বাংলাদেশের এই কিশোর গ্যাং গুলো এখন রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় চলাফেরা করে। এরা সাধারণত ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থাকতে পছন্দ করে। কারণ ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় থাকলে যে কোন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড খুব সহজেই করা যায়। এতে দুই পক্ষেরই লাভ। রাজনৈতিক নেতাদের লাভ হচ্ছে তাদের কোন বাড়তি টাকা খরচ হয় না। আর কিশোর গ্যাংয়ের লাভ হচ্ছে তারা রাজনৈতিক নেতার নাম ভাঙিয়ে তাদের মনমতো অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে। এই কিশোর গ্যাং গুলো দেশে আরো বেশি মাদকের বিস্তার ঘটিয়েছে। যেই বয়সে একটা ছেলের স্কুলে যাওয়ার কথা। বন্ধু-বান্ধবদের সাথে খেলাধুলা করার কথা। সেই বয়সের একটা ছেলে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছে। বিষয়টা কতখানি ভয়ানক সেটা আপনারা চিন্তা করতে পারেন?
কিছু দুষ্টু রাজনৈতিক নেতাদের জন্য দেশের বিপুলসংখ্যক কিশোর আজ বিপদগামী। আর এই কিশোরেরা নানা রকমের অন্যায় এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে। এখনই যদি এই ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা না নেয়া হয় তাহলে ভবিষ্যতে আরো অনেক বাজে পরিস্থিতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। কারণ ধীরে ধীরে এই কিশোরগাঙের দৌরাত্ম আরও বাড়তে থাকবে। তখন মানুষজন তার ঘরেও নিরাপদ থাকতে পারবে না। আর এই কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম থেকে বাঁচতে হলে তাদের আশ্রয় প্রশ্রয়দাতা রাজনৈতিক নেতাদেরকেও চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাছাড়া দিন দিন এই সমস্ত সমস্যা বাড়তেই থাকবে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
| ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | HONOR 90 |
|---|---|
| স্থান | ফরিদপুর |
আমাদের সোনার ছেলেরা আজকে অধঃপতনে চলে যাচ্ছে। আসলে ধ্বংস হয়ে গেল অধিকাংশ কিশোর। কিশোর গ্যাং এমন একটি বিষয় যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আজকে তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তারা টর্চার সেলের মাধ্যমে তাদেরকে অত্যাচার করতেছে। চট্টগ্রামের এই কিশোর গ্যাং খুব ভয়ানক।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit