🙏 নমস্কার🙏

নীলমের লেখামিতে আপনাদের স্বাগত

প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা, সমস্ত ভারতবাসী এবং বাংলাদেশের বাঙালি সহযাত্রীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। আশা করি আপনারা ঈশ্বরের কৃপায় সুস্থ আছেন, সব দিক থেকে ভালোও আছেন। আপনাদের সবার ভালো থাকা কামনা করে শুরু করছি আজকের ব্লগ।

আমার বাংলা ব্লগে কাজ করার নানান নিয়মকানুন জানিয়ে ও নানান দিক সম্পর্কে বিশেষ সাহায্য করে প্রতিটা ইউজারদের এই প্লার্টফর্মে কাজ করতে সহজ করে তোলার জন্য এই যে কয়েকটি লেভেলে সিলেবাস করে সবাইকে শিখিয়ে পড়িয়ে নেওয়া হয়, এই পদ্ধতিটিকে সাধুবাদ জানাই৷ ধন্যবাদ সমস্ত প্রফেসরদের যারা ধৈর্য্য নিয়ে ইউজারদের শিখিয়ে প্রতিনিয়ত পাশে থাকছে৷

গত সপ্তাহে প্রফেসর @alsarzilsiam সিয়াম আমাদের লেভেল থ্রিয়ের ক্লাস নিয়েছেন এবং খুবই সুন্দর করে সমস্তটা বুঝিয়েছেন। লেভেল ১, লেভেল ২ এর পর লেভেল ৩-ও আমাদের প্রত্যেকের কাছেই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই লেভেলে আমরা শিখলাম কোন্ ধরণের চিন্তাভাবনাকে বা লেখাকে কন্টেন্ট হিসেবে নির্বাচন করব এবং এই বিষয়ক নানান কথা। লেখাটিকে কিভাবে দৃষ্টিনন্দিত করব। এছাড়াও আমার বাংলা ব্লগে কাজ করার জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য, কিউরেশন ও রিওয়ার্ড বন্টন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পেলাম। আজ আমি লেভেল ৩ এর লিখিত পরীক্ষা দেবার জন্য পোস্ট লিখছি।

চলে যাচ্ছি প্রশ্ন উত্তরে।

লেভেল ৩ এর প্রশ্ন উত্তর

মার্কডাউন কি?

আমরা যে সমস্ত কন্টেন্ট ব্লগ আকারে আমার বাংলা ব্লগে পোস্ট করি বা লিখি, সেইগুলোকে পাঠকের কাছে সুন্দর ভাবে উপস্থাপনের জন্য কিংবা সহজ কথায় বলা যায় দৃষ্টিনন্দিত ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য কিছু কোড ব্যবহার করে থাকি। এদেরই বলে মার্কডাউন৷

মার্কডাউন কোডের ব্যবহার কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আমরা যখন কাউকে খেতে দিই তখন যদি থালার মধ্যে সব কিছু এক সাথে ওপর ওপর দিয়ে দিই তাহলে না পরিবেশন সুন্দর হয়, না খেতে ভালো হয়। অর্ধেক পদ হয়তো আমরা বুঝতেও পারব না৷ তর্কের খাতিরে যদিও বলা যায় যে সবই তো পেটে যাবে৷ কিন্তু সব রান্নার বা পদের স্বাদ তো এক না। তাই এক সাথে খেতে ভালোও লাগবে না, আর মনে ও জিভেরও সন্তুষ্টি হবে না৷ সেক্ষেত্রে যদি আমরা একটি থালায় সমস্ত পদ সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করি সেটি দেখতে ও খেতে দুটোই সুবিধেজনক হবে আর মনেও প্রফুল্ল আসবে৷

কন্টেন্ট লেখাও তো এক ধরণের খাবার পরিবেশন৷ হতে পারে তা চিবিয়ে খাওয়া যায় না বা পড়লে পেটও ভরে না কিন্তু মন ও মগজ দুই পরিপুষ্ট হয়৷ তাই কন্টেন্ট কে সুন্দর করে পরিবেশন করার জন্য মার্কডাউন কোডের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷

কি কি বিশেষ প্রয়োজনে আমরা মার্কডাউন ব্যবহার করি তা ছোট ছোট পয়েন্টের মাধ্যমে দেখে নিই।

কন্টেন্টকে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে পরিবেশন করার জন্য।
অক্ষরের সাইজ বাড়াতে কমাতে, হেডিং সাব-হেডিং হিসেবে নানান সাইজের অক্ষর ব্যবহারের জন্য।
কোন লেখা যদি ইটালিক মানে একটু বাঁকা ফন্টে লিখি তবে মার্কডাউন কোডের প্রয়োজন হয়।
কোন হেডিং বা বিশেষ কোন লেখা হাইলাইট করতে আমরা অক্ষরগুলিকে মোটা ও গাঢ় করে তুলি। অর্থাৎ বোল্ড অক্ষরে লেখার জন্য মার্কডাউন কোডের ব্যবহার দরকার হয়।
ফ্রি ওয়েবসাইট থেকে কোন ছবি ডাউনলোড করে পোস্ট করলে তাতে সোর্স উল্লেখ করতে হয়। তার জন্য মার্কডাউন প্রয়োজন।
কোন ছবির লোকেশন উল্লেখ করতে ব্যবহার করি।
টেবিল বানানোর জন্য৷
কোন লেখা হাইলাইট করার জন্য।
অন্য কারও উক্তি লেখার জন্যও মার্কডাউন লাগে৷
কোন হেডিং কে মাঝ বরাবর লেখার জন্য মার্কডাউন লাগে।
এই যে নম্বর দিয়ে পয়েন্ট করে লিখলাম এটিও মার্কডাউনের সাহায্যে৷
হাল্কা করে হরাইজন্টাল লাইন টানতেও প্রয়োজন হয়।

অতয়েব মার্কডাউন কোডের ব্যবহার কন্টেন্ট পরিবেশনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

পোস্টের মধ্যে মার্কডাউনের কোডগুলো প্রতিফলন না ঘটিয়ে কিভাবে দৃশ্যমান করে দেখানো যায়?

যে কোন মার্কডাউন লোড লেখার শুরুতেই চারটে স্পেশ দিয়ে দিলেই কোডগুলির প্রতিফলন ঘটবে না।

যেমন

# this is an <h1> tag
## this is an <h2> tag
###### this is an <h6> tag

নিচের ছবিতে দেখানো টেবিলটি কিভাবে তৈরি করা হয়েছে? মার্কডাউন কোডগুলো উল্লেখ করুন।

user	post	steem power
user1	10	500
user2	20	9000

মার্কডাউন কোড সমেত-

|user|post|steem power|
|---|---|---|
|user1|10|500|
|user2|20|9000|

সোর্স উল্লেখ করার নিয়ম কি?

থার্ড ব্র্যাকেডের মধ্যে সোর্স লিখে ফাস্ট ব্রাকেডের এর মধ্যে লিংকটা পেস্ট করে দিতে হবে। দুটি ব্রাকেটের মধ্যে কোন স্পেস থাকবে না।

এই রকম। 👇

[সোর্স](লিংক)

বৃহৎ হতে ক্ষুদ্র - ক্রমিকভাবে ১ থেকে ৬ পর্যন্ত হেডারগুলোর কোড লিখুন।

# Hearder 1
## Hearder 2
### Hearder 3
#### Hearder 4
##### Hearder 5
###### Hearder 6

টেক্স জাস্টিফাইয়ের মার্কডাউন কোডটি লিখুন।

টেক্সট জাস্টিফায়ার মার্কডাউন কোডটি হল,

শুরুতে,👇

<div class="text-justify">

শেষে,👇

</div>

কনটেন্টের টপিক নির্বাচনে কোন বিষয়ের উপর বেশী গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

যখন কোন একটি কনটেন্টের টপিক নির্বাচন করব প্রথমত আমি দেখব সেই কনটেন্ট এর উপর আমার দক্ষতা কতটা, অর্থাৎ ঠিক কতটা জ্ঞান এবং সেটিকে আমি কতখানি সৃজনশীল হিসেবে পরিবেশন করতে পারবো। এছাড়াও কোন শিক্ষামূলক বা দর্শনমূলক টপিক নির্বাচন করলে যেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটা হলো অভিজ্ঞতা। খুব ভালো অভিজ্ঞতা না থাকলে সেই বিষয়ে কাউকে গভীরের কোন তথ্য বা আলোচনা দেওয়া যায় না। আমার বাংলা ব্লগ যেহেতু সৃজনশীলতাকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেয় তাই টপিকগুলির সৃজনশীলতা বিষয়ক চিন্তাভাবনাকেও গুরুত্ব দেব। অর্থাৎ কনটেন্টটু কতখানি ইউনিক ও কোয়ালিটি পূর্ণ ভাবে পরিবেশন করতে পারব সেই দিকে অনেক গুরুত্ব দেব।

কোন টপিকস-এর উপর ব্লগ লিখতে গেলে সেই টপিকসের উপর যথেষ্ট জ্ঞান থাকা জরুরি কেন?

জ্ঞানই আলো।

কোন টপিকের উপরে ব্লগ লেখার সময় সেই টপিকের উপর যথেষ্ট জ্ঞান থাকা জরুরী এই বিষয়ে আলোচনার জন্য আমি প্রথমেই বলবো যে আমরা ব্লগ কেন করি। ফসল কিভাবে চাষ করতে হয় বা রোজকার নিয়মিত কাজকর্ম কিভাবে হয় বা আরো অন্যান্য সাধারণ দৈনন্দিন বিষয়গুলি যা সবাই জানে তা নিয়ে নতুন করে কি বলব? আমরা এমন ধরণের কোন টপিক নির্বাচন করব যা আমাদের পাঠকের কাছে একটু নতুন একটু ইউনিক এবং তাদের মন ছুঁয়ে যাবে। অর্থাৎ আমাদের পাঠকরা আসলে নতুন কিছু জানার জন্য বা মন ও মাথার পুষ্টির জন্য আমাদের পোস্টগুলি পড়বে ও তাদের মনে জায়গা করে রেখে দেবে, বা অন্য রকম করে কোন বিষয়কে ভাবতে সাহায্য করবে।

অতএব যেই টপিক সম্পর্কে আমরা লিখব সেই টপিক সম্পর্কে যদি যথাযত জ্ঞান আমাদের না থাকে তাহলে আমাদের লেখার গভীরতা থাকবে না এবং পাঠকের মনেও কোন জায়গা করে নেবে বলে আমার বিশ্বাস নয়। যেকোনো লেখা যদি ওপর ওপর হয় বা ভাসা ভাসা হয় বা আলগা লেখা হয় সেই লেখা আমাদের পড়তেও ভালো লাগেনা। আবার কোন বিজ্ঞান বা ইতিহাস বিষয়ক টপিক যদি আমরা নির্বাচন করি সঠিক জ্ঞান না থাকলে পাঠককে আমরা সঠিক পথে চালনা করতে পারব না। যেমন আমার ধরুন জানা নেই সুন্দরবনে ক'টি রয়েল বেঙ্গল টাইগার আছে বা আমি ঠিক করে জানি না রয়েল বেঙ্গল টাইগার ঠিক দেখতে কেমন হয় এবং তার চরিত্রটি কেমন। মনোমতো একটা লিখে দিলাম কিছু বা কিছু লিখলাম না, অথচ ভারতের জাতীয় পশু সম্পর্কে লিখছি। সে ক্ষেত্রে আমার পাঠকরা কিন্তু মিসগাইড হয়ে যাবে। তাদের কাছেও নানান ভুল তথ্য পৌঁছে যাবে। তাই সঠিক জ্ঞান ছাড়া কোন টপিকের ওপর ভালো করে গুছিয়ে লেখাই যাবে না।

ধরুন প্রতি STEEM কয়েনের মূল্য $0.50। আপনি একটি পোস্টে $7 এর ভোট দিলেন৷ তাহলে আপনি কত USD কিউরেশনের রিওয়ার্ড পাবেন?

যেহেতু আমি কোন পোস্টে ভোট দিচ্ছি তাই আমি কিউরেটর। রিওয়ার্ড বন্টনের নিয়ম অনুসারে আমি ভোটের অর্ধেক অংশ মানে 50% স্টিম পাওয়ার হিসেবে রিওয়ার্ড পাব। $7 এর যেহেতু ভোট দিয়েছি তার ৫০% হল $3.5। অতয়েব কিউরেশনের রিওয়ার্ড হিসেবে আমি পাবো $3.5। আর যদি STEEM কয়েনের মূল্যের হিসেবে ধরি তাহলে পাব 3.5÷0.50= 7 STEEM।

সর্বোচ্চ কিউরেশন রিওয়ার্ড পাওয়ার কৌশল কি?

যখন কেউ কোন পোস্ট করে তার সাথে সাথেই যদি আমি ভোট দিই কিউরেটার হিসাবে তাহলে কিন্তু আমি কোন রিওয়ার্ড পাবো না। কারণ শুরুতে রিওয়ার্ড পাব ০%। এক মিনিট পর ভোট দিলে আমি পাব আমার অংশের ২০% রিওয়ার্ড, বাকি ৮০% রিওয়ার্ড ফিরে যাবে রিওয়ার্ড পুলে। আবার দু মিনিট পর যদি ভোট দিই তাহলে আমার অংশের ৪০% রিওয়ার্ড আমি পাব বাকি ৬০% রিওয়ার্ড ফিরে যাবে রিওয়ার্ড পুলে। তিন মিনিট পর যদি ভোট দিই তাহলে আমার অংশের ৬০% রিওয়ার্ড আমি পাব আর ৪০% রিওয়ার্ড ফ্রী যাবে রিওয়ার্ড পুলে। চার মিনিট পর যদি ভোট দিই তাহলে আমার অংশের ৮০% রিওয়ার্ড আমি পাব আর ২০% রিওয়ার্ড ফিরে যাবে রিওয়ার্ড পুলে। পাঁচ মিনিট পর ভোট দিলে আমার অংশের ১০০% রিওয়ার্ড আমি পাব। অতয়েব সর্বোচ্চ কিউরেশন রিওয়ার্ড পেতে হলে আমাকে ৬ মিনিট পর ভোট দিতে হবে৷ এই ১০০% রিওয়ার্ড পাওয়ার বিষয়টা সক্রিয় থাকবে পে আউটের বারো ঘন্টা আগে পর্যন্ত৷ যেহেতু একটি পোস্ট পে আউট হতে সাত দিন লাগে তার পোস্ট টি করার ৬ মিনিট থেকে আগামী সাড়ে ছ'দিন সর্বোচ্চ কিউরেশন রিওয়ার্ড পেতে পারব৷ তবে অবশ্যই যে আগে ভোট দেবে সে বেশি পাবে৷ কারণ পরে যারা ভোট দেয় তাদের রিওয়ার্ডের অংশটা প্রথম জনের তুলনায় কম হয়। সেই হিসেবের একটি গাণিতিক সুত্রও আছে। সেইটা হল ১/২*√ক(√খ-√গ)। এখানে ক হল টোটাল ভোট। খ হল আমি ভোট দেওয়ার পরে কত পে আউট অ্যামাউন্ট আর গ হল আমি ভোট দেওয়ার আগে কত পে আউট অ্যামাউন্ট৷ এই সুত্র অনুপাতে আমি যদি সঠিক সময়ের মধ্যে প্রথম ভোট দিই তাহলেও আমি আমার ভোট অনুযায়ী সর্বোচ্চ রিওয়ার্ড পাবো৷

নিজে কিউরেশন করলে বেশি আর্ন হবে নাকি @heroism এ ডেলিগেশন করলে বেশি আর্ন হবে?

অবশ্যই @heroism এ ডেলিগেশন করলে বেশি আর্ন হবে। কারণ @heroism হল পাওয়ারফুল ডেলিগেশন সার্ভিস। আমার থেকে তার পাওয়ার তো অবশ্যই বেশি৷ আমি কাউকে ভোট দিলে সেটা @heroism এর মতো শক্তিশালী ভোট হবে না। আবার আমি যে রিওয়ার্ড পাবো সেটি কেবল মাত্র স্টিম পাওয়ারে পাবো। কম ভোটের রিওয়ার্ড কম। আবার যদি দুই সেন্টের কম ভোট হয় সেটি ডাস্ট হয়ে যাবে৷ কিন্তু @heroism কে ডেলিগেশন করলে আমার পোস্টে যা ভোট দেবে তার অর্ধেকাংশের অর্ধেক আমি লিকুইড স্টিম পাবো আর অর্ধেক স্টিম পাওয়ার৷ তাছাড়া ডেলিগেশন সার্ভিস যেহেতু তাই sp ডেলিগেট করে অনুসরণ করলে @heroism আমার হয়ে ভোট দেবে এবং লভ্যাংশও আমাকে শেয়ার করে দেবে৷

5% বেনিফিসিয়ারি এবিবি স্কুলকে এবং ১০% বেনিফিসিয়ারি লাজুক খ্যাঁককে

~লেখক পরিচিতি~

আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, পত্রসাহিত্য ইত্যাদিতে মনোনিবেশ করেছি৷ বর্তমানে 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের ব্লগজিন ও প্রিন্টেড উভয় জায়গাতেই সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ ভারতবর্ষের পুনে-তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশ ও ইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা।