শীতের মিষ্টি রোদ উপভোগের অনুভূতি।

in hive-129948 •  14 days ago 

হ্যালো..!!

আমার প্রিয় বন্ধুরা,

আমি @purnima14 বাংলাদেশী,

আজ- ৭ ডিসেম্বর, শনিবার, ২০২৪ খ্রিঃ



কভার ফটো


1000004343.jpg

কয়েকটি ছবি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমি নিজেও ভালো আছি। আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজেকে হাসি খুশি রাখার। আমি "আমার বাংলা ব্লগের" মাধ্যমে আপনাদের সামনে আমার ক্রিয়েটিভিটি তুলে ধরবো।আমি আপনাদের সাথে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট শেয়ার করে থাকি। আজ আমি একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।

শীতকাল তো আমরা সবাই পছন্দ করি। বেশিরভাগ মানুষের পছন্দের তালিকায় প্রথমে রয়েছে শীতকাল। শীতকালের প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের ভালো লাগে তাইনা। শীতের মিষ্টি রোদ কেনা পছন্দ করে।গ্রামে শীতের রোদ উপভোগ করাটা সহজ হলেও শহরে রোদ উপভোগ করতে গেলে যেতে হবে ছাদে।ইট কাট পাথরের শহরে রুমের মধ্যে রোদের মিষ্টতা পৌঁছানো দুষ্কর। তাই সেদিন শীতের রোদ উপভোগ করতে ছাদে চলে গিয়েছিলাম। আজ আমি সেই অনুভূতি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। চলুন তাহলে দেরি না করে শুরু করা যাক।



1000004336.jpg

এখনো খুব ঠান্ডা পড়েনি তবে স্নান করার পর গায়ে সে ধরে যায়। সকাল বেলা কুয়াশা চাদর মুড়ি দিয়ে শীত এসে উপস্থিত হয়। আস্তে আস্তে চাদর ভেদ করে সূর্যের আলো মিষ্টতা ছড়ায়। সকাল গড়িয়ে দুপুর হতেই রোদের মিষ্টতা বাড়তে থাকে। দুপুরবেলা স্নান করার পর রোদের এই মিষ্টতা উপভোগ করতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। স্নান করার পর হাত-পা যখন ঠান্ডা হয়ে যায় তখন একটুখানি রোদের পরশ পেয়ে শরীর গরম হয়ে যায়।

1000004342.jpg

পরীক্ষা পড়াশোনা চাপে খুব একটা ছাদে যাওয়া হয় না। এমনিতেই শীতের দিনে একটু দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা হয়। ঘুম থেকে উঠে মনে হয় সময় আমার থেকে বেশি স্পিডে দৌড়ে যাচ্ছে। সময়ের সাথে কোনভাবেই পেরে উঠি না। মেসে থাকি তার উপরে রান্না করে খাওয়া তারমধ্যে আবার এক্সাম চলছে এক্ষেত্রে শীত উপভোগ করাটা আর হয়ে উঠছে না।

1000004340.jpg

সেদিন সকাল বেলা ঘুম থেকে একটু তাড়াতাড়ি উঠে ছিলাম। একটু পড়াশোনা করে তারপর রান্না শেষ করি। রান্না শেষ করতে করতে প্রায় বারোটা বেজে গিয়েছিলো।তারপর একটা সময় স্নান করে চলে গিয়েছিলাম ছাদে। ছাদে গিয়ে দেখি ছাদ ভর্তি মানুষ। সবাই গেছে শীতের দিনে মিষ্টি রোদ উপভোগ করতে। মিষ্টি রোদের আলোতে এই গোলাপ ফুলটি দেখতে আরো মিষ্টি লাগছিলো।

1000004341.jpg

গরমের দিনে বিকেলে বা সন্ধ্যায় কেউ তেমন ছাদে আসে না। সবাই ছাদে আসে রাত্রে বেলায়। আমাদের মেসে প্রায় ৬০ জন মত মেয়ে থাকে আমরা। ৩০ জন ছাদে গেলেই ছোটখাট মেলা মনে হয়। সেদিন দুপুরেও ৩০ জন মতো ছাদে গিয়েছিলাম। আমি অবশ্য সবাইকে চিনি না। অপরিচিত আপুদের সাথে মিষ্টি রোদে বসে গল্প করতে বেশ ভালো লাগছিলো।গল্প করতে করতে আমি কয়েকটি সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি করেছিলাম। রোদের আলোতে এই গোলাপ ফুলটি দেখতেও ভীষণ সুন্দর লাগছিলো।

1000004339.jpg

সেদিন ছাদে গিয়ে অনেকের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। আমরা সবাই মেসে একসাথে থাকি এক এক জন এক এক জায়গা থেকে এসেছে। সবাই মা-বাবা থেকে দূরে থাকে। আমরা সবাই যদি একসাথে হই একটুখানি সময় কাটাই তাহলে খুব ভালো লাগে। আমরা প্রায় ঘন্টা দু এক মত ছাদে সময় কাটিয়েছিলাম। আস্তে আস্তে সব আপুরাই ছাদ থেকে নেমে আসতে থাকছিলো।

1000004337.jpg

আমি যে আপু গুলোর সাথে গল্প করছিলাম সবাই কিছু সময় পর নেমে এসেছিলো।আমি আরেকটু সময় মিষ্টি রোদের স্বাদ নিতে বসে রইলাম। আর যেহেতু পরীক্ষা চলছে সেহেতু যাওয়ার সময় হাতে করে একটা বই নিয়ে গিয়েছিলাম। মিষ্টি রোদে বসে পড়তে বেশ ভালই লাগছিলো।হঠাৎ করে আমার চোখ পড়ল আমার সামনে থাকা এই পায়রা গুলোর উপর। একসাথে এতগুলো পায়রার বিচরণ দেখতে দারুন লাগছিলো।পায়রা হলো শান্তিপ্রিয় পাখি। পায়রা যখন সাদা ডানা মেলে দেয় দেখতে অপূর্ব লাগে। একসাথে এতগুলো পায়রা দেখে একটি ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করে রেখেছিলাম।

1000004338.jpg

তারপর ভাবলাম এবার রুমে যাওয়া দরকার। শীতের দিনে দুপুর বেশিক্ষণের হয় না। তারপর বই বন্ধ করে একটু হাঁটলাম। হাঁটতে হাঁটতে রোদের আলোয় এই চমৎকার ফুল গুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর লাগছিলো।ফুলগুলোর নাম আমি জানিনা। তবে দেখতে ভারী সুন্দর তাই ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম। শীতের এই মিষ্টি রোদ ছেড়ে কিছুতেই আসতে ইচ্ছে করছিল না। তারপরেও ছাদ থেকে নেমে আসলাম। ছাদ থেকে আসার সময় অনুভব করলাম ভীষণ শীত লাগছে। তারপরেও নেমে আসতে হলো। সব মিলিয়ে সেদিনের দুপুরের রোদ বেশ উপভোগ্য ছিলো।



ছবির বিবরণ

ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭ প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ৪ ষ্ঠা ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া



প্রিয় বন্ধুরা,আমার আজকের ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে সবসময় পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই সুস্থ ও সুন্দর থাকবেন।



আমি কে !

Screenshot_20231102_205038_Facebook-01.jpeg

আমি পূর্ণিমা বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @purnima14। আমি আমার মাতা-পিতা এবং নিজের মাতৃভূমি ও মাতৃভাষাকে ভালবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সিভিল টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, কবিতা লিখতে ও আবৃত্তি করতে, গান শুনতে, যেকোনো ধরনের রেসিপি তৈরি করতে ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করতে অনেক পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@purnima14



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
1000004350.png1000004351.png1000004352.png1000004353.png

ম্যান্ডেটরি টাক্সগুলো কমপ্লিট করার পরে স্ক্রিনশট নিয়েছি।

শীতের মিষ্টি রোদ সত্যিই অসাধারণ লাগে।তাই উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে আমার। আপনি দারুন মুহূর্ত উপভোগ করেছেন, আর ফটোগ্রাফি করেছেন দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো।

ইট পাথরের দেয়ালের মাঝে মিষ্টি রোদ পৌঁছানো সত্যি অনেক কঠিন। আপনি ছাদে গিয়ে ভালোই করেছেন আপু। শীতের সময় রোদ পোহাতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আপনার এই পোস্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো।

হ্যাঁ আপু, আমাদের রুমের দুটো জানালা দুই পাশেই দুইটা বিল্ডিং। একটা বিল্ডিং এর কোল ঘেঁষে একটুখানি রোদ রুমের মধ্যে আসে। ওইটুকু রোদে তো আর তৃপ্তি হয় না। মিষ্টি রাত উপভোগ করার জন্য ছাদে যেতে হয়। পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।

আপনার শীতযাপন পড়ে খুবই ভালো লাগলো। মেসে বা হোস্টেলে ছাদে যাওয়ার মজাই আলাদা। আপনাদের মিষ্টি বেশ বড় বলে মনে হচ্ছে এতগুলো মেয়ে একসাথে থাকে মানে বেশ বড়। আচ্ছা আপনি তো বললেন নিজে নিজে রান্না করে খান, সবাইকে নিজের মত রান্না করে? প্রতিটা রুমের সাথে কিচেন আলাদা রয়েছে তাই না?

প্রতিটি রুমের সাথে কিচেন নেই। আমরা পাঁচজন একটা কিচেনে রান্না করি। সবাই কারেন্টের চুলা ইউজ করে সেজন্য যে যখন রান্না করে সে তখন চুলা নিয়ে যাই আবার রান্না শেষ করে চুলা রুমে এনে রেখে দেই। মেসটা অনেক বড় চারতলা বিল্ডিং পুরোটাই মেস।
আপনার মন্তব্য করে ভালো লাগলো দিদি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

খুবই সুন্দরময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে আরো ভালো লাগলো। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো বেশি ।

পোস্ট আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।

শীতের দিনে দুপুরের রোদে গিয়ে বসে থাকতে ভীষণ ভালো লাগে। আসলে ভালো স্টুডেন্টরা যেখানেই যায় না কেন সাথে বই নিয়ে যায়। সেদিন ছাদে গিয়ে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছে জেনে ভালো লাগলো। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন, শীতের দুপুরে রোদে বসে থাকতে বেশ ভালো লাগে। আমি মোটেও ভালো স্টুডেন্ট না। পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

image.png

শীতকালের এই মিষ্টি রোদ সত্যিই ভীষণ ভালো লাগে। শীতের দিনে গোসলের পর গা কাঁপুনি দিয়ে ওঠে তখন এই মিষ্টি রোদ গায়ে লাগলে দারুন একটা অনুভুতি হয়। আপনার রোদ পোহানো এবং সেই সাথে মিষ্টি অনুভূতি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। আর ছবিগুলো কিন্তু দূর্দান্ত ছিল।

বেশ ভালো লাগলো আপনার সুন্দর এই পোস্ট পড়ে। ঠান্ডার সময় সবাই চায় একটু রোদের মধ্যে সময় পার করতে। তাই যে যেখান থেকে চেষ্টা করে থাকে সূর্যের আলো গায়ে লাগিয়ে গা টাকে একটু গরম করে নিতে। ঠিক তেমনি সুন্দর মুহূর্তে আপনি বেশ অনেক ফটো ধারণ করেছেন যেখানে সূর্য থেকে বিভিন্ন ফুল আবার কবুতর পাখির চিত্র। সবমিলে অনেক ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে।

হ্যাঁ আপু, শীতের দিনের রোদ উপভোগ করতে সবাই চাই। মিষ্টি রোদের আলো পেতে সবাই চাই। আমার পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন আপু শীতের সকালে ঘুম থেকে দেরি করে উঠলে মনে হয় নিজের থেকে সময়টা যেন খুব দ্রুত চলে যাচ্ছে।শীতের দিনে আপনি অনেক সুন্দর কিছু মুহূর্তের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ।যেগুলো দেখতে আসলেই অনেক চমৎকার লাগছে ধন্যবাদ আপু শুভকামনা রইল।

শীতের দিনে ছাদে গিয়ে রোদে বসতে আলাদা এই অনুভূতির জন্ম হয়। শীতের দুপুর সব থেকে মিষ্টি এবং উপভোগ্য বলে বিচার করা হয়। আপনি সেই শীতের দুপুরের দারুণ সুন্দর বর্ণনা দিলেন বোন। শীতের রোদে কত রকমের ফুল ফোটে, আর মানুষ তাতে কত আনন্দে থাকে। আপনার বাগান টি ও ভীষণ সুন্দর। কত রকমের সুন্দর সুন্দর ফুলের ছবি শেয়ার করেছেন আমাদের সঙ্গে।।

অনেক ভালো লাগলো আপনার আজকের পোস্টটা পড়ে। অনেক দারুন একটি পোষ্ট লিখে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। শীতের দিনের রোদে গিয়ে বসে থাকতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। শীতকালের এই মিষ্টি রোদ হলে তার কোন কথাই নেই। ছাদে বসে খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করেছেন আপনি। তার সাথে আপনার ধারণ করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

শীতের মিষ্টি রোদ উপভোগ করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি এলোমেলো ফটোগ্রাফী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্ৰাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আপনার শেয়ার করা গোলাপ ফুলের ফটোগ্রাফী টি একটু বেশি ভালো লেগেছে। আসলে গোলাপ ফুল আমার খুবই প্রিয় একটি ফুল।

শীতের সকালের মিষ্টি রোদ যখন গায়ে পড়ে তখন অনেক বেশি ভালো লাগে। আর সেই মুহূর্তটা হয়ে থাকে অনেক বেশি সুন্দর। শীতের সকালের মিষ্টি রোদ পছন্দ নয় এরকম মানুষ তো পাওয়াই যাবে না। কারন শীতের সকালে সবাই রোদ খুঁজে থাকে। আপনি তো দেখছি ভালোই মুহূর্ত উপভোগ করেছিলেন। যেটা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।

শীতকালে রোদ গায়ে লাগলে ভালোই লাগে। আপনি ছাদে গিয়ে খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছেন। সাদা রঙের অপরাজিতা ফুল কখনো দেখা হয়নি। আপনার ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখে ভালো লাগলো। আপনাদের ছাদে অনেক ফুল গাছ রয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

এমন অনেক রাত গিয়েছে বন্ধুরা মিলে ছাদে গিয়ে আড্ডা দিয়েছি। আহ সেই দিনগুলো মনে পড়ে গেল আপনার পোস্ট টা পড়ে। শীতের সকালের মিষ্টি রোদে বসে থাকার মজা আলাদা। অনূভুতি টা একেবারে অন‍্যরকম। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর ছিল। সবমিলিয়ে দারুণ কাটিয়েছেন সময় টা আপু।

হ্যাঁ আপু শীতকাল কম বেশি সবার প্রিয়। আর শীতকালে গোসল করার পর রোদ্রে গেলে এমনিতে ভালো লাগে। তবে আপনাদের হোস্টেলে ৬০ জনের মত মেয়ে আছে। তবে এটি ঠিক বলেছেন ৩০ জনের মতো গেলে তো ওইখানে মেলায় বসে যাই। আর সেই সুবাদে আপনি দেখতেছি চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি দেখে।