প্রকৃতির স্নিগ্ধ সবুজ, প্রশান্তির ছায়া, কোমল হাওয়া, কাক ডাকা ভোর বা টিনের চালে ঝম্ঝম্ বৃষ্টির শব্দ প্রভৃতি আনন্দময় অনুভূতি ও মুহূর্ত কেবল মাত্র গ্রামীণ জীবনের সংস্পর্শেই পাওয়া যায়। গ্রামের সারি সারি গাছপালা, আঁকা-বাঁকা মেঠোপথ, ফসলের ক্ষেত, বসতবাড়ি, পুকুরে জাল ফেলে মাছ ধরার দৃশ্য সবকিছুই ছবির মতো। সব কিছু মিলে গ্রাম-বাংলার জীবনযাত্রা পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ এর মতোই অনিন্দ সুন্দর ও স্নেহ-মমতা জড়ানো।

গ্রাম বাংলার পথ গুলো সাধারণত গ্রামের
ভিতর দিয়ে আকাবাকা হয়ে গ্রামের গ্রাম
বেয়ে চলে গেছে। যা দিয়ে গ্রাম বাংলার
মানুষ চলাচল করে। ক্লান্ত হলেই পাশে গাছের
ছায়া গিয়ে বিশ্রাম নেয়। যার ফলে মানুষ
বৃষ্টি দিনে পিচ্ছিল হওয়া রাস্তা দিয়ে
হাটতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখিন হয়। তা
সত্ত্বেও মানুষের অন্য কোন উপায় থাকে না।
কিন্তু গ্রামের মানুষের কাছে এতটাই প্রিয় এই
রাস্তাগুলোর পাশ দিয়ে চলতে গিয়ে চোখে
পড়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

এর মধ্য সবচেয়ে ভাল লাগে গ্রামের মাটির রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়া স্কুল ছাএ ছাত্রি কলেজে পড়ার সময় পড়ছি শোধামিনি মালর গল্প যেখানে ম্রিত্নুয় জয় গ্রামে পড়ার সময় কত মানুষের গাছের ফল ফুল সাবার করেছে পড়ার নামে দুস্টামি টাই ভাল করত।

গ্রামের পরিবেশ আবহাওয়া মনোরম ছিনারি কতই না সুন্দর মনোরম।
গ্রামে মুসলমান, হিন্দু ও খ্রিস্টান ধর্মের মানুষ বাস করে। তাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক কোনাে ভেদাভেদ নেই। প্রত্যেকেই প্রত্যেকের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই সব মানুষ এখানে সুখে-শান্তিতে বসবাস করে।

এখানে মামা জমিতে বিষ দিতাছে ... অনেক কচুরিপানা হয়েছে তাই জন্য ।। এ বিষ ছিটানোর পর ১-২ দিনের মধ্যে সব কচুরিপানা গুলো মারা যাবে তার পরে এখানে ধানের গাছ গাড়বে।

গ্রামের প্রকৃতি মায়ায় জড়ানাে। গ্ৰামের মানুষ সহজ-সরল ও অতিথিপরায়ণ। গ্রামের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ মিলেমিশে বসবাস করে।