রেসিপি পোস্ট || 🍲খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে মজাদার ভুনা রেসিপি তৈরি🍲

in hive-129948 •  11 days ago 

আসসালামু আলাইকুম,

আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো। আপনারা অনেকেই জানেন যে, আমি মাঝেমধ্যে বাসায় বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে থাকি। যাইহোক অনেক দিন পর খলিসা মাছের রেসিপি খেলাম। খলিসা মাছ এখন খুব কম পাওয়া যায়। তো আমার এক আত্মীয়ের বাসা থেকে মাছগুলো পাঠিয়েছিল। মাছগুলো মূলত তাদের বাসার পুকুর থেকে ধরেছিল। যাইহোক খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে মজাদার ভুনা রেসিপি তৈরি করেছিলাম। রেসিপিটা খেতে এককথায় দুর্দান্ত লেগেছিল। খলিসা মাছ গুলো সাইজে ছোট হলেও, খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। সবমিলিয়ে রেসিপিটা খেতে সত্যিই দারুণ লেগেছিল। তাছাড়া রেসিপির কালারটাও খুব সুন্দর এসেছিল। যাইহোক আপনারা চাইলে এই রেসিপিটা বাসায় তৈরি করে খেতে পারেন। রেসিপিটা আমি ধাপে ধাপে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।



খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে মজাদার ভুনা রেসিপি তৈরি

20241210_125230.jpg



প্রয়োজনীয় উপকরণ


উপকরণপরিমাণ
খলিসা মাছ৩০০ গ্রাম
টমেটো১ টা
পেঁয়াজ৩ টা
কাঁচামরিচ৮/১০ টা
ধনিয়া পাতাপরিমাণ মতো
হলুদের গুঁড়াপরিমাণ মতো
মরিচের গুঁড়াপরিমাণ মতো
ধনিয়ার গুঁড়াপরিমাণ মতো
আদা রসুন পেস্টপরিমাণ মতো
লবণপরিমাণ মতো
সয়াবিন তেলপরিমাণ মতো

GridArt_20241210_151300932.jpg

প্রধান উপকরণ



প্রস্তুত প্রণালী নিম্নরূপ :


🍲প্রথম ধাপ🍲


20241210_121732.jpg

প্রথমে সয়াবিন তেল দিয়ে খলিসা মাছ গুলো ভালোভাবে ভেজে নিলাম।



🍲দ্বিতীয় ধাপ🍲


20241210_122423.jpg

তারপর কেটে রাখা পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে দিলাম। পেঁয়াজ হালকা বাদামি কালার হওয়ার পর পরিমাণ মতো হলুদ মরিচের গুঁড়া,আদা রসুন পেস্ট, ধনিয়ার গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে দিলাম। তারপর ভালোভাবে কষিয়ে নিবো।



🍲তৃতীয় ধাপ🍲


20241210_122741.jpg

মসলাগুলো ভালোভাবে কষিয়ে কেটে রাখা টমেটো এবং কাঁচামরিচ গুলো দিয়ে দিলাম। তারপর একটু নেড়ে নিবো।



🍲চতুর্থ ধাপ🍲


20241210_123308.jpg

একটু নেড়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম। তারপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিবো পানিতে বলক আসা পর্যন্ত।



🍲পঞ্চম ধাপ🍲


20241210_123524.jpg

একটু পর দেখলাম পানিতে বলক চলে এসেছে। তারপর ভেজে রাখা খলিসা মাছ গুলো দিয়ে দিলাম। এরপর ঢাকনা দিয়ে আরো পাঁচ মিনিট ঢেকে দিবো।



🍲ষষ্ঠ ধাপ🍲


20241210_124413.jpg

পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুলে দেখলাম ঝোল শুঁকিয়ে গিয়েছে। তারপর চুলা বন্ধ করে,কেটে রাখা ধনিয়া পাতা গুলো দিয়ে দিলাম।



🍲পরিবেশন🍲


20241210_125230.jpg

তারপর ছোট একটি প্লেটে ঢেলে পরিবেশন করলাম। রেসিপিটা খেতে সত্যিই দারুণ লেগেছিল।



2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZA8GzS2DQRCenaYmQc8PKmKoqUpUeK1EYkXvpDQ1G4vq9r2thnL24nVMe9HEoTA18P3XxZmEBqKV5Qa.png

পোস্টের বিবরণ

ক্যাটাগরিরেসিপি
ফটোগ্রাফার@mohinahmed
ডিভাইসSamsung Galaxy S9 Plus
তারিখ১০.১২.২০২৪
লোকেশননারায়ণগঞ্জ,ঢাকা,বাংলাদেশ

বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328CzpX9QvbjSPXbrW8KqUMMwTrRCn3xcSQ6EA6R67TcD5gLnqAWu8W41xe41azymkyM19LEXr548bkstuK4YE8RXJKQJWbxQ1hVAD.gif

আমার পরিচয়

IMG-20240212-WA0036.jpg

🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি এইচএসসি/ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর, অনার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়াতে চলে গিয়েছিলাম। তারপর অনার্স কমপ্লিট করার সুযোগ হয়নি। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে এবং গান গাইতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹

5ZJ4Z52ZRyQfNkCWFfXsATSsPtfkBwT3a5k8RVinr67352Jpu6E5J43D5L7yhn5d5CrcpnTvTLcF5db3ftZK7V9GzsAkLjb3PriF27x53soS8yKq9EnT1Gez2W6L2XUZu7jXnMduxdzGd4QzpYoozSDTPz3jUEkZ8x9rPrFry12vk2pkpsukTxq2kgJhF2zDYwrV.png

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81RRg3nBstm6z4qmufGsvFT24rqXwtpQD564XVCvACqesd3KULjLw7vQPhCNBNpraDPBk9z8jqn3ncuykugzMhQ2.png

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PxWHDWW9CETD5B5Jw9Q6ERAnD25KhyHKAX53jBLJKQRtPJf1WFG3aJd6PXbp2rpTXdWPxnRnq65CqtM8PawHiD5knScnfCbWvcVRuFVv1rtwzsXe59AixEGDGYZT2EWzPMzrWjWrbujcJd79Q1Sjs2X.gif

puss_mini_banner2.png

PUSS COIN: BUY/SELL

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ডেইলি টাস্ক প্রুফ:

GridArt_20241210_085622404.jpg

খলিশা মাছ আমি যদিও কখনো খাইনি। তবুও রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে দারুন সুন্দর খেতে হবে ভাই। আপনি যেভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন তা এক কথায় খুব ভালো। আর টমেটো দিয়ে মাছের দারুন একটি পদ বানিয়ে ফেলেছেন।

টমেটো দিয়ে যেকোনো মাছ এভাবে ভুনা করলে খেতে সত্যিই দারুণ লাগে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

image.png

ভাইয়া আপনার আত্মীয়র বাসা থেকে দেখছি দারুন মাছ পাঠিয়েছে। এই মাছগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে। আর যদি পুকুরের টাটকা মাছ হয় তাহলে টেস্ট অনেক বেশি হয়। দারুন হয়েছে এই রেসিপি।

এই মাছ খেতে আসলেই দারুণ লাগে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে মজাদার ভুনা রেসিপি খেয়ে দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপির পরিবেশের আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এভাবে কখনো রেসিপি তৈরি করা হয়নি। তাই ধাপগুলো দেখে শিখে নিলাম, পরবর্তীতে তৈরি করব।

চেষ্টা করেছি রেসিপির পরিবেশন দারুণভাবে করতে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার রান্নার প্রসেস দেখে তো মনে হচ্ছে বেশ ভালই হয়েছে খেতে। এতদিনে বুঝলাম আপনারা যেটাকে ভুনা বলেন সেটাই আমাদের এদিকে তেল ঝাল বলার প্রচলন। আশা করি বৌদি আজ কয়েক গ্রাস ভাত খেয়েছেন। এত চমৎকার মাছের ভুনা বানিয়েছেন আপনি।

খলিসা মাছ কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপিটা দেখে জিভে জল চলে এসেছে। মাছটা দেখে মনে হচ্ছে মাছটা খুবই সুস্বাদু। টমেটো দিয়ে এরকম ভাবে যে কোন মাছ ভুনা করলে সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া এতো মজার একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

খলিসা মাছ যেহেতু কখনো খাওয়া হয়নি, তাহলে অবশ্যই একবার খেয়ে দেখবেন আপু। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

মজার মজার রেসিপি কার না পছন্দের। আমি রেসিপিগুলো এত পছন্দ করি যে কি বলবো আর। দেখলেই ইচ্ছে করে সাথে সাথে খেয়ে ফেলি। মাঝেমধ্যে কিন্তু এই ধরনের খাবারগুলো খেতে একটু বেশি ভালো লাগে। মনে তো হচ্ছে, এই রেসিপিটা বেশ জমিয়ে খেয়েছিলেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত লোভনীয় একটা রেসিপি সুন্দর করে সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ ভাই এই রেসিপিটা জমিয়ে খেয়েছিলাম। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

আগে একটা সময় ছিল যখন এই মাছগুলো আমাদের পুকুরে অহরহ পাওয়া যেত। কিন্তু এখন এই মাছগুলো পাওয়া যায় না। আত্মীয়ের বাসা থেকে দারুন মাছ পাঠিয়েছি। আর দারুন একটা রেসিপি তৈরি করে সবার মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। লোভ লেগে গেল দেখে।

আমার আত্মীয়ের বাসা থেকে খলিসা মাছ সহ আরও কিছু মাছ পাঠিয়েছে। মাছগুলো খেতে দারুণ লেগেছিল। রেসিপিটা দেখে যথাযথ মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

খলিসা মাছে অনেক কাঁটা কিন্তু খেতে বেশ মজা লাগে। আর পুকুরের হলেতো সেই স্বাদ বহুগুন বেড়ে যায়। আর এভাবে টমেটো দিয়ে ভুনা করলে যে কোন মাছ খেতেই অসাধারন হয়। বেশ লোভনীয় লাগছে রেসিপিটি।

বড় খলিসা মাছে কাঁটা বেশি থাকে। এগুলো তো ছোট খলিসা মাছ, তাই কাঁটা চিবিয়ে খেয়ে ফেলেছিলাম। মাছগুলোর স্বাদ ছিলো এককথায় দুর্দান্ত। যাইহোক গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আত্মীয়ের বাসা থেকে পাওয়া খলিশা মাছের অনেক সুন্দর একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন দেখতে লোভনীয় লাগছে। টমেটো দিয়ে প্রস্তুত এ ধরনের রেসিপিগুলো খাইতে খুব সুন্দর লাগে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট বিস্তারিতভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন ভাই,এই ধরনের রেসিপি গুলো তৈরি করার সময় টমেটো ব্যবহার করলে,রেসিপির স্বাদ অনেকাংশে বেড়ে যায়। যাইহোক যথাযথ মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

খলিসা মাছ আমাদের এলাকায় একদমই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আপনার আত্মীয় বেশ চমৎকার সুন্দর খলিসা মাছ পাঠিয়েছে এবং সেই খলিসা মাছ দিয়ে আপনি চমতকার সুন্দর করে টমেটো দিয়ে রান্না করেছেন। ভীষণ লোভনীয় হয়েছে আপনার রেসিপিটি। ধাপে ধাপে রন্ধন প্রনালী চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনালে লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

এই মাছগুলো এখন আসলেই দেখা যায় না আপু। ছোটবেলা বেশ মজা করে খলিসা মাছ খেতাম। যাইহোক এভাবে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

ছোটবেলায় খলিসা মাছ অনেক খাওয়া হতো।আমাদের বাড়ির পাশেই বিল আছে সেই বিলে দেশীয় সবধরনের মাছ পাওয়া যায়।তখন এই খলিসা মাছ অনেক খেয়েছি। অনেক দিন ধরে আর খাওয়া হয়না।আজ আপনার রেসিপি টি দেখে খুবই ভালো লাগলো।রেসিপি টি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।অনেক লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই ভাইয়া।

ছোটবেলায় আমিও খলিসা মাছ অনেক খেয়েছি। তবে এবার দীর্ঘদিন পর খলিসা মাছ খাওয়া হলো। যাইহোক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে মজাদার ভুনা রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনার তৈরি করার রেসিপিটা দেখে অনেকটাই লোভনীয় লাগছে। টমেটো দিয়ে রান্না করার কারণে এটা আরো বেশি সুস্বাদু হয়েছে বলে আমার কাছে মনে হয়।

হ্যাঁ ভাই টমেটো এবং ধনিয়াপাতা দেওয়াতে রেসিপির স্বাদ অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। যাইহোক যথাযথ মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

অসাধারণ ভাই আপনি অনেক সময় নিয়ে যত্ন সহকারে খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে মজাদার ভুনা রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। আসলে এখন কিন্তুু খলিসা মাছ সচরাচর দেখাই যায় না। গ্রাম অঞ্চলের খাল বিল ছাড়া এই মাছের দেখা পাওয়া খুবই কষ্টকর। ভাগ্যিস আপনার আত্মীয়ের পুকুরে ছিল বিধায় পেয়েছিলেন। যাই হোক আপনার রন্ধন প্রণালী এবং পরিবেশন দেখে মনে হচ্ছে রেসিপিটা আসলেই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই এরকম সুস্বাদু খলিসা মাছের ভুনা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

এই রেসিপিটা আমার খুব পছন্দ। তাই যত্ন সহকারে রেসিপিটা তৈরি করার চেষ্টা করেছি। যাইহোক অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

টমেটো দিয়ে যে কোন মাছ রান্না করলে খেতে বেশ মজাই লাগে। আজকে আপনি দেখতেছি খলিসা মাছ এবং টমেটো দিয়ে ভুনা রেসিপি করেছেন। আর আত্মীয় বাসা থেকে মাছগুলো আসলো আর আপনি অসাধারণ ভাবে রেসিপি করে খেয়ে ফেলেছেন। আর এরকম আত্মীয় থাকলেও ভালো হয়। যাই হোক মজার রেসিপি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

এমন আত্মীয় স্বজন থাকলে কিন্তু ভালোই হয় হা হা হা। যাইহোক রেসিপিটা দেখে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

খলিশা মাছ ও টমেটো দিয়ে অনেক মজাদার একটি ভুনা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপি তৈরির প্রসেস দেখে বোঝাই যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আমি অনেক আগে কয়েকবার খলিসা মাছ খেয়েছিলাম। আমি তেমন একটা মাছ খেতে পছন্দ করি না যার কারণে অনেকদিন হলো এই মাছটি খাওয়া হয়নি। রেসিপির কালারটি কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ ভাই এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।

আপনি ঠিকই বলেছেন আপু,রেসিপির কালারটা সত্যিই খুব সুন্দর এসেছে। রেসিপিটা দেখে যথাযথ মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

খলিসা মাছ আমার খুব একটা পছন্দ না। কারণ এটার অতিরিক্ত কাঁটা। মাছটা প্রথমে ভেজে নিয়েছেন। টমেটো দিয়ে খলিসা মাছের রেসিপি টা দারুণ তৈরি করেছেন ভাই। রেসিপি টা দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল। পাশাপাশি চমৎকার উপস্থাপন করেছেন রেসিপি টা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

হ্যাঁ ভাই খলিসা মাছে প্রচুর কাঁটা থাকে। তবে এগুলো ছোট ছিলো বলে,কাঁটা গুলো চিবিয়ে খেতে পেরেছিলাম। এভাবে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাহ খরিসা মাছের চমৎকার একটি রেসিপি দেখলাম। যদিও আমাদের দিকে এই মাছগুলোকে খইয়া মাছ বলা হয়ে থাকে। বই-পুস্তকে কি নাম সেটা আমার জানা নেই। তুমি রেসিপিটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আর এই মাছগুলো আমার প্রিয় একটি মাছ। ধন্যবাদ।

বই পুস্তকে খলিসা মাছ লেখা হয়। কমেন্ট এর মধ্যে বানান ভুল রয়েছে ভাই। আশা করি ঠিক করে নিবেন। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।