ কথাটা আসলে কতটুকু সত্য এখন পর্যন্ত সেটা পরিচালক ফুটিয়ে তোলেনি নাটকে।
হঠাৎ করেই নাটকের মধ্যে নতুন এক চরিত্রের আগমন ঘটে যে কিনা একটা মোটরসাইকেল করে বাসার সাহেবের বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ায় আর বাড়ির সামনে এসে দাঁড়াতেই বাসার সাহেবের সেজো ছেলে অর্থাৎ আরফানের সঙ্গে দেখা হয়ে যায়। আরফান সেই লোকটাকে দেখে অবাক হয় এবং তার কাছে জানতে চায় যে সে কার কাছে এসেছে এবং কি চায় লোকটা তাকে বজলুর সরকার নামে কারো কথা জিজ্ঞেস করে কিন্তু আরফান তাকে বলে এ নামের এখানে কেউ নেই। মূলত তার বাবার নাম বজলুর রহমান সরকার ওরফে বোচা সরকার হাহাহা।
এরপরে হঠাৎ করেই চঞ্চল চৌধুরী কোথা থেকে যেন দৌড়াতে দৌড়াতে এসে তার বাবার সামনে এসে দাঁড়ায় এবং বলে যে বাবা আপনি পালিয়ে যান পুলিশ এসেছে আপনাকে ধরার জন্য। কিন্তু বাসার সাহেব কোনভাবেই পালাতে চায় না এবং সে বলে পুলিশ এসেছে তাতে আমার কি আমি কোন অন্যায় করিনি আমি পুলিশের সামনে যাব কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী তার বাবাকে কোনভাবেই পুলিশের সামনে যেতে দেবে না সে পথ আটকে দাঁড়িয়ে থাকে। মূলত এখানে আসলে কি ঘটনা ঘটছে সেটা বুঝতেই পারছি না এটা চঞ্চল চৌধুরীর আর একটা নতুন খেলা নাকি সেটা এখন পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারেনি কারণ সে তার বাবাকে কোনভাবেই পুলিশের সামনে যেতে দিল না। এবং সে এটাও বলছে যে আপনি যদি পুলিশের সামনে যান তাহলে আমাকে খুন করে তারপরে আপনাকে এখান থেকে যেতে হবে জানিনা আসলে চঞ্চল চৌধুরীর মনে কি চলছে।
আরফান এবং পুলিশ দুজন কথা বলছিল কথা বলার এক পর্যায়ে বাসার সাহেবের বড় ছেলে সেখানে এসে হাজির হয় এবং তার বড় ছেলে এসে জিজ্ঞেস করে যে পুলিশ কেন এখানে এসেছে। আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে খুবই সহজ সরল সের তখন অব্দি বুঝতে পারেনি যে পুলিশ এসেছে তার বাবাকে খোঁজ করতে মূলত সে এই ব্যাপারটা তখন অব্দি ভাবেই নি। কিন্তু আপনারা সকলেই জানেন যে আরফান একটু তালাক চতুর এবং সবসময়ই মজা করে কথা বলে যার কারণে সে পুলিশের কাছে জানতে চায় যে তার বাবা কি অন্যায় করেছে অথবা তার ছোট আম্মা তার বাবার নামে মামলা করেছে কিনা এই ব্যাপারটাই সে পুলিশের কাছে জানতে চায় আর এ কথা যখন সেই পুলিশ জানতে পারে তখন পুলিশটা অনেক বেশি অবাক হয়ে যায়। আসলে পুলিশ কোন কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই বাসার সাহেবের সন্তানেরাই সব আগে আগে বলে দিচ্ছি এ থেকেই বোঝা যায় যে বাসার সাহেবের সন্তানরা আসলেই একটু বোকা টাইপের।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে সেই সাথে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেক বেশি চিন্তিত। সে এটা ভেবেই চিন্তা করছে যে পুলিশ হয়তো বা তাদের সকলকে ধরে নিয়ে যাবে এবং সে এটাও ভাবছে যে তার বাবাকে কিভাবে বাঁচানো যায়। কিন্তু সত্যিকার অর্থে আপনারা এটাই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই অনেক বেশি চালাক এবং চতুর হতে পারে এটা চঞ্চল চৌধুরী এবং বাসার সাহেবের জামাই এই দুজনের একটা চক্রান্ত সত্যি বলতে এখন পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না যে এটা আসলেই সত্যিকারের পুলিশ নাকি সাজানো কোন নাটক। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরীর দুলাভাই বাসার সাহেবের মেয়েকে অনেক বেশি ভয় দেখাচ্ছে অনেক রকম ভাবেই আর এদিকে বাসার সাহেবের মেয়ে খুবই ভয় পাচ্ছে। মেয়েরা আসলে একটু বাবার প্রতি অনেক বেশি দুর্বল হয় এটা আপনারা সকলেই জানেন যার কারনেই সে তার বাবাকে নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত।
এদিকে হঠাৎ করেই দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী বাসার সাহেব এবং বাসার সাহেবের বোন রুমের মধ্যে একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে এবং চঞ্চল চৌধুরী সব সময় তার বাবাকে বলছে সে যেন বাহিরে না যায় এবং পুলিশের কাছে ধরা না দেয়। এদিকে চঞ্চল চৌধুরী তার বাবাকে অনেক রকম ভাবেই ভয় দেখাচ্ছে যে মিথ্যে মামলায় এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা ফাঁসির দড়ির গলায় নিয়ে মারা গিয়েছে আপনাকে আমি বারবার করে বলছি আপনি পেছনে দরজা দিয়ে বাহির হয়ে যান কিন্তু বাসার সাহেব কোনভাবেই পালিয়ে যেতে চাচ্ছেনা। এদিকে বাসার সাহেবের বোন ও একই কথা বলছে সে যেন পুলিশের কাছে ধরা না দেয় এবং এই পেছনের দরজা দিয়ে যেন দ্রুতই পালিয়ে যায়। বাসার সাহেব কোনভাবেই পালাবে না অবশেষে একপর্যায়ে তাকে জোর করে পেছনে দরজা দিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়। আমার মনে হচ্ছে বাসার সাহেব খুবই বড় ধরনের একটা ভুল করল পালিয়ে গিয়ে। কারণ সে পালিয়ে গিয়ে পুলিশের চোখে অপরাধী হয়ে গেল আর এই অপরাধী টা বানালো তারই ছেলে চঞ্চল চৌধুরী সেই আসলে পুরো পরিকল্পনার মাস্টারমাইন্ড।
নাটকটাতে একটা বিষয়ে অনেক গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যেটা গ্রাম্য অঞ্চলে অনেক বেশি হয় সেটা হচ্ছে যে হঠাৎ করেই চঞ্চল চৌধুরী সেই পুলিশের সামনে আসে এবং তাকে অনেক রকম ভাবে আপ্যায়ন করার চেষ্টা করে। যেহেতু গ্রাম অঞ্চলে আমি বড় হয়েছি ছোটবেলা থেকেই দেখেছি কোন রকম মারামারি হলেই পুলিশ চলে আসে আর আসে পাশে থাকা মানুষগুলো সেই পুলিশের অনেক রকম আপ্যায়ন করে যেমন গাছের কচি ডাবের পানি সহ অন্যান্য প্রাকৃতিক ফল ফ্রুটস দিয়ে তাকে আপ্যায়ন করে চঞ্চল চৌধুরীও ঠিক সেরকম ভাবেই সেই পুলিশকে আপ্যায়ন করার কথা বলছিল। কিন্তু পুলিশ সেটা কোনভাবেই গ্রহণ করছিল না এবং বারবার বলছিল তার বাবাকে সামনে নিয়ে আসছে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী তাকে জানায় যেটার বাবা সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই থানায় গিয়েছে তাদের নামে মামলা করছে এ কথা শুনে পুলিশ অনেক বেশি অবাক হয়।
নাটকের এ পর্যায়ে এসে আমি আসলে কয়েকটা জিনিস বুঝতে পারছি না যে হঠাৎ করেই বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী কোথায় উধাও হয়ে গেল গহনা নিয়ে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে বাসার সাহেব যে অপরাধী এটা চঞ্চল চৌধুরী এত গভীরভাবে বলতে পারছি কিভাবে আর তৃতীয়তঃ সে কেনই বা তার বাবাকে পুলিশের সামনে যেতে দিল না এবং বাসার পেছন দরজা দিয়ে পালিয়ে যেতে সাহায্য করলো। পুরো ব্যাপারটা আমার মাথার ভিতরে ঘুরছে জানিনা আসলে নাটকের মোড় কোন দিকে নিচ্ছে তবে পরের অংশটা আসলেই অনেক বেশি জমজমাট হবে বলে আমার মনে হচ্ছে। এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৮০ পর্বের রিভিউ। আশা করছি আমার এই রিভিউ আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৮০ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আজকে আমাদের মাঝে একটি নাটক শেয়ার করেছেন। আপনার এই নাটক রিভিউ পোস্টের 80 তম পর্বটি দেখে ভালো লাগলো। যদিও পূর্বের পর্বগুলো আমার দেখা হয়নি। অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দীর্ঘদিন ধরে আপনি এই চমৎকার নাটকটা আমাদের মাঝে শেয়ার করে চলেছেন। আপনার এ নাটক রিভিউটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আপনার নাটক রিভিউ করার ধরনটাও যেমন সুন্দর তেমনি সুন্দর একটা নাটক রিভিউ করেন। আসলে এই জাতীয় নাটকগুলো খুবই ভালো লাগার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের ৮০ তম পর্ব শেষ হয়ে গেলো। আপনার শেয়ার করা এই নাটকের বেশিরভাগ পর্বের রিভিউ আমার পড়া হয়েছে। একে একে আপনি অনেকগুলো পর্বের রিভিউ ইতিমধ্যে শেয়ার করে নিয়েছেন। সবগুলো পর্বের মতো এই পর্ব টাও অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। নাটকের প্রত্যেকটা পর্বের রিভিউ এত সুন্দর করে আপনি শেয়ার করে যাচ্ছেন যে, নাটকের পর্বগুলো এখন আর দেখা লাগছে না। ভালোভাবেই আপনার রিভিউর মাধ্যমে জেনে নিতে পারছি পুরো কাহিনী।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই নাটকটার কাহিনী অনেক বেশি সুন্দর ছিল। এই নাটকটার মধ্যে অনেক সুন্দর একটা বিষয়কে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আর এটা দেখে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। খুব সুন্দর করে আপনি নাটকটার রিভিউ পোস্টের মাধ্যমে কাহিনী টাকে সবার মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit