আবার এক্সাম চলে এলো!

আজকে আবারো চলে আসলাম আরও একটি নতুন লেখা নিয়ে।আমার মনে হয় আজকের লেখাটি আপনারা কম বেশি কিছুটা বলে উপভোগ করবেন। তবে আমি মোটেও লিখে উপভোগ করছি না।

কেনো উপভোগ করছি না কিংবা কোনো বিষয় নিয়ে লিখবো তা এই পোস্টটা পড়া শুরু করলেই বুঝতে পারবেন। অর্থাৎ কোনো মিস্ট্রি বক্স নিয়ে লিখছি না। একটু মজা করলাম আর কি আপনাদের সাথে।

আসলে আবার সেই বিরক্তিকর একটা ব্যাপার শুরু হয়ে গেলো। অর্থাৎ একটা এক্সাম এর রেজাল্ট দিতে না দিতেই কি করে যে আরেকটা এক্সাম এর ডেট দিয়ে দিতে পারে তাই ইউনিভার্সিটির লোকগুলোকে না দেখলে বুঝতেই পারতাম না। আসলে দিনকে দিন যত যাচ্ছে,এই ইউনিভার্সিটির যারা রুটিন করে তাদেরকে ধরে আমার জাস্ট পেটাতে ইচ্ছা করছে। তার কারণ হলো রেজাল্ট দিয়েছে সবেমাত্র কয়েকদিন হয়েছে। অর্থাৎ সব কোর্সের রেজাল্ট কমপ্লিট করেছে জাস্ট কয়েকটা দিন হচ্ছে। আর তার মাঝে আবার এক্সাম চলে আসলো।

আমি না মাঝেমধ্যে বুঝতে পারি না যে এদের কি স্টুডেন্টদের একটু শান্তিতে চলাফেরা করতে দেখলে খুব বেশি বিরক্ত লাগে! অর্থাৎ এদের কি স্টুডেন্টদেরকে এক্সাম হলে দেখতেই খুব বেশি ভালো লাগে! আসলে আমি না একেবারে বুঝতেই পারি না, কেনো যে এরা শুধু এক্সামের উপরেই থাকতে চায়।

অবশ্য আরেকটা কারণও হতে পারে। অর্থাৎ এক্সাম নিলে তো ক্লাসে পড়াতে হয় না। খুব সুন্দর স্টুডেন্টদের টাইট দেওয়া যায় বসে বসেই। তাই হয়তো টিচারদের একটু বেশি ভালো লাগে এক্সাম নিতে পড়ানোর চেয়ে।

যাইহোক এসব নিয়ে বেশি আবার লেখা যাবে না। কারণ এখানে অনেক শিক্ষক রয়েছে। সেই শিক্ষকরা যদি আমার নামে মামলা টামলা দিয়ে দেয় তখন তো আপনারা আর বাঁচাবেন না। আমার নিজের ই নিজেকেই বাঁচাতে হবে। তাই না বলাই ভালো। কখন আবার শিক্ষকরা ক্ষেপে গিয়ে আমার নামে মামলা করে দেয়,হিহিহিহি।

আচ্ছা একটু মজা করছিলাম। আসলে এক্সাম তো এভাবে চলতেই থাকবে। অর্থাৎ একটা শেষ হলে আরেকটা আসতেই থাকবে। একটার রেজাল্ট দিতে দিতে দিতে আরেকটা এক্সাম শুরু হয়ে যাবে। তো এটা নিয়ে আসলে আর কোনো কথাই নেই। আসলে খুব বেশি বিরক্ত লাগে যখন এক্সাম শুরু হয়। কারণ পড়ালেখা করতে একটু কমই ভালো লাগে আমার।

এই আর কি এভাবেই চলে যাচ্ছে জীবন, বিরক্তি আর বিরক্তি। আর তার মাঝে একটুখানি ভালোবাসা হলো আপনারা, আপনাদের সাথে কথা বলা, এখানের কাজগুলো। আর কি চাই জীবনে!জীবন সুন্দর আলহামদুলিল্লাহ।