রেসিপি পোস্ট || 🍲গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি তৈরি🍲

in hive-129948 •  11 months ago 

আসসালামু আলাইকুম,

আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো। আপনারা অনেকেই জানেন যে, আমি মাঝে মধ্যে বাসায় বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে থাকি। যাইহোক আজকে আমি ভিন্ন ধরনের একটি রেসিপি শেয়ার করতে যাচ্ছি। আমি গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি তৈরি করেছিলাম কিছুদিন আগে। যদিও রেসিপিটা শেয়ার করা হয়নি বিধায়, আজকে শেয়ার করতে যাচ্ছি। গাজরের হালুয়া তো অনেকেই খেয়েছেন, কিন্তু গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা আমাদের কমিউনিটির কেউ খেয়েছেন কিনা,সেটা আমার জানা নেই। আসলে বাসায় অনেক গুলো গাজর ছিলো, তাই হঠাৎ করে ভেবেছিলাম ঝাল জাতীয় কিছু তৈরি করবো। কারণ ঝাল আমার খুবই পছন্দ। গরম গরম ভাতের সাথে গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা খাওয়ার মজাই আলাদা। আর গাজরের গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানি। রেসিপিটা ঝাল ঝাল করে তৈরি করেছিলাম বলে খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। আপনারা চাইলে এই রেসিপিটা বাসায় তৈরি করে খেতে পারেন। যাইহোক রেসিপিটা আমি ধাপে ধাপে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।



গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি তৈরি

Notes_240323_052802_f82.jpg



প্রয়োজনীয় উপকরণ


উপকরণপরিমাণ
গাজর৩ টা
পেঁয়াজ৩ টা
কাঁচামরিচ৬ টা
শুকনা মরিচ৩/৪ টা
ধনিয়া পাতাপরিমাণ মতো
লবণপরিমাণ মতো
সরিষার তেলপরিমাণ মতো


প্রস্তুত প্রণালী নিম্নরূপ :


🍲প্রথম ধাপ🍲


Notes_240323_052800_2cd.jpg

প্রথমে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে কেটে রাখা গাজর গুলো সিদ্ধ করে নিচ্ছি।



🍲দ্বিতীয় ধাপ🍲


Notes_240323_052758_962.jpg

গাজর গুলো সিদ্ধ করার পর, একটি ফ্রাই প্যানে পরিমাণ মতো সরিষার তেল ঢেলে ভেজে নিচ্ছি।



🍲তৃতীয় ধাপ🍲


Notes_240323_052757_2c4.jpg

ভেজে নেওয়ার পর গাজর গুলো ম্যাশড করে নিলাম।



🍲চতুর্থ ধাপ🍲


Notes_240323_052751_f85.jpg

তারপর কেটে রাখা পেঁয়াজ কুঁচি এবং কাঁচামরিচ গুলো ফ্রাই প্যানে হালকা ভেজে নিচ্ছি। পেঁয়াজ কুঁচি গুলো বাদামি কালার হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই।



🍲পঞ্চম ধাপ🍲


Notes_240323_052752_979.jpg

তারপর ম্যাশড করে রাখা গাজর গুলো দিয়ে দিলাম এবং কিছুক্ষণ ভেজে নিবো।



🍲ষষ্ঠ ধাপ🍲


Notes_240323_052754_1b1.jpg

তারপর পরিমাণ মতো ধনিয়াপাতা দিয়ে আরও একটু ভেজে নিলাম।



🍲সপ্তম ধাপ🍲


Notes_240323_052755_616.jpg

তারপর অল্প পরিমাণে সরিষার তেল দিয়ে, শুকনা মরিচ এবং পেঁয়াজ একসাথে মেখে নিলাম। এরপর ভেজে নেওয়া গাজর গুলোর সাথে মিক্সড করে নিবো।



🍲পরিবেশন🍲


Notes_240323_052802_f82.jpg

মিক্সড করার পর রেসিপিটা তৈরি হয়ে গেলো। তারপর একটি প্লেটে ঢেলে পরিবেশন করলাম। রেসিপিটা খেতে সত্যিই দারুণ লেগেছিল।



2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZA8GzS2DQRCenaYmQc8PKmKoqUpUeK1EYkXvpDQ1G4vq9r2thnL24nVMe9HEoTA18P3XxZmEBqKV5Qa.png

পোস্টের বিবরণ

ক্যাটাগরিরেসিপি
ফটোগ্রাফার@mohinahmed
ডিভাইসSamsung Galaxy Note 20 Ultra 5g
তারিখ২৩.৩.২০২৪
লোকেশননারায়ণগঞ্জ,ঢাকা,বাংলাদেশ

বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328CzpX9QvbjSPXbrW8KqUMMwTrRCn3xcSQ6EA6R67TcD5gLnqAWu8W41xe41azymkyM19LEXr548bkstuK4YE8RXJKQJWbxQ1hVAD.gif

আমার পরিচয়

IMG-20240212-WA0036.jpg

🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি এইচএসসি/ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর, অনার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়াতে চলে গিয়েছিলাম। তারপর অনার্স কমপ্লিট করার সুযোগ হয়নি। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে এবং গান গাইতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹

5ZJ4Z52ZRyQfNkCWFfXsATSsPtfkBwT3a5k8RVinr67352Jpu6E5J43D5L7yhn5d5CrcpnTvTLcF5db3ftZK7V9GzsAkLjb3PriF27x53soS8yKq9EnT1Gez2W6L2XUZu7jXnMduxdzGd4QzpYoozSDTPz3jUEkZ8x9rPrFry12vk2pkpsukTxq2kgJhF2zDYwrV.png

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81RRg3nBstm6z4qmufGsvFT24rqXwtpQD564XVCvACqesd3KULjLw7vQPhCNBNpraDPBk9z8jqn3ncuykugzMhQ2.png

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PxWHDWW9CETD5B5Jw9Q6ERAnD25KhyHKAX53jBLJKQRtPJf1WFG3aJd6PXbp2rpTXdWPxnRnq65CqtM8PawHiD5knScnfCbWvcVRuFVv1rtwzsXe59AixEGDGYZT2EWzPMzrWjWrbujcJd79Q1Sjs2X.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনি বরাবরের মতোই বেশ সুন্দর রেসিপি তৈরি করে থাকেন। গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা খাই নাই ভাইয়া। আজকে আপনার মাধ্যমে দারুন একটি রেসিপি সম্পর্কে জানতে পারলাম। প্রতিটি ধাপ সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার এই রেসিপি দেখে, অবশ্যই বাসায় বানানোর চেষ্টা করবো।প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলি সঠিক মাত্রায় তুলে ধরেছেন। আপনার উপস্থাপনা করার প্রক্রিয়াগুলি বেশ সুন্দর ছিল। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

সব সময় চেষ্টা করি মজাদার রেসিপি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এমন অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

image.png

শীতকালীন বিভিন্ন শাক সবজির মধ্যে গাজর আমার অন্যতম প্রিয় একটি সবজি। এটা কাঁচা খেতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি রান্না ও সালাদ করে খেতে ভালো লাগে। যাই হোক খুব সুন্দর ভাবে আপনি একটা রেসিপি তৈরি করেছেন গাজরের, দেখে বেশ ভালো লাগলো আপনার রেসিপি।

হ্যাঁ ভাই গাজর কাঁচা খেতেও খুব ভালো লাগে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

অনেক রকমের ভর্তা খেয়েছি এবং অনেক রকমের ভর্তা নিজেও বানাতে পারি। তবে গাজরের ভর্তা এর আগে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার থেকে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম।রেসিপির ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

যেহেতু অনেক রকমের ভর্তা তৈরি করতে পারেন, তাহলে এই রেসিপিটা অবশ্যই তৈরি করে খাবেন আপু। যাইহোক রেসিপিটা দেখে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

বাহ ভাইয়া গাজরের ঝাল ঝাল দারুন একটি ভর্তা রেসিপি নিয়ে এসেছেন আজকে আমাদের মাঝে। আসলেই ঝাল আমারও অনেক বেশি প্রিয়। কেননা সবাই তো আর মিষ্টি জাতীয় জিনিস পছন্দ করে না। এর আগে আমি গাজরের হালুয়া বেশ কয়েকবার খেয়েছি কিন্তু কখনো গাজরের ভর্তা রেসিপি খাওয়া হয়ে ওঠেনি। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে গাজরের ভর্তা রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়াসমূহ খুবই সুন্দরভাবে দেখলাম এবং বুঝতে পারলাম। অবশ্যই চেষ্টা করব এটি এবার বাসায় বানিয়ে খাওয়ার জন্য। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনার মতো আমারও ঝাল ভীষণ প্রিয়। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

আসলেই ভাইয়া গাজরের হালুয়া খেয়েছি কিন্তু কখনও ঝাল ঝাল ভর্তা খাইনি।বেশ ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন।দেখতেও বেশ ভালো লাগছে।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

হ্যাঁ আপু চেষ্টা করেছি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো চমৎকার মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

গাজরের ভর্তা রেসিপি তৈরি করা যায়, তা আসলে আমার জানা ছিল না। আজকে আমি আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম গাজরের ভর্তা রেসিপি তৈরি করা যায়। আসলে এরকম নতুন নতুন রেসিপি দেখলে অনেক বেশি ভালো লাগে। এটি আমার কাছে একদম রেসিপি। রেসিপি টি বেশ দারুন হয়েছে। রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার।

আসলেই নতুন নতুন রেসিপি দেখলে ভীষণ ভালো লাগে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

গাজর দিয়ে তৈরি করা ঝাল ঝাল ভর্তা, আমি আজকে প্রথম বার দেখলাম। গাজরের ভর্তা দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু ছিল এটা। যেকোনো ভর্তার মধ্যে যদি ঝাল একটু বেশি দেওয়া হয়, তাহলে খেতে একটু বেশি ভালো লাগে। আপনি আজকে একেবারে ইউনিক একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন আমাদের মাঝে। এই ভর্তার নাম আমি আগে কখনোই শুনিনি। ভর্তা এমনিতেই গরম ভাতের সাথে খাওয়ার মজাটাই আলাদা হয়। আর তেমনি এই ভর্তাটাও মনে হচ্ছে গরম ভাতের সাথে জমিয়ে খেয়েছিলেন। দাদা আমার খুব পছন্দের। আর এটা দিয়ে যদি এরকম রেসিপি তৈরি হয় তাহলে ভালো তো লাগবে। চাইলেই যে কেউ এটা তৈরি করতে পারবে আপনার উপস্থাপনা দেখে।

আপনি ঠিক বলেছেন ভাই, যেকোনো ভর্তায় ঝালের পরিমাণ একটু বেশি হলে খেতে দারুণ লাগে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

অনেক ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। গাজরের ভর্তা আগে কখনো আমি খাইনি। তবে আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে অনেক সুস্বাদু। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

আপনি ঠিকই বলেছেন আপু, রেসিপিটা খেতে খুবই ইয়াম্মি লেগেছিল। যাইহোক রেসিপিটা দেখে যথাযথ মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

ভাইয়া বিভিন্ন ধরনের ভর্তা খেয়েছি কিন্তু কখনো গাজরের ঝাল ভর্তা খাওয়া হয়নি। আমি প্রথম ভেবেছিলাম এগুলো গাজরের হালুয়া। পরে দেখি যে আপনি ঝাল ভর্তা করেছেন।নতুন একটি রেসিপি শিখে নিলাম অবশ্যই বাসায় ট্রাই করবো।

হ্যাঁ আপু আপনারা এই রেসিপিটা বাসায় তৈরি করলেই, আমার পোস্ট করাটা সার্থক হয়ে উঠবে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

আজকে আপনি হঠাৎ করে ভাবলেন ঝাল কিছু তৈরি করবেন। যার কারণে এই গাজরের ভর্তা রেসিপি তৈরি করলেন। আসলেই গাজরে হালুয়া রেসিপি আমি অনেকবার খেয়েছি এবং নিজেও তৈরি করেছিলাম। কখনো ভর্তা রেসিপি খাওয়া হয়নি। আর তৈরি করা হয়নি। তাই আজকে আপনার রেসিপিটি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। দেখে তাই ভাল লাগল পরবর্তীতে তৈরি করব ইনশাআল্লাহ।

Posted using SteemPro Mobile

আপনাদের কাছে ভালো লাগলেই পোস্ট করার সার্থকতা ভাই। যাইহোক রেসিপিটা দেখে গঠনমূলক মন্তব্যের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

গাজর শুধুমাত্র সালাদ হিসেবে খেয়ে থাকি মাঝে মাঝে তরকারি তে। তবে অধিকাংশ সময় আমি গাজর শুধু শুধু ফল হিসেবে খাই। গাজরের ঝাল ভর্তা রেসিপি টা একেবারে ইউনিক ছিল। এমনকিছু আগে দেখিনি। এটা বেশ দারুণ তৈরি করেছেন ভাই। গাজর একটু মিষ্টি টাইপের হয় সেজন্য এটার ঝাল ভর্তা করলে কেমন লাগবে সেটাই ভাবছি। চমৎকার তৈরি করেছেন গাজরের ঝাল ভর্তা টা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

গাজর মিষ্টি টাইপের হলেও, ঝালের পরিমাণ বেশি হলে তখন আর মিষ্টি থাকে না। যাইহোক আপনার মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

বেশ কিছুদিন আগে গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি করে রেখেছিলেন এবং সেটি আপনি আজকে আমাদের সাথে শেয়ার করছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো ভাই। যদিও গাজরের রেসিপি খুব একটা পছন্দ করি না আমি তারপরেও আপনার রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় রাখছে ভাই। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দরভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

আমার কাছে গাজরের যেকোনো রেসিপি ভালো লাগে খেতে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

গাজরের হালুয়া খেয়েছি, গাজর দিয়ে সালাদ খেয়েছি কিন্তুু এত্তো সুন্দর রেসিপি গাজরের ঝাল ভর্তা কখনো খাইনি।দারুণ একটি রেসিপি।ধাপে ধাপে চমৎকার করে শেয়ার করেছেন রেসিপিটি। ধন্যবাদ মজাদার ইউনিক রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ আপু আমিও গাজরের হালুয়া এবং সালাদ খেয়েছি অনেক, তবে খুব সম্ভবত এই রেসিপিটা প্রথম বার তৈরি করলাম। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

ভাইয়া আজকে আপনার কাছ থেকে ইউনিক একটা রেসিপি শিখতে পেরেছি, যেটা প্রথমবারের মতো দেখেছি। গাজরের ভর্তা হয় এটা প্রথমবার জানলাম। গাজরের হালুয়া আমার বেশ কয়েকবার খাওয়া হয়েছে। কিন্তু গাজরের ভর্তার কথা আজকে জেনেছি। আমি গাজরের ভর্তাটা অবশ্যই তৈরি করার চেষ্টা করব। ইউনিক রেসিপি তৈরি করতে এবং খেতে দুটোই খুব ভালো লাগে আমার কাছে, তাই এটাও মিস করা যাবে না। দেখেই কিন্তু এটা খুব সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

আমার কাছ থেকে ইউনিক এই রেসিপিটা শিখতে পেরেছেন, জেনে ভীষণ অনুপ্রাণিত হলাম আপু। যাইহোক সবসময় এভাবে সাপোর্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

ভাই আমি কিন্তু কখনও গাজরের ভর্তা রেসিপি খাইনি। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে গাজরের ভর্তা রেসিপি করেছেন। তবে এই রেসিপিটি একদম নতুন আমার কাছে। তবে একদিন চেষ্টা করব গাজরের ভর্তা রেসিপি করার জন্য। তবে রেসিপিটি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। আর এমনিতে ভর্তা খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে গাজরের ভর্তা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

যেহেতু গাজরের ভর্তা রেসিপি কখনো খাননি, তাই এই রেসিপিটা অবশ্যই বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন ভাই। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এভাবে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

গাজর আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকার।তবে আমি কোনদিন গাজরের ভর্তা খাইনি।আজকে প্রথম আপনার পোস্টে গাজরের ভর্তা রেসিপি দেখতে পেলাম। আপনার রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে ভর্তাটি দারুণ হয়েছে। আপনি সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে রেসিপি টি শেয়ার করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

নিঃসন্দেহে গাজর আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

আপনি আজকে ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। গাজর অনেক ভাবে খাওয়া হয়েছে। তবে আপনার মতো এভাবে কখনো গাজরের ঝাল ভর্তা খাওয়া হয়নি। রেসিপিটি দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতে নিশ্চয় অনেক মজাদার হবে। যাইহোক আপনার পোস্টের মাধ্যমে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পেরে ভীষণ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

হ্যাঁ ভাই গাজর আমরা বিভিন্ন ভাবে খেয়ে থাকি, তবে এই রেসিপিটা অনেকেই খায়নি। যাইহোক প্রতিনিয়ত এভাবে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

গাজরের ভর্তা হয় এটা কখনো শুনিইনি,আজকেই প্রথম দেখলাম।দেখে তো মজা হবেই মনে হচ্ছে।

গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল আপু। আমি তো শুধু ভর্তা দিয়েই এক প্লেট ভাত খেয়ে ফেলেছিলাম। যাইহোক এতো চমৎকার মন্তব্যের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

ভর্তা খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তবে কখনো গাজরের ভর্তা খাইনি। আজকে আপনি গাজর দিয়ে খুব সুন্দর ভর্তা রেসিপি করেছেন। তবে এই ভিন্ন রকম রেসিপি দেখে সবাই শিখতে পেরেছে। তবে ভর্তার মধ্যে ঝাল হলে খেতে অন্যরকম একটা মজা লাগে। সত্যি আপনার ভর্তা রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার ভর্তা রেসিপি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

এই রেসিপিটা অবশ্যই বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন আপু। আশা করি দারুণ লাগবে খেতে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এমন প্রশংসনীয় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

খাজরের হালুয়া খেয়েছি কিন্তু গাজরের ঝাল ঝাল ভর্তা খাওয়া হয়নি। এটা একদম নতুন একটা রেসিপি আমার কাছে। গাজর এমনিতেই মিষ্টি লাগে। তার মাঝে গাজরের মরিচের ভর্তা অন্যরকম স্বাদ বলতে গেলে। আপনাকে ধন্যবাদ চমৎকার ও মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য 🌼।

ঝালের পরিমাণ বেশি দিয়েছিলাম বলে, এই রেসিপিটা খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল ভাই। যাইহোক রেসিপিটা দেখে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

ভাইয়া ঠিক ধরেছেন গাজরের হালুয়া খেয়েছি কিন্তু কখনো এভাবে ভর্তা খাওয়া হয়নি। যাক অবশেষে গাজরের ভর্তা দেখার বাকি ছিল তাও আজ দেখে নিলাম। গাজর যেহেতু খেতে একটু মিষ্টি লাগে তারজন্য এই ভর্তায় ঝালের পরিমাণ বেশি হলে ভালো হয়। তাছাড়া ভর্তা ঝাল খেতেই বেশি ভালো লাগে। গরম ভাতের সাথে ভর্তা খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনার পরিবেশন খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ মজাদার ও ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ আপু গাজর মিষ্টি বলেই ঝাল বেশি দিয়েছিলাম। রেসিপিটা খেতে আসলেই দারুণ লেগেছিল। যাইহোক রেসিপিটা দেখে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

আপনি যে মাঝে মাঝে অনেক মজার মজার রেসিপি শেয়ার করেন সেটা আমরা জানি । তবে এরকম ইউনিক একটি রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি । গাজরের হালুয়া খেয়েছি কিন্তু ভর্তা তো কখনো তৈরি করা হয়নি । এভাবে যে ভর্তা করা যায় সেটি জানাও ছিল না । আপনি দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করে শিখিয়ে দিলেন কিভাবে গাজরের ভর্তা করতে হয় ।

গাজরের হালুয়া এবং ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি দুটি আসলেই দারুণ লাগে খেতে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

গাজর এমনিতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে৷ সেটি খুবই মিষ্টি হয়ে থাকে৷ আর আজকে যেভাবে আপনি গাজর এর ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি তৈরি করেছেন তা একেবারে ইউনিক হয়েছে৷ এরকম রেসিপি আগে কখনো দেখিনি৷ যেভাবে আপনি আজকের এই ইউনিক এই রেসিপিটি এখানে শেয়ার করেছেন এবং এটি তৈরির ধাপ আপনি খুব ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য৷

গাজর কাঁচা খেতে এবং গাজর দিয়ে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। যাইহোক রেসিপিটা দেখে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile