প্রকৃতির টানে। || by @kazi-raihan

in hive-129948 •  7 months ago 

আসসালামু আলাইকুম


হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।

আজ -১২ই চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বসন্তকাল |


আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।



1000057684.png

Canva দিয়ে তৈরি



রমজান মাস শুরু হয়েছে তাই তেমন বাইরে বের হওয়া হয় না তবে দীর্ঘদিন পরে বিকেল বেলায় হুট করেই কোন প্ল্যান ছাড়াই বের হয়েছিলাম। মূলত ঘুরতে যাওয়ার আমার কোন প্ল্যান ছিল না। আমি যাচ্ছিলাম বাজারে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য কিন্তু হঠাৎ করেই আমাদের গ্রুপের সবার সাথে দেখা হয়ে গেল তারা হুটহাট প্ল্যানিং করে আমাদের বাড়ির দিকে আসছিল। আমাকে বিস্তারিত খুলে বলার পরে বাজার থেকে শুধু অল্প কিছু জিনিস কিনে বাসায় পৌঁছে দিয়ে আমিও তাদের সাথে বেরিয়ে পড়লাম। বাজার করতে গিয়ে একটু দেরি হয়ে গিয়েছিল তাই বাজার বাসায় পৌঁছে দিয়ে পদ্মা নদীর দিকে যেতেই আসরের আযান দিলো। আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা নামাজ আদায়ের জন্য পদ্মা নদীর পাড়ে একটি মসজিদে গেলাম। প্রথমে অবশ্য নদীর পাড়ে গিয়ে ঘাসের উপরে সবাই নামাজ আদায় করতে চেয়েছিলাম কিন্তু ভাবলাম এখানে মসজিদ আছেই এখান থেকেই নামাজ আদায় করি। তাড়াহুড়ো করে বাইকে রেখে অজু করে জামাতের সাথে আসরের নামাজ আদায় করলাম। নামাজ শেষ করে সবাই বেরিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ের দিকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। ছবিতে যে মসজিদ দেখতে পাচ্ছেন আমরা সবাই এই মসজিদেই নামাজ আদায় করেছিলাম।



20240323_170224.jpg

20240323_170226.jpg

20240323_170328.jpg

20240323_170351.jpg

20240323_170412.jpg

20240323_170415.jpg

20240323_170422.jpg



নামাজ শেষ করে যখনই বের হলাম তখনই সবুজ শ্যামল মাঠের উপর দিয়ে বয়ে চলা বাতাস গায়ে লাগছিল। তখনই যেন প্রকৃতির আসল সৌন্দর্য উপভোগ করছিলাম বাতাসের সাথে সবুজ ধান খেত দোলা দিচ্ছে আর কিছু কিছু ছেলেমেয়েরা ঘুড়ি নিয়ে মাঠের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করছে। ছবিতে যে সবুজ ধান ক্ষেতের দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন মূলত এই জায়গাটায় বর্ষার সময় পানিতে পুরোপুরি সাদা হয়ে যায় আর যখনই পানি নামতে শুরু করে তখনই সেখানকার জমির মালিকেরা ধান চাষ শুরু করে। নদীর পাড়ে বাইক রেখেছিলাম, সেখান থেকে বাইক নেওয়ার আগেই ছোট ছেলেদের ঘুড়ি উড়ানোর দৃশ্যটা উপভোগ করলাম কিছু সময়। আমাদের মাঝে থেকে অবশ্য একজন এই ঘুড়ি প্রতিযোগিতা নিয়ে গল্প বলছিল সেটাও শুনছিলাম। আমি হঠাৎ করেই সামনের দিকে এগিয়ে গেলাম আর সেখান থেকে একটা ছেলের কাছে থেকে ঘুড়ির লাটাই হাতে নিয়ে একটা ছবি তুলেছিলাম সেটা ও অবশ্য শেয়ার করেছি। যেহেতু আমাদের দেরি হয়ে যাচ্ছিল তাই আমরা সেখানে আর সময় নষ্ট না করে সামনের দিকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। তবে যাওয়ার আগে ছোট ছেলেদের ঘুড়ি ওড়ানোর কিছু ছবি তুলেছিলাম সেগুলো উপরে শেয়ার করেছি।



20240323_170702.jpg

20240323_170713.jpg

20240323_170717.jpg

20240323_170749.jpg

20240323_170753.jpg

20240323_170756.jpg

20240323_170954.jpg

20240323_170937.jpg

20240323_171002.jpg

20240323_171010.jpg

20240323_171112.jpg

20240323_171657.jpg

20240323_172124.jpg

20240323_172202.jpg

20240323_173401.jpg

20240323_173410.jpg



কিছু সময় যাওয়ার পরেই আমরা পদ্মা নদীর মাঝে দিয়ে বয়ে চলা কাঁচা রাস্তা দিয়ে যাত্রা শুরু করলাম। বাইক নিয়ে এরকম মেঠো পথে ঠান্ডা বাতাস উপভোগ করতে করতে গোধূলি বিকেলের সময়টা পার করছিলাম। তবে আমাদের এই এলাকায় একটা মজার দৃশ্য লক্ষ্য করা যায় সেটা হচ্ছে ছবিতে যে দোতলা বাড়ি টা দেখছেন সেই দোতালা বাড়িটা নদীর মাঝে তৈরি করা হয়েছে যখন নদীতে পানি আসে তখন বাড়ির চার পাশ দিয়ে পানি হয়ে যায় আর দোতলায় বাড়ির মালিক বসবাস করে। একবার চিন্তা করুন এত টাকা খরচ করে একজন মানুষ এরকম পদ্মার শাখা নদীর মাঝে বাড়ি তৈরি করেছে বিষয়টা আশ্চর্যজনক না?? আমরা অবশ্য এই বাড়িটাকে নিয়ে নিজেরাই প্ল্যানিং করেছি একদিন বাড়ির মালিকের কাছে থেকে ছাদ ভাড়া নিব রাতে পিকনিক করার জন্য হা হা হা। মেঠো পথ ধরে এগিয়ে যাচ্ছিলাম যদি ছবিগুলো দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন গ্রামের এই মেঠো পথের সৌন্দর্যটা কতটা আকৃষ্ট করার মতো। তাছাড়া মেঠো পথের পাশ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন সেখানে অনেকগুলো শিমুল গাছ রয়েছে। কিছু সময়ের মধ্যে আমরা নদীর পাড়ে পৌঁছে গেলাম নদীর পাড়ে পৌঁছে সবাই বাইক রেখে যার যার মত সিরিয়ালে বসে সবাই গল্পে মেতে উঠলাম। একবার ভাবছিলাম সবাই মিলে এখানে ইফতার করব কিন্তু আবার ভাবলাম প্রস্তুতি ছাড়া এখন শেষ মুহূর্তে আবার বাজারে গিয়ে ইফতারের সামগ্রী কিনে আনাতো সম্ভব না তাই পরবর্তীতে আবার অন্য কোনদিন এরকম পদ্মা নদীতে এসে নৌকার উপরে বসে সূর্য অস্ত যাওয়া দেখব আর ইফতার করব। ইফতার শেষে সবুজ ঘাসের উপরে সবাই একসাথে জামাতে নামাজ আদায় করব বিষয়টা চিন্তা করতেই কিন্তু খুবই ভালো লাগে এরকম প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে পারলে যেন মনের মাঝে প্রশান্তি ফিরে আসে। ইফতারের আধা ঘন্টা সময় হাতে রেখে আমরা সেখান থেকে রওনা হলাম।



20240323_173357.jpg

20240323_173438.jpg

20240323_173514.jpg

20240323_173812.jpg

20240323_173814.jpg

20240323_174014.jpg

20240323_174019.jpg



সূর্যটা ধীরে ধীরে পূর্ব আকাশে হেলে পড়ছিল। শেষ বিকেলে নদীর পাড়ে বসে সূর্য অস্ত যাওয়ার যে দৃশ্যটা সেটা সবচেয়ে বেশি সুন্দর লাগে তাই আমরা সূর্য অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেখানে বসে ছিলাম যখনই সূর্য হেলে পড়ছিল আমরাও সেখান থেকে বাসায় ফেরার সিদ্ধান্ত নিলাম যেহেতু ইফতারের ও আর খুব বেশি সময় অবশিষ্ট ছিল না। সবার আসতে একটু দেরি হচ্ছিল আমি উপরে এসে আবার বাইকের লুকিং গ্লাসে নিজের ছবি তুলছিলাম। আবার তার সামনে থেকে এক ধরনের বুনো গাছের পাতার মাঝে দিয়ে সূর্যের অবস্থান রেখে একটি ছবি তুলেছিলাম সেটাও শেয়ার করেছি। পদ্মা নদীর এরিয়ায় যাওয়ার বেশ কয়েকটি রাস্তা আছে তাই আমরা যে রাস্তা দিয়ে গিয়েছিলাম তার বিপরীত রাস্তা দিয়ে আবার এসেছিলাম। আসার পথে যে রাস্তা দিয়ে আসলাম সেই রাস্তার দুই পাশে পুরোপুরি সবুজ ধানক্ষেত। আচ্ছা, একবার চিন্তা করুন তো আপনি এরকম সবুজ ধান ক্ষেতের মাঝে শেষ বিকেলে দাঁড়িয়ে আছেন তাহলে সবুজের তারন্য কতটা উপভোগ করতে পারবেন একটু চিন্তা করেছেন?? তাছাড়া বাতাসে সবুজ ধানের ফসল ঢেউ খেলছে। এমন সৌন্দর্যগুলো চোখ বন্ধ করে উপভোগ করতেই এতো ভালো লাগে তাহলে বাস্তবে যদি এই সৌন্দর্যের মাঝে গিয়ে সময় কাটান তাহলে কতটা ভালো লাগবে বলুন। সেখানে এসে আমি আবার সেই সবুজ ধান খেতের ছবি তুললাম এবং ঘড়ির টাইম দেখলাম ইফতারের খুব বেশি সময় নেই। তাই কোথাও আর দেরি না করে সোজা বাইক নিয়ে সবাই বাসায় চলে আসলাম। সামনে গরমের সিজন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নদীর পাড়ে বসে থাকতে অনেক মজা লাগবে।আর মন চাইবে না বাসায় ফিরে যাই। মন চাইবে পুরোটা সময় প্রকৃতির মাঝে কাটিয়ে দিই।



⬇️📥⬇️📥
ডিভাইসSamsung galaxy A52
ফটোগ্রাফার@kazi-raihan
লোকেশন
সময়মার্চ,২০২৪



🔚সমাপ্তি🔚




এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।

সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan



আমার পরিচয়


20231103_120530-01.jpeg

আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রকৃতি আমাদের আপন করে নেয় । প্রকৃতির সান্নিধ্যে গেলে ভুলে যাই পিছনের সকল দুঃখ কষ্টের কথা। আপনি দারুন সময় অতিবাহিত করেছিলেন প্রকৃতির মাঝে যেরকম সুন্দর মুহূর্ত সবাই উপভোগ করতে পারে না। সবারই সময় হয়ে ওঠে না। আসলে আমাদের এই ছোট্ট জীবনে সবকিছুই দরকার। এই পৃথিবীর সৌন্দর্য হয়তো সম্পূর্ণ উপভোগ করতে পারবো না। কিন্তু যতটুকু সাধ্য উপভোগ করলেই মনটা ভালো হয়ে যায়।

Posted using SteemPro Mobile

সত্যি প্রকৃতির কাছে যতই যাবেন ততই প্রকৃতি আপনাকে আপন করে নিবে।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ছায়ায় ঘেরা পাখি টাকা আমাদের এই বাংলাদেশ রূপ বৈচিত্র্যময় চারিপাশ।
বিশেষ করে নদী অঞ্চলের সৌন্দর্য সবথেকে বেশি।
আপনি নদী এবং আশপাশ ফসলের ক্ষেত ভ্রমণ করে দারুণ একটি সময় উপভোগ করে সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগলো আমার কাছে।

আপনার সুন্দর মতামত আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

আসলে রমজান মাসে বাইরে খুব একটা বের হওয়া সকলেরই হয় না কারণ রোজার মাসে এমনিতেই সময় পার হয়ে যায়ম আর রোজা রেখে বিকেলবেলা ভ্রমণ করা হয় না।আপনার গ্রুপে সবাই বাড়ি দিকে হুট করে চলে আসলো আপনি খুব তাড়াতাড়ি বাজার করে দিয়ে তাদের সাথে নদীর পাড়ে আসলে না। আসতেই।আসার পথে এই প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো করলে। আসলে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। নদীর পাড়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটি অসাধারণ ছিল। এবং আপনারা ইফতার করে এই সবুজ ঘাসের উপরেই নামাজ আদায় করেছেন এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।

Posted using SteemPro Mobile

না ভাই ইফতার করে সবুজ ঘাসের উপরে নামাজ আদায় করিনি তবে এরকম একটা পরিকল্পনা করেছিলাম কিন্তু ইফতারের আগেই সেখান থেকে বাসায় চলে এসেছিলাম।

হঠাৎ প্ল্যান করে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছেন। সবুজ শ্যামল মাঠের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হলাম। এরকম দৃশ্য সামনাসামনি দেখার সৌভাগ্য কখনো আমার হয়নি। আপনারা খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। এরকম জায়গায় সময় কাটাতে পারলে সবারই খুব ভালো লাগবে। বাতাসে সবুজ ধানের ফসল ঢেউ খেলছে এরকম দৃশ্য আসলেই মনমুগ্ধকর। আপনাদের কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপনি যত প্রকৃতির কাছে আসবেন প্রকৃতি আপনাকে ততই মুগ্ধ করবে। সুন্দর মতামত তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপু।

image.png

ভাবতেই কেমন লাগছে এখন যেখানে রাস্তা পাশেই ধানক্ষেত বর্ষার সময় এখানে নাকী পানিতে থৈ থৈ করে। তখন কেমন অসাধারণ দেখতে লাগে সেটাই ভাবছি। রোজার মধ্যে সাধারণত কোথাও যাওয়া হয় না। সময় টা বেশ দারুণ কাটিয়েছেন ভাই বন্ধুরা মিলে। বিকেলের গ্রাম‍্য পরিবেশ পদ্মা নদীর পাড়ে নির্মল বায়ু সবমিলিয়ে দারুণ। যদি আরেকটু আগে থেকে ওখানে ইফতার করার সিদ্ধান্ত নিতেন তাহলে হয়তো বাস্তবায়ন হয়ে যেত। কিন্তু একটু বেশিই দেরি হয়ে গেছিল।

Posted using SteemPro Mobile

হ্যাঁ আগে থেকে ইফতারের প্ল্যানিং করলে সেটা বাস্তবায়ন করা যেত যাই হোক পরবর্তীতে আবার করা যাবে ইনশাল্লাহ।

বন্ধু প্রকৃতির টানে ঘুরাঘুরির মত মজা আসলে অন্য কিছুতে পাওয়া যাবে না। দিনটি খুবই উপভোগ্য ছিল। সবাই মিলে অনেক আনন্দ করেছিলাম। সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে।

Posted using SteemPro Mobile

সুন্দর মতামত প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য তোমাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু।

প্রকৃতির টানে আমিও মাঝেমধ্যে বেরিয়ে পড়ি। প্রকৃতির মধ্যে থাকলে মন সবসময় সতেজ থাকে। চারিদিকে সুন্দর সুন্দর ফসল আমাদের মনকে আকৃষ্ট করে। প্রকৃতির সুন্দর ফটোগ্রাফি নৌকা, নদী-নালা বেশ চমৎকার ছিল। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফসল। কৃষকরা জমি আবাদ করি তাদের জীবিকা নির্বাহ করে।মাঠে গেলেই তাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম উপলব্ধি করতে পারি অনায়াসে। বেশ দারুন ফটোগ্রাফির পাশাপাশি নিজের মনের অনুভূতি তুলে ধরেছেন।

Posted using SteemPro Mobile

আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

আপনারা তো দেখছি সবাই মিলে বেশ ঘোরাঘুরি করলেন পদ্মার পাড়ে। অনেক ভালো লেগেছে প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। সামনে যেহেতু বর্ষাকাল আসতেছে এই জমি গুলো অবশ্যই পানিতে ডুবে যাবে। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে চাষ করেছে দেখে বেশ ভালই লাগলো। এমন সুন্দর পরিবেশে ঘোরাঘুরি করলে মনটা বেশ ভালো হয়ে যায়। আর আপনারা তো বেশ ঘুরেন সবাই মিলে। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলেন অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি ঈদের পরে আমাদের এলাকায় ঘুরতে আসেন ভাই বোন সবাই মিলে একসাথে বেশ ঘোরাঘুরি করব।

ভাইয়া নিজের মটরসাইকেল থাকলে বিভিন্ন সময় প্রকৃতির টানে বিভিন্ন জাগায় যাওয়া যায়। আপনার ঘুরাঘুরির ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল। আর অনুভূতি গুলোও খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

আপনার কাছে সবকিছুই ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই মতামত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।