কুলাঙ্গারের কাছে কুলাঙ্গার আইছে!
লক্ষ কুলাঙ্গার বিকৃত খুশিতে আত্মহারা, যেন মেলায় হারিয়ে যাওয়া তাদের অবৈধ পিতাকে খুঁজে পেয়েছে।
এদের কি লজ্জা সরম উইঠা গ্যাছে, নাকি পৃথিবীর সব চেয়ে বিকৃত এবং নিকৃষ্ট কোন প্রাণীর বীর্য থেকে, এই সব কুলাঙ্গারের জন্ম হইছে। মহান আল্লহ কি এদের থেকে রহমতের ছায়া উঠিয়ে নিয়েছেন। এরা কী সৃষ্টিকর্তা জাহান্নাম দোজখে বিশ্বাস করে। আমার মনে হয় না তারা করে। ৯০% মুসলমানের দেশে প্রায় শতভাগই বাটপার, চোর।
এখন আসি জাহিল মুনাফেক কুলাঙ্গার দেশদ্রোহী ডালিমের কথা। আজ ৫০ বছর পর সে কোন এক গর্ত থেকে উদয় হয়েছে। আর তাকে উদয় করেছে আরেক কুলাঙ্গার মেয়ে কলিগকে অশ্লীল চাহিদার কথা জানিয়ে জুতা পেটা খাওয়া, সাংঘাতিক ইলিয়াচ্চা।
মেজর ডালিম সম্পর্কে এই দেশের মানুষ সবাই জানে। যে সব রাজাকার দেশদ্রোহী তাদের ভালোবাসে, তাদের কে পিতা মনে করে। তাদের দেখলে বা তাদের কথা শুনলে নিজেদের পিছন উল্টাইয়া দেয়, তারাও জানে এরা কেমন কুলাঙ্গার কেমন অমানুষ।
কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে এরা দীর্ঘ মেয়াদি কোন উদ্দেশ্য নিয়ে, পরিকল্পনা নিয়ে উদয় হয়েছে। যাই কিছু হচ্ছে বা এরা এরা করছে, সব কিছুই তাদের পরিকল্পনার অংশ এবং সব কিছু স্ক্রিপ্টেড। এরা এখন প্ল্যান বি নিয়ে কাজ করছে।
প্ল্যান বি নিয়ে পরে আলোচনা করবো।
কিন্তু যে কারণেই হোক কুলাঙ্গার ডালিম যে সব কথা বলেছে, এবং খোলাসা করেছে, তাতে স্পষ্ট যে, তাদের সাথে জিয়াও সম্পূর্ণ ভাবে জড়িত বঙ্গবন্ধুকে হত্যায়, এবং বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরিকল্পনা তারা ৭১ থেকেই করে আসছে। সেই সাথে ডালিমের বউয়ের সাথে শেখ কামালকে নিয়ে যেই সব মিথ্যাচার রাজাকার ও তাদের দোসররা এতো বছর করেছিল তা যে মিথ্যা তা প্রমাণিত হলো। (যা পূর্বেও কখনো বাংলার মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসিরা বিশ্বাস করেনি।)
এগুলা ছিলো ভণ্ড ধর্ম ব্যবসায়িদের পুঁজি ও মিথ্যাচার। তাদের একমাত্র পূঁজি ধর্ম ব্যবসা, মিথ্যাচার ও অন্যদের নামে কুৎসা রটনো। আপনি যদি ভালো করে লক্ষ করেন। তাহলে কাফের মুনাফিক নাস্তিকতার সব গুণাবলি এই সব ধর্ম ব্যবসায়িদের কাছে পাবেন।