বাংলাদেশ ভারত দুই দেশের বন্ধুত্ব বজায় থাকুক আজীবন

আসসালামু আলাইকুম আমার স্টিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001 আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি বাংলাদেশ ভারত দুই দেশের বন্ধুত্ব বজায় থাকুক আজীবন। আজকে সকাল বেলায় ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে বেশি ব্যস্ত সময় পার করছি। সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই হাতমুখ ধুয়ে নাস্তা খেয়েছিলাম তারপরে বেশ কিছু সময় $PUSS টোকেন প্রমোশনের কাজে ব্যস্ত ছিলাম। কাজ শেষ করে একটু বাইরে হাঁটাহাঁটি করেছিলাম তারপরে ভাবলাম আজকে যেহেতু বন্ধুদের সাথে একটা পিকনিক আছে তাই বিকেলের পরে ব্যস্ত সময় পার করতে হবে। তাই বাড়িতে এসে বসে গেলাম সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে পোস্ট লেখার জন্য। তবে চলুন আজকের লেখা পোস্ট শেয়ার করা যাক.............

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধার সময় ভারতের জনগণ থেকে শুরু করে ভারতের সরকার বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে দাঁড়িয়ে ছিল এবং তাদের এই ঐতিহাসিক ঘটনা সত্যি কখনো ভোলার নয়। প্রত্যেকটা বাঙালি এখনো আজীবন মনে রেখেছে সেই ভারতীয়দের উপকারের কথা। এভাবেই দীর্ঘকাল ধরে দুই দেশ দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে এবং সব সময় এক দেশ অপর দেশের পাশে দাঁড়িয়ে উপকারের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে এটাই হচ্ছে আমার কাছে সবথেকে বড় পাওয়া। আসলে আমি মনে করি একজন বন্ধু যখন অপর বন্ধুর বিপদের সময় হাত বাড়িয়ে দিয়ে পাশে দাঁড়ায় তখনই সে প্রকৃত বন্ধু হিসেবে তাকে ভাবা যায় ।বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এই সম্পর্কটা সব সময় রয়েছে। বাংলাদেশের বিপদে ভারত এগিয়ে এসেছে এবং ভারতের বিপদে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এটাই হচ্ছে সবথেকে বড় পাওয়া আমি মনে করি। যেহেতু বাংলাদেশ এবং ভারত পাশাপাশি দুই দেশ তাই আমি মনে করি এদের মধ্যে সারা জীবন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকা উচিত।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ভাষা ধর্ম ঐক্য মিল রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলতে বেশ পছন্দ করে আসলে এটা হচ্ছে আমাদের মাতৃভাষা। তবে ভারতের বিভিন্ন ধরনের ভাষার মানুষ রয়েছে তবে বাঙালি ভাষার মানুষও কম নয়। বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লালন শাহ ও কাজী নজরুল ইসলাম এদের মত ব্যক্তিদের সব সময় স্মরণ করে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এদের মধ্যে বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ একটা সম্পর্ক সারা জীবন বজায় থাকবে। বাংলাদেশ ও ভারত বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে দুই দেশ একে অপরের উপর নির্ভরশীল। আসলে দুই দেশের জনগণ কিভাবে উপকৃত হবে এটা দুই দেশের সরকারের মাথায় রেখে সেভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত বলে আমি মনে করছি। তবে বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জনগণের মাধ্যমে সহযোগিতার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে। আশা করি আজকের লেখা পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগবে। সকলের মতামত নিচে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন। সকলের জন্য শুভকামনা রইল।