ক্যাপচার করা রেনডম ফটোগ্রাফী।

আজকে আবার ও চলে আসলাম নতুন আরো একটি লেখা নিয়ে।আশা করি আপনারা আজকের লেখাটি সবাই উপভোগ করবেন।

আজকে ভাবলাম আপনাদের সাথে একটি ফটোগ্রাফী পোস্ট শেয়ার করা যায়।আসলে বহুদিন কোনো ফটোগ্রাফী পোস্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয় না।তাই ভাবলাম শেয়ার করা যাক।

আসলে ফটোগ্রাফি ব্যাপারটা এমন যে মোটামুটি সব সময় ফটোগ্রাফি করা হয়ে থাকে আর এখানে যখন থেকে কাজ করা শুরু করেছি তখন থেকে আসলে ফটোগ্রাফির সাথে নিজেকে আরও অনেক বেশি জড়িয়ে ফেলেছি। যাইহোক বিভিন্ন সময় অনেক ফটোগ্রাফি করা হয়ে থাকে তাই আমি ভাবলাম যে আপনাদের সাথেও কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করা যাক।

বেশ কয়েকদিন আগে আমার ছোট বোনকে নিয়ে শিশু পার্ক এ ঘুরতে গিয়েছিলাম।তো ছোটরা অন্য পাশে মজা করছিলো আর আমি এমনিতেই একটু হাঁটাহাঁটি করছিলাম।তখন ই এই ফটোগ্রাফী গুলো করেছিলাম।

আসলে প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফী গুলো করতে আমার বরাবর ই একটু ভালোলাগে।আর সে ফটোগ্রাফী গুলো যদি একটি ইডিট করা যায় তবে এর সৌন্দর্য বেড়ে যায় কয়েকগুণ।আসলে একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখবেন যে আমরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য গুলো যেভাবে দেখি সেভাবে হুবহু কিন্তু ক্যাপচার করা যায় না।তাই ইডিট করার ইচ্ছে হয় আরকি।

অনেকগুলো সবুজ সতেজ পাতার মধ্যে এক টুকরো ছোট্ট অন্য রঙ এর ফুল দেখতেও ভালো লাগে।আর তা যেনো ফটোগ্রাফী করার জন্যেও একেবারে পারফেক্ট।

হয়তো তখন ফুল ফোঁটার সময় ছিলো কিংবা কিছু ফুল থাকে যেগুলো একেবারে সারা বছর ই হয় সে ধরণের কোনো ফুল ই হবে হয়তো এগুলো।কারণ একেবারে গাছ ভর্তি ফুল ছিলো।

এই গাছটার ছবি তুলেছি অন্য এক কারণে।আসলে এখানে যে হাল্কা গোলাপী রঙ এর গাছের পাতা বা ফুল দেখতে পাচ্ছেন তা দেখতে একেবারে আসল মনে হলেও আসল নয়।অর্থাৎ এগুলো প্লাস্টিকের ফুল।কিন্তু একেবারে আসল গাছ গুলোর মাঝে লাগানোতে দেখতে মনে হয় একেবারে আসল বুঝি।

সন্ধ্যের সময় একটু চা না হলে আমার দিনটাই যেনো একেবারে খারাপ যায়।সে কারণেই চা খাওয়া।আর চা খাওয়ার সময় একটু আধটু ফটোগ্রাফী করলে মন্দ লাগেনা।