অরেঞ্জ জুসের রেসিপি।

in hive-129948 •  3 years ago 

আজ- ১১ই,চৈত্র | ১৪২৮ , বঙ্গাব্দ | বসন্তকাল | | শনিবার |


আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।

আজ আমি আপনাদের সাথে অরেঞ্জ জুসের রেসিপি শেয়ার করব।




1648278964567.jpg

সকলকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। আজ আমাদের অত্যন্ত গর্বের একটি দিন। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা স্বাধীন হয়েছি। বহু কষ্টের বিনিময়ে পেয়েছি আমাদের এই স্বাধীনতা।

আজ কাল প্রচন্ড গরম পরছে। চৈত্র মাসের শুরু তাই গরম বেড়েছে অনেক। আর এই গরমে এক গ্লাস ঠান্ডা জুস হলে আর কি লাগে। তাই ঘরেই অরেঞ্জ জুস তৈরি করে নিলাম। আমি বাইরে সাধারণত অন্যান্য জুস থেকে অরেঞ্জ জুস বেশি খেয়ে থাকি। কেননা অরেঞ্জ জুস আমার খুবই ভালো লাগে। আর সময় হলেই বাসায় ও সকলের জন্য অরেঞ্জ জুস তৈরি করে থাকি।

গতকাল বাসায় সকলের জন্য অরেঞ্জ জুস তৈরি করার সময় ভাবলাম এ অরেঞ্জ জুসের রেসিপিটি আপনার সাথে শেয়ার করি। আর হ্যাঁ আপনাদের কাছে আমি দুঃখিত কেননা আমি সবকিছু সুন্দরভাবে পরিবেশন করতে পারিনি। চারদিকের সব জিনিস এলোমেলো হয়ে আছে।

প্রয়োজনীয় উপকরণঃ


  • মাল্টা।
  • চিনি।
  • লবণ।
  • বরফ।
  • ব্লেন্ডার।


প্রস্তুত প্রণালীঃ


ধাপ-১ঃ

  • প্রথমে মাল্টাগুলোকে ভালোভাবে ধুয়ে নেব।

IMG_20220323_154947__01.jpg

ধাপ-২ঃ


  • এরপর মাল্টাগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নেব।

IMG_20220323_155719.jpg

ধাপ-৩ঃ


  • এরপর মাল্টা গুলোকে কেটে নিব।

ধাপ-৪ঃ


  • মাল্টার বিচিগুলোকে ফেলে দিব। বিচি থাকলে ব্লেন্ড করার সময় জুস তেতো হয়ে যেতে পারে।

IMG_20220323_160154__01.jpg

ধাপ-৫ঃ


  • এরপর স্বাদমতো চিনি, লবণ এবং কেটে রাখা মাল্টা গুলোকে ব্লেন্ডারে দিয়ে দিব।

ধাপ-৬ঃ


  • এরপর পরিমাণমতো পানি এবং বরফের টুকরা দিয়ে দিব। আমি এখানে তিনটি মাল্টার সাথে ১ গ্লাস পানি ব্যবহার করেছি। আপনারা চাইলে আরও কম বেশি ব্যবহার করতে পারেন।

ধাপ-৭ঃ


  • এরপর সবগুলো উপকরণকে ব্লেন্ডারে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিব।

ধাপ-৮ঃ


  • জুসগুলোকে ব্লেন্ড করা শেষে এই রকম দেখতে হয়েছে।

ধাপ-৯ঃ


  • এরপর একটি চাকনি নিব।

ধাপ-১০ঃ


  • চাকনিতে ব্লেন্ড করা জুস গুলোকে ছেঁকে নিব। প্রয়োজনে চামচ দিয়ে চেপে চেপে ভালোভাবে জুস গুলোকে নিংড়ে নেব।

ধাপ-১১ঃ


  • জুস গুলোকে ছেঁকে নেয়ার ফলে এসব আস্ত অংশগুলো বেরিয়ে এসেছে। যার ফলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নাওয়া অংশগুলো একদম পিওর।

IMG_20220323_161552.jpg

ধাপ-১২ঃ


  • ব্যাস এইভাবে তৈরি হয়ে গেল খুব সহজে মজাদার অরেঞ্জ জুস।

IMG_20220323_161505.jpg

IMG_20220323_161452.jpg

IMG_20220323_161510.jpg

IMG_20220323_161514.jpg

সকলকে ধন্যবাদ।


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
অরেঞ্জ জুস আমার অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে সামনে রমজান মাস আসতেছে। এই জুস বানানোর রেসিপি আমার কাজে লাগবে। রিস্টিম করে ওয়ালে রেখে দিলাম। আপনার রেসিপিগুলো অনেক ভালো লাগে ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে। 💕🤘

এটা বেস্ট ছিল ভাইয়া। আমার কাছে ঘরে তৈরি ফলের জুস অনেক বেশি ভাল লাগে। বাহিরে কখনো আমি ফলের জুস খাইনি। রুচিতে নিতে পারি না। তবে আপনার জুস তৈরি করা কিন্তু ভাল ছিল। তবে কেমন টেস্ট হলো সেটা আপনি ভালো বুঝবেন।

এই গরমে এই রেসিপি শেয়ার করলে কি না খেয়ে টিকে থাকা যায় ভাই। উফ। নাহ এখনি বাজারে যেতে হবে কমলা কেনার জন্য। এনে আমিও বানাবো আপনার মত করে। খাইতে নিশ্চই খুব স্বাদের হয়েছিলো।

ভাই খুবই কাজের একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। এই গরমে ফ্রিজের ঠাণ্ডা এক গ্লাস জুস দেখলে মাথা ঠিক রাখা মুশকিল। তবে আমি নিজেও বেশ কয়েকবার জুস বানাবার চেষ্টা করেছিলাম। কেন জানি সব সময়ই তেতো হয়ে যায়। কারণটা ঠিক বুঝতে পারিনা। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

প্রচণ্ড গরমে কমলার জুস দেখেই তো লোভ লেগে যাচ্ছে।গরমের সময় এক এক গ্লাস ঠান্ডা জুস খেলে আসলেই প্রাণটা জুড়িয়ে যায় ।আপনি এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ মজাদার হয়েছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ।

দেশের বাহিরে থাকা অবস্থায় এরকম জুস ছিল প্রতিদিনের রুটিন এর আংশ। প্রচণ্ড গরমে আপনার তৈরি জুস দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করলো। অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

গরমের ভিতর এত সুন্দর অরেঞ্জ জুস দেখলে কি না খেয়ে পারে যায় বলুন। এত সুন্দর করে আপনি জুসটি তৈরি করেছেন দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে আমিও মাঝে মাঝে এভাবে বানিয়ে খাই আমি অবশ্য কমলা দিয়ে তৈরি করি মালটা দিয়ে কখনো তৈরি করিনি। সামনে রোজা আসছে তখন এভাবে করে খাওয়া হবে ।আপনার জুসটি কিন্তু খুবই লোভনীয় লাগছে ভাইয়া।

আশা করি ভাইয়া ভালো আছেন? আপনার অরেঞ্জ জুসের রেসিপি খুবই অসাধারণ হইছে। এই গরমে এত সুন্দর জুস দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। প্রচণ্ড গরমে এক গ্লাস ঠান্ডা জুস খেতে পারলে হৃদয়টা শীতল হতো। আপনার জুস তৈরি পদ্ধতি খুব দুর্দান্ত। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তর অন্তর থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

ভাইয়া খুবই স্বাদ এর একটি জুস তৈরি করেছেন, যা দেখেই খাওয়ার লোভ লেগে গেলো। এত গরমে প্রাণ যখন যায় যায় ঠিক তখনই বরফ মেশানো ঠান্ডা ঠান্ডা অরেঞ্জ জুস খেতে পারলে প্রাণটা মনে হয় ফিরে আসবে। আপনার জুস তৈরির রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আমার বাসাতেও অরেঞ্জ জুস ঠিক এভাবেই তৈরি করা হয়। আপনি খুব সুন্দর গুছিয়ে জুস তৈরির রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ভাইয়া এই গরমের মধ্যে এত ঠান্ডা ঠান্ডা মজাদার জুস চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি যার কারণে আর লোভ সামলাতে পারছিনা না😋😋 মনে হচ্ছে এখনি আপনার বাসায় চলে আসি। এভাবে বাসায় যদি আমরা জুস তৈরি করি তাহলে খেতে যেমন সুস্বাদু হবে তেমনি স্বাস্থ্যসম্মতও হবে। আপনি অনেক সহজ করে সুন্দর ভাবে প্রতিটি ধাপ বর্ণনা করেছেন।এত মজাদার জুস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

অরেঞ্জ জুসের রেসিপি দেখে খুবই খেতে ইচ্ছা করছে কারণ আজকে খুব গরম পড়েছে। যদি আপনার হাতে বানানো এই জুস খেতে পারতাম তাহলে খুবই ভাল লাগত। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করলেন। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ভাইয়া।

এই গরমের মধ্যে ঠান্ডা মজাদার জুস সামনে দেখে প্রানটা শীতল হয়ে গেল। মাঝেমধ্যে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে গেলে ফলের জুস খাওয়া হয়। এছাড়া বাসায় ও জুস বানিয়ে খাওয়া হয়। আশাকরি জুসটা অনেক সুস্বাদু হয়েছে।

এই গরমে অনেক মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। একেবারে সময় উপযোগী একটি রেসিপি। অরেঞ্জ জুসের রেসিপি দেখে তৃষ্ণা বেড়ে গেল ভাইয়া। এই প্রচন্ড গরমের মাঝে যদি এক গ্লাস অরেঞ্জ জুস খেতে পারতাম তাহলে হয়তো অনেক ভালো লাগতো। আপনি অনেক সুন্দর করে অরেঞ্জ জুস রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি উপস্থাপন করেছেন। দারুণভাবে এই রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। সেইসাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। 💝💝💝💝

গরম থেকে এসে মোবাইল টা হাতে নিয়ে দেখি আপনার তৈরি করা অরেঞ্জ জুস। ইচ্ছে করছে এখনই এখান থেকে এক গ্লাস জুস খাই। আপনার জুস এর কালার টি অসাধারণ হয়েছে। আপনার জুস তৈরি করার পদ্ধতি ছিল খুবই চমৎকার। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমি ঘন্ধ লাগার সমস্যা শুরুর পর থেকে মাল্টা আর কমলা নাকের কাছেও আনতে পারিনা।একটা সময় খুব খুব প্রিয় ছিলো এই দুইটি আমার।আপনার জুসের রেসিপি দেখে তাই মনে পরে গেলো।

ভাইয়া,প্রথমে আপনাকে জানাই স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের বিনিময়ে আমরা একটা স্বাধীন দেশ পেয়েছি।যাইহোক ভাইয়া,আপনার তৈরি করা অরেঞ্জ জুস রেসিপি দেখে সত্যিই আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছে।কারণ এখন প্রচন্ড রকমের গরম পরছে আমাদের দেশে এই সময় যদি ঠান্ডা ঠান্ডা অরেঞ্জ জুস খাওয়া যায় তাহলে তো আর কথাই নেই।বাইরের জুসের তুলনায় ঘরে তৈরি করা জুস অনেক স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু। ভাইয়া, অরেঞ্জ জুস তৈরি করার প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া,এতো সুস্বাদু একটি জুস রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

এই মুহূর্তে এক গ্লাস ঠান্ডা অরেঞ্জ জুস পেলে খুবই ভালো লাগতো। এই গরমে এই ধরনের খাবার খেতে খুবই পছন্দ করি। আপনি খুব সুন্দর করে অরেঞ্জ জুসের রেসিপি শেয়ার করলেন ভাই ভালো লাগলো।

আপনার বানানো অরেঞ্জ জুস গুলো দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজার হবে। আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে গলাটা কেমন শুকিয়ে এলো আপনার বানানোর জুস গুলো দেখে হিহিহি।
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে জুসের রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

ওয়াও ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার অরেঞ্জ জুস রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। এই গরমে অরেঞ্জ জুস খেলে অনেক ভালো লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া অরেঞ্জ জুস এর রেসিপি প্রতিটি থাক আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আজ কাল প্রচন্ড গরম পরছে। চৈত্র মাসের শুরু তাই গরম বেড়েছে অনেক। আর এই গরমে এক গ্লাস ঠান্ডা জুস হলে আর কি লাগে।

ভাইয়া আপনি একদম ঠিক বলেছেন আজকাল প্রচণ্ড গরম পড়েছে। আর এই গরমে এক গ্লাস ঠান্ডা জুস হলে মন্দ হয় না। আর যদি হয় অরেঞ্জ জুস তাহলে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে অরেঞ্জ জুস তৈরি করেছেন আপনি। দেখে খুবই ভালো লাগলো। অরেঞ্জ জুস তৈরির রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ভাইয়া একদম সময় উপযোগী একটি জুসের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার অরেঞ্জ জুসের রেসিপি টা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে আর খেতেও নিশ্চয়ই অনেক বেশি সুস্বাদু হবে। আজকের এই ক্লান্ত দুপুর বেলায় এরকম একটি অরেঞ্জ জুস খেতে পারলে শরীর ও মন দুটোই একসঙ্গে চাঙ্গা হয়ে যেতো। আপনার অরেঞ্জ জুসের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

সত্যি দাদা যা গরম পরেছে, এমন ঠান্ডা জুস ছাড়া ভেতর টা ঠান্ডা হবে না একদম। আপনার মত আমিও বানিয়ে খাই। তবে মেসে থাকার জন্য খাওয়া হয়ে ওঠে নি এবছর এখনও। আজ আপনার খাওয়া দেখে খুবই খেতে ইচ্ছে করছে। দেখি বাড়ি গিয়ে করে খেতে পারি কিনা। অনেক ভালো লাগলো আপনার পুরো উপস্হাপনা টা দাদা।

আহা! দেখেই তো দিল ঠান্ডা হয়ে গেলো, সত্যি এই সিজনে জুস মানেই দিল ঠান্ডা। আমি অবশ্য আজ বেশ লেবু কিনেছি তার সাথে বিট লবনও। গরমে দিল ঠান্ডা রাখার জন্য।

ভাইয়া আপনার অরেঞ্জ জুস এর রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে😋😋। অরেঞ্জ জুস এই গরমের জন্য খুব উপযোগী একটি খাবার। এই জুসটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আপনি ঠিক সময় ঠিক রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ইস দেখে ইচ্ছে করছে নিয়ে খেয়ে ফেলি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

ভাই আসলেই ঠিক বলেছেন চৈত্র মাসের এই সময়ে এক গ্লাস ঠান্ডা জুস হলে আর কি লাগে। আমি নিজেই প্রচন্ড গরমের ভিতর ডেলিভারি শেষ করে মাত্র বাসায় এসেছি। আপনার তৈরি করা জুস দেখে ইচ্ছে করছে টপাটপ দুই গ্লাস মেরে দেই হা হা হা হা। সব মিলিয়ে অসাধারণ ভাবে আপনি প্রসেসটি শেয়ার করেছেন।

এখন তপ্ত দুপুরে এই জুসটি পেলে কীযে ভালোলাগতো😋।
আর মাল্টা বাহক কমলার জুস একটু টকটক হওয়ায় আমার খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি রেসিপিটি ও অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন যা দেখে আমি এটি তৈরি করতে পারব।

গৃষ্ম কাল এখনো না আসতেই রোদের প্রখরতা সামনে যে কি হবে আল্লাহই জানে। তবে এই গরমে গলাটাকে সতেজ রাখতে এই জুস বেশ কার্যকর এবং দারুন পুষ্টিগুণ নিঃসন্দেহে। আর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই খুব সুন্দর উক্তি সময় উপযোগী রেসিপি আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।

গরমের সময় একদম রিফ্রেশিং একটি ড্রিঙ্ক এটি। সত্যি ভাইয়া এই অরেঞ্জ জুস একদম ক্লান্তি দূর করে দিতে যথেষ্ট ।বিশেষ করে দুপুর বেলা যে গরম টা পড়ে সেই সময় যদি এটি তৈরি করে খাওয়া যায় তাহলে অনেক উপকার হবে। আর আপনি খুব সুন্দর করে এটি তৈরি করেছেন ,অনেক ভালো লাগলো।

বাইরে যে গরম পড়েছে এর মধ্যে জুস না খেলে আসলে আমাদের চলে না। সেক্ষেত্রে আপনি যে জুস তৈরি করেছেন তা আমাদের গরম দূর করার জন্য বেশ কাজে লাগবে। অরেঞ্জ এ প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে আমাদের ক্লান্তি দূর করতে উপকারী সেই সাথে একটু বরফের টুকরা দিয়ে খেলে পেট টা অনেক ঠান্ডা হয়ে যাবে। অরেঞ্জ জুস তৈরি করার প্রক্রিয়াটি আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।