লাইফ স্টাইল- আবারও বিপদের বন্ধু হলো স্টিমিটের ইনকাম || lifestyle by @maksudakawsar ||

in hive-129948 •  9 months ago 

আসসালামু আলাইকুম

বেশ গরম পড়েছে চারদিকে। আমি যখন আপনাদের মাঝে এই লেখাটি লিখতে বসেছি তখন আমার পিঠ ঘেমে পানি পড়ছে। কি করবো? এসি তো নেই যে একটু স্বস্থি পাবো। তবুও আলহামদুলিল্লাহ্ বেচেঁ তো আছি। জানিনা কবে পাবো এই গরমের হাত থেকে মুক্তি। কবে একটু প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবো? গরম আর ভালো লাগে না। চারদিকে নেই কোন বাতাস। কেমন যেন ভ্যাপসা একটি গরম বয়ে যাচেছ। তাই আশা করবো এই গরমে সবাই বেশ সাবধানে থাকবেন। নিজেকে যতটুকু সুস্থ রাখা যায় এই আর কি।

কেমন আছেন সবাই? বেশ ভালো আছেন সেটা বলতে পারবো না। তবে এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে ভালো রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। বন্ধুরা প্রতিদিনের মত করে আজও চলে আসলাম আপনাদের মাঝে নতুন করে নতুন একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আজও আপনাদের মাঝে আমি লাইফ স্টাইল পোস্ট শেয়ার করবো। আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে। আর আপনাদের ভালো লাগাই কিন্তু আমার স্বার্থকতা।

image.png

image.png

আবারও বিপদের বন্ধু হলো স্টিমিটের ইনকাম

image.png

image.png

image.png

picture credit --@maksudakawsar
Camera-Vivo-Y22s

কথায় বলে না বিপদে পড়লেই বুঝা যায় কে আসল বন্ধু। আমিও কিন্তু এই কদিনে বেশ হারে হারে টের পেয়েছি যে কে আমার আসল বন্ধু। মানে বুঝলেন না? আরে ভাই গত কিছুদিনি যাবৎ আমার তো একটার পর একটা ঝামেলা লেগেই আছে। আর সেই ঝামেলা গুলো কে দূর করতে আমার প্রিয় কমিউনিটির ইনকাম আমার বন্ধু হয়ে বার বার পাশে দাঁড়াচ্ছে। এই তো কিছুদিন আগে যখন আমার পানির ফিল্টারটি ভেঙ্গে গেল তখন কিন্তু স্টিমিটের টাকা দিয়েই আমি সেই পানির ফিল্টার কিনে প্রয়োজন মিটিয়েছিলাম। এবার ও তাই হলো। এবার গেল আমার মোবাইল। আর তখনই আমার মাথা গেল খারাপ হয়ে। কারন মোবাইল হলো আমার জীবন। মোবাইলের মধ্যেই আমার সব কিছু রাখা আছে।

image.png

image.png

picture credit --@maksudakawsar
Camera-Vivo-Y22s

কয়েকদিন আগে ঢাকায় বেশ বৃষ্টি হয়েছিল। তাও আবার সকালে অফিসে যাওয়ার পথে। হায়রে বৃষ্টি। এই বৃষ্টি যেন থামার নয়। ভাবলাম কিছু ফটোগ্রাফি করে রাখি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। তাই বাসা থেকেই শুরু করে দিলাম ফটোগ্রাফি করা। যাই হোক বৃষ্টি কিছুটা কমে গেলে আমি বাসা হতে বের হলাম অফিসের উদ্দেশ্যে। বাহিরে বের হয়ে প্রকৃতির অবস্থা দেখে আর মোবাইল ব্যাগে রাখতে পারলাম না। হাতে নিয়েই শুরু করে দিলাম ফটোগ্রাফি করা। আর এর মাঝে তো রিক্সা দাম করছি যাওয়ার জন্য। সেদিন মনে হয় রিক্সা ওয়ালাদের ঈদ হয়েছিল। তাই তারা ভাড়া চাচ্ছে তিনগুন। আচ্ছা বৃষ্টির দিনে ভাড়া হতে পারে ২০ টাকার জায়গায় ৪০ টাকা। কিন্তু না মামাদের কে দিতে হবে ১০০ টাকা। দিলে দাও, না হলে দাঁড়িয়ে থাকো ঘন্টার পর ঘন্টা। কি আর করার নিয়ে নিলাম একটি রিক্সা। আর রিক্সায় উঠতে গিয়েই পড়ে গেল মোবাইটি বৃষ্টির পানিতে। মোবাইলটি যখন পেলাম তখন বুঝতে পারলাম যে ততক্ষনে যা হওয়ার তাই হয়ে গেছে। মানে মোবাইলের ডিসপ্লে চলে গেছে। বলেন তো কেমন টা লাগে?

image.png

image.png

picture credit --@maksudakawsar
Camera-Vivo-Y22s

অফিসে পৌঁছে গুগুল মামা কে বললাম যে মামা দেখিয়ে দেন তো ভিভো মোবাইলের কাস্টমার কেয়ার কোথায়? মামা দেখিয়ে দিলো ভিভো মোবাইলের একটি কাস্টমার কেয়ার পুরানা পল্টনের চায়না টাওয়ারে আছে। সাথে সাথে দিলাম ফোন। আর তাদের সাথে কথা বলে এপোয়েন্টমেন্ট নিলাম। তারা আমার কথা শুনে এবং মোবাইলের সমস্যা শুনে আমাকে বলে দিলো ৪২৫০টাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য। আর আমাকে সময় দিলো বিকেল ৪.০০। আমি ততক্ষনে আপনাদের ভাইয়াকে হায়ার করে রাখলাম। মোবাইল বলে কথা । ঠিক না করলে আমি পোস্ট করবো কেমন করে? তাই আপনাদের ভাইয়াও অফিস থেকে বলে ছুটি নিয়ে নিলো। কিন্তু কথা হলো টাকা। এই মূহূর্তে টাকা পাবো কোথায়? কারন আমরা তো দুজনই চাকুরীজীবি। তাই মাসের এমন সময় এত গুলো টাকা হাতে না থাকাটাই স্বাভাবিক। তার উপর তো সারা মাস পড়েই আছে। সংসারের কত খরচ। বেশ চিন্তায় পড়ে গেলাম।

image.png

image.png

image.png

image.png

image.png

picture credit --@maksudakawsar
Camera-Vivo-Y22s

কথায় তো আছে রাখে আল্লাহ্ মারে কে? তাই হলো। হঠাৎ মনে হলো আমার কাছে তো কিছু স্টিম জমানো আছে সেগুলো বেচেঁ দেই । তাই কোন কিছু চিন্তা না করে দিলাম বিক্রি করে কিছু স্টিম। আর আমার বিকাশে ক্যাশ হলো ৪৫০০/- টাকা। তাই মনের খুশিতে আপনাদের ভাইয়াকে নিয়ে চলে গেলাম পল্টনে। অবশ্য আপনাদের ভাইয়া অনেক বার টাকা দিতে চেয়েছে। আমি নেইনি। আমি বললাম কেন নেব? তুমি জানো না আমি এখন অনলাইনে বাড়তি ইনকাম করি। শুনে খিটখিট করে হাসি দিলো। এক সময় আমরা পৌঁছে গেলাম পল্টনে। ওমা সেখানে যেয়ে তো দেখি রাস্তা বন্ধ। আর হাজার হাজর পুলিশ দাঁড়িয়ে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে আছে। আমরা রাস্তার মোড়েই নেমে গেলাম। তারপর কিছু দূর হেটে গেলাম। সেখানেও দেখি চায়না টাউনের প্রবেশ মুখে বেশ কিছু ছেলেরা বসে আছে। এদিকে মাইকে বক্তৃতা দিচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানলাম যে সেদিন ছিল বিএনপির সমাবেশ। যাই হোক আমরা বেশ চিন্তা নিয়েই এক্সিলেটরে লিফটের ৫ম তলায় গেলাম। কে জানে আবার খোলা পাই কিনা। কিন্তু না খোলাই পেলাম।

image.png

image.png

image.png

picture credit --@maksudakawsar
Camera-Vivo-Y22s

আমরা ঢোকার পর পরিচয় দিলে আমাদের কে পাশে রাখা সোফায় বসতে বললেন। তারা একজনের পর একজন করে কাস্টমার ডেকে ডেকে তাদের সমস্যা ‍গুলো সমাধান করছে। তবে সেখানে বসে থাকতে কিন্তু আমার কাছে খারাপ লাগেনি। কারন সামনেই ছিল পত্রিকার আর ঠাঁকুর মার ঝুলির গল্প। যদিও টিভিটি এক জায়গায় থেমে ছিল। যাক কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার ডাক আসলো। মাত্র ১০ মিনিট লাগলো আমার মোবাইলের ডিসপ্লেটা পরিবর্তন করতে। তাও আবার আমাকে সামনে বসিয়ে করে দিলো। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে তাদের সার্ভিস। আমি যখন মোবাইল হাতে পেলাম তখন তো মোবাই বেশ ফকফকা। তারপর আমাকে একটি বিলের কাগজ দেওয়া হলো। আমি বিলের কাগজ পেয়ে বিকাশে টাকা পরিশোধ করে দিলাম। তারপর তাদের কে ধন্যবাদ দিয়ে মোবাইল নিয়ে চলে আসলাম। বাহিরে এসে আপনার ভাইয়াকে তার মোবাইলের ব্যাক কভার কিনে দিয়েই শেষ হয়ে গেল আমার বিকাশে থাকা স্টিমেট থেকে ইনকামের টাকা।

শেষ কথা

আমার জন্য সবাই একটু বেশী করে দোয়া করেন তো। কেন এমন হচ্ছে? আজ এটা তো কাল সেটা। আর পারছি না। আপনাদের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম। সবাই ভালো থাকবেন।

নিজেকে নিয়ে কিছু কথা

আমি মাকসুদা আক্তার। স্টিমিট প্লাটফর্মে আমি @maksudakawsar হিসাবে পরিচিত। ঢাকা হতে আমি আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত আছি। আমি একজন গৃহিনী এবং চাকরিজীবী। তারপরও আমি ভালোবাসি আমার মাতৃভাষা বাংলায় নিজের মনের কথা গুলো আমার বাংলা ব্লগের প্লাটফর্মে শেয়ার করতে। আমি ভালোবাসি গান শুনতে এবং গাইতে। আমি অবসর সময়ে ভ্রমন করতে এবং সেই সাথে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি নিজের ক্যামেরায় বন্দী করতে ও ভালোবাসি। মাঝে মাঝে নিজের মনের আবেগ দিয়ে দু চার লাইন কবিতা লিখতে কিন্তু আমার বেশ ভালোই লাগে।

image.png

Screenshot_1.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপু আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সত্যি বলেছেন আপু বিপদের বন্ধু হলো স্টিম। আসলে আপু নগদ টাকা যার যতই থাক না কেন কিন্তু হাতে থাকে না। আর কিছু স্টিম জমিয়ে রাখলে ঠিক বিপদে কাজে লাগে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর অনুভূতি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপু বেশ ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পড়ে। ধন্যবাদ সুন্দর করে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

image.png

অবশ্যই আপু দোয়া এবং শুভকামনা দুটোই থাকবে। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি আপনি সব সমস্যা কাটিয়ে উঠবেন।হঠাৎ যখন টাকার প্রয়োজন হয় আর ওই সময় যখন কাউকে পাশে পাওয়া যায় না ঠিক তখনই বোঝা যায় পরিবেশ পরিস্থিতি কতটা কঠিন। তবে সবাই আমাদের সাথে বেইমানি করলেও আমার বাংলা ব্লগ সর্বদাই আমাদের পাশে ছিল আছে এন্ড আগামীতেও থাকবে। যাই হোক স্টিমিট এর টাকায় মোবাইল ঠিক করার সুন্দর অনুভূতি বর্ণনা করেছেন ধন্যবাদ।

সব সময় দেখছি সুন্দর করে মন্তব্য করে উৎসাহিত করেই যাচেছন। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর এবং মূলবান মন্তব্যের জন্য।

হ্যাঁ আপু গত কয়েকদিন আপনার উপর দিয়ে অনেক বিপদ গিয়েছে। যাই হোক আল্লাহ যেন আপনার সকল সমস্যাগুলো দূর করে দিয়ে আগামী দিনগুলো শুভ করে দেয় এই দোয়াই করি। আসলে কখন যে কোন বন্ধু এসে বিপদে পাশে দাড়ায় কেউ বলতে পারে না। যেমন আপনার গত কয়েকদিনের অনেক সমস্যার বন্ধু ছিল এই আমার বাংলা ব্লগ। আসলে আপু এই প্ল্যাটফর্মের টাকার মাধমে আমিও একটি ভালো কাজ করতে পেরেছে। আশা রাখি এভাবে সকল বিপদে আপদে আমরা আমাদের বাংলা ব্লগ পরিবারকে সবসময় পাশে পাবো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্ট ও কথাগুলো সুন্দর গুছিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপু আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর করে মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।

মানুষের জীবনে সুখ দুঃখ গুলো বেশিরভাগ সময়েই এলোমেলো হয়ে আসে। আর কখন যে হুট করে আর্থিক অবস্থা খারাপ হবে, সাথে বাড়তি কিছু খরচাপাতি বেড়ে যাবে, তা বলাই মুশকিল সময়ের আগে।

তবে আমাদের সবারই কিছু না কিছু কমবেশি বিকল্প কিছু অর্থের সোর্স থাকা উচিত। কারণ প্রয়োজনের সময় সেসবের ওপর অল্প নির্ভরশীলতাই একটি বড় উপকারে আসে।
বাস্তবভিত্তিক একটি পোস্ট শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ। এটি সত্যিই খুবই ইন্টারেস্টিং এবং পড়ার মতো ছিল।
💐

বাহ্ দারুন তো বিশ্লেষণ মূলক মন্তব্য করেছেন। বেশ ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পড়ে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনা সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

খুব সুন্দর একটি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপু। আসলে স্টিমেট আমাদের আজ পরম বন্ধু হিসেবে সামনে রয়েছে। ঠিক আপনার মত আমিও স্টিমিটার টাকা উঠিয়ে পথ চলছি প্রতিনিয়ত। আর মোবাইল হঠাৎ নষ্ট হলে বা হারিয়ে গেলে তো কি অবস্থা হয় সেটা বুঝি যাইহোক অবশেষে গুগল থেকে জেনে ভিভোর শো-রুমে গেছেন এরপর ইত্যাদি ইত্যাদি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

খুব সুন্দর একটি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপু। আসলেই স্টিম আমাদের পরম বন্ধু হিসেবে সামনে রয়েছে। আপু আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি আপনি সব সমস্যা কাটিয়ে উঠবেন।

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এত সুন্দর একটি মন্তব্য পড়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।

সু স্বাগতম আপু।

দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপু। দারুন বলেছেন কথাটি বিপদের বন্ধু হলো আমাদের স্টিম। কারণ আমাদের হাতে যতই টাকা থাকুক না কেন সেটা তো ফুরিয়ে যায়। আর স্টিম এ জমানো টাকা থাকলে দরকারের সময় কাজে লাগে। অবশেষে আপনি আপনার ফোনটি ঠিক মত হাতে পেয়েছেন এবং কাজ করতে পারছেন জেনে ভীষণ ভালো লাগলো। দোয়া করি আপু আপনার সকল সমস্যার সমাধান হোক। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি শেয়ার করার জন্য।

আপু আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।

আপু ব্লগটি পড়ে খুবই মজা পেয়েছি। বাহ্যিক ভাবে সব সমস্যা সমাধান হলো গুগল মামা। আর আর্থিক ভাবে সমস্যায় পড়লে আমার বাংলা ব্লগ। আসলে আমিও বর্তমানে অনেক বড় একটি সমস্যার মধ্যে আছি। আমার কাছে যা স্টিম আছে সেটা দিয়ে পুরো সমস্যার চার ভাগের এক ভাগ সমাধান হবে। বাকিটা নিয়েই টেনশনে আছি। আশা করি একটা সমাধন পাবো,ইনশাআল্লাহ।।

দোয়া করি আপনার সমস্যা সমাধান হউক। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলে আমাদের বিপদের সময় সবসময় আমাদের স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম আমাদেরকে সাহায্য করে যাচ্ছে৷ আর আজকে আপনি সেরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।