মজাদার স্বাদের নারিকেলের নাড়ু।

in hive-129948 •  4 months ago 

আমি @rahimakhatun
from Bangladesh

৩০ই আষাঢ় ১৪৩১বঙ্গাব্দ । ১৪জুলাই ২০২৪খ্রিস্টাব্দ ।

এখন ষড়ঋতুর গ্রীষ্মকাল ।

450247077_1009643600791467_6036951353081199362_n.jpg

প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।আমি আজকে নাড়ু রেসিপি নিয়ে শেয়ার করবো।নাড়ু খেতে আমার বেশ ভালো লাগে।সচারাচর তেমন বানানো হয় না।আসলে আমাদের এইদিকে নারিকেলের অনেক দাম, আমার বানানো লাগলে অনেক বানানো লাগে ঘরের মানুষ এবং প্রতিবেশীদেরকে দেওয়া লাগে।সেইদিন আমার কাজিন গ্রাম থেকে নারিকেল নিয়ে এসেছে তখন থেকেই চিন্তা ছিলো নাড়ু বানাবো কিন্তু ঘরে তো খেজুরের গুড় নেই। আমি সাধারণত খেজুরের গুড় দিয়েই নাড়ু বানিয়ে থাকি।সাহেব কে বলেছিলাম আখের গুড় আনতে ভুলে সেও এনেছে পরে মনে হলো আখের না খেজুরের গুড়।আসলে আমি এই গুড়ে গোলমাল পাকিয়ে ফেলি।এরপর আরকি অবশেষে খেজুরের গুড় এনে বানাতে সক্ষম হলাম।

449773030_8127180330677360_4946216724974743943_n.jpg

আজকের নাড়ুতে নারিকেলের পাশাপাশি আমি চাল ভেজে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে তারপর বানিয়েছি।চালের গুড়া দিলে মুখে একটু দানা দানা লাগে যা খেতে বেশ ভালো লাগে।যাই কথা না বারিয়ে যাওয়া যায় মূল আয়োজনে।

প্রয়োজনীয় উপকরণ

450398891_1135765754149068_6692148629766899593_n.jpg


উপকরন পরিমান
নারিকেল প্রয়োজনমতো
খেঁজুরের গুড় প্রয়োজনমতো
লবন সামান্য
চিনি ১ কাপ
ঘি পরিমান মতো
এলাচ / দারুচিনি ২টি
প্রস্তুত প্রণালী
১ম ধাপ

449447426_877176594231585_8754409591475861412_n.jpg

প্রথমে গুড়টাকে গলিয়ে নিলাম।আসলে আমার এখানে দুই রকম গুড়। একটা শক্তি আরেকটা পাতলা তাই আমি একসাথে মিশিয়ে গলিয়ে নিয়েছি।

২য় ধাপ

449505244_354133100884390_7558015577853586645_n.jpg

তারপর চাল ধুয়ে লবন দিয়ে মাখিয়ে নিয়ে ভেজে নিব।এই ক্ষেএে মোটা চাল হলে ভালো হয়,আমার কাছে মোটা চাল ছিলো না তাই ঘরে ভাতের চালই দিয়ে দিয়েছি।

৩য় ধাপ

450398042_493372746426588_950806942776254982_n.jpg

ভেজে নিয়েছি।

৪র্থ ধাপ

449665205_1504522633495132_6190450205275925657_n.jpg

এই ফাঁকে গুড় গলে বোলক চলে এসেছে, বেশি কিছুক্ষন রাখবো, যেন পানি শুকিয়ে যায়

৫ম ধাপ

449019432_393785150476786_8742305944620690991_n.jpg

একটি পেনে ঘি ঢেলে গরম করতে দিব।

৬ ষ্ঠ ধাপ

450247077_502089018937715_3043736932073998647_n.jpg

তারপর এলাচ,দারুচিনি দিয়ে দিব।

৭ম ধাপ

448870684_1158993802002350_2467965967254782328_n.jpg

তারপর নারিকেল দিয়ে দিব,কিছুক্ষন ভেজে নিব।

৮ম ধাপ

449286576_453979097484733_4616905074852680738_n.jpg

তারপর সামান্য লবন ও চাল ভাজা গুরা দিয়ে দিব।

৯ম ধাপ

450731650_457960683885249_8536204998690519363_n.jpg

ভালো করে মিশিয়ে নিব।

১০ম ধাপ

450258892_1004261137568143_1232658632007058772_n.jpg

কিছুক্ষন ভাজার পর গুড় দিয়ে দিব ।

১১তম ধাপ

450390319_1537782413500552_1012677328291174640_n.jpg

ভালো করে মিশিয়ে নিব।আসলে গুড় কম হয়ে গিয়েছে তাই এক কাপের মত চিনি মিশিয়ে নিব।চিনি মিশিয়ে ভালো করে উল্টো পাল্টে নিব

১২তম ধাপ

448601955_1943296062778873_5376484713474430227_n.jpg

তারপর কিছুক্ষন রেখে নামিয়ে নিব।

১৩তম ধাপ

449445641_2557146451137664_6326012480593058270_n.jpg

তারপর গরম গরম হাত দিয়ে গোল গোল করে নিব।

449773030_8127180330677360_4946216724974743943_n.jpg

হয়ে গেলো মজাদার নারিকেল ও চাল ভাজা গুরা দিয়ে নাড়ু।

তাহলে কেমন হয়েছে অব্যশই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।

তাহলে আজকে এই অব্দি।আবার আসবো অন্যকোন দিন অন্যকোন পোস্ট নিয়ে সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ

device Galaxy A13
LocationDhaka

Banner.png

ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht

20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

লোভনীয় কিছু দেখলাম, লোভের জলে গর গর করছে, হি হি হি। সবাই শুধু রেসিপি দেখায় কিন্তু কেউ দাওয়াত দেয় না, আফসোস।

image.png

আপু আমিও কিন্তু আপনার প্রতিবেশী। তাহলে আমি কি আসবো নাড়ু বানাতে? দুটো না হয় আপনিও খেলেন। যাই হোক এমন সুন্দর করে নাড়ু বানিয়ে লোভ ধরিয়ে দিলেন যে আমি দেখে তো খাওয়ার জন্য চোখ দিয়ে আছি। জানিনা আপনার প্রতিবেশীর পেট ব্যথা করলে আমার দোষ নাই হি হি হি। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আপু। ধন্যবাদ এমন সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আমাদের এদিকেও অনেক দাম আপু নারিকেলের। আসলে সুন্দর জিনিস সবাইকে দিয়ে খেতেই ভালো লাগে। আমরা শুধুমাত্র দুর্গাপূজায় নাড়ু বানিয়ে থাকি নানা প্রকারের। আপনি দেখছি খেজুরের গুড় দিয়ে চমৎকার সুন্দর করে নারু বাড়িয়েছেন এবং সেখানে চালের ভেজে চালের গুড়ি ও ব্যবহার করেছেন। চমৎকার হয়েছে আপনার নাড়ু তৈরি পদ্ধতি ও নাড়ু গুলো। ধাপে ধাপে খেজুরের গুড় দিয়ে লোভনীয় নাড়ু তৈরি পদ্ধতি আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

নাড়ু খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে এখন পর্যন্ত বাসায় কোনদিন নাড়ু রেসিপি তৈরি করা হয়নি। আপনি দেখছি বাসায় বসে মজাদার স্বাদের নারিকেলের নাড়ু রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার মাধ্যমে আজকে নাড়ু রেসিপি তৈরি করার একটু আইডিয়া চলে আসলো। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে।

এক সময় আমাদের বাড়িতে অনেক নারিকেলের নাড়ু বানানো হতো,তবে এখন আর তেমন বানানো হয় না। এই নাড়ু গুলো খেতে বেশ ভালোই লাগে। তবে আমি যতটুকু দেখেছি আমার আম্মু কখনো চালের গুড়া ব্যবহার করতেন না। শুধু নারিকেল দিয়েই নাড়ু গুলো বানাতেন। যাইহোক আশা করা যায় চালের গুড়া দিয়ে নারকেল এর নাড়ু বানিয়ে খেলেও বেশি সুস্বাদু লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কাজিনের আনা নারিকেল দিয়ে নাড়ু বানিয়ে আমাদের মাঝে রেসিপি টা শেয়ার করার জন্য।

আপনি আজ আমাদের মাঝে মজাদার স্বাদের নারিকেলের নাড়ু বানিয়ে শেয়ার করেছেন। নারকেলের লাড্ডু বিশেষ করে চিংড়ি এবং মুড়ি এর সঙ্গে বৃষ্টির দিনে খেতে অনেক ভালো লাগে। এর আগে আমার মা যখন সুস্থ ছিল তখন এই ধরনের নারকেলের লাড্ডু তৈরি করত এই লাড্ডু খেতে আমার কাছে বেশ ভালই লাগে। আপনার নারকেলের লাড্ডু দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে আমার। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

নাড়ু দেখে লোভ লেগে গেল আপু।আমাদের এদিকে নারকেল পাওয়া যায় তবে আরো কিছু দিন পরে বেশি পাওয়া যাবে।কিন্তু আপনার নাড়ু দেখে তো মনে হচ্ছে এক পিস নিয়ে খাওয়া শুরু করি হা হা হা।নাড়ুর ভিতরে চাল ভেজে দিলে সত্যি অনেক মজা লাগে। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

চমৎকার স্বাদের নারকেল নাড় তৈরি করলেন আপু। দেখে তো জিভে জল চলে আসলো। নারকেল আমার খুব পছন্দের একটি খাবার। যে কোন মিষ্টি জাতীয় নাস্তা তৈরি করতে আমি নারকেল ব্যবহার করে থাকি। আপনি ঠিক বলছেন বর্তমান সময়ে নারকেলের অনেক বেশি দাম। যেহেতু আপনার জন্য গ্রাম থেকে আনল সেই সুযোগে নারকেল নাড় তৈরি করে নিলেন। আপনার তৈরির পদ্ধতিটা অনেক ভালো লেগেছে দেখে।

আহ্ নারিকেলের নাড়ু খেতে কতই না মজা।নারিকেলের নাড়ু খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। আজকে আপনার তৈরি নারিকেলের নাড়ু দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে। যাই হোক নারিকেল নাড়ু তৈরির প্রত্যেকটা ধাপ আমাদের মাঝে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।আমরা খুব সহজেই এটি দেখে বাসায় তৈরি করতে পারব।

নারিকেল নাড়ু আমার ভীষণ পছন্দ তবে বাসায় কখনো তৈরি করা হয়নি। খেজুরের গুড় দিয়ে নারকেল নাড়ুগুলো তৈরি করেছেন। বেশ ভালো লাগছে রেসিপির সর্বশেষ ফটোগ্রাফি টা দেখতে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছে। আপনার কাছ থেকে আজকে এই রেসিপিটা শিখে নিলাম। একদিন ট্রাই করবো এভাবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু এবং লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

অবশেষে খেজুরের গুড় এনে এই নাড়ু বানাতে সক্ষম হয়েছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো আপু। নারিকেলের নাড়ু রেসিপি দুর্দান্ত হয়েছে। রেসিপি তৈরীর প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

শুধু প্রতিবেশীদেরকেই নাড়ু বানিয়ে দিলে হবে আমরা কি দোষ করলাম। অনেকদিন ধরে নাড়ু খেতে ইচ্ছা করছিল। আমি নাড়ু বানাতে পারি না। সেজন্য আর খাওয়া হয় না। যাইহোক আপু আপনার আজকের নাড়ু তৈরি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এরকম ভাবে নাড়ু বানালে খুব ভালো লাগে খেতে।

খুব লোভনীয় খাবার আপু। দেখলে লোভ সামলানো কঠিন।অনেকে চিড়া ভেজে এই নাড়ু বানায়। আপনি চাল ভেজে বানিয়েছেন। তবে ঘি এ ভেজে বানানো প্রথম দেখলাম। ঘি ব্যবহার করার জন্য নাড়ুটি খেতে বেশি মজা লাগবে। ধন্যবাদ মজাদার নাড়ুর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

নারিকেলের নাড়ু দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু। এটা অবশ্য ঠিক বলেছেন আপু এই ধরনের খাবার গুলো তৈরি করলে সবাইকে দিয়েই খেতে হয়। খেজুরের গুড় এবং অন্যান্য গুড়ের পার্থক্য আমিও খুব একটা বুঝিনা আপু। দারুন হয়েছে আপনার রেসিপি।

আসলে আগে আমাদের গ্রাম অঞ্চলের মা বোনেরা অনেক ধরনের নাড়ু তৈরি করতো। এখন তেমন একটা নাড়ু দেখা যায় না। আজ আপনি খুব সুন্দর করে অত্যন্ত চমৎকার ভাবে নারিকেলের নাড়ু তৈরি করেছেন। আসলে নাড়ু খেয়েছি অনেকদিন হলো। আপনার মজাদার স্বাদের নারিকেলের নাড়ু দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। নারিকেলের নাড়ু তৈরি প্রক্রিয়া এতো সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

আরিব্বাস। নারকেল নাড়ু আমার অন্যতম প্রিয় পদ। অসাধারণ এই পদের জুরি মেলা ভার। একসময় বাঙালির ঘরে ঘরে নাড়ুর প্রচলন ছিল অবাধ। যদিও আজ আধুনিকতার লগ্নে দাঁড়িয়ে আমরা সেই ঐতিহ্য হারাতে বসেছি। আজ দোকানে নাড়ু কিনতে পাওয়া যায়, কিন্তু ঘরের মহিলারা তৈরি করেন না। নাড়ুর স্বাদ অতুলনীয়। এর কোন বিকল্প নেই। কলকাতায় বিভিন্ন পুজোয় নাড়ুর প্রচলন সর্বজনবিদিত। আপনার এই পোস্ট আমাকে নস্টালজিক করে দিল।

আসলে নারকেলের যে দাম হয়েছে নাড়ু বানায়ে খাওয়া কষ্টকর । আপনার গ্রাম থেকে নারিকেল আসার কারণে আপনি মজা করে নাড়ুগুলো তৈরি করতে পেরেছেন । আর এভাবে চালের গুড়া দিয়ে কখনো নাড়ু তৈরি করা হয়নি । দেখে তো খেতে মন চাইছে আপু । অনেকগুলোই তো বানিয়েছেন আমাকে কয়েকটা দিয়েন একা খাইয়েন না।

মানে অবস্থাটা এমন হইছে যে ফটো দেখেই জ্বিহ্বে জল চলে এসেছে। কমেন্ট পড়ে বুঝলাম কেবল আমি একা না, সবারই একই অবস্থা! নাড়ু এমনিতেই আমার খুব পছন্দের। তার উপর এমন বর্ণনা! খুবই সুন্দর, খুবই দারুণ! 👌

নারিকেলের নারু খেতে কার না ভালো লাগে।মচ মচে মুরির সাথে মজাদার নারু আহহ অসাধারণ খেতে।খুবই চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে।

কই আপু আমরাতো আপনার আরও একটি পরিবার এই লোভনীয় খাবারটি আমরাতো খেতে পেলাম না। আপু আমাদের এখানেও নারকেল অনেক দাম। কিনতে গেলে নারকেল ধরে চলে আসি। খেজুরের গুড় দিয়ে বানালে পিঠা নাড়ুগুলো আঠালো ও বেশ মজা হয় আপু। আজ কিন্তু আপনার নারকেল গুড় আর চালের পুর দিয়ে নারকেলের নাড়ুটি অসাধারণ হয়েছে। ধাপগুলোও সহজ করে দিয়েছেন। যে কেউ সহজে বানিয়ে খেতে পারবে।

নারকেল নাড়ু আমার কতটা পছন্দের সেটা আপনাকে বলে বোঝাতে পারবো না আপু। কিছুদিন আগে আমি বানিয়েছিলা।আপনার বানানো নাড়ুগুলো দেখে আবারও খেতে ইচ্ছে করছে। যাইহোক ধন্যবাদ আপু নারকেল নাড়ুর মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

নারিকেলের নাড়ু খেতে ভীষণ মজা লাগে। যদিও অনেক দিন হয়েছে খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপি পোস্ট দেখে শিখে নিলাম। নারিকেলের নাড়ু তৈরি করবো। চমৎকার ভাবে পরিবেশন করেছেন। এধরনের খাবার গুলো সত্যি মজাদার লাগে।

আপনার রেসিপি দেখে আমার জিবে জল চলে এসেছে। দারুণ একটি লোভনীয় রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি। মজাদার স্বাদের নারিকেলের নাড়ু আমি ছোট বেলা অনেক খেয়েছি। এখন বেশি একটা খাওয়া হয়না। তবে খেঁজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করলে স্বাদ অনেক গুনে বেড়ে যায়। ধন্যবাদ আপু আপনাকে আমাদের মাঝে লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য।