সিন্ডিকেট করে যে পণ্যের দাম বাড়ানো হয়,সে গুলো বয়কট করুন।।

in hive-129948 •  9 months ago 

হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আপনাদের সাথে একটি প্রতিবাদ মূলক ব্লগ শেয়ার করবো। অনেক দিন যাবৎ জেনারেল ব্লগ শেয়ার করি না। কিন্তুুু বর্তমান পরিস্থিতি দেখে ব্লগটি লিখতে বাধ্য হলাম। আশা করি ব্লগটি সবাই পড়বেন।

watermelon-815072_12
Link

নিজে বাঙ্গালি হয়েও বাঙ্গালিদেরকে গালি দিতে মন চাই। বাঙ্গালিদের মত এত হিংসুটে মানুষ, লোভী মানুষ পৃথিবীতে আছে কি না আমার জানা নেই। গ্রামের একটি প্রবাদ আছে, “ সারা গায়ে জখম থাকলে মলম দিবে কোন জাগায়”। বাঙ্গালিদের সারা গায়েই জখম। তারা কোন নিয়ম কানুন মানতে চাই না। কোন দিক দিয়েই তারা নিয়মের ধারে কাছেও যায় না। সব সেক্টরেই সিন্ডিকেট, অনিয়ম, দূর্নীতির আখড়া। যেদিকে তাকায় সে দিকেই দূর্নীতির মহউৎসব দেখা যায়। যারা জনগনকে নিয়ম কানুন মানতে বাধ্য করবে তারাই দূর্নীতি করে। যারা ভূত তারাবে তাদের ভিতরেই বড় ভূত চেপে বসে আছে। বাঙালিরা সব সময় নিজের স্বার্থটা আগে দেখে। দেশ ধ্বংস করে,অন্যের ক্ষতি করে হলেও নিজের ভালো করতে চাই। তারা একটাকা ইনবেষ্ট করে দশ টাকা লাভ করতে চাই। যোগ্যতা ছাড়াই ক্ষমতার আসনে বসতে চাই। কষ্ট ছাড়াই সুফল ভোগ করতে চাই। সব জাগায় গলাবাজি করে জিততে চাই,কোন নেতার চামচামি করেই প্রধান মন্ত্রীর ক্ষমতা দেখাতে চাই। এমন ভাব সাব দেখাই যেন তারা বিলগেস্টের মেয়ের জামাই। যায়হোক মূল কথায় ফিরে যায়।

রমজান মাস আসার দুই তিন মাস আগেই আমাদের দেশের কাকা বাবুরা ক্ষমতার বুলি আওড়াই, রমজানে নিত্যপন্যের দাম বাড়ালে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে,জেল জরিমানা করা হবে। আমাদের দেশে নিত্যপন্যের কোন অভাব নেই। আমাদের দেশে কোন সংকট নেই, ব্লা ব্লা ব্লা আরো কত রকমের কথা। এসি রুমের ভিতরে বসে অনেক কিছুই বলা যায়। এসি রুম ছেড়ে একদিন রাস্তায় বের হলে বুঝতো দেশের কি অবস্থা। তারা এসব বলে পাগলকে তার পাগলামীর কথা মনে করিয়ে দেয়। ষাঁড়কে লাল কাপড় দেখিয়ে রাগানোর মত। আর বাংলাদেশের লোভী ব্যবসায়ীরা মনে করে তোমাদের এসব ছাগল মার্কা কথায় পাগলেও কান দেয় না। আর এসব বিষয়ে আমাদের তো কানই নাই। শবে বরাতের নামাজ পড়েই সিদ্ধান্ত নেই যে, এই রমজানে গত রমজান থেকে ডাবল লাভ করতে হবে। ফলে সিন্ডিকেট করে সব কিছুর দাম বাড়িয়ে দেয়। আর তখন কাকাবাবুরা এসি রুমে বসে বলে এই সিন্ডিকেট ভাঙ্গা সম্ভব নয়। সিন্ডিকেট ভাঙবে কিভাবে,সিন্ডিকেট করেই তো কাকাবাবুদের ছেলে পুলে,আত্বীয় স্বজনরা। আর তারাও সেই সিন্ডিকেটের ভাগ পায়।

অন্যদেশের ব্যসায়ীরা রমজান মাস আসলে ২০% এর জাগায় ৫% লাভ করে। আর আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা রমজান মাস আসলে অন্য মাসের থেকে ২০ গুন বেশি লাভ করতে চাই। চিন্তা করেন সারা বছর লেবু ছিল ১০টাকা ২০ টাকা হালি রমজানে সেটা হলে গেলো ৮০টাকা ১০০ টাকা হালি। যেই ছোলা বোট ৮০/৯০ টাকা কেজি থাকে সেটা রমজান মাসে ১২০/১৩০ টাকা হয়ে যায়। চিনি,বেসন,বেগুন, তৈল,খেজুর সব কিছুর দাম বেড়ে যায়। অন্যমাসে যে খেজুর থাকে ৩০০ টাকা কেজি রমজান মাসে সেটা হয়ে যায় ৬০০ টাকা, ১০০০ টাকা, ১২০০০,১৬০০ টাকা কেজি। আর ইফতারের আগে কোন আইটেম কিনতে গেলে তারা যেন ক্ষুধার্ত হাঙ্গরের মত ব্যবহার করে।

আমার পাশের ডেস্কে বসা এক কলিগ আসরের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার পথে এক দোকানে লেবুর দাম জিঙ্গেস করেছিল,লেবু ব্যবসায়ী এমন একটা ভাব ধরলো যে,সে আমার কলিগের কথা শুনতেই পায়নি। তারপর কিছুক্ষন পরে বলে এতক্ষন তো ৮০/১০০ টাকা হালি লেবু বিক্রয় করেছি,আপনি নিলে ৭০ টাকা হালি রাখা যাবে। যেন সে আমার কলিগের অনেক বড় আত্নীয়, প্রতি হালি লেবুতে দশটাকা ছাড়া দিয়েছে। এই জন্য আমি এই পর্যন্ত যত গুলো রমজান গেছে লেবুর দামও জিঙ্গেস করি নাই।

বর্তমানের সব থেকে আলোচিত বিষয় হলো তরমুজ। সেটা তরমুজ নয় বরং ডায়মন্ড। ডায়মন্ডকে নিয়েও এত আলোচনা হয় না তরমুজকে নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে। সারা বছর কেউ তরমুজ তেমন খায় না। তরমুজ পানি জাতীয় ফল হওয়ার কারনে রমজানে ইফতারের সময় খাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তুু এই তরমুজকে নিয়ে যে এত বড় সিন্ডিকেট হবে,সেটা কেউ চিন্তা করতে পারে নাই। একটি তরমুজ চাষ করে বাজারে এনে বিক্রয় করার আগ পর্যন্ত দাম পরে এক থেকে দেড়শো টাকা। সেটা তারা যদি শত ভাগ লাভ করে তাহলে তিনশো টাকা বিক্রয় করতে পারে। কিন্তুু তারা সেটা ৭০০/৮০০ টাকা বিক্রয় করে। চিন্তা করেন কতটা লোভী হলে তারা এসব কাজ করতে পারে। সবসময় দেখে এসেছি যে তরমুজ পিস হিসাবে বিক্রয় করে আসছে,আর এখন দেখি কেজি হিসাবে তরমুজ বিক্রয় করে। কেজি হিসাবে বিক্রয় করলে ৩০০ টাকার তরমুজ ৭০০/৮০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রয় করা যায়।

আর হুজুগে বাঙ্গালিও টাকার গরমে থাকতে না পেরে কেজি হিসাবেই তরমুজ কিনতে যায়। সেটা নিয়ে আবার ইউটিউব ফেসবুকে বিডিও করে আপলোড করে। আমার কথা হলো লেবু তরমুজ না খেলে কি রোজা হবে না..? যে জিনিষের দাম বাড়ে সেটা এক দুই সাপ্তাহে না খেলে কি হবে। সবাই যদি একমত হয়ে পন্য বয়কন করে তাহলে পন্যের দাম এমনিতেই কমে যাবে। আমাদের দেশের কিছু বিলগেস্টের জামাই আছে। তারা আবার টাকার গরমে থাকতে পারে না। জিনিষ পত্রের দাম যত বাড়ে তারা তত বেশি কিনে। তাদের ভাব দেখলে এমন বুঝা যায় যে,এটাই তাদের আখেরি বাজার। জীবনে আর বাজার করা লাগবে না। এই গুলো না খেতে পারলে সে বাচঁবে না। গরুর মাংসের দাম যত বাড়ে মানুষ ততই কিনে,তরমুজের দাম,লেবুর দাম,পেয়াঁজের দাম যতই বাড়ে তত আরো বেশি করে কিনে। এগুলো করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আমাদের দেশের সাধারন মানুষের মধ্যে কোন ঐক্য নেই। ব্যবসায়ীদের মধ্যেই শুধু ঐক্য আছে। তাই তারা সিন্ডিকেট করে সাধারন জনগনের পকেট কাটে।

চলুন সবাই এক্যবদ্ধ হয়ে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে দাড়াই। সিন্ডিকেট করে যে জিনিষের দাম বাড়ায় সে জিনিষ গুলো বয়কট করি। এক দুই সাপ্তাহ পন্য বয়কট করলে লোভী ব্যবসায়ী বাবা সোনা ডেকে দাম কমাতে বাধ্য হবে। সবাই ঐক্যবদ্ধ হোন।

watermelon-1969949_1280.jpg

Link

সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

image.png

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG_20190907_175336_618.JPG

আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা,ডিজাইন করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।

FNeY1coMNUL9WkErUPeUKmtGszS37qoEdLJEhh8bj8LkMZg4ZnLbSCPtsqdFwbPFaU6vxamfJRhKsAXwWBZmAwtf2KFjktn9asDsnKpUF6cbBcNYFzwcTbFb5dfFf7N5Lt5j8KUqpB64Bhu5yFCR9Qn5uG4sQo8t4PYbc7VJq37PW7258mLRbFTrsBTtbAnos9AJnU46Lv3HqXsN7s.gif

Zskj9C56UonWToSX8tGXNY8jeXKSedJ2aRhGRj6HDecqrigHRpcui9esXgmzET2bzsQeMg4RmCSqymiE62YF9FX9CSeYHcZbStqFqiFen18HjyXNbtXG.png

KNoz79cGRt58XHcjM3shjWsSEtKgRtxoVdChppmw4FvW2CQtZxVJGen4yBCeRMj2Y2h9ttHevCs9rtWncvn3FXAHo5MrkNBCbLay5LtH7wgCA27mBRvWM5GDKNQKzJk62Dz8KRvqdiFsZ66guzvyhyBYqJu6KB21dLiPDmtFGR2yvqBCtUPp3Rscm37PwtDEWYMtuKM5v3qhNod24L.png

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png

Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

HNWT6DgoBc14riaEeLCzGYopkqYBKxpGKqfNWfgr368M9VRjuxKSTKuNvqEk1nfiYiKKnHbcTuABq9Fu2qE77V9BjGsoqkb23ngKUAk2mCBmjpG3wz3go7Vd2YW.png

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png

download-03.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য

download-044.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP

RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png

Click Here For Join Heroism Discord Server

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7J8W9NZEbNsUTLEMkrtgqwUMHmRbAh6UqX4xVw4ivcS7bbpBquT2w2543nYruerj3XBGzuKvCPijibJe6h1hHzcjF.gif

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

লেখাগুলো পড়ে খুব ভালো লাগলো ভাই।আসলে আপনি যে কথাগুলো বলেছেন তা একদন বাস্তব সত্য দিক তুকে ধরেছেন।যেখানে সারাবছর জিনিসপত্রের দাম কম থাকে সেখানে রমজান আসতে না আসতেই শুরু হয়ে যায় সিন্ডিকেট করা।রমজান মাস এলেই তাদের তরমুজ আর লেবু হয়ে যায় ডায়মন্ড আর স্বর্ণের জিনিস।দাম কমাবে না,কিন্তু অসহায় যারা খেতে পারেনা তাদের কথা কেউ চিন্তা করে না।আমিও ভেবে রেখেছি যেটার দাম সিন্ডিকেট করে বাড়ানো হচ্ছে সেটা কিনবো না।সবাই যদি নিজেদের থেকে সবকিছু বয়কট করত তাহলে সব কিছুর দামই কমতো।যাই হোক আমরা বাঙালিদের এসব কথা এক কান দিয়ে ঢুকে আরেক কান দিয়ে বের হয়।

জী ভাইয়া সবই যদি সিন্ডিকেট পন্য,পচনশীল পন্য বয়কট করে তাহলে দাম অটোমেটিক কমে যায় ।ধন্যবাদ।

বয়কট করবো মানে। বয়কট করেই দিয়েছি। খেলাম না এমন তরমুজ। আসলে সিন্ডিকেটের জ্বালায় অতিষ্ট হয়ে গেলাম। কিছুদিন যদি আমরা এই পচঁনশীল ফলটি না খাই তাহলে একেবারেই কিন্তু দাম কমে যাবে। বেশ ভাইরাইল একটি ইস্যু নিয়ে আমাদের মাঝে পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

জী আপু আমিও তরমুজ আর লেবু বয়কট করেছি। এখন দাম অটোমেটিক কমে এসেছে। সবাই এক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ধন্যবাদ আপু

আসলেই ভাই। আমাদের সর্বাঙ্গে ব্যাথা, ওষুধ দিবো কোথা! একেক সেক্টর দেখে যে ওরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এতলাভ করতিসে রমজানে, আমরা কেন পিছিয়ে থাকবো! তারাও শুরু করে ঐক্যবদ্ধ সিন্ডিকেট। কারোর প্রকৃতপক্ষে যেন উপরওয়ালার ভয় নাই! জুলুম করতিসে, সেই হুশ নাই। অর্থের লোভে কি করতিসে সেটার দিকে নজর নাই। আমিও তাই এভাবেই চলছি। লেবু নাই বাসায়, কিনবো না। তরমুজ না খেয়ে পানি খেয়েই না হয় পানির চাহিদা মিটাবো। তবুও মাংসের চেয়ে বেশি দামে তরমুজ তো কিনবো না।

Posted using SteemPro Mobile

জী আপু লেবু আর তরমুজ না খেলে মারা তো যাবো না। এই বিষয়টাই মানুষ বুঝতে চাই না। ধন্যবাদ।

অনেকের পোস্ট পড়ার মাধ্যমে আপনাদের দেশের দ্রব্যমূলের এই ঊর্ধ্বগতির কথা জানতে পারছি বেশ কিছুদিন ধরে। বিশেষ করে এই রোজা রমজান মাসে সব কিছুর দাম বেড়ে আকাশ ছোঁয়া হয়ে গেছে। আমাদের কলকাতায় জাকারিয়া স্ট্রিট নামে একটা জায়গা আছে, যেখানে রোজার সময় সবকিছু কিনতে পাওয়া যায় এবং তারা অন্যান্য সময়ের তুলনায় দাম অনেকটাই কমিয়ে রাখে। যাইহোক, বাংলাদেশে তরমুজের সিন্ডিকেট এর কথা সব সময় ফেসবুকে দেখছি। গতকাল দেখছিলাম যে একটা বেলের দাম নাকি ২০০০ টাকা পর্যন্ত হয়েছে! আমরা যদি এসব পণ্য কিছুদিনের জন্য বয়কট করি, তাহলে হয়তো এসব অসৎ ব্যবসায়ীদের কিছুটা হলেও শিক্ষা হবে।

জী ভাইয়া সবাই যদি ঐক্য বদ্ধ হয়ে সিন্ডিকেট পন্য বয়কট করি,তাহলে শয়তান ব্যাবসায়ীরা শিক্ষা পাবে। ধন্যবাদ।

অসাধু ব্যবসায়ীদের শিক্ষা না দিলে, এরা সারাজীবন মানুষকে ঠকিয়েই যাবে। সিন্ডিকেট পন্য বয়কট করে তাদের উচিত শিক্ষা দেওয়া দরকার।

Posted using SteemPro Mobile

যে সমস্ত শাকসবজি বা ফলমূল দুই দিনে পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলোর দাম কিভাবে বৃদ্ধি করে? আর এই বিষয়গুলো যদি বাঙালিরা একটু বুদ্ধি খাটায় কেনা বর্জন করব কিছুদিনের জন্য। অবশ্যই অসাধু ব্যবসায়ীদের অসাধু কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যায়। তাই আমাদের সকলের উচিত এই সুন্দর উদ্যোগ গ্রহণ করা।

জী ভাইয়া পচনশীল জিনিষের দাম বাড়িয়ে দেয়,অথচ বাঙালিরা সেটা বুঝে না। ধন্যবাদ।