কিন্তু এবার যেন পরিস্থিতি অন্যরকম। তদন্তকারী দল তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠায়। রফিক সাহেব নানা কথা বলে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করেন। তবে তদন্ত দল তার দুর্নীতি গুলো ধরতে সক্ষম হয়। তদন্তে প্রমাণ মেলে যে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ঘুষ নিয়ে অন্যায়ভাবে টাকা আদায় করে আসছেন। পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় যখন তার নিজের সহকর্মীরা তা বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে শুরু করে। অফিসে তিনি যেমন একজন সহকর্মীকে টাকা নিয়ে কাজ দেন। তেমনি আরেকজনকে অপমান করেন। তাই সবাই একে একে তার বিরুদ্ধে দাঁড়ায়।
তদন্তকারী দল তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলো খুঁজে বের করে এবং দেখা যায় অনেকগুলো গোপন অ্যাকাউন্টে তার বিশাল অংকের টাকা জমা রয়েছে। সমস্ত প্রমাণ পাওয়ার পরে তদন্ত দল তার বিরুদ্ধে রিপোর্ট দাখিল করে। এ সমস্ত কিছু জানতে পেরে তার স্ত্রী শামিমা ভীষণ ভেঙে পড়েন। এতদিন তিনি জানতেন, তার স্বামী একনিষ্ঠভাবে সৎভাবে কাজ করেন। চাকরি পাশাপাশি ব্যবসা করে সেখান থেকে তিনি ভালো টাকা ইনকাম করেন। কিন্তু আসল সত্যি জানতে পেরে তার জীবনটা ধুলিস্যাৎ হয়ে যায়। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
রফিকের এমন অবস্থার জন্য সে নিজেই দায়ী। তবে রফিকের ওয়াইফ শামীমা দেখছি খুব ভালো মনের মানুষ। রফিকের ব্যাপারে এসবকিছু জানার পর, শামীমা রফিকের সাথে সম্পর্ক রাখবে কিনা,সেটাই এখন দেখার বিষয়। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রফিক নিজের কৃতকর্মের জন্য নিজেই দায়ী। চিরন্তন সত্য বাণী হচ্ছে লোভে পাপ পাপে সর্বনাশ। তবে খুবই অসাধারণ একটি শিক্ষণীয় পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি শিক্ষনীয় পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit