পুরুষের এতো কঠোর পরিশ্রম ভালো থাকার জন্য নয়, ভাল রাখার জন্য।

in hive-129948 •  8 months ago 

০৭জৈষ্ঠ্য , ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।

আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ🇧🇩 থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি।



শুভ রাত্রি ❤️ এতক্ষণে হয়তো আজকের পোষ্টের বিষয়বস্তু পরে নিয়েছেন। হতে পারে আমার মতের সাথে আপনার মত মিলবে না। সব কথা বা সব বিষয় নিয়ে যে সবার চিন্তাধারা এক হবে এটাও কিন্তু নয়। তবুও বাস্তবে কিছু কিছু বিষয়ে আসলে কিছু কিছু কথা বলতে ইচ্ছে করে। খুব শীত বা প্রচন্ড গরম বা মুষলধারায় বৃষ্টি তবুও কি পুরুষকে ঘরে আটকে রাখা যায়। জীবিকার তাগিদে পরিবারকে ভালো রাখার জন্য দেখবেন খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। এর বাস্তব উদাহরণ হল বর্তমান সময়ে প্রচণ্ড তাপদাহ। উচ্চ পর্যায় থেকে শ্রমজীবী মানুষ সবাই কিন্তু গরম কে উপেক্ষা করে কষ্ট করে যাচ্ছে। যদি শুধু নিজের জন্য ভাবতো তাহলে কিন্তু মনে হতো যে এই গরমে আর কাজ না । তবুও কিন্তু পরিশ্রম করে পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা। এজন্য কিন্তু অনেকেই বলে পুরুষের কষ্ট শুধু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। এই যে প্রবাস জীবন আমরা হয়তো কতটুকুনি উপলব্ধি করতে পারি জানিনা। তবে যে সকল রেমিটেন্স যোদ্ধা ভাই পরিবার-পরিজন ছেলে মেয়ে সবাইকে ছেড়ে বিদেশে থেকে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে পরিবারকে ভালো রাখার জন্য দেশে টাকা পাঠাচ্ছে তাদের কথা একটু চিন্তা করুন। শুধুই কি নিজে ভালো থাকার জন্য। মোটেও না তার এই কঠোর পরিশ্রম অন্যকে ভালো রাখার জন্য।

এখন হয়তো আপনি বলতে পারেন যে একা একা কখনো কি ভালো থাকা যায়? অবশ্যই কথাটা ঠিক একা একা কিন্তু ভালো থাকা যায় না ভালো থাকতে হলে মা-বাবা বা পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালো থাকতে হয়। কিন্তু এই ভালো থাকার মাঝেও কিছু প্রাপ্তি এবং অপ্রাপ্তির গল্প রয়ে যায়। নারীরাও কিন্তু সমাজে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে পরিশ্রম করছে। ভালো থাকতে এবং অন্যকে ভালো রাখছে। তবে ব্যতিক্রম ধর্মী ঘটনা সমাজে বেশি ঘটছে। নারী প্রতিষ্ঠিত হলে পুরুষকে কাদের লোক ভাবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। আর পুরুষ প্রতিষ্ঠিত হলে তার শখের নারীকে রাজ রানীর মতো রাখতে চায়। পুরুষ প্রতিষ্ঠিত হলে বাঁচতে চায় তার বাবা-মা ভাই-বোন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় নারী প্রতিষ্ঠিত হলে সে তার নিজের জন্য জমায় এবং তার বাবা-মায়ের জন্য চিন্তাটা একটু বেশি থাকে। অবশ্যই বাবা মায়ের জন্য চিন্তা করতে হবে কিন্তু সেটা লিমিটের মধ্যে।

একটা সত্য ঘটনা যদিও লেখাটা কতটুকুনি ঠিক হচ্ছে জানিনা তবুও এখান থেকে কিছু কথা জানিয়ে রাখি। ওই যে উপরের অংশে কিছু কথা বলেছি যেটা আমাদের সমাজের নারীদের বিপক্ষে চলে গিয়েছে এর জন্য। আমার কলিক খুব পরিশ্রমে মেধাবী। সেই সাথে তার ওয়াইফকে এতটা ভালোবাসেন যা অকল্পনীয়। ভালোবেসে বিয়ে করেছে দু বছর হলো। নিজে চাকরি করে তার মেডিকেলে লেখাপড়ার খরচ ঢুকিয়েছে। সফলভাবে মেডিকেল পাশ করে তার ওয়াইফের একটি চাকরিও হয়েছে সরকারি। অথচ এখন সে তার স্বামীকে মূল্যায়নী করতে চায় না। এখন নাকি তার স্ট্যাটাস আর আমার কলিগের স্ট্যাটাস মিলছে না। মাঝে মাঝে নাকি বলছে আরও একটা ভালো চাকরি খুঁজতে এই চাকরি করলে তার সাথে সংসার কন্টিনিউ করা সম্ভব নয়। হতে পারে এটি বিচ্ছিন্ন একটি ঘটনা তবুও কিন্তু শিক্ষনীয় বিষয়টা থেকেই যাচ্ছে। অনেকেই তো তার স্ত্রীকে লেখাপড়ায় করায় না চাকরি তো অনেক দূরের কথা। অথচ বেচারা লেখাপড়া শিখিয়ে চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়ে সে এখন অবহেলার পাত্র। তাহলে কিন্তু বলা যেতেই পারে যে পুরুষের এত কঠোর পরিশ্রম শুধু নিজে ভালো থাকার জন্য নয় পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। কিন্তু দিনশেষে যদি পরিবার থেকে সঠিক মূল্যায়নটা না আসে পরিশ্রমটা কিন্তু শুধুই বৃথা মনে হবে।

একটা পুরুষ মানুষ মানে একটা পরিবারের ছায়াদার বোর্ড বৃক্ষ যে সমস্ত প্রতিকূল পরিবেশ পাড়ি দিয়ে হলেও পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে ব্যস্ত। আপনি কি কখনো দেখেছেন রাস্তার পাশে ফুটপাতের ছোট ছোট দোকানদার ব্যবসায়ী বা রিকশা চালককে দেখেছেন কখনো তাদের এই কঠোর পরিশ্রমটা। রোদ উঠলে রোদে পুড়ছে বৃষ্টি নামলে আবার বৃষ্টিতে ভিজছে। তবুও কিন্তু থেমে নেই তাদের জীবিকা আহরণের পথ। কেননা দিনশেষে তারা পরিবারকে ভালবাসতে চায়। আর পরিবারের মুখে হাসি মানেই একজন পুরুষের ভালো থাকার মুল মন্ত্র। এর মানে এই নয় যে পুরুষ আছে পরিবারের সবাই বেঁচে আছে বা খাবার পাচ্ছে। সৃষ্টিকর্তা হয়তো তার মাধ্যমে এদের খাবারের ব্যবস্থা করছে। তার রুটি রুজির মধ্যে বরকত দিয়ে দিয়েছে। তারপরেও কিন্তু পরিশ্রমটা পুরুষেরই। আমার এই ছোট্ট জীবনে আমি বেশ কয়েকটি সত্য ঘটনা দেখেছি নিজ চোখে। যেখানে পুরুষের সহায়তায় নারী প্রতিষ্ঠিত হয়ে সেই পুরুষকেই অবহেলা করেছে। ছেড়ে গিয়েছে অন্যত্রে গিয়ে বাসা বেধেছে। কিন্তু অল্পসংখ্যক পুরুষই পৃথিবীতে আছে যারা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে তাদের শখের নারীকে ছেড়ে দিয়েছে। আমি একজন পুরুষ হয়ে পুরুষের পক্ষে এত কথা বলছি সেটাও কিন্তু না। আমি তো নিজ চোখে দেখছি নিজে করছে কতটা পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে পরিবারকে ভালো রাখতে হয়। যাহোক ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল পেশার মানুষ। ভালো থাকুক তাদের পরিবার হাসিখুশিতে ভরে থাক সারা জীবন। সফল হোক পুরুষের এই কঠোর পরিশ্রম পরিবারের হাসি ফুটানোর মাধ্যমে।


ডিভাইসঃ Redmi Note 5



break .png

Banner.png

|| [আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে]

standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Witness Banner 2.png


সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

image.png

পুরুষের জন্মই হয়েছে অন্যকে খুশি রাখার জন্য। তীব্র গড়ম বা তীব্র ঠান্ডা পুরুষকে কখুনো আটকে রাখতে পারিনি।সে ছুটেছে এই গোলক পিন্ডে সবাইকে খুশি রাখার জন্য। আজকের কন্সেপ্ট টা অনেক সুন্দর ছিল ভাই।ধন্যবাদ গুছিয়ে কথা গুলো তুলে ধরেছেন।

চেষ্টা করেছি বাস্তবতা থেকে কিছু কথা উপস্থাপন করার জন্য।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন। খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে পোস্ট শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো ভাই। আসলে পুরুষরা কঠোর পরিশ্রম করে থাকে নিজে ভালো থাকার জন্য না দশ জনকে ভালো রাখার জন্য কিন্তু তাদের এই কঠোর পরিশ্রম মূল্যহীন হয়ে যায় মানুষের কাছে। আর তখনই একটা মানুষ কষ্ট পায় এতকিছু পরিশ্রমের পর অবহেলা দেখে।

অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে পুরুষের এত কঠোর পরিশ্রম মূল্যহীন হয়ে থাকে অনেক মানুষের কাছে।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

পুরুষ মানুষের জীবন বলতে কিছু নেই। পুরুষ মানুষ কখনো নিজের জন্য বাঁচে না, বাঁচে হচ্ছে অন্যের জন্য। আর ঠিক বলেছেন পুরুষ মানুষ নিজে ভালো থাকার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে না, অন্যকে ভালো রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে। বেশ সুন্দর কিছু কথা পুরুষ মানুষকে নিয়ে লেখেছেন, যা বেশ বাস্তবসম্মত।

আসলে এটাই বাস্তবতা ভাই পুরুষের জীবনে নিজের জন্য কিছুই থাকে না অন্যকে খুশি করার জন্যই সারা জীবন পরিশ্রম করে যায়।
বাস্তবসম্মত লেখাটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

এটা ঠিক ভাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুরুষেরা কঠোর পরিশ্রম করে অন্যকে ভালো রাখার জন্য। তবে অনেক নারীরা ও এটা চাই। কিন্তু কিছু কিছু মেয়েরা একটু লিমিটের বাইরে চলে যায়। জানিনা তাদের দিক থেকে তাদের এই ভাবনাটা কেমন তবে আমার কাছে কিছু বিষয় বাড়াবাড়ি লাগে। এর কারণ হচ্ছে একজন মেয়ে কাজ করে যদি স্বাবলম্বী হয় আর তার হাজবেন্ড যদি একটু নিচু পর্যায়ে থাকে তাহলে সে বলে দেয় যেহেতু আমি তোমার থেকে বেশি স্বাবলম্বী তাহলে তোমার সাথে থেকে আমার কি লাভ। সত্যি এই সময় তাকে কিভাবে যে বোঝানো যায়। তবে এদিক দিয়ে যদি পুরুষদের কথা বিবেচনা করি তাহলে একজন পুরুষ যত বড়ই হোক না কেন কখনোই তার স্ত্রীকে বলে না যে আমি যেহেতু অনেক দূরে গিয়েছি তাই তোমার সাথে থেকে কি লাভ। তবে সব পুরুষ বা সব নারীর ক্ষেত্রে যে বিষয়টা সেম তা কিন্তু নয়। যাইহোক পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলো। তবে একটা জিনিস আপনাকে বলতে চাই সেটা হচ্ছে আপনার বন্ধুর বিষয়টা একদম সরাসরি উল্লেখ না করলেও পারতেন। অর্থাৎ একদম আপনার বন্ধুকে মেনশন না করলেও পারতেন। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আসলে ভাই পুরুষ মানুষের মতো মন মানসিকতা আর উদারতা আপনি মহিলা মানুষের মধ্যে পাবেন না। এজন্যই তো তারা প্রতিষ্ঠিত হলে ছেলেদের কে ছুড়ে ফেলে দেয়।
পুরো বিষয়টি পড়ে বুঝিয়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

কথাগুলো একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া। মেয়ে হয়ে আমার কাছে শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই ঠিক পুরুষরা হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করে তার পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। তাই আমরা মেয়েরা যতটুকু ক্ষমতা থাকে অন্তত অর্থ দিয়ে না হলেও যেন মানসিকভাবে তাদের পাশে থাকতে পারি। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

এটাই হল মূল কথা পুরুষের পরিশ্রম আর মহিলাদের ভালো কথা আর ভালোবাসায় কিন্তু দিনশেষে সব পরিশ্রম নিমিষেই ভুলে যাওয়া সম্ভব।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

আমি আপনার কথাগুলোর সাথে সহমত পোষণ করছি। পুরুষ মানুষ একমাত্র তার পরিবার পরিজনকে ভালো রাখার জন্য জীবনের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। আর এই যুদ্ধ হলো ঘাম, রক্ত আর কষ্টের সাথে। কেউ দেখে না পুরুষের এই কষ্ট আর বলিদান। সবাই মনে করে এটা শুধুমাত্র দায়িত্ব, এটা ভাবলে সত্যিই কষ্ট লাগে আমার 🥺

পুরুষ মানুষ সবসময়ই বাস্তবতার সাথে তাল মিলিয়ে তুলে থাকে। জীবন যুদ্ধে কখনো কিন্তু হার মানতে চায় না। পরিবারকে খুশি রাখার জন্য এত পরিশ্রম।
তবুও অনেক ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাই তাদের অবমূল্যায়ন।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে সুন্দর করে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য।

কথাগুলো একদম বাস্তব সত্যি ভাইয়া। পুরুষেরা নিজের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে না পরিশ্রম করে তাদের প্রিয় জন পরিবার-পরিজনকে ভালো রাখার জন্য। যদি তাই না হতো তাহলে তারা দিন পরিশ্রম করে দশ দিন বসে খেতে পারতো এই গরমের মাঝে রিক্সা চালাতে হতো না, তবুও মাঝে মাঝে তারা অবহেলার শিকার হয় তা আপনার কলিগের জীবন কাহিনী দিয়েই প্রমাণিত। ধন্যবাদ আজকে আপনার সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরে পোস্টটি সাজিয়ে আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

আসলে সমাজের বাস্তব চিত্র এখন খুবই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। আগে দেখতাম দু একটা বিচ্ছিন্ন এমন ঘটনা ঘটত কিন্তু এখন মাঝে মাঝেই দেখা মিলছে।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে পোস্টটি জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

জীবন এবং জীবিকার তাগিদে প্রত্যেকটা দিন পুরুষ মানুষ অক্রান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। আর দিনশেষে সবকিছু থেকেই বঞ্চিত থাকে। তারা শুধু নিজের সংসার নিজের কাছের মানুষকে ভালো রাখার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করা যায়। কখনো নিজের মুখটা আয়না দিয়ে দেখে না তার কি অবস্থা। পুরুষ মানুষ এত কষ্টের মধ্য দিয়ে তারা সুখ খুঁজে নেয় তাদের পরিবারের ভালো থাকা এবং ভালো রাখার উপর। বেশ চমৎকার ভাবে লিখেছেন ভাই ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

আসলে একজন পুরুষ মানুষের নিজের মুখটা আয়নায় দেখার মত সময় থাকে না কেননা অন্যকে খুশি করার জন্য তার সারাদিনের এত অক্লান্ত পরিশ্রম।
পোস্টটি পড়ে অনেক সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।