তবে এর ফাঁকে ও সে আরো একটা মেয়েকে পছন্দ করে। তবে এবার আর ছেলে মানুষের মতো তাকে সেটা বুঝতে দেয় না। তবে সে বুঝতে না দিলেও মেয়েটা কিভাবে কিভাবে যেনো একটা সময় টের পেয়ে যায় বিষয়টা। শাকিল মেয়েটার কাছে গিয়ে কিছু বলার সাহস পায় না। একদিন মেয়েটাই শাকিল এর কাছে এসে জিজ্ঞেস করে আপনি মাঝে মাঝে লুকিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন কেন? শাকিল অস্বীকার করার চেষ্টা করলে মেয়েটা তখন তাকে বলে কাউকে ভালো লাগলে সেটা বলার সৎ সাহস থাকা উচিত।
শাকিল মেয়েটার এই কথা শুনে কি বলবে বুঝতে পারে না। পরে আস্তে আস্তে দুজনের ভেতরে বন্ধুত্ব হয়। সেই বন্ধুত্ব একটা সময় চমৎকার সম্পর্কে রুপ নেয়। মেয়েটা নিজেও ডিপার্টমেন্টের ভালো স্টুডেন্টদের ভিতর একজন। একটা সময় পরিস্থিতি এমন হয়। শাকিল এর সাথে তার সেই বন্ধুর কম্পিটিশন থাকে সবচাইতে বেশি। কোনো সময় শাকিল ফার্স্ট হয় তো কখনো মেয়েটা ক্লাসের টপার হয়। এভাবে দেখতে দেখতে এক সময় তাদের ভার্সিটি লেখাপড়াও শেষ হয়ে যায়। এদিকে মেয়েটাকে তার বাড়ি থেকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকে। মেয়েটাও বিভিন্ন রকম বাহানা তৈরি করে বিয়ের প্রস্তাবগুলো এভোয়েড করা যায়। তবে সে শাকিলকে জানায় তাড়াতাড়ি একটা চাকরির ব্যবস্থা করতে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
অবশেষে শাকিলের মনের আশা পূরণ হলো। মেয়েটাকে পেয়ে তো দেখছি শাকিল খুব খুশি হয়েছে। আশা করি শাকিল খুব শীঘ্রই ভালো একটা চাকরি পেয়ে যাবে এবং তার ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করে সুখের সংসার করবে। শাকিলের জন্য শুভকামনা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit