বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীর ভ্রমণ🚣‍♀️

in hive-129948 •  3 months ago 

০৭ আষাঢ় , ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ🇧🇩 থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি।



শুভরাত্রি ❤️ প্রতিদিনের মতো আজ আবার হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে। আজকের ব্লগে আলোচনা করব একটি ভ্রমণ পোস্ট। ঈদ পরবর্তী সময়ে ছুটি কম থাকায় তেমনভাবে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয়নি। তবে কয়েকজন বন্ধু মিলে পদ্মা নদীতে বেশ ভালো সময় অতিবাহিত করেছিলাম। সেই ভ্রমণ কাহিনী আজ আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব ফটোগ্রাফির সাথে। পদ্মা নদী এখন আর আগের মতো নেই ভাটার সময় একদম বালির চোর পড়ে যায়। যে ভয়াল পদ্মা নাম শুনলেই মানুষের অন্তর কেঁপে উঠতো আর সেখানে এখন পানি থাকে না এরকম অবস্থা হয়ে যায়। তবে এখন বর্ষার মৌসুম নদীতে জোয়ার বইছে। মোটামুটি পানিতে ভরপুর হয়ে উঠছে পদ্মা নদী। আর মাঝে মাঝে রয়েছে বালির দ্বীপ যেখানে মানুষ সকাল বিকাল ঘুরতে গিয়ে খুব ভালো সময় অতিবাহিত করে। আমাদের শৈশব কৈশোর কেটেছে পদ্মা নদীতে। এর মানে পদ্মা নদী আমাদের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শৈশবের বিনোদন বলতে আমরা পদ্মা নদীর পাড়ে ফুটবল খেলা ক্রিকেট খেলা নদীতে সাঁতার কাটা নৌকা চালানো মাছ ধরা সবই করেছি সেখানে। এজন্য এখনো সময় পেলে পদ্মা নদীর ধারে ঘুরতে চলে যায় বন্ধুরা মিলে। মুক্ত হওয়া নদীর কলতান পালতোলা নৌকা সহ বিভিন্ন নৌকা আর মাঝি ভাইদের কন্ঠে মাঝে মাঝে গিয়ে ওঠা ভিন্ন সুরের গান এক কথায় অসাধারণ একটি সময় পার করা যায় এখানে গেলে। আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তো ভরপুর চারপাশ পাক পাখালি সহ অন্যান্য জীবজন্তু রয়েছে। বিশেষ করে নদীর ধারে অনেক শালিকের বাসা থাকে একসাথে প্রায় এক থেকে ২০০ শালিকও দেখা যায় একত্রে। ঈদের পরের দিন কয়েকজন বন্ধু মিলে বিকেলের সময় টাতে চলে গেলাম নদীর পাড়ে। প্রথমে গিয়ে একটি বালির টিলার উপরে উঠে চারপাশ খুব ভালোভাবে দেখে নিলাম। যদিও খুব গরম ছিল হেঁটে যেতে খুব ভালোই কষ্ট হল। তবে যখন পদ্মা নদীর মাঝ বরাবর গেলাম বালির দ্বীপের উপরে তখন চারিপাশ থেকে ঠান্ডা হওয়া যেন ঠিকমতো গায়ে লাগছিল না। আর ঠিক তখনকার সময়টা ছিল গোধূলি এজন্য আরো বেশি ভালো লাগছিল আবহাওয়াটা। সেই সাথে নৌকার মেলা যেন বসেছে পদ্মা নদীর পাড়ে দেখতেই পাচ্ছেন ফটোগ্রাফিতে।


পদ্মা নদীর দুপাশ দিয়ে যে বসতিগুলো রয়েছে এদের আয়ের প্রধান উৎস চরের উপরে বিভিন্ন ধরনের ফসল ফলানো গরু ছাগল এবং হাঁসের ফার্ম সেই সাথে মাছ শিকার করা নদীতে। আমরা যখন নদীর পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম তখন দেখলাম জোয়ারের পানিতে নদী আস্তে আস্তে ভরে যাচ্ছে এবং জেলেরা খুব ব্যস্ত হয়ে পড়েছে মাছ শিকার করায়। তারা তাদের নৌকা এবং জাল প্রস্তুত করছে মাছ শিকার করার জন্য। একজন জেলের সাথে বেশ কিছু সময় কথা বললাম। তিনি বললেন এখন খুব ভালো মাছ পাওয়া যাচ্ছে এবং রাতের বেলায় মাছের পরিমাণটাও বেশি পড়ছে এজন্য দিনে না মাছ ধরে আমরা সেটা রাত্রে ধরছি। উপরের ফটোগ্রাফিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সারি সারি অনেক নৌকা ঘাটে বাঁধা রয়েছে। যেগুলো এখন দিনের বেলায় রেস্টে রয়েছে এবং সন্ধ্যা নামলে তারা মাছ শিকার করতে বের হবে। আমরা কিন্তু নদীর পানিতে অনেক সময় ধরে হেঁটেছি কেননা এখন বালের উপরে নতুন পানি এসেছে যেখানে হাঁটতে সত্যি অনেক বেশি ভালো লাগে। নদীর মাঝখানে দেখতে পাচ্ছেন বোনের ঝোপ হয়ে রয়েছে। এর মানে যেখানে কয়েকদিন আগেও ছিল শুধু মরুভূমির মতো বালি সেখানে এখন জোয়ারের পানিতে আস্তে আস্তে ভরে উঠছে। আর কিছুদিন পরে এলে এপাশ থেকে ওপাশ দেখা যাবে না শুধু মনে হবে পানি আর পানি। আসলে নদীর পাড় দিয়ে হেঁটে চলা সত্যিই অসাধারণ একটি ভালো লাগা কাজ করছিল কেননা নদী থেকে উঠে আসা ঠান্ডা হাওয়া আর পাখিদের কলতান অসাধারণ। নেই কোন মানুষের চেঁচামেচি বা যানবাহনের হর ্ন প্রকৃতি যেন এক অন্যরকম অনুভূতি জাগিয়ে দিচ্ছিল আমাদের মাঝে। আসলে যারা প্রকৃতিপ্রেমিক তারাই একমাত্র এই ভালোলাগাগুলো অনুভব করতে পারবেন নিরিবিলি ফাঁকা প্রান্তর বা নদীর পাড়ে গেলে।


দেখতে পাচ্ছেন লতাপাতা এবং বনে সে যাওয়া বালির দ্বীপগুলো এখন আস্তে আস্তে পানিতে ভরে উঠছে। এখন অবশ্য আমাদের এদিকে নদী ভাঙ্গন শুরু হবে পানি আর একটু বাড়লে। আগে এদিকে ঘুরে পাবনার ওদিকে ভেঙ্গে ছিল এখন পাবনা গড়ে কুষ্টিয়ার দিকে ভেঙে নদী আবার চলে আসছে। প্রতিবছর যে পরিমাণে নদী ভাঙছে এরকম যদি চলতে থাকে তাহলে হাজার হাজার বিঘা আবাদি জমি সেইসাথে মানুষের ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। নদীর এই শান্ত পানি কিছুদিন পরে ঠিকই অশান্ত হয়ে যাবে স্রোত আর ঢেলে। ঠিক তখনই মানুষের মাথায় হাত উড়তে শুরু হবে তাদের সম্বলগুলো হারিয়ে।


মুক্ত হাওয়া এবং মুক্ত জায়গা পেয়ে আমরা যেন স্বাধীন এবং পাখির মতো উড়তে ইচ্ছে করছিল মনের অজান্তেই। আমরা আমাদের পায়ের জুতাগুলো খুলে ঠিকই বালির উপরে দৌড়াদৌড়ি করেছি। সেই সাথে অল্প পানির মধ্যে দিয়েও অনেক সময় ধরে হাঁটাহাঁটি করেছি। সময়টা খুব ভালো অতিবাহিত হচ্ছিল। কেননা সব ধরনের প্রতিকূলতা ছাপিয়ে একদম নিরিবিলি পরিবেশ মাঝে মাঝে পাখিদের কলতান দু একটা নৌকা ভেসে যাওয়া আর নদীর সৌন্দর্য সেই সাথে ঠাণ্ডা হওয়া এই গরমে কেমন সময় অতিবাহিত হতে পারে এবার বুঝুন আপনারা। আমি তো সময় পেয়েই বালের উপরে আমার বাংলা ব্লগ লিখলাম এবং সেই সাথে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করে নিলাম। যখন আমরা বালের দ্বীপের উপরে ছোটাছুটি করছিলাম সবাই মিলে তখন ঠিক গোধূলিটা সুন্দর ফুটে উঠেছিল নদীর বুকে। আর বালের দ্বীপের ঝিনুক গুলো যেন ঝকমক ঝকমক করছিল গোধূলির আলোতে। ফটোগ্রাফি তে লক্ষ্য করলে এটা হয়তো আপনারা খুব ভালোভাবে দেখতে পাবেন। আসলে নদীর পাড়ে গোধূলি লগ্নের সময়টা যত ভালো পার করা যায় আমার মনে হয় না আর এতটা ভালো সময় অতিবাহিত করা যায় কোন সময়। অল্প সময়ে দারুন সময় অতিবাহিত করলাম এই পদ্মা নদীর পাড়ে। শহরের ব্যস্ত সময় কার্বন-ডাই-অক্সাইডের ধোঁয়া আর যানজট এগুলো যেন সব ভুলে গিয়েছিলাম এই পরিবেশে এসে। মনে মনে ভাবছিলাম সব জায়গার পরিবেশ যদি এমন শান্ত সৃষ্ট এবং শান্তিতে পরিপূর্ণ হতো তাহলে কতই না ভালো হতো। যাইহোক আমরা বিকেল থেকে নিয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত এখানে ছিলাম খুব ভালো সময় অতিবাহিত করেছি সবাই মিলে। এবং সন্ধ্যা বেলায় নদীর মাঝে একটি নৌকাতে বসে কয়েকজন মিলে গান শুরু করে দিয়েছিল সেই সময়টাই ছিল আমাদের সব থেকে বেশি ভালো লাগার। তবে আমরা সন্ধ্যার পরপরই আবার আমাদের বাড়ির দিকে রওনা হয়। কেননা নদীর পাড় দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে আমরা অনেকটা দূর চলে গিয়েছিলাম।যাইহোক এই ছিল আমার ঈদ পরবর্তী সময়ে পদ্মা নদী ভ্রমণের ফটোগ্রাফি এবং কিছু কথা আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


লোকেশন


ডিভাইসঃ Redmi Note 5



break .png

Banner.png

|| [আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে]

standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Witness Banner 2.png


সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

image.png

এখন যেন নদীর আসল সৌন্দর্য দেখা যাচ্ছে পর্যায়ক্রমে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে আর নদীর রূপ জেগে উঠছে। তবে একটা বিষয় খারাপ লাগে পানি বাড়লে নদী ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়।

ঠিকই বলেছেন আর কিছুদিন পরে যখন নদী পানিতে ভরে যাবে তখন এর সৌন্দর্যটা আরো বহু গুনে বৃদ্ধি পাবে।

নদীর পাড়ে গিয়ে ঘুরাঘুরি করতে অনেক ভালো লাগে। পদ্মা নদীর সৌন্দর্য অনেক বেশি সুন্দর। যেটা দেখলে যে কেউ অনেক বেশি মুগ্ধ হয়ে যাবে। বন্ধুদের সাথে আপনি পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন শুনে খুব ভালো লেগেছে। আর এরকম নদীর পাড়ে কিন্তু ভাজাপোড়া জাতীয় কোন কিছু খেতে অনেক বেশি ভালো লাগবে। বালুর মধ্যে অনেক সুন্দর করে আমার বাংলা ব্লগ লেখাটা লিখেছেন। অনেক সুন্দর হয়েছে এই লেখাটা। সব মিলিয়ে আপনার ঘুরাঘুরি করার মুহূর্তটা ভালোভাবে উপভোগ করলাম।

ঠিকই বলেছেন সব মিলে অনেক ভালো সময় অতিবাহিত করেছিলাম পদ্মা নদীতে খুব ভালো লেগেছিল।

আমরা ও একবার আমাদের কলেজ থেকে পদ্মার চরে যাওয়ার প্লান করেছিলাম, কিন্তু আমাদের যাওয়া হয়নি। আপনি দেখছি আপনার বন্ধুদের সাথে বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীর ভ্রমণ করতে গিয়েছিলেন। আসলে এরকম মুক্ত পরিবেশে বন্ধুদের সাথে ঘোরাঘুরি করলে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনারা সকল বন্ধুরা খুবই সুন্দর একটি সময় উপভোগ করেছেন এই পদ্মার চরে।

ঠিক আছে আমন্ত্রণ রইল পদ্মা নদীর ভ্রমণ করার জন্য চলে আসুন আমাদের কুষ্টিয়ায়।

নদীর পাড়ে ঘুরতে যেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ তো খুঁজে পাওয়াই অনেক বেশি মুশকিল হবে। আমি তো অনেক বেশি ভালোবাসি এই ধরনের জায়গাগুলোতে ঘুরতে যেতে। আর যদি হয় এত সুন্দর নদীর পাড়ে তাহলে তো কোনো কথা নেই। অনেক সুন্দর একটা জায়গায় ঘুরতে গিয়েছিলেন দেখছি। জায়গাটা কিন্তু আমার দারুণ পছন্দ হয়েছে। বন্ধুরা সহ সবাই নিশ্চয়ই ভালো সময় কাটিয়েছেন। ঘুরাঘুরি করার পাশাপাশি ফটোগ্রাফিও করেছেন, আর সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।

নদীর পর আমার সব থেকে বেশি প্রিয় জায়গা তাই তো সময় পেলে বন্ধুদের সাথে ছুটে যায় নদীর পাড়ে ভালো সময় অতিবাহিত করার জন্য।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে পোস্টটি জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

এবার তো ভালোই ঈদের ছুটি ছিল ভাইয়া। আপনি আবার ঈদের ছুটি কম পেয়েছেন কেন? যাইহোক ভাইয়া বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো। আর নদী বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। প্রকৃতির এই সৌন্দর্য দেখে অনেক ভালো লাগলো।

আসলে আমাদের কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী আমরা এর থেকে বেশি ছুটি কখনই পাই না ।
পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

পদ্মা নদীর সৌন্দর্য মানুষকে এমনিতে মুগ্ধ করে। আপনি দেখতেছি বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদী ভ্রমন করেছেন। তবে এটি ঠিক এক সময় পদ্মা নদীর কথা শুনলে মানুষ ভয় পেত। আর এখন নদীতে জোয়ার ভাটা দেখা যায়। তবে ভাই গরমের সময় নদীর পাড়ে বালুর মধ্যে হাঁটতেও কষ্ট হয়। তবে আপনার পোস্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে বন্ধুদের সাথে ভালো ঘুরাঘুরি করলেন ঈদের মজাও করলেন। আর সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

ঠিক বলেছেন বেশি গরম পড়লে বালির মধ্যে হাঁটতে কষ্ট হয় তবে আমরা বিকেলবেলা গিয়েছিলাম এজন্য তেমন কোন কষ্ট পেতে হইনি খুব ভালো সময় অতিবাহিত করেছিলাম।

নদীর পাশে বেড়ে উঠলেই বোঝা যায় নদীর সঙ্গে কতটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক সৃষ্টি হয় আমাদের।পদ্মা নদীর অপরূপ সৌন্দর্য্য দেখে মুগ্ধ হলাম।আর আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে দারুণ সময় পার করেছেন বুঝতে পারছি।আসলেই প্রশান্তি দেয় এমন জায়গাগুলো, অনেকখানি বালুচর জেগেছে দেখছি।ধন্যবাদ আপনাকে।

পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে সেই সাথে ফটোগ্রাফি গুলো আসলে এমন জায়গা ভ্রমন করতে সবসময়ই আমার অনেক ভালো লাগে।
ধন্যবাদ আপনাকে