ফটোগ্রাফী ও কল্পনায় গল্প।

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে এসেছি নতুন আরো একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটি আপনাদের সকলের ভালোই লাগবে।

আজকে এসেছি একেবারে ভিন্নধর্মী একটা পোস্ট নিয়ে। বলা যায় বেশ মজার একটি পোস্ট আপনাদের সাথে আজকে শেয়ার করবো।তা ভেবেই আজকের লেখাটা শুরু করেছি।

আসলে সব সময় তো ফটোগ্রাফির পেছনে সত্যি কথাগুলোই লেখা হয়। তবে ভাবলাম আজকে কিছু কল্পনা করেই লেখা যাক না কেনো। যদি আপনাদের ভালো লাগে।

বেশ কয়েকদিন আগে একদিন ক্যাম্পাস এর ঝুপড়িতে নাস্তা করতে বসে ছিলাম। যেহেতু সকাল বেলা কখনই ঘর থেকে খেয়ে বের হতে পারি না। সে কারণেই প্রায় সময় ভার্সিটিতে বসে নাস্তা সারতে হয়।

তো যখন নাস্তা করছিলাম তখন হঠাৎ একটু পেছনের দিকে চোখ গেল। দেখলাম একটা কাক বসে আছে। তো প্রথম ছবিটা আসলে এমনিতেই তোলা হয়েছিলো। এরপরেই সিকোয়েন্স মেইন্টেন করে ফটোগ্রাফি করা। তাহলে চলুন কল্পনার গল্পটি সাঁজানো যাক।

প্রথমেই প্রেমিক কাক এসে বসলো তার প্রেমিকাকে খুঁজতে।

দেখে মনে হচ্ছিলো তার প্রেমিকা বেশি রাগ ই করেছে। তাই অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে বসে ছিলো।

এরপরে দেখলাম হয়তো তাদের মধ্যে একটু মনোমালিন্যই চলছে। তাই একজন আরেকজনের দিকে একেবারে না তাকিয়ে অভিমান করে বসে ছিলো।

ভালোবাসার মধ্যে তো আর অভিমান বেশিক্ষণ থাকে না। সে কারণেই হয়তো অভিমান চুকে বুকে যাচ্ছিলো। আর তাদের কাছে আসার গল্প শুরু হচ্ছিলো।

মান অভিমান তো আর এতো সহজে মেটে না। তাই হয়তো কিছু অভিমান, কিছু মিষ্টি সময় একসাথেই তারা কাটাচ্ছিলো।

এরপরে হয়তো তাদের প্রায় মান অভিমানের পালা শেষের দিকে চলে এসেছিলো।কারণ তারা আবার একসাথে থাকার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হচ্ছিলো হয়তো। দেখে তো তাই মনে হচ্ছিলো।

এরপরে তাদের সব সমস্যা মিটে গেলো। আর তারা আবার তাদের দুজনের সুখে নীড়ে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্তে আসলো এবং উড়ে চলে গেলো। তাদের সেই সুখের নীড়ে যেখানে আমার মত এতো বাজে ফটোগ্রাফার থাকবে না, হাহাহা।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।