মজাদার এবং ইয়ামী স্বাদে ভরপুর মুরগির রোস্ট রেসিপি

in hive-129948 •  3 months ago  (edited)

আসসালামু আলাইকুম

আমার প্রিয় পরিবারের প্রিয় ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের সবার দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। আসলে যে যেই ভাবেই থাকি না কেন সৃষ্টিকর্তা যে আমাদের বাচিঁয়ে রেখেছে তার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে জানাই হাজারও শুকরিয়া। প্রতিদিন আপনাদের মাঝে নতুন রুপে নতুন নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হই। আপনাদের মাঝে প্রতিদিন পোস্ট শেয়ার করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আজও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম আপনাদের মাঝে। প্রতিদিনের পোস্টগুলোর মধ্যে রেসিপি পোস্ট দেখতে যেমন আমার অনেক ভালো লাগে। তেমনি রেসিপি পোস্ট করতেও আমার ভালো লাগে। রেসিপি পোস্টগুলো আমার ভীষণ ভালো লাগে। কারন এতে অনেক মজার মজার ও ইউনিক রেসিপি দেখতে পাওয়া যায়। আজ আমি আপনাদের সবার জন্য একটি রোস্টের রেসিপি নিয়ে এলাম।

image.png

image.png

image.png

image.png

হ্যাঁ বন্ধুরা গেল দুদিন আগে @maksudakawsar আপু আর ভাইয়া আমাদের তাদের বাসায় দাওয়াত করেছিল। তো এর আগের দিন রাতে বলেছিল আমাকে রান্না করতে হবে। তাই একটু যেন সকালে চলে যাই।কিন্তু আমিতো তেমন রান্না করতে পারি না। ভাইয়া বলল যেমন পারি তেমন রান্না খাবে। তাই সাহস করে দায়িত্ব নিয়ে নিলাম। কিন্তু আমার একে বারে মাথায় ছিল না যে তাদের বাসায় গ্যাস থাকে না। যাক যেতে যেতে সকাল ১০ বেজেছে। গিয়েই চলে গেলাম রান্না ঘরে। গিয়ে দেখি চুলায় গ্যাস নেই টিপ টিপ করে জ্বলছে। কি আর করার সব একটু একটু করে গুছিয়ে নিলাম। এরপর আসতে আসতে সব এই টিপ টিপ গ্যাসে রান্না ধরলাম। আর গান গাইছিলাম টিপ টিপ এই গ্যাসে কিযে বিরক্ত লাগছে। রান্না করছিলাম আর ছবি তুলছিলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করবো বলে। এইভাবে টিপ টিপ গ্যাসে আর গরমে রান্না শেষ করে সেই ৪.৩০টায় খেতে দিলাম সবাইকে। যদিও আরও অনেককিছু রান্না করার কথা ছিল কিন্তু ভাইয়া বলল আজকের মত এগুলো দিয়েই ইফতার করি। কারন ভাইয়া আবার খিদে একবারে সহ্য করতে পারে না। তারপরও যে এতক্ষন ছিল সেটাই ভাবার বিষয়। যাই হোক খুবই বিড়ম্বনার মধ্য দিয়ে সেদিন দাওয়াতে গিয়ে রান্না করতে হয়েছে। একেতো প্রচুর গরম ছিল, তার মধ্যে সেই সকাল ১০টা থেকে ৪.৩০ পর্যন্ত চুলার পাশে। বোঝেন কি অবস্থা।আর কথা না বলে সেদিন দাওয়াতে রোস্ট কিভাবে রান্না করলাম এক নজর দেখে আসি।

image.png

মজাদার এবং ইয়ামী স্বাদে ভরপুর মুরগির রোস্ট রেসিপি

প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ

রেসিপির বিবরণ
মুরগি২টি
টকদইপরিমান মত
মরিচ গুড়াহাফ- চামচ
আদা রসুন বাটাপরিমান মত
কাচাঁমরিচ৪-৫টা
দারচিনিপরিমান মত
এলাচপরিমান মত
লবঙ্গপরিমান মত
গোলমরিচপরিমান মত
তেজপাতাপরিমান মত
জয়ফল ও জয়ত্রীপরিমান মত
গুড়া দুধপরিমান মত
চিনা বাদামপরিমান মত
চিনিপরিমান মত
তেলপরিমান মত
পেঁয়াজ কুচি৩-৪টা
লবনপরিমান মত

প্রস্তুত প্রণালী

ধাপ-১

image.png

প্রথমে রোস্টের পিছগুলো কেটে ধুয়ে হলুদ গুড়া ও লবন দিয়ে কিছুক্ষন ভিজিয়ে ঝড়িয়ে রাখলাম। আমি সবসময় জর্দা রং দিয়ে রোস্ট রান্না করলে ভিজিয়ে রাখি। আপুর বাসায় যেহেতু জর্দা রং ছিল না তাই হলুদগুড়া দিয়ে ভিজিয়ে রেখেছি।

ধাপ-২

image.png

এরপর রোস্টের পিছ সবগুলো তেলের মধ্যে হালকা করে ভেজে নিয়েছি।

ধাপ-৩

image.png

এবার চুলায় অন্য একটি প্যান বসিয়ে তার মধ্যে তেল দিয়ে তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি গুলো বেরেস্তা করে নিয়েছি।

ধাপ-৪

image.png

এবার পেঁয়াজ বেরেস্তাগুলো সব তুলে নিয়ে কিছুটা প্যানে রেখেছি তার মধ্যে রোস্ট রান্না করবো বলে।এখন এই তেল ও বেরেস্তার মধ্যেএকে একে আদারসুন বাটা,চিনাবাদাম,জয়ফল, ও জয়ত্রী বাটা দারুচিনি,এলাচ,লবঙ্গ ও গোলমরিচ সকল মসলা দিয়ে একসাথে ভেজে নিলাম

ধাপ-৫

image.png

image.png

এবার সেই ভেজে নেয়া মসলার মধ্যে টকদই ও পরিমান মতো মরিচগুড়া দিয়ে সব একসাথে কিছুক্ষন তেল উঠে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম।।

ধাপ-৬

image.png

এবার সেই কষানো মসলার মধ্যে ভেজে রাখা রোস্টগুলো দিয়ে মসলার সাথে কিছুক্ষন কষিয়ে নিলাম।

ধাপ-৭

image.png

এবার অনেকটা কষে আসার পর গুড়া দুধের মধ্যে পানি দিয়ে গুলিয়ে নিয়ে রোস্টের মধ্যে দুধগুলো দিয়ে রোস্টগুলো নাড়া দিয়ে ঢেকে দিলাম। দুধ দেয়ার ছবিটি তুলতে পারিনি কারন গ্যাস ছিল না বলে রান্না করতে এমনিতেই অনেকটা দেরি হয়ে গেয়েছিল।

ধাপ-৮

image.png

এবার কিছুক্ষন পর ঢাকনা তুলে তার মধ্যে তুলে রাখা পেঁয়াজ বেরেস্তার সাথে চিনি মিশিয়ে রোস্টের মধ্যে দিয়ে দিলাম। আবার সবগুলো একসাথে নেড়ে দিলাম।

ধাপ-৯

image.png

এবার কিছুক্ষন পর রোস্টের মধ্যে কাচাঁমরিচ দিয়ে নেড়ে দিলাম এবং হয়ে আসা পর্যন্ত আরও কিছুক্ষন অপেক্ষা করলাম।

শেষ-ধাপ

image.png

এবার যখন বুঝলাম যে রোস্টি হয়ে গেছে তখন পরিবেশনের জন্য নামিয়ে নিলাম।

পরিবেশন

image.png

এবার আপনারা সবাই বলেন কেমন লাগলো আমার আজকের দাওয়াত খেতে যাওয়া বিড়ম্বনার মধ্যে রোস্ট রান্নার রিসিপিটি?ভাইয়াতো খেয়ে আমাকে ১০০/১০০ নাম্বার দিয়ে দিল। আপনারা আমাকে কত নাম্বার দেবেন। তবে আমি আশা করবো আমার আজকের এই রেসিপিটিও আগের মতো আপনাদের সবার কাছে ভালো লাগবে। আর এভাবে অবশ্যই রান্না করে খেয়ে দেখবেন। আজ তাহলে এখানেই আমার রেসিপির ব্লগটি শেষ করছি। আগামীতে আবারও নতুন কোন সুন্দর ব্লগ নিয়ে আমি আপনাদের সামনে উপস্থিত হবো ইনশাআল্লাহ্। সকলের সুস্থতা কামনা করে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি।সবাই ভালো থাকবেন।

পরিচিতি

আমি মাহফুজা আক্তার নীলা । আমার ইউজার নাম @mahfuzanila। আমি একজন বাংলাদেশী ইউজার। আমি স্টিমিট প্লাটফর্মে যোগদান করি ২০২২ সালের মার্চ মাসে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে যোগদান করে আমি অনেক বিষয় শিখেছি। আগামীতে আরও ভালো কিছু শেখার ইচ্ছে আছে। আমি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, ছবি আঁকতে, বিভিন্ন ধরনের মজার মাজার গল্পের বই পড়তে, ফটোগ্রাফি করতে, ডাই প্রজেক্ট বানাতে ও আর্ট করতে। এছাড়াও আমি বেশী পছন্দ করি মজার রেসিপি করতে। মন খারাপ থাকলে গান শুননি। তবে সব কিছুর পাশাপাশি আমি ঘুমাতে কিন্তু একটু বেশীই পছন্দ করি।

❤️❤️ধন্যবাদ সকলকে❤️❤️

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

এত সুন্দর করে মুরগির রোস্ট তৈরি করেছেন আর রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখে লোভ লেগে গেল আপু। মুরগির রোস্ট খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। আর আপনার তৈরি করা রেসিপি দুর্দান্ত হয়েছে। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। দারুন ছিল আপনার রেসিপি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য। আশা করি সবসময় পাশে থাকবেন।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

আপু মুরগির রোস্ট আপনার ভাইয়া খুবই পছন্দ করে।আপনার শেয়ার এই রোস্টের রেসিপি দেখলেই আমাকে রান্না করতে বলবে।যাই হোক খুবই লোভনীয় লাগছে আপু রোস্টের রেসিপি। ধন্যবাদ মজাদার মুরগির রোস্ট এর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

ভাইয়ার জন্য রান্না করে আমাদের দাওয়ার করেন আপু। গঠনমুলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।

ইয়ামি মুরগির নাম আজকে প্রথম শুনতে পারলাম আপনার মাধ্যমে। আসলে মুরগির মাংসের মধ্যে উপকরণ গুলো একদম সমান ভাবে মিশ্রণ করলে অনেক বেশি মজাদার হয়। আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে স্বাদে ভরা মজাদার ইয়ামী মুরগির রোস্ট রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার হয়েছিল।

অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

আপু আপনি তো দেখছি আজকে আমার সবথেকে ফেভারিট একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন। যেটা দেখেই আমার জিভে জল চলে এসেছে একেবারে। মুরগির রোস্ট খেতে আমি কিন্তু অনেক বেশি ভালোবাসি। বিশেষ করে সাদা পোলাও এর সাথে যদি মুরগির রোস্ট হয়, তাহলে তো কোনো কথাই নেই। দেখে তো মনে হচ্ছে আপনার তৈরি করা এই মুরগির রোস্ট অনেক বেশি মজাদার হয়েছিল। আর অনেক মজা করে সবাই খেয়েছিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ ভাইয়াও বলেছে ১০০/১০০ আর পোলাও দিয়ে রোস্ট আমার কাছেও ভালো লাগে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

আপনার ধৈর্য দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি কতটা রান্না করতে পছন্দ করেন ও পারদর্শী। টিপ টিপ গ্যাসে ধৈর্য সহকারে পরিবারের সদস্যের জন্য মুরগির রোস্ট রান্না করে ফেলেছেন আপনি। রান্নার সময় আপনার টিপটিপ গ্যাসে গানটি কিন্তু অসাধারণ ছিলো।মুরগির রোস্ট কম বেশি সবার প্রিয়। আপনি চমৎকার সুন্দরভাবে মুরগির রোস্ট রান্না করেছেন এবং দেরিতে হলেও সবাই কে খেতে দিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। ধাপে ধাপে মুরগির রোষ্ট,তৈরি পদ্ধতি সুন্দরভাবে আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

গানটি আপনার ভালো লেগেছে যেনে ভালো লাগলো হিহিহি। তার পাশাপাশি সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অকেন ধন্যবাদ আপু।

ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে আজকে আপনি আমাদের মাঝে মুরগির রোস্ট তৈরি করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। আপনার এই রোস্ট তৈরি করাটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। খুব সুন্দর ভাবে টেবিল আকারে উপাদান গুলো সাজিয়েছেন এবং তারপর ধাপে ধাপে রান্নার কাজ করে দেখিয়েছেন। সব মিলে দারুন হয়েছে আপনার এই রেসিপি তৈরি।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

মুরগির রোস্ট খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনি দেখতে খুব মজা করে মুরগির রোস্ট রেসিপি করেছেন। তবে এ ধরনের মুরগির রোস্ট এর মধ্যে টক দই দিলে খেতে আরো বেশি মজা লাগে। আর এই ধরনের রেসিপি দিয়ে গরম ভাত এবং গরম রুটি খেতে বেশ ভালোই লাগে। খুব মজার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

মাকসুদা আপুর বাসায় গিয়ে আপনি দারুন ভাবে মুরগির রোস্ট রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো আপু। আপনি অনেক ভালো রান্না করেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আর এত সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।

হ্যাঁ আপু সবাই খেয়ে এই কথাই বলেছে। আপনাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

আপুর বাসায় রান্না করতে গিয়ে ভালো ই ভোগান্তিতে পরেছিলেন দেখছি।আমাদের এখানেও গ্যাস থাকে না।কষ্ট করেই রান্না শেষ করতে হয়।আপনি ৪ টার পর রান্না শেষ করতে পারলেন।আহারে,সত্যি খুব কষ্টই হয় রান্না করতে এমন টিপ টিপ গ্যাসে।আপনি তো দেখছি দারুন স্বাদের চিকেন রোস্ট শেয়ার করেছেন। রোস্ট ছাড়া পোলাও একদমই জমে না।আপনি চমৎকার ভাবে রেসিপিটি শেয়ার করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু চমৎকার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমার কাছে কিন্তু সেদিন রোস্ট বেশ ভালো লেগেছিল। যদিও আমি রোস্ট খাইনা। তবে সেদিন কিন্তু বেশ মজা করেই রোস্ট খাওয়া হয়েছিল। খুব সুন্দর করে রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

যাক আমার রেসিপি আপনার ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

আজকে খুবই সুন্দরভাবে একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয়। আপনার রেসিপি দেখে জিবে জল চলে আসলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমরা একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

হিহিহি। ভাইয়া তাহলে আমার রেসিপি আপনার জিভে জল আনেতে পেরেছে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

খুবই মজাদার রোস্টের রেসিপি তুলে ধরেছেন আপু। আপনার রেসিপিটি দেখতে ভীষণ আকর্ষণীয় লাগছে। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।