হ্যালো বন্ধুরা,
সবাই কেমন আছেন। আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজকে আবার আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে কব্জি ডুবিয়ে ভুরি ভোজন করার গল্পের সাথে কিছু মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো।
আমি প্রায় সময় একটি কথা বলে থাকি যে মানুষের রিজিকে কখন কি খাবার আছে সেটা কেউ বলতে পারে না। স্টুডেন্ট লাইফের একটি উদাহরন টেনে বলি। আমার এক ক্লাসমেটের বিয়ে ঠিক হয়েছে। আমাদের ক্লাসের সবাইকে দাওয়াত করা হয়েছে। আমরা সবাই মিলে খুব মজা করে অনেক গিফট কিনেছি। শুক্রবারে বিয়ে আমাদের বৃহস্পতিবারে বিকালে গায়ে হলুদে জয়েন করার কথা রয়েছে। আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড বাদে সবাই গায়ে হলুদে গেছে। আমরা দুইজন একটি প্রবলেমে আটকে গেছি। সেই প্রবলেম সলভ করে আসতে আসতে রাত হয়েছে। তো আমরা রাতের বেলা গায়ে হলুদে গেছি, রাতের বেলা বিরিয়ানীর আয়োজন করা হয়েছে। রাতে খুবই মজা করেছি। কিন্তুু সকাল বেলা আমার এমন এক জরুরী কাজ পড়ে গেছে যে বিয়ের খাবার আর খাওয়া হয়নি।
চিন্তা করেন বিষয়টা সব কিছু রেডি জুম্মার নামাজ পড়ে খেতে যাবো তখনই জরুরী কাজে চলে যেতে হয়েছে। সবাই খেয়েছে আমি খেতে পারিনি। তার মানে হলো সেই বিয়ের খাবার আমার রিজিকে নেই। যার জন্য জরুরী কাজে চলে গেছি, খেতে পারিনি। গত কাল কোন প্লান প্রোগ্রাম ছিল না। এক ফ্রেন্ডকে নিয়ে হঠাৎ এক আত্বীয়ের বাসায় গেছি। প্রায় সময় ফোনে কথা হলে শুধু যেতে বলে। তাই ভাবলাম যেহেতো বৃষ্টি তাই একবার ঘুরে আসি। গিয়ে দেখি খাবারের বিশাল আয়োজন। তাদের বাসায় কয়েকজন হুজুরকে দাওয়াত করা হয়েছে। তাদের উসিলায় আমাদের ভাগ্যেও ভালো-মন্দ কিছু খাবার ঝুটলো। খাবার সামনে আসার পরে আমি এক এক করে সব গুলো ফটোগ্রাফি করেছি। অন্য মেহমান এবং হুজুর আসার আগেই আমার ফটোগ্রফির কাজ শেষ করে ফেলেছি। কারন সবার সামনে ফটোগ্রাফি করলে বিষয়টা কেমন দেখা যায়। তো চলুন কি দিয়ে কব্জি ডুবিয়ে ভুরি ভোজন করলাম দেখা যাক।
প্রথমে গিয়ে পরিচিত সবার সাথে কুশল বিনিময় করে ফ্রেশ হয়ে খেতে বসলাম। খাবার দেখে আমি চিন্তা করলাম আজকে যে রিজিকে এত খাবার আছে সেটা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। প্রথমে আসলো পোলাও ভাত। সাথে দেশি মুরগির রোস্ট। যদিও তেলের কারনে আমি পোলাও একটু কম খায়। স্বাস্থ সচেতন মানুষ,হে হে হে।
তারপরে আসলো মাছের ভর্তা। এটা আবার আমার খুব প্রিয়। মাছের ভর্তা আর ডাউল থাকলে আমার আর কিছু লাগে না। তবে এটা, কি মাছের ভর্তা সেটা আমি সিউর করে বলতে পারছি না। খুব সম্ভবত পাঙ্গাস অথবা তেলাপিয়া মাছের ভর্তা হবে। টাকি মাছের ভর্তা হলে ঘ্রান শুনে চোখ বন্ধ করে বলে দিতে পারতাম। তবে যে মাছই হোক দারুন স্বাদ হয়েছে।
তারপর যেটা আসলো সেটা হলো রুই মাছের পেটি দিয়ে বাধা কপি ভাজি। বর্তমানে বাজারে নতুন শীতের সবজি বাধা কপি পাওয়া যাচ্ছে। রাধুনী আপু বুদ্ধি করে বাধা কপির সাথে রুই মাছের পেটি আর লেজ দিয়ে দিয়েছে। দারুন স্বাদ হয়েছে। যদি আমাকের রাধুনীর পার্ফমেন্সের জন্য নাম্বার দিতে বলা হয় তাহলে ১০ থেকে ১০ই দিতে হবে। কোন কিপ্টামি করে যাবে না,হে হে হে।
তারপর আসলো টমেটো দিয়ে রুই মাছের ভুনা। রুই মাছটা চাষের ছিল না কি নদীর ছিল সেটা আমি বুঝতে পারিনি। কারন স্বাদ ছিল শত ভাগ। গত কাল মেডিকেল ক্লাসে স্যারকে প্রশ্ন করেছিলাম বর্তমানে বাজারে যে টাটকা টমেটো গুলো পাওয়া যাচ্ছে সে গুলো স্বাস্থের জন্য কতটুকু উপকারি বা ক্ষতিকারক। তখন স্যার বলেছিল এগুলো তো কোলেস্টরেল থেকে নিয়ে আসে। রান্না করার আগে ২০ থেকে ৩০ মিনিট লবন পানি দিয়ে ভিজেয়ে রাখলে কোন উপকার না হোক অত্যন্ত কোন ক্ষতি হবে না।
তারপরে আসলো সুস্বাদু চিকেন কোরমা। এই রেসিপিটাও আমার খুবই প্রিয়। কোরমাতে যে চিকেনটা দেখতে পাচ্ছেন সেটা কিন্তুু দেশি চিকেন। কোরমাতে উপর দিক দিয়ে হালকা একটু তৈল ভাসতেছিল তবে অনেক মজা হয়েছে। খাবার খাচ্ছিলাম আর সৃষ্টিকর্তার শুকরিয়া আদায় করছিলাম।
মুরুগির ঝাল মাংস। ঝাল মাংস বললাম এই কারনে যে আগে তো একবার চিকেন দিয়েছিলো। রেসিপির ঝোলের কালার দেখে ঝাল মনে হলেও মূলত এত ঝাল ছিল না। খুব মজা করেই খেয়েছি। এত শক করে দিয়েছে না খেলে মনে মনে ভাবে মেহমান খেতে পারে না,হি হি হি। বদনামের ভাগিদার হওয়ার চেয়ে খাওয়াই শ্রেয়।
আরে ভাই দাড়ান আরো আছে তো। এখনো খাওয়া শেষ হয়নি। এটা হলো রুই মাছের মুন্ড দিয়ে মাসকলাইয়ের ডাল। এত কিছু খেলাম ডাল না খেলে কেমন হবে,বলুন তো। মাস কলাইয়ের ডালও আমার খুব প্রিয়। মাছের মুন্ডটা আমি নিলাম,আহ কি স্বাদ। কব্জি ডুবিয়ে ভুরি ভোজন করলাম।
আর সর্বশেষ যে ফটোগ্রাফিটা দেখছেন এটা হলো সালাদ। এতক্ষন যে খাবার খেলাম সে গুলোর সাথে অল্প অল্প করে খেয়েছি। এগুলোর মাধ্যমে খাবারের স্বাদ যেমন বাড়ে ঠিক তেমনি খাবার হজম হতে সাহায্য করে। পেটে বুটবাট আওয়াজ বা পেটে গ্যাস পড়া থেকে বিরত রাখে। আমার একটি অভ্যাস হলো মাংস বা অন্যান্য খাবার থেকে সালাদ বেশি খায়। যার কারনে সারাদিন বসে থাকার পরেও বুড়িটা নিয়ন্ত্রনে আছে। খুব চেষ্টা করি সেটা নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য,হা হা হা। যায়হোক খাওয়া দাওয়া শেষ হলো। এবার কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে বিদায় নেওয়ার পালা।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
ফটোগ্রাফির বিবরণ:
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রেডমি নোট-৮ |
শিরোনাম | কব্জি ডুবিয়ে ভুরি ভোজন করার গল্প।। |
স্থান | ঢাকা,বাংলাদেশ। |
তারিখ | ১৮/ ১১ /২০২৩ |
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
ফটোগ্রাফার | @joniprins |
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Click Here For Join Heroism Discord Server
আসলে আমাদের রিজিকে কখন কি রয়েছে এটা আমরা কেউই বলতে পারব না। তেমনটা আপনার স্টুডেন্ট লাইফে থাকতে হয়েছিল। সবকিছুই ঠিকঠাক ছিল শুধু খাওয়া দাওয়া করতেন। কিন্তু জরুরী কাজের কারণে হলো না। যাইহোক দেখছি বেশ মজার মজার অনেক রকমের খাবার খেয়ে ভুরি ভোজন করেছেন একেবারে কব্জি ডুবিয়ে। এতসব খাবারের ফটোগ্রাফি দেখে আমার নিজেরই লোভ লেগে যাচ্ছে। আপনি তো কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া দাওয়া করলেন, সেই সাথে আমাদের লোভ লাগিয়ে দিয়ে গেলেন এটা ভালো হলো না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জী আপু কত খাবারের সুযোগ পেয়েও খাওয়া হয়নি,অথচ অন্য সময় কোন প্রিপারেশন নাই,তারপরও খাবার খেতে পেরেছি। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
টাইটেলটি পড়ে তো ভাইয়া ভীষণ মজা পেয়েছিলাম দারুন ছিল। জি ভাইয়া মানুষের রিজিকে যে কখন কি খাবার আছে সেটা সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কেউ বলতে পারে না । যেটা আমার রিজিকে আছে আমি সেটাই পাব। আমাদের কপালে যদি লিখা থাকে যে আমি এই জায়গায় যাব। যত বাধা আসুক না কেন আমরা সেই জায়গায় পৌঁছাব। যদি আমাদের কপালে লেখা না থাকে তাহলে আমরা কখনোই সেই জায়গায় পৌঁছাতে পারবো না। সৃষ্টিকর্তা হয়তো তেমনি গায়ে হলুদের আয়োজনে বিরিয়ানি খেয়েছেন মজা করে কিন্তু বিয়ের খাবারটা আপনার কপালে রাখেনি। ভালো মন্দ অত্যন্ত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ভীষণ ভালো লাগলো ভাইয়া। মাছের ভর্তা। এটা আমি খেয়েছিলাম। এটাও আমার কাছে ভীষণ প্রিয় ভাইয়া। রুই মাছের পেটি দিয়ে বাঁধাকপি ভাজি। এটা তো আজকে আমি নতুন দেখলাম ভাইয়া।অবশ্যই এটা বাসায় চেষ্টা করে দেখব। টমেটো দিয়ে রুই মাছের ভুনা। রুই মাছ সাধারণত খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে এবং আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে রান্নার ছবি গুলো আমাদের মাঝে পরিবেশন করেছেন ভাইয়া। মুরগির মাংসর ঝোল দেখে তো ভাইয়া আমার খেতে ইচ্ছা করতেছে। লোভ লাগিয়ে দিলেন পোস্ট করে। সব থেকে ভালো লাগলো এখনো খাবার শেষ হয় নাই। আমি মন্তব্য করেই যাচ্ছি তাও খাবার শেষ হচ্ছে না।কি দারুন মুহূর্ত নাই পার করলেন। সর্বশেষ আপনি সালাদের ফটোগ্রাফি দিয়ে শেষ করেছেন এবং আসলেই ভাইয়া আপনি বেশ কব্জি ডুবিয়ে খেয়েছেন। দুর্দান্ত ছিল আপনার ব্লগটি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জী ভাইয়া বিয়ে রিজিকে ছিল না। তাই খেতে পারি নাই। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাছের ভর্তা অনেক মানুষই পছন্দ করে ভাইজান। এমনিতে ভর্তা জাতীয় জিনিস এর সাথে ডাউন রান্না খেতে বেশ ভালো লাগে সকলের। ঠিক তেমনি সুন্দর একটা ভালো লাগার মুহূর্ত আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপনি। লোভনীয় রেসিপিগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরে যেন এর প্রতি আরো লোভ সৃষ্টি করালেন। বেশ সুন্দর ছিল আপনার আজকের পোস্ট।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জী ভাইয়া মাছের ভর্তার প্রতি আমার আলাদা আর্কষন আছে। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া প্রত্যেকটা খাবারের ফটোগ্রাফি এবং রিভিউ পড়ে বেশ ক্ষুধা লেগে গিয়েছে। মনে হচ্ছে যদি আপনার সাথে দাওয়াত নিতে পারতাম বেশ ভালো হতো। এটা ঠিক বলেছেন ভাইয়া রিজিক বড় ব্যাপার। যদি আপনার রিজিক থাকে তাহলে যে কোন সমস্যা উপেক্ষা করে এসেও সেখানে আপনি খেতে পারবেন।যাই হোক বেশ ভালো লাগলো আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে কব্জি ডুবে খেয়েছেন এবং সেই মুহূর্তে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এ কথা ঠিকই বলেছেন আসলে কখন কার রিজে কালদা কোথায় লিখি রেখেছেন তা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ বোঝা যাচ্ছে কব্জি ডুবিয়ে খেয়েছেন। খাবারগুলো বেশ মজার ও লোভনীয় ছিল। সবগুলো খাবারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আর কব্জি ডুবিয়ে ভুরিভোজন করার গল্প পড়ে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খাবার টা যে পেট পুড়ে খেয়েছেন তা আপনার পোস্ট পড়ে বুঝতে পারছি। এতো সুন্দর করে বর্ননা করেছেন দেখে খেতে ইচ্ছা করছে।যিনি রান্না করেছেন তিনি যে পাকা রাধুনি তাতে কেন সন্দেহ নেই। আপনার আত্মীয় এতো সুন্দর করে আপনাকে আপ্যায়ন করেছেন যে আপনি অনেকদিন মনে রাখবেন। এতো সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি ভাইয়া রিজিক যার যা আছে তা খেতেই হবে।তবে আমিতো ভাবছি এত খাবার গুলো আপনি কিভাবে খেলেন। আমাদের বললে হয়তো যেয়ে সুস্বাদু খাবারগুলো খেতে পারতাম। ইস খাবার গুলো দেখে লোভ লেগে গেল কোথায় পাই এই খাবার ? ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জী আপু খাবার গুলো খুবই সুস্বাদু ছিল। রিজিক কখন কার কোথায় আছে কেউ জানে না। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ! খাবার গুলো দেখে মনে হচ্ছে যে দারুণ খেয়েছেন আপনি। রিযিকে থাকতে হয় খাবার গুলো। সেই দিন বন্ধুর বিয়েতে খেতে পারেন নি রিযিকে ছিলনা তাই। আজকে যেহেতু রিযিকে ছিল একদম কব্জি ভিজিয়ে আপনি খাওয়া-দাওয়া করলেন। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো ভাগ্যিস আপনি মেহমান আসার আগে করে নিলেন। অসাধারণ একটি মুহূর্ত কাটালেন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খাবার রিজিকে থাকলে তবেই আসলে খাওয়া যায়।আপনার রিজিকে সেদিন বেশ ভালো ভালো খাবারই ছিল।হুজুরকে দাওয়াত দিয়েছিল সেদিন।যাক সেই উছিলায় বেশকিছু মজার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। দেখে মনে হচ্ছে সবগুলো খাবারই মজার ছিল।সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে খাবারগুলো পরিবেশন করা হয়েছে।খুব ভালো লাগলো আপনার শেয়ার করা ফুড ফটোগ্রাফিগুলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit