আমি আমার বন্ধুর তেল পাম বাগান থেকে ফিরে এসেছি। এই তেল পাম বাগান ব্লাং বুলোহ/আচেহে অবস্থিত। আমার বন্ধুর অয়েল পাম বাগানের আয়তন প্রায় ২০ হেক্টর। আমার বন্ধুর বাগান ছাড়াও আরও অনেক লোকের বাগান আছে, হয়তো এলাকাটা আমার বন্ধুর বাগানের চেয়েও বড়। আজকের যাত্রা বেশ ক্লান্তিকর ছিল। আমরা যখন অয়েল পাম বাগানে যাচ্ছিলাম, তখন প্রবল বৃষ্টি হয়েছিল এবং আমাদের কিছুক্ষণের জন্য আশ্রয় নিতে হয়েছিল। তেল পাম বাগানের রাস্তাও অত্যন্ত চরম।
পথটি পাথুরে এবং তাল গাছে ঘেরা, একা গেলে এখানে হারিয়ে যাবেন। এখানে শুধু রাস্তা আর পাম অয়েল আছে, ভাবুন আপনি যদি কখনো না থাকেন তাহলে এখানে ভয় পাবেন। কিন্তু এখানে শান্ত হোন, এখানে বাঘ বা অন্যান্য বন্য প্রাণীর মতো বিপজ্জনক বন্য প্রাণী নেই। সাপের জন্য, আমার বন্ধু বলেছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই তেল পাম বাগানে রয়েছে কারণ তারা তেলের পামের নীচে আশ্রয় নেয়। তাই আপনি যদি প্রায়ই তেল পাম বাগানে না গিয়ে থাকেন তবে একটু সতর্ক থাকুন। এই অয়েল পাম প্ল্যান্টেশনটিও এর প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্টের কাছাকাছি।
এই রাস্তার শেষে আমরা একটি বড় পাম অয়েল মিল দেখতে পাব। এই কারখানাটি 50 টন FFB/ঘন্টা প্রক্রিয়াকরণ করতে সক্ষম। টিবিএস মানে তাজা ফলের গুচ্ছ। FFB প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল CPO (অশোধিত পাম তেল) উত্পাদন করবে। অয়েল পাম প্রসেসিং সম্পর্কে আমি নিজেও বিশদভাবে জানি না এমন অনেক কিছু রয়েছে, এটি কেবলমাত্র একটি সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা যা আমি জানি। আমি তেল পাম বাগান পরিদর্শন থেকে চেষ্টা করতে পারেন যে অনেক জিনিস আছে.
যারা তেল পাম বাগানের মালিক তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেশ ভাল এবং অবমূল্যায়ন করা যায় না। পাম তেলের ফসল 1 মাসে 2 বার হয়। এটা বলা যেতে পারে যে 15 দিনে একবার এটি তেলের পামগুলির জন্য সংগ্রহ করা যেতে পারে যেগুলি ইতিমধ্যে ফল পেয়েছে এবং মাটি থেকে 2 মিটারের কম। প্রকৃতপক্ষে, ইন্দোনেশিয়ায় তেল পাম বাগানের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে এবং এটি বিশ্বের তালিকাভুক্ত। হয়তো ইন্দোনেশিয়া থেকে অনেক পাম তেল রপ্তানি হয় অন্য দেশে। কাঁচা খেজুরের ফল রপ্তানি হয় এবং যেগুলি সিপিও হয়ে গেছে এবং অন্যান্য। ইন্দোনেশিয়ার অসাধারণ প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে, আমি এই দেশটিকে ভালোবাসি।
আমরা তেল পাম নিয়ে আলোচনা করেছি। তেল পামের নিচে ছত্রাক জন্মানোর সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে এই পোস্টের উদ্দেশ্য ফিরে আসি। আমার কাছে কিছু ফটো আছে যা আপনি নীচে দেখতে পারেন এবং আপনি ফটোগুলি দেখার পরে আমরা এই মাশরুমগুলিকে কভার করব৷
| ফটোগ্রাফি | মূল |
|---|
| ফটোগ্রাফি | মূল |
|---|
| ফটোগ্রাফি | মূল |
|---|
| ফটোগ্রাফি | মূল |
|---|
| ফটোগ্রাফি | মূল |
|---|
| তেল পাম বাগান | ছবি আসল |
|---|
এই তেল পামের নীচে আমি যে মাশরুমগুলি পেয়েছি সে সম্পর্কে কথা বলি। আমি তেল পাম বাগানে পৌঁছানোর পরে আমি তেল পাম দেখতে চারপাশে গিয়েছিলাম, যখন আমি একটি তেল পাম গাছের দিকে তাকালাম সেখানে একটি মাশরুম ছিল যা আমার নজর কেড়েছিল। তাই আমি মাশরুমের কাছে গিয়েছিলাম এবং আপনি এখন যে পোস্টটি পড়ছেন তার জন্য বিষয়বস্তু তৈরি করতে আমার জন্য একটি ফটো তুলেছি।
আমি দুপুর 1 টার দিকে এই তেল পাম বাগানে ছিলাম এবং এই মাশরুমটি ছাতার মতো বেড়েছে। আমার বন্ধু বলেছিল আশেপাশের লোকেরা এই মাশরুমটিকে জাংকোস মাশরুম নামে ডাকে। হয়তো ভিন্ন জায়গা, তাই এই মাশরুমের নামও ভিন্ন। এখানকার আশেপাশের বাসিন্দাদের মতে, এই মাশরুমটি খাওয়া যেতে পারে এবং তারা সাধারণত সকালে এই মাশরুমটি বেছে নেয় কারণ সকালে এই মাশরুমটি খোলার আগে ছাতার মতো বন্ধ থাকে। বলা হয় ত্রিভুজাকার।
আশেপাশের বাসিন্দাদের মতে, জাংকোস মাশরুমগুলি প্রায়শই নাড়া-ভাজা, ভাজা আটা এবং তাত্ক্ষণিক নুডলসের সাথে একসাথে রান্না করা হয়। আমি এটা শুনছি তাই এই জাংকোস মাশরুমের স্বাদ নিতে চাই। দেখে মনে হচ্ছে মাশরুমগুলি খুব সুস্বাদু, বিশেষ করে যখন রান্না করা হয়, ভাজা হয় এবং ময়দায় ভাজা হয়, এটি অবশ্যই সুস্বাদু।
আমার বন্ধুর সময় থাকলে আমি আবার এখানে আসব হয়তো আগে। কারণ এই মাশরুমটি বাছাই করতে, আমার বন্ধু বলেছিল যে এই মাশরুমটি ফোটার আগে আপনাকে সকালে যেতে হবে। আপনারা কেউ এই ভেষজটি কীভাবে খেয়েছেন, যদি তা হয় তবে আমাকে মন্তব্যে জানাতে ভুলবেন না।