ফটোগ্রাফি পোস্ট || 📸 থ্রিডি আর্ট গ্যালারি থেকে তোলা সাতটি পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি 📸 (১ম পর্ব)

in hive-129948 •  5 months ago 

আসসালামু আলাইকুম,

আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করবো। বেশিরভাগ সময় আমি ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করি আপনাদের সাথে। তবে আজকে ভিন্ন ধরনের কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার চেষ্টা করবো। যাইহোক ঈদের চতুর্থ দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখের দিন আমার ওয়াইফকে নিয়ে সকাল ১০ টার পর বাসা থেকে বের হয়েছিলাম রমনা পার্কের উদ্দেশ্যে। তারপর রমনা পার্কে ঘুরাঘুরি করে, আমরা বিজয় স্মরণী তে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়াম এবং থ্রিডি আর্ট গ্যালারিতে গিয়েছিলাম। তো প্রথমে থ্রিডি আর্ট গ্যালারিতে ঢুকেছিলাম।


থ্রিডি আর্ট গ্যালারিতে অনেক সুন্দর সুন্দর আর্ট এবং পেইন্টিং রয়েছে। দেখে মনে হয়েছিল একেবারে বাস্তব চিত্র। সত্যি বলতে চিত্র গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। তো আমি থ্রিডি আর্ট গ্যালারিতে গিয়ে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছিলাম। তো সেখান থেকে তোলা সাতটি ফটোগ্রাফি আজকে শেয়ার করার চেষ্টা করবো। বাকিগুলো কয়েকটি পর্বের মাধ্যমে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ। মূলত এই ফটোগ্রাফি গুলো ক্যাপচার করেছিলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। কারণ আপনাদের সাথে যেকোনো কিছু শেয়ার করতে পারলে ভীষণ ভালো লাগে। আপনারা অনেকেই জানেন যে ফটোগ্রাফি করতে আমার খুব ভালো লাগে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।



📸১নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151320_22d.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে দৈত্য এবং আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি। এই ফটোগ্রাফিটা দেখে আপনারা নিশ্চয়ই ছোটবেলার স্মৃতিতে হারিয়ে গিয়েছেন। ছোটবেলায় সিরিয়ালের মধ্যে দেখতাম আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপ ঘষলে,
প্রদীপের ভিতর থেকে দৈত্য বের হয়ে আসতো। তারপর দৈত্যকে যা হুকুম করা হতো,দৈত্য সেটাই পালন করতো। এই পেইন্টিংটা জাস্ট অসাধারণ ছিলো।



📸২নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151321_92d.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে হীরা,জহরতের পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি। ছোটবেলায় সিরিয়ালে দেখতাম ডাকাতেরা মানুষের বাড়িঘর থেকে হীরা, সোনার গয়না লুট করে নিয়ে আসতো। তারপর তাদের আস্তানায় রেখে দিতো। একসাথে এতো এতো হীরা জহরত দেখতে ভীষণ ভালো লাগতো। এই পেইন্টিংটা একেবারে পারফেক্ট হয়েছে।



📸৩নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151325_f0b.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে ঢেঁকি দিয়ে ধান ভানার সময়ের পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি। আগের দিনে তো অত্যাধুনিক মেশিন ছিলো না। তাই ঢেঁকি ছিলো তাদের একমাত্র সম্বল। শুনেছি ঢেঁকি দিয়ে ধান ভানার পর, সেই ধান দিয়ে পিঠা তৈরি করলে,পিঠা খেতে নাকি দারুণ লাগতো। যদিও আগের দিনের খাবারের স্বাদ ছিলো অনেক বেশি। ভেজাল কোনো খাবার খেতো না কেউ। আর আমরা তো এখন বেশিরভাগই ভেজাল খাবার খেয়ে থাকি।



📸৪নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151324_fe1.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি। সমুদ্র সৈকতে সিটের মধ্যে শুয়ে শুয়ে সমুদ্রের গর্জন শুনতে এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে ভীষণ ভালো লাগে। দিনের বেলা রোদ থাকে বলে ছাতা ব্যবহার করে। কিন্তু বিকেলবেলা ছাতা গুলো সরিয়ে ফেলে। আর বিকেলে বা সন্ধ্যার পর বিচের এই সিট গুলোতে শুয়ে থাকতে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে।



📸৫নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151322_668.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে মীনা কার্টুনের ফটোগ্রাফি। ছোটবেলায় মীনা কার্টুন দেখেনি,এমন মানুষ খুব কম রয়েছে। আমি তো মীনা কার্টুনের ভীষণ ভক্ত ছিলাম। কিছুদিন আগেও ইউটিউবে মীনা কার্টুন দেখেছিলাম। মীনা কার্টুনের মীনা,রাজু এবং মিঠু অর্থাৎ টিয়া পাখিটা বেশ জনপ্রিয়।



📸৬নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151329_c0c.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে সিলেটের শ্রীমঙ্গলের চা বাগানের পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি। চা বাগান থেকে বেশ কয়েকজন মহিলা চা পাতা তুলছে। গত মাসে শ্রীমঙ্গলে গিয়ে এই দৃশ্য গুলো সরাসরি দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। শ্রীমঙ্গলে প্রচুর চা বাগান রয়েছে। যাইহোক বাস্তবের সাথে এই পেইন্টিং এর হুবহু মিল রয়েছে।



📸৭নং ফটোগ্রাফি📸


Notes_240504_151327_648.jpg


What 3 Words Location
Device Name- Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g

এটা হচ্ছে বিলের মধ্যে থাকা শাপলা ফুল এবং পাতার পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি। ছোটবেলায় নৌকা দিয়ে বিলের মধ্যে বেশ কয়েকবার ঘুরতে গিয়েছিলাম এবং শাপলাও তুলেছিলাম। এই দৃশ্যটা দেখে ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ে গিয়েছে। নৌকা সহ শাপলা ফুল এবং পাতার পেইন্টিং ভীষণ সুন্দর হয়েছে।



2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZA8GzS2DQRCenaYmQc8PKmKoqUpUeK1EYkXvpDQ1G4vq9r2thnL24nVMe9HEoTA18P3XxZmEBqKV5Qa.png

পোস্টের বিবরণ

ক্যাটাগরিফটোগ্রাফি
ফটোগ্রাফার@mohinahmed
ডিভাইসSamsung Galaxy Note 20 Ultra 5g
তারিখ৪.৫.২০২৪
লোকেশনবিজয় স্মরণী,ঢাকা,বাংলাদেশ

বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328CzpX9QvbjSPXbrW8KqUMMwTrRCn3xcSQ6EA6R67TcD5gLnqAWu8W41xe41azymkyM19LEXr548bkstuK4YE8RXJKQJWbxQ1hVAD.gif

আমার পরিচয়

IMG-20240212-WA0036.jpg

🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি এইচএসসি/ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর, অনার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়াতে চলে গিয়েছিলাম। তারপর অনার্স কমপ্লিট করার সুযোগ হয়নি। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে এবং গান গাইতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹

5ZJ4Z52ZRyQfNkCWFfXsATSsPtfkBwT3a5k8RVinr67352Jpu6E5J43D5L7yhn5d5CrcpnTvTLcF5db3ftZK7V9GzsAkLjb3PriF27x53soS8yKq9EnT1Gez2W6L2XUZu7jXnMduxdzGd4QzpYoozSDTPz3jUEkZ8x9rPrFry12vk2pkpsukTxq2kgJhF2zDYwrV.png

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81RRg3nBstm6z4qmufGsvFT24rqXwtpQD564XVCvACqesd3KULjLw7vQPhCNBNpraDPBk9z8jqn3ncuykugzMhQ2.png

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PxWHDWW9CETD5B5Jw9Q6ERAnD25KhyHKAX53jBLJKQRtPJf1WFG3aJd6PXbp2rpTXdWPxnRnq65CqtM8PawHiD5knScnfCbWvcVRuFVv1rtwzsXe59AixEGDGYZT2EWzPMzrWjWrbujcJd79Q1Sjs2X.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

সত্যি বলতে ভাই প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি যেমন অসাধারন ছিল তেমনি পেইন্টিং গুলো ও দেখার মত ছিল। খুব সুন্দর ফ্রেম টু ফ্রেম এই ফটোগ্রাফি গুলো ক্যাপচার করেছেন। ফটোগ্রাফির বর্ণনা খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ভালো লাগলো আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্টটি দেখে ধন্যবাদ।

আপনার কাছ থেকে এমন প্রশংসনীয় মন্তব্য পেয়ে ভীষণ অনুপ্রাণিত হলাম ভাই। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এমন অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

ভালোবাসা রইলো ভাই।🌹

  ·  5 months ago (edited)

জেনে খুব ভালো লাগলো যে পহেলা বৈশাখের দিন আপনি আপনার ওয়াইফ কে সঙ্গে নিয়ে থ্রিডি আর্ট গ্যালারিতে গিয়েছেন। থ্রিডি আর্ট গ্যালারিতে গিয়ে আপনি খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন থ্রিডি আর্টের। আপনার তোলা প্রত্যেকটি থ্রিডি আর্ট সত্যি খুব অসাধারণ ছিল। কিছুদিন আগে ভেবেছিলাম আমিও যেতে যাবো কিন্তু যাবো যাবো বলে আসলে যাওয়া হচ্ছে না। আপনার তোলা থ্রিডি আর্ট গুলো দেখে এখন আবার যেতে ইচ্ছে করছে। প্রথম পর্বের প্রত্যেকটি থ্রিডি 8 খুবই সুন্দর ছিল পরের পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি জায়গার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আশা করি আপনি খুব শীঘ্রই সেখানে গিয়ে এতো সুন্দর সুন্দর পেইন্টিং সরাসরি দেখতে পাবেন। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এভাবে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়াম এর থ্রি ডি আর্ট গ্যালারির দারুণ সব ফটোগ্রাফি নিয়ে সাজিয়েছেন আপনার আজকের ফটোগ্রাফি পোস্ট ভাইয়া। অনেক সুন্দর হয়েছে ছবি গুলো।আপনি যেপেইণ্টিং গুলোর ছবি তুলেছেন সেই পেইন্টিং গুলোর নির্মাতা বিখ্যাত সব শিল্পী। তাদের নাম গুলো উল্লেখ করলে আরো ভালো হত। বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়ামটি আসলে আমাদের দেশের অত্যাধুনিক মিউজিয়াম।দেখার মত একটি মিউজিয়াম। বেশ কয়েকবার গিয়েছি মিউজিয়ামটিতে। ফটোগ্রাফি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

থ্রিডি আর্ট ওয়ার্ল্ডের ভিতরে থাকা পেইন্টিং গুলো কোন কোন বিখ্যাত শিল্পী করেছে, এই ব্যাপারে সেখানে কোনো তথ্য দেওয়া নেই। আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন। আপনাকেও ধন্যবাদ।

এটা আবার কোথায়? আমার তো জানা নেই। আগে জানলে তো আমিও ঘুরে আসতে পারতাম। বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন তো। এই জায়গায় যে এমন সুন্দর দৃশ্য আছে সেটা জানলে তো আপনার আগে আমি যেতাম। দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আমি দেখলম আর মুগ্ধ হলাম।

এটা নভোথিয়েটারের একেবারে পাশেই অবস্থিত। সময় করে ঘুরে আসবেন। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এভাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফী গুলো দেখে মনে হচ্ছে একদম বাস্তব দৃশ্য। আসলে যারা এই পেইন্টিং গুলো আর্ট করেছেন তারা অনেক সময় নিয়ে এই পেইন্টিং গুলো আর্ট করেছেন। তবে আমার কাছে ধান ভানা এবং শ্রীমঙ্গলের চা বাগানের পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি টি একটু বেশি ভালো লেগেছে।এই দুটি ফটোগ্রাফী দেখে মনে হচ্ছে একদম বাস্তবের একটি দৃশ্য।

হ্যাঁ ভাই এই আর্ট গুলো বিখ্যাত শিল্পীরা অনেক সময় নিয়ে খুবই নিখুঁতভাবে করেছেন। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। সত্যি ভাই আপনার এই ফটোগ্রাফি পোষ্টের মাধ্যমে বেশ কিছু অসাধারণ পেইন্টিং দেখে খুবই ভালো লাগছে। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে ঢেঁকিতে ধান ভানা অনেক স্মৃতিময় একটি দৃশ্য দেখতে পেলাম সত্যিই পেইন্টিংটি অসাধারণ লাগছে। সব মিলিয়ে প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখতে খুবই দারুন লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

আপনাদের কাছে ভালো লাগলেই পোস্ট করার সার্থকতা ভাই। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এতো চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফটোগ্রাফি পোস্ট বরাবরের মতোই আমার ভীষণ ভালো লাগে। আপনি আজকে দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রথম ফটোগ্রাফি টা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। মনে হচ্ছে বাস্তবে দেখতেছি এত হাতের কাজ সুন্দর।এগুলো থ্রিডি হওয়ায় বেশ সুন্দর লাগতেছে । দুই নম্বর ফটোগ্রাফি দেখে মনে পড়ে গেল আলিবাবা চল্লিশ ডাকাতের কথা। ইশ এ জায়গায় যদি বাস্তবে যেতে পারতাম। এত হাতের কাজ নিখুঁত, মনে হচ্ছে প্রতিটা ফটোগ্রাফি করা কিন্তু এগুলো হচ্ছে আর্ট করেছে। কি দারুন আর্ট দেখে আসলেই মুগ্ধ হওয়ার মত। সব মিলিয়ে দারুন ছিল আজকের ফটোগ্রাফি।

হ্যাঁ ভাই থ্রিডি আর্ট গুলো দেখতে বরাবরই ভীষণ ভালো লাগে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে গিয়েছিলাম আমি গতবছর। তখন এই থ্রিডি আর্টগুলো দেখিনি। এগুলো তো বেশ দারুণ লাগছে। আমাদের ছোটবেলার একটা অংশ। বাংলাদেশের বিখ‍্যাত কিছু জায়গা এখানে থ্রীডি আর্ট করে উপস্থাপন করা হয়েছে। দারুণ লাগছে দেখতে। চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে গিয়েছিলাম আমি গতবছর। তখন এই থ্রিডি আর্টগুলো দেখিনি। এগুলো তো বেশ দারুণ লাগছে। আমাদের ছোটবেলার একটা অংশ। বাংলাদেশের বিখ‍্যাত কিছু জায়গা এখানে থ্রীডি আর্ট করে উপস্থাপন করা হয়েছে। দারুণ লাগছে দেখতে। চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

থ্রিডি আর্ট গুলো দেখতে আসলেই খুব সুন্দর লাগে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

ইউটিউবে থ্রিডি আর্ট গ্যালারি দেখেছি আর সেখানে যেসব আর্ট রয়েছে তার সবগুলোই দেখতে নাকি বাস্তবের মতো লাগে তাও দেখলাম। সরাসরি দেখার ইচ্ছে রয়েছে কখনো সুযোগ হলে ঘুরে আসবো। ঈদের চতুর্থ দিন আপনার ওয়াইফ কে নিয়ে খুব সুন্দর একটি জায়গায় ঘোরাঘুরি করেছেন। প্রতিটা আর্ট যেমন সুন্দর তেমনি দেখে মনে হচ্ছে এগুলো বাস্তবে দেখছি। যারা এই আর্টগুলো করেছেন তাদের প্রশংসা করলেও কম হবে। সবসময় আপনার ফুলের ফটোগ্রাফি দেখি কিন্তু এবার ভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ থ্রিডি আর্ট গ্যালারি থেকে তোলা সাতটি আর্টের এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

অবশ্যই সেখানে ঘুরতে যাবেন আপু। আর্ট গুলো দেখে মনটা একেবারে ভরে যায়। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

অনেক সময় বলা হয় ছবি কথা বলে। আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলো যেন তারই উদাহরণ। আপনি থ্রিডি আর্ট গ্যালারি থেকে অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর পেইন্টিং এর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

পেইন্টিং গুলো সামনা-সামনি দেখে মনে হয়েছিল একেবারে বাস্তব চিত্র। হয়তোবা ফটোগ্রাফিতে ততোটা মনে হচ্ছে না। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এতো চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।