"আমার বাংলা ব্লগে আপনাদের সকলকে জানাই আমার সালাম"
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা রেখে শুরু করছি আমার আজকের এই ব্লগ।আশা করি আমি আমার দক্ষতার মাধ্যমে আপনাদের সকলের নিকট ভালো কিছু উপস্থাপন করতে সক্ষম হবো,এবং আপনাদের ও ভালো লাগবে।
জীবনের বিষাদময় তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা গুলো যদি ভুলে যাওয়া যেত!যদি আর কখনোই মনে না পড়ত!তবে হয়তো জীবনটা সুন্দর হতো,অনেকটা স্বপ্নের মত।তবে জীবনে সুখকর কিছু স্মৃতির পদচারণা আছে বলে এই তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার উৎসাহ পাই আমরা।নয়তো বিষাদময় অস্থির জীবন নিয়ে কবেই লাশ হয়ে ভেসে যেতাম গঙ্গার জলে কেই বা জানে।কিন্তু চাইলেই কি আর সবকিছু ভুলে যাওয়ায় যায়।জীবনের পথচলায় হটাৎ করে এমন কিছু ঘটনা আমাদের স্পর্শ করে যায় যা পরবর্তীতে জীবন চক্রের প্রতিটি পদে আমাদের কুড়ে কুড়ে খায়। দুঃসহ স্মৃতি যন্ত্রণায় চোখ মুখে নেমে আসে বিষাদের ছায়া।এবং আমার মনে হয় সবার জীবনেই এরকম দুই একটা কালো অধ্যায়ের ছায়া থাকে।তবে সেগুলোকে উপেক্ষা করে পাড়ি জমাতে হয় নতুন গন্তব্যে,কিন্তু ভুলে যাওয়া কখনো সম্ভব হয় না।ঠিক আমার জীবনে এরকম অনেক ঘটনা আছে যেগুলো আমি কখনো স্মরণ করতে চাই না এমনকি কারো সাথে শেয়ার ও করতে চাই না।এবং এই গল্পগুলো একান্তই আমার,আমি চাই না সেই গল্পগুলো সবাই জানুক।আসলে জানেন কি কিছু কিছু ব্যাথা বা তিক্ত অনুভূতি একান্ত নিজের করে রাখাই ভালো।তাহলে কষ্ট পাওয়ার তীব্রতাটা অনেক বেশি হয়,কষ্টের যন্ত্রণায় নিজেকে বেশি পোড়ানো যায়।যাইহোক এর আগে আমি কখনোই আমার দুঃখ কষ্ট কিংবা তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা কারো সাথেই শেয়ার করি নি।এটা সম্ভবত প্রথমবার সেই হিসেবে এই অনুভূতিটাও একটু ভিন্ন।তো চলেন মূল বিষয়ে যাওয়া যাক,এবং সাথেই থাকুন আশা করি ভালো লাগবে।
ঘটনা:-
ঘটনা এসএসসি পরীক্ষার সময়।আমি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল করেছি এবং একটা প্রলোভনে পড়েছিলাম। যার খেসারত আমি এখনও দিচ্ছি।একটা কথায় আছে না "লোভে পাপ আর পাপে মৃত্যু" আমার অবস্থাও ঠিক সেরকমটাই হয়েছিল।সেই কথাগুলো মনে পড়লে এখনো আফোসস করি।তবে যাইহোক সেসব কথা না হয় নাই স্মরণ করি আর।কারণ যা হয় ভালোর জন্যেই হয়।যাইহোক পরীক্ষা কোনরকম শেষ করেছি,খুব যে ভালো দিয়েছি এমনটাও না।একজন ক্লাসের টপ স্টুডেন্ট হয়ে যেরকমটা দেওয়ার কথা তার ছিটেফোটাও ভালো পরীক্ষা দিতে পারি নাই।কোনরকম সাদামাটা পরীক্ষা দিয়েছি।তারউপর লাস্ট পরীক্ষা উচ্চতর গণিত যাচ্ছে তাই পরীক্ষা দিয়েছি।আসলে ওইদিন থিওরি ভালো হলেও নৈবত্তিক পরীক্ষা ভালো হয় নি।আর এগুলো নিয়া বেশ চিন্তায় ছিলাম।তারপর কম্পলসারি সাবজেক্ট গুলোর পরীক্ষা শেষে আরো দুইটা সাবজেক্ট এর পরীক্ষা বাকি ছিল।সেগুলো হলো কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা আর শারীরিক শিক্ষা।আমাদের সেশনে এই দুইটা সাবজেক্টকে কম্পলসারী সাবজেক্ট থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এবং এই দুইটা সাবজেক্ট এমনিতেই স্কুলেই নেওয়ার কথা ছিল।কিন্তু এগুলো মার্কশিটে যোগ হবে এবং কোনো কারণে এই দুই সাবজেক্টে অনুপস্থিত থাকলে মোট রেজাল্ট ফেইল দেখাবে। তাই বলা যায় এক প্রকার বাধ্যতামূলকই ছিল।এবং নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী সবাই স্কুলে গিয়ে শুধু ওই পরীক্ষা দুটো দিয়ে এসেছি।যদিও এই সাবজেক্ট এর নম্বর স্যাররাই বোর্ডে পাঠিয়ে দিত তাই বেশি একটা গুরুত্ব ও দেই নাই।আর এমনিতেই সব পরীক্ষা ভালো না হওয়ায় অনেকটা হতাশ ছিলাম আর স্বভাবত হতাশ থাকাটাই স্বাভাবিক।
এরপর ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু।তো প্রথম ব্যবহারিক পরীক্ষার দিন হটাৎ কেনো যেনো বার বার মনে হতে থাকলো আমি সেদিন রোল নম্বর ভুল করে এসেছি।আর আমি এত পরিমাণে স্নায়ু চাপে ভুগছিলাম যে বার বার চিন্তা করতে করতে একসময় ভেবেই বসালাম যে আসলেই আমি সেইদিন রোল নম্বর ভুল করে এসেছি।আর প্রথম ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ করে বাইরে এসে আমি আমার এক বন্ধুকে বললাম,"মামা আমার বিরাট বড়ো সমস্যা হইসে প্লিজ আমাকে বাঁচাও"। ও আমার ব্যাপারটা বুঝতে পেরে সাথে পরীক্ষার কেন্দ্র প্রধান স্যার এর সাথে কথা বলল, আমিও ছিলাম ওর সাথেই। স্যার আমাদের বিষয়টা বুঝতে পেরে বললো, আরে চিন্তার কিছু নাই।তোমাদের ওই খাতাগুলো এখনো বোর্ডে যায় নাই, আজকেই আমাদের সেন্টারে আসল কেবল।"তোমরা এক কাজ করো, তোমাদের প্রধান শিক্ষক এর একটা লিখিত অনুমতি পত্র নিয়ে এসে ঐটা ঠিক করে নিও।তাছাড়া আমরা কোনভাবেই অনুমতি দিতে পারবো না।" স্যার এর এই কথা শুনে অনেকটাই স্বস্তি পেলাম,কারণ ভুলেও রোল নম্বর যদি ভুল হয় তাহলে ঐ সাবজেক্ট মিসিং দেখাবে আর আমার টোটাল রেজাল্ট আসবে ফেইল।তারপর ঐ বন্ধুকে সাথে করে গেলাম স্কুলে গিয়ে দেখি প্রধান শিক্ষক জরুরি মিটিংয়ে।পিয়নকে বলে স্যারের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে ভিতরে গেলাম গিয়ে দেখি সব শিক্ষকরাই সেখানে বসা।এরপর আমি স্যার কে সবকিছু খুলে বললাম স্যার আমার কথা শুনে অনেকটা নির্ভার হয়ে বললো তো এখন আমি কি করতে পারি?আমি বললাম স্যার আপনার শুধু একটা লিখিত অনুমতি লাগবে তাইলে আমরা কেন্দ্রে গিয়ে সেটা ঠিক করে নিতে পারবো।কারণ খাতাগুলো এখনো বোর্ডে যায় নি।এরপর স্যার আমাকে ভরা মজলিসে গালাগালি করল । আমি অবশ্য এসব কিছু মনে করি নাই শুধু মাথা নিচু করে ছিলাম। কারণ শিক্ষক পিতৃ সমতুল্য,তিনি আমার অভিভাবক আমাকে শাসন করার অধিকার তার আছে।তাই ভেবেছি একটু রাগ দেখায় হয়তো দিয়ে দিবে।কিন্তু বিশ্বাস করেন আমার ধারণা ভুল ছিল।তিনি উল্টো আমাকে বললো তোকে পাশ করতে হবে না, আর আমার হাত দিয়ে তোর মত ছাত্রের জন্য কোনো সুপারিশ লিখতে পারবো না।ওখানে বাকি যে শিক্ষকরা ছিল সবাই স্যারকে অনুরোধ করার পরেও তিনি দিলেন না,এমনকি আমার চোখের জল ও তার মন গলাতে পারে নাই ।শেষমেষ পিয়নকে ডেকে নিয়ে এসে আমাকে রুম থেকে বের করে দিল।তারপর আমি বুঝতে পারতেছিলাম না আমি কি করবো আমি শুধু পাগলের মত ছোটাছুটি করতেছিলাম এর কাছে একবার যাচ্ছি তো আরেকবার ওর কাছে।কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় নি।এরপর বাধ্য হয়ে আবারও সেই পরীক্ষার কেন্দ্রে গেলাম সেখানেও কত অনুনয় বিনয়ের সুরে বললাম কিন্তু তাতেও তাদের মন গলে নি।আর তাদেরই তো করার কিছু ছিল না।এরপর কোনরকম মন খারাপ নিয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা গুলো শেষ করি।আর মনে মনে ভেবে নেই এবার আমি ফেইল।আর এই ঘটনার পর আমি পুরো ডিপ্রেশনে চলে যাই।
যেখানে এসএসসি পরীক্ষার পর সবাই আনন্দে থাকে সেখানে আমি একদম একলা হয়ে পড়ি।যখন যেখানে যাই যে অবস্থায় থাকি খালি ওই এক কথায় বার বার মনে ভাসে।চিন্তায় চিন্তায় আমার শরীর একদম রোগা পাতলা হতে থাকে।আর এদিকে নাওয়া-খাওয়া তো প্রায় বন্ধ।কারণ রেজাল্ট খারাপ হলেও বাসায় যেভাবে হউক ম্যানেজ করতে পারবো ।কিন্তু একবার যদি ফেইল আসে তখন কি করবো?আমার পুরো চৌদ্দ গুষ্টি থেকে শুরু করে পুরো এলাকাবাসি জানে আমি ভালো ছাত্র।আর আমাকে ঘিরেই সবার প্রত্যাশা,আমার রেজাল্ট শোনার জন্য সবাই একদম চাতক পাখির মতো মুখিয়ে আছে।যদি ফেইল আসে তবে এই মুখ আমি দেখাব কি করে। যে ছাত্র আমি psc ও jsc পরীক্ষায় উপজেলার মধ্যে টপ করেছিলাম সেই ছাত্র এসএসসিতে এসে আমি ফেল করবো এটা আমি নিজেই মেনে নিতে পারতেছিলাম না,আর তাদের কি করে বোঝাবো।আর আমার মানসম্মান আর পরিবারের মানসম্মান এর ভয়ে এই সমস্যার কথা কারো সাথেই কোনোদিন শেয়ার করি নি।আর এদিকে রেজাল্ট এর দিনক্ষণ যত ঘনীভূত হচ্ছিল আমার উদ্বিগ্নতা ততই বৃদ্ধি পাচ্ছিল।চিন্তায় চিন্তায় এতই রোগা পাতলা হয়ে গেছিলাম যে,মনে হচ্ছিল এই বোধয় নিঃশ্বাস আটকে মরে যাব।এক পর্যায়ে হতাশার চরমে পৌঁছে গিয়ে মনস্থির করি রেজাল্ট এর দিনে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাবো।যদি রেজাল্ট ভালো হয় তবেই ঘরে ফিরবো আর নাহয় এই মুখ আর কখন বাবা-মাকে দেখাবো না।এমনকি সেইসময় আত্মহত্যার মতো জঘন্য চিন্তাও মাথায় চেপে বসেছিল।এরপর রেজাল্ট এর দিন আম্মুর ওয়ালেট থেকে ১৫০ টাকার মতো চুরি করে সেদিন সবার চোখের আড়ালে পালিয়ে গেছিলাম, সাথে ছিল আমার আরো কয়েকটা বন্ধু।উদ্দেশ্য ছিল যদি রেজাল্ট না আসে তবে ওখান থেকেই অজানার পথে পাড়ি জমাব।যদিও সেদিন উপর ওয়ালার অশেষ রহমতে কেমনে যেনো পাশ করে যাই।তবে জিপিএ-5 এর যে আশা ছিল সেটা পূরণ হয় নাই।এবং রেজাল্ট হাতে পাওয়ার পর সাথে সাথেই বলে উঠেছি আলহামদুলিল্লাহ।এরপর সন্ধা পর্যন্ত বাড়ি যাই নাই,এদিকে সবাই ফোন দিতে দিতে হয়রান আর আমি ফোন বন্ধ করে নদীর পাড়ে বন্ধুদের সাথে বসে আছি। আর আমার মত ওদেরও একই দশা।তারপর সন্ধ্যায় আব্বু ফোন দিয়ে নরম কন্ঠে বলল,"যা ঘটানোর তাতো ঘটায় ফেলছো এগুলা নিয়ে ভেবে এখন কোনো কাজ নেই।বরং সামনে যে দিনগুলো আসতেছে সেগুলো নিয়ে ভাবো।আর তোর আম্মু চিন্তা করতেছে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে আয়🥺"।
যাইহোক এই ঘটনার পর ওই স্যার এর সাথে কোনোদিন দেখাও করি নি।এমনকি উনি ওই স্কুলে থাকাকালীন সময়ে আমি ওনার কাছে থেকে মার্কশিট ও তুলতে যাই নি।এরপর ওনার ট্রান্সফার হওয়ার পর আমি স্কুলে গিয়ে মার্কশিট এবং অন্যান্য কাগজ তুলেছি।এরপর বেশ দীর্ঘসময় কেটে যাওয়ার পর জানতে পারি ওই স্যার হটাৎ করেই হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন। এই ঘটনাটা শোনার পর বেশ খারাপ লেগেছিল এবং অনেকটা আফসোস ও হচ্ছিল।যাইহোক উনি যেখানেই থাকুক ভালো থাকুক এবং আল্লাহ ওনাকে জান্নাত নসিব করুন এই দোয়ায় করি সবসময়।
ভুল থেকে মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করে। আপনার প্রধান শিক্ষকের ব্যবহারে আমার কাছে খুব খারাপ লেগেছে। তার এই খারাপ ব্যবহারের কারণে হয়তো আপনি ভালো কোন অবস্হানে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন।আপনার ভবিষ্যতে জীবনের জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তখন আমারও খারাপ লেগেছিল।কিন্তু আমি কোনদিন স্যার এর উপর মন খারাপ করি নি।সবসময় স্যার এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলাম।আর স্যার মারা যাওয়ায় খুবই খারাপ লেগেছিল আমার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া ,অনেক সময় ভুল ধারণা নিয়ে মানুষ ডিপ্রেশনে চলে যায়।কিছুতেই মন মানতে চায় না, যেমন আপনার ক্ষেত্রে হয়েছে।আমার মনে হচ্ছে আপনার রোল নম্বর ভুল হয় নি ।এটা জেনে ভালো লাগলো আপনি পাশ করে গিয়েছেন বছর নষ্ট হয়নি।তাছাড়া আপনার বাবা ঠিক বলেছেন সামনের বিষয় নিয়ে চিন্তা করা উচিত।ভালো ছিল আপনার তিক্ত অনুভূতি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম!আসলে মাঝেমাঝে অতিরিক্ত চাপের কারণে এমন ভ্রমের সৃষ্টি হয়।হয়তো সে কারণে আমারও এমন হয়েছিল।আর এটা সত্যি আমি আমার বাবার কাছ থেকে নিয়মিত অনুপ্রাণিত হই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া রোল নাম্বার ভুল দিয়েছেন এটা আপনার ভুল ধারনা ছিল। শয়তান আপনার মনকে ঘুরিয়ে দিয়েছিল। তবে আপনি psc ও jsc পরীক্ষায় উপজেলার মধ্যে টপ করেছিলেন তারপরও আপনার প্রধান শিক্ষক সুপারিশ পত্র দেয় নি । এটা একটু খারাপ লাগলো। যাক পাশ তো করছেন। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জানি না ভাই কিসের জন্য এমনটা হয়েছিল।কিন্তু ওইসময়টায় আমি খুব মানুষিক চাপে ছিলাম হয়তো সে কারণেই এমনটা হয়েছে আমার সাথে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি বলতে কি এখনো কিছু কিছু স্কুলে এরকম অমানবিক শিক্ষক আছেন। যারা,ইচ্ছে করে অনেক ছাত্র দের জীবন নষ্ট করে।আপনার ঘটনাটা পড়ছিলাম আর মনে মনে দোয়া করছিলাম। যেন আপনার এসএসসি রেজাল্ট টা ভাল হয়।আমি বলব দাগ থেকে দারুণ কিছু। ভুল থেকে আমরা অনেক ভাল কিছু শিক্ষা অর্জন করি। সেটাই আপনার জীবনে হয়েছে।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপু পোস্টটি পড়ার জন্য।আর দুঃখিত এত দেরি করে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য।🥺
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit