আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
প্রতিনিয়ত আমাদের অনেকগুলো কাজের সাথেই যুক্ত থাকতে হয়। কারণ বর্তমান এখন এমন একটা যুগ এসে দাঁড়িয়েছে যে, একটুও কাজের বাইরে ফুরসত নেওয়ার সময়টুকু নেই। নিজের যত্ন নেওয়া কিংবা একটা প্রপার টাইম মেইনটেইন করে ঘুমানো, বর্তমানে যেনো কোনো কিছুই এখন আর টাইম মতো হয়ে উঠছে না।
কারণ বর্তমান হলো প্রতিযোগিতার সময়। তাই কে প্রতিযোগিতায় কতোক্ষণ টিকে থাকতে পারে। তার উপর ই নির্ভর করছে তার জীবনের সফলতা, তার ভবিষ্যতের আনন্দ-উল্লাস এবং তার ভবিষ্যতের ভীত।তাই মানুষ যতো পারে নিজেকে ধ্বংস করে, নিজের শরীর ধ্বংস করে কাজ করছে নিরলস ভাবে এবং এতে করে অনেক সময় বিজয় হাসিল করা যাচ্ছে। কিন্তু এতে করে হয়ে যায় শরীরের ক্ষতি।
কারন আমাদের শরীরের যেমন যত্নের দরকার রয়েছে। ঠিক তেমনটাই আমাদের মস্তিষ্কেরও যত্নের দরকার রয়েছে। তাই আমাদের মস্তিষ্কের জন্য একটি ভালো যত্ন হতে পারে, কাজের ফাঁকে অল্প কিছু সময়ের পাওয়ার নেপ। পাওয়ার নেপ বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে যে, অল্প কিছুক্ষণ সময়ের জন্য ঘুমিয়ে পরা এবং দেখবেন যে আপনারা যখন কোনো কাজের ফাঁকে একটু ফ্রি টাইম বের করে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে পরবেন এবং উঠবেন। তখন দেখবেন যে, আপনাদের অনেক বেশি সতেজ লাগছে এবং কাজেও আপনারা আরও অনেক বেশি মনোনিবেশ করতে পারবেন।
পাওয়ার নেপ বলতে অল্প কিছুক্ষণ ঘুমকে এখানে বুঝানো হয় এবং এটা আসলে আমাদের মস্তিষ্ককে একটু রেস্ট দিতে অনেক বেশি সাহায্য করে এবং আমাদের মস্তিষ্ক কিছুটা রেস্ট পেলে, তখন আরো খুব ভালোভাবে কাজ করতে পারে। অর্থাৎ আমি একেবারে সাধারণ বাংলা ভাষাতে বোঝালাম।তবে এর অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে। এটা নিয়ে আজকে লেখার কারণ হলো। আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আমরা রয়েছি। যারা কাজ করতে করতে নিজের শরীরের এবং মস্তিষ্কের যে একটু যত্ন নেওয়া উচিত, এটা একেবারেই ভুলে যাই।
এটা কিন্তু একেবারেই উচিত নয়। কারণ সবকিছুর ঊর্ধ্বে হলে আমাদের শরীর এবং আমাদের মস্তিষ্ক। আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে যে আমাদের মস্তিষ্ক যদি ঠিকঠাক কাজ না করে। তাহলে স্বাভাবিকভাবে আমাদের সবগুলো কাজই ব্যাহত হবে। যেটা আমাদের কারোর জন্যই কাম্য নয়। তাই অবশ্যই নিজের মাইন্ড এবং নিজের বডির যত্ন নিতে হবে।