||গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় কালাইয়ের রুটি||১০%@shy-fox এর জন্য

in hive-129948 •  15 days ago 
আমার বাংলা ব্লগের সকলসদস্যবিন্দু আমার নতুন একটি ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম ! আমি @mdemaislam00 বাংলাদেশ থেকে। আজ , শুক্রবার ডিসেম্বর ০৬/২০২৪

1000003155.jpg


হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আশাকরি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যবৃন্দু আল্লাহর রহমতে ভালো আছে। আমার নাম ইমা অন্য দিনের মতো আজও আমি আপনাদের সাথে নতুন কিছু শেয়ার করতে এসেছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় কালাইয়ের রুটি বানানো শেয়ার করব। কালাইয়ের রুটি হয়তো সকলেই পছন্দ করে। কালাইয়ের রুটি আমার অনেক পছন্দ। বিশেষ করে শীতকালে সকালবেলায় কালাইয়ের রুটি ঝাল দিয়ে খেতে আমার অনেক ভালো লাগে ।আমার আম্মু প্রত্যেক শীতে সকালবেলায় কালাইয়ের রুটি অনেক বড় বড় করে বানিয়ে সেগুলো থুয়ে দেয়। আর আমরা অনেকেই মিলে সেগুলো শুকনো মরিচ দিয়ে কিংবা খেজুরের গুড় দিয়ে খেয়ে থাকি। শীতের সময় যখন নতুন কালায় কৃষকের ঘরে ওঠে ।তখন সেই কালাই দিয়ে কালাইয়ের রুটি বানিয়ে থাকি আপনারা একটু খেয়াল করে দেখবেন বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ড বা বিভিন্ন রাস্তার পাশে সকাল বেলায় শীতের সময় বিভিন্ন ধরনের কালাইয়ে রুটি খেজুরের গুড় বিক্রয় করা হয় অনেকেই সেগুলো টাকা দিয়ে কিনে খেয়ে থাকে তাহলে চলুন বন্ধুরা কথা না বাড়িয়ে সেই কালাই এর রুটি কিভাবে আমি তৈরি করেছি দেখে আসা যাক।

•••• ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় উপকরণগুল••••

ক্রমিক নম্বরউপাদানপরিমাণ
কালাই ও গমের ময়দাপরিমাণমতো
শুকনা মরিচপরিমাণমতো
লবণস্বাদমতো
পেঁয়াজ কুচিপরিমাণমতো
রসুন কুচিপরিমাণমতো
সরিষার তেলপরিমাণমতো
ফটো-১


1000003103.jpg




কিছু কালাই আমি চাউলের সাথে মিশে সেগুলো আমি আমাদের বাড়ির পাশে মেলে ফিস্তে দিয়েছিলাম ‌।যখন ফেসে হয়ে গিয়েছিল তখন ভাবলাম সকাল বেলায় কিছু কালাইয়ের রুটি তৈরি করব। আপনারা কালাইও চালের গুড়ার সঙ্গে একটু গমের ময়দা ব্যবহার করতে পারেন ।গমের ময়দা অল্প একটু ব্যবহার না করলে রুটি তৈরি করতে গেলে সম্ভবত রুটিগুলো ফেটে ফেটে যাবে। তাই আমি এখানে অল্প একটু গমের ময়দা নিয়ে নিয়েছি ।নিয়ে পানি ও লবণ দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে ছেনে নিয়েছি । ছবিতে আপনার যেরকম দেখতে পাচ্ছেন ঠিক এরকম ভাবে পানি ও লবণ দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে ছেনে নিবেন ।
ফটো-২


1000003153.jpg




এবার আমি রুটি বানানো বেলুনের সাহায্যে অনেক সুন্দর ভাবে গোল আকৃতির রুটি তৈরি করে নিব।
ফটো-৩


1000003150.jpg




রুটি তৈরি করা হয়ে গেলে আমি চুলাইয়ে রাখা তাওয়ার ওপর দিয়ে দিব ।আমাদের এদিকে রুটি সম্ভবত মাটির তাওয়াই বানিয়ে থাকে ।
ফটো-৪


1000003152.jpg



এবার আমি কাইলের রুটি এক পিট হয়ে গেলে উল্টিয়ে আরেক পিট তাওয়ার ওপর দিয়ে দিব। যাতে অনেক সুন্দর ভাবে অন্য পিট সিদ্ধ হয়ে যায় ।
ফটো-৫


1000003146.jpg




এবার আমি মাটির তাওয়ার উপর পরিমাণমতো শুকনা মরিচ ও রসুন দিয়ে দিব। দিয়ে অনেকক্ষণ নাড়াচাড়া করে নিব যাতে অনেক সুন্দর ভাবে রসুন ও শুকনা মরিচ ভাজা হয়ে যায় ।
ফটো-৬


1000003147.jpg




অনেক সুন্দর ভাবে শুকনা মরিচ ও রসুন ভাজা হয়ে গিয়েছে ।এবার আমি পরিমানমতো লবণ দিয়ে পাটার সাহায্যে অনেক সুন্দর ভাবে রসুন ও শুকনা মরিচ বেটে নিব ।
ফটো-৭


1000003148.jpg




এইতো অনেক সুন্দর ভাবে শুকনা মরিচ বাটা হয়ে গিয়েছে। এবার আমি পরিমাণমতো পেঁয়াজ কেটে নিয়েছি।
ফটো-৮


1000003149.jpg




আবারো আমি পাটার সাহায্যে শুকনা মরিচের সঙ্গে পেঁয়াজকুচি একটু বেটে নিব ।
ফটো-৯


1000003151.jpg




এবার আমি শুকনা মরিচ ,রসুন, পেঁয়াজকুচি বাটার সঙ্গে পরিমাণ মতো সরিষার তেল দিব।
ফাইনাল লুক


1000003144.jpg




এইতো গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় শীতকালীন কালাইয়ের রুটি তৈরি করা হয়ে গিয়েছে। আপনারা চাইলে এর ভেতর থেকে যেকোন একটা চয়েস করে খেতে পারেন ।

🌹 ধন্যবাদ সবাইকে🌹

আল্লাহ হাফেজ...! আবারো খুব শীঘ্রই দেখা হবে ইনশাল্লাহ ❣️❣️❣️


ব্লগার@mdemaislam00
ব্লগিং ডিভাইসinfinix note 11pro
অনুবাদেমোছাঃ ইমা খাতুন
শ্রেণীরেসিপি
Screenshot_2024_0519_194135.jpg
আমার নাম মোছাঃ ইমা খাতুন। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার বর্তমান ঠিকানা ষোলটাকা, গাংনী মেহেরপুর। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি করতে অনেক পছন্দ করি এছাড়াও আমি লেখালেখি এবং ডাই পোস্ট করতে ভালোবাসি। আমি এসএসসি পাশ করেছি আমাদের গ্রাম থেকে এবং পাশাপাশি ব্লগিং করি এবং নিজের যোগ্যতাকে যোগ্য অবস্থান দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি বিশ্বাস করি মানুষ একদিন হয়তো থাকবে না কিন্তু মানুষের কর্ম সারা জীবন থেকে যাবে এই জন্য আমি কাজের ভিতরে আসল শান্তি খুঁজে পাই।

6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjnzhd7Ad93hjKY7XXqXwCYMpoU77gVuL2GHGFkJzK3LBmmPDKPbSFkaNFXCeqsm5mEKePEnGR2EDVeYe2eA.png

2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZ6f4GKSwLn3BBFmPFifbbr21AhPTJ7XiTPJGbzxXNzpL3AeDnWebvp5DxFE241B8HGEVAqqCDY5m5Sn.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কালাই এর রুটি যখন কুষ্টিয়াতে থাকতাম তখন মাঝে মাঝে রাস্তার পাশের দোকানগুলো থেকে খেতাম। কিন্তু রাস্তার পাশের দোকান গুলোর খাবার খাওয়া শরীরের জন্য খুব একটা ভালো নয় জন্য এখন আর তেমন একটা খাওয়া হয় না তবে বাসায় কখনো তৈরি করা হয়নি। সত্যি বলতে শীতের সময়ে এরকম রেসিপি খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে, এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আপনার আম্মা এই রেসিপিটি তৈরি করে রাখে আর আপনারা অনেকেই এই রেসিপিটি অনেক বেশি পছন্দ করেন। ধন্যবাদ মজাদার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

জি ভাইয়া রাস্তার পাশে যেগুলো তৈরি করে বিক্রি করে থাকে সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য তেমন একটা ভালো নয়।

1000003244.jpg

1000003245.jpg

1000003246.jpg

শীতকাল চলে আসলেই গ্ৰাম এলাকা গুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পিঠা পুলি তৈরি করা হয়।এর মধ্যে অন্যতম পিঠা হচ্ছে কালাই রুটি পিঠা। আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় কালাইয়ের রুটি পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা পিঠা রেসিপি টি অসাধারণ হয়েছে আপু। আপনি বেশ দারুন ভাবে কালাই রুটি রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া শীতকালীন অন্যতম পিঠা হলো কালাই রুটি পিঠা।

কালাইয়ের রুটি কখনো খাইনি। আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। কখন ও যদি খাওয়ার সুযোগ হয় আশাকরি খাবো ইনশাআল্লাহ। আপনার পোস্ট দেখে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।

একদিন খেয়ে দেখবেন ভাইয়া আসলেই রেসিপিটি খেতে অনেক ভালো লাগে।

এই রুটি আমার কাছে সম্পূর্ণ নতুন আপু। কখনো তৈরি করা হয়নি খাওয়া হয়নি। আপনার কাছ থেকে আজকে ইউনিক একটি রেসিপি দেখে নিলাম শিখে নিলাম। নিশ্চয়ই খেতে খুবই ভালো লাগবে ঝাল ঝাল। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন আপু ।জিমে লেগে থাকবে রেসিপিটার স্বাদ।

প্রায় অনেক জায়গায় দেখি এই কালাই রুটি বানায়। তবে আমি কোন দিন খাই নি। আপনি অনেক সুন্দর করে রেসিপি টি তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

গ্রাম বাংলার সবথেকে জনপ্রিয় রুটি হচ্ছে কালাই রুটি, যেটি খেতে অনেক ভালো লাগে ভাইয়া।

বাহ্ দারুন তো । এমন করে রুটি তো কখনও খাওয়া হয়ে উঠেনি। আবার দেখাও হয়নি। আপনি তো বেশ দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছন। আপনার কলাইয়ের রুটি দেখে বুঝা যাচ্ছে যে খেতেও দারুন ছিল। ধন্যবাদ আপু।

আসলেই রেসিপিটা খেতে অনেক দারুন হয়েছিল।

কালাইয়ের রুটি আমি বেশ কয়েকবার দেখেছি তবে আমি খেতে পারি না। আমার শ্বশুর বাড়ির লোক এই কালাইয়ের রুটি খেতে অনেক পছন্দ করে। আমি দু-একবার চেষ্টা করেছি খাওয়ার জন্য কিন্তু আমি মোটেই খেতে পারি না। তবে তোমার রুটি রেসিপি দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। রুটি রেসিপির প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছো আমাদের মাঝে তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

জি আপু আমাদের অঞ্চলে রুটিটা অনেকেই ভালোবাসে খেতে।

হুম আমি জানি তবে এই রুটি আমি একদমই খেতে পারিনা।

কলাইয়ের রেসিপি চমৎকার সুন্দর ও সুস্বাদু রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে। এই রুটি কখনো খাওয়া হয়নি তবে আপনার দেয়া বিবরণ থেকে ও রেসিপিটি দেখে বুঝতে পেলাম খুব সুস্বাদু রেসিপিটি। ধাপে ধাপে কলাইয়ের রুটি বানানো পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর করে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু রেসিপিটি মনোযোগ সহকারে দেখার জন্য।

যে পদ্ধতিতে কলাই এর রুটি বানিয়েছেন তা খেতে যে খুব সুন্দর হবে বোঝাই যাচ্ছে। আমি কখনো কলাইয়ের রুটি খাইনি। কিন্তু গ্রাম বাংলায় এই ধরনের খাবারের নাম শুনেছি। আপনি ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে সম্পূর্ণ রেসিপিটি উপস্থাপন করলেন। কোন একদিন নিশ্চই করে খাব।

গ্রাম বাংলার সবার কাছে কলাইয়ের রুটি অনেক জনপ্রিয়।

বিভিন্ন এলাকায় কালায়ের রুটি দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন করা হয়।এটা বিভিন্ন ধরনের ভরতা দিয়ে খেতে খুবই দারুন লাগে।আমরা বাজারে গিয়ে এগুলো কিনে খাই।আপনি অনেক সুন্দর রেসিপি শেয়ার করেছেন।

জি ভাইয়া বিভিন্ন ধরনের ভর্তা দিয়ে খেতে রেসিপি টা বেশি ভালো লেগে থাকে।

এটি খুবই ইউনিক একটি রেসিপি, আমিও এই প্রথম দেখলাম।তবে কালাই কি সেটা ঠিক চিনলাম না আপু,ছবি দিলে ভালো হতো।যাইহোক ধন্যবাদ আপু, সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

মুসুরির ডাল কালাইয়ের ডাল এটাকে আমাদের গ্রাম্য ভাষায় বলে কালাই।

বেশ লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।কালাইয়ের রুটির অনেক নাম শুনেছি কিন্তু কখনো খাওয়া হয়নি।দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজাদার। আপনার মাধ্যমে ইউনিক একটি রেসিপি শিখে নিলাম আপু। বাসায় একদিন ট্রাই করবা। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

যেহেতু শিখেই নিয়েছেন একদিন বাড়িতে তৈরি করেছি দেখবেন রেসিপিটা খেতে কেমন লাগে।

ঝাল ঝাল ভর্তা দিয়ে কালাইয়ের রুটি খেতে দারুন লাগবে। যদিও কালাইয়ের রুটি কখনো খাওয়া হয়নি। তবে মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল। অনেক লোভনীয় লাগছে দেখতে। দারুন হয়েছে আপনার রেসিপি।

একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন আপু। আসলেই রেসিপিটা খেতে অনেক ভালো লাগে।

আপনার সুন্দর ইউনিক রেসিপি দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে আপু। কলাইয়ের রুটি কখনো খাওয়া হয়নি। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু রেসিপিটি ভালো লাগার জন্য।

গ্রাম বাংলার সত্যি এটা জনপ্রিয় খাবার। কালাই রুটি যেটা অনেকদিন হলো খাওয়া হয় না। আপনি দেখছি খুব সুন্দর করে কালাইয়ের রুটি তৈরি করেছেন। এই ধরনের খাবার দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে। সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

কালাই রুটি খেতে আমার অনেক ভালো লাগে ভাইয়া। ধন্যবাদ ভাইয়া রেসিপিটি ভালো লাগার জন্য।

কালাই রুটি দেখেই আমাদের সরকারি কলেজ মাঠের সেই মামার কথা মনে পড়ে গেল সেখানে গেলে হাঁসের মাংস আর কালাইয়ের রুটি পাওয়া যায়। কিভাবে কালাইয়ের রুটি রেসিপি তৈরি করতে হয় সেটা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। ভিন্ন ধরনের রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

জি ভাইয়া কলেজের বিভিন্ন আশপাশের কালারের রুটি বানিয়ে বিক্রয় করতে দেখা যায়।