আমার বাংলা ব্লগ কনটেস্ট -৯ এর জন্য আমার তৈরি পছন্দের পাক্কন পিঠার রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago  (edited)

হ্যালো

শুভ সকাল বন্ধুরা,,


আমি রাহিমা খাতুন। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, ভালো আছেন সবাই ,আমি ও ভালো আছি। আজ রোজ শনিবার ১৩ই নভেম্বর ২০২১, ২৮শে কার্তিক ১৪২৮। আজ আমি“ আমার বাংলা ব্লগ” কনটেস্ট -৯ এর জন্য তৈরি করা আমার পছন্দের শীতের পিঠার রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আমি কাল পিঠা বানিয়ে আর পোস্ট করতে পারে নাই ,তাই আজ পোস্টদিলাম। শীত প্রায় চলে এসেছে , এই দিনে গ্রামের ঘরে ঘরে চলে নবান্ন উৎসব। নতুন চাল দিয়ে শীতের পিঠা তৈরি করা হয়। এবং খেজুর গাছ থেকে খেজুরের রস পাওয়া যায় । খেজুরের রস জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরি করে বিভিন্ন রকমের পিঠা তৈরি করা হয়। ভোজনপ্রিয় বাঙালীরা পিঠা খুব পছন্দ করে , যদি হয় মিস্টি পিঠা ,তাহলে তো আর কোন কথাই নাই। আজকে আমি আমাদের গ্রামের একটি বিখ্যাত পিঠা পাক্কন পিঠা তৈরি করে দেখাব । পাক্কন পিঠা আমার প্রিয় পিঠা ,কারণ মিস্টি পিঠা আমার খুব ভালো লাগে,এবং দেখতেও খুব সুন্দর। চলুন দেখে নেই, পাক্কন পিঠা কিভাবে বানায়। আমি আজকে পিঠাটি ৩টি ধাপে দিবো, তাহলে প্রথম শুরু করি.

252712715_611298316668213_4184912260782906136_n.jpg

মিস্টিস্বাদের পাক্কন পিঠা

প্রথম ধাপে ডো/কাই করার ধাপ পর্বঃ


কি কি উপকরণ লাগবে জেনে নেই -

254111169_948689335856184_2768750093600208156_n.jpg

(১) চালের গুড়া

(২) মসুরের ডাল

(৩) লবন ও

(৪) পানি

254553706_1335829383501941_8881810248783683693_n.jpg

252319387_1574944969505006_7383664937790744365_n.jpg

মসুরের ডাল ধুয়ে চুলায় বসাতে হবে এবং ডাল সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে

253083584_579630446689148_8238903995511004890_n.jpg

ডাল সিদ্ধ হয়ে এলে চালের গুড়া দিয়ে দিতে হবে

255734628_1763403410715292_7738737192806680999_n.jpg

চালের গুড়া সিদ্ধ হচ্ছে

252289490_635572501145997_9180314800391770425_n.jpg

চালের গুড়া সিদ্ধ হয়ে এলে ,নামিয়ে বড় বাটিতে ঢেলে দিতে হবে

248008392_4069193643182385_6597024526982970074_n.jpg

নামিয়ে সুন্দর করে হাতে চেপে চেপে ডো বানাতে হবে

আমার প্রথম ধাপ শেষ, এবার করবো দ্বিতীয় ধাপ, চুলন দেখে নেই

দ্বিতীয় ধাপের উপকরণ -

253156484_229189922645959_8996945261477844371_n.jpg

  (১) রুটি বানানোর পিড়ি ও বেলন 
  (২) খেজুরের কাঁটা 
  (৩) তেল 
  (৪) চিরুনি ভাঙা 
  (৫)পরিস্কার কয়েল স্ট্যান্ড

256642459_265388925555558_1709158347463359297_n.jpg

ডো বানিয়ে ছোট করে হাত দিয়ে চ্যাপ্টা করতে হবে

252019404_265268172100977_4432655682826007528_n.jpg

বেলন দিয়ে মোটা করে বেলতে হবে

254507418_4603954343032906_2936404078204499596_n.jpg

চিরুনি ভাঙা সুন্দর করে নিজের মতো ডিজাইন করতে হবে

255502580_430866745118712_4090999546178189287_n.jpg

এরপর খেজুর কাটা দিয়ে নকঁশি করতে হবে

253201360_627725361692408_8247806326231596318_n.jpg

কয়েল স্ট্যান্ড দিয়ে সাইডগুলা কাটতে হবে

255238095_564808621276650_3123738265261479351_n.jpg
253630190_1103087143782722_2753172926923455014_n.jpg
253085126_623183515522840_4628439519788618810_n.jpg

বোঝার সুবিধার্থে আরো কিছু ছবি দিলাম

255218623_2500145783452231_5904670575198344614_n.jpg

তেলে ভাজতে হবে

256241424_184423047223697_4406470512217092694_n.jpg

254739724_267900378487630_8005670777728975109_n.jpg

ভাজা শেষ হয়েছে

শেষ হলো দ্বিতীয় ধাপ ,যখন করবো তৃতীয় ধাপ

তৃতীয় ধাপের উপকরণ -

252524905_327814355818650_8962418247325217772_n.jpg

                 (১) খেজুরের গুড় 
                 (২) এলাচ 
                 (৩) তেঁজপাতা 
                 (৫) দারুচিনি 
                 (৬) পানি ও 
                 (৭) লবন 

254834185_316242770327563_4588333871085617336_n.jpg

হাড়িতে সব মসলা ও সামান্য পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে

252375208_1033177097522044_1646641816188010610_n.jpg

জ্বাল দেয়ার পর তা আঠা আঠা হবে

252937816_269921875092528_8162837010652072953_n.jpg

তারপর ভাজা পিঠাগুলা এর ভিতরে দিয়ে দিতে হবে

252712715_611298316668213_4184912260782906136_n.jpg

ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলতে হবে ,তারপর পরিবেশন করতে হবে

ধন্যবাদ “আমার বাংলা ব্লগ”কে এমন একটি কন্টেস্টের আয়োজন করার জন্য ,এবং আমাকে অংশগহণনের সুযোগ করে দেয়ার জন্য ,এবং ধন্যবাদ সবাইকে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পিঠাটি দেখতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। খেতেও মনে হয় সুস্বাদু হবে। পিঠাটির নাম এই প্রথম শুনলাম। তারপর আবার মসুর ডাল দিয়ে তৈরি পিঠা। ডাল দিয়ে পিঠা তৈরি করা যায় এটা আগে জানতাম না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। পিঠার ডিজাইন গুলোই খুব ভালো লেগেছে। খুব সুন্দর রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

হ্যা আপু, মসুরের ডাল দিয়ে এ পিঠা আমাদের গ্রামে অনেক বিখ্যাত। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে শিখেছি,আমার মা শীতকালে অনেক পিঠা তৈরি করে খাওয়াতো,এখন মা এত পারে না,তাই আমরা তাঁকে বানিয়ে খাওয়াই.ধন্যবাদ আপু আপনাকে

পাকান পিঠা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে এবং আপনি প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং পরিবেশনটা অত্যন্ত সুন্দরভাবে করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনি খুব সুন্দর পাক্কন পিঠা তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে পিঠাটি খুবই সুস্বাদু হয়েছে। পিঠা গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে আমি জানি এই পিঠাগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। ধাপে ধাপে আপনি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনার পিঠার রেসিপি দেখে সত্যিই আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপনার পিঠা রেসিপিটা দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তাই বারবার খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

যাইহোক আপনার পিঠার প্রসংশা না করলেই নয়। আজকে এই প্রথম দেখলান পাক্কা পিঠা।আমরা অন্য ভাবে বানিয়ে খাই। কোন দিন সময় পাইলে আমাদের পাক্কন পিঠা শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ। শুভমামনা রইলো আপনার জন্য।

পাক্কন পিঠা নামটি আমি এই প্রথম শুনলাম ।খুবই ইউনিক একটি নামের পিঠা ।দেখতে খুবই সুন্দর।খেতে না জানি কত সুন্দর হয়েছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুবই চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন ।যেটা দেখে খুব সহজেই আপনার পিঠা তৈরীর পদ্ধতি গুলো বুঝতে পারছি।পিঠাটি সত্যি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

ভাই পাক্কান পিঠা এটা আমার কাছে একদম নতুন মনে হলো।রেসিপিটা আসলেই কঠিন ছিলো কিন্তু আপনি খুব সুন্দর সহজ ভাবে উপস্থাপন করেছেন।

খুবই লোভনীয় ছিল দেখতে আমার তো ইচ্ছা করছে খাইতে কিন্তু তা তো সম্ভব না।ধাপ গুলো খুব নিখুত ভাবে করেছেন।শুভ কামনা রইলো।

কি বলবো আর😑খাওয়া হলো,পোস্টও লেখা হলো আবার প্রস্তুতির সময় ছোট খাটো শিল্পীর পরিচয়ও দেয়া হলো🙃
অন্যদিনের কাজগুলো দেখে বলেছি যে ইনশাল্লাহ কোনো একদিন নিজে বা অন্যকে দিয়ে ট্রাই করাবো বাট এবার বলছি না থাক,এটা শুধু দেখেই যাবো।ইউনিকই থাক🥰

মশারির ডাল দিয়ে পিঠা এই প্রথম দেখলাম। আমার পিঠা খেতে ভালো লাগে কিন্তু এই পিঠাগুলো চিনির শিরায় মিশানোর কারণে বেশি মিষ্টি হয়ে থাকে তাই আমি এই পিঠাগুলো খেতে পারিনা। তবে আপনি যেহেতু খেজুরের গুড় দিয়ে বানিয়েছেন তাই হয়তো খাওয়া যেতে পারে মনে হয় খেতে অনেক ভালো হয়েছে। তাছাড়া আপনার পিঠাগুলো অসাধারণ হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

পাক্কান পিঠা খুব সুন্দর করে তৈরি করেছেন। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করেছেন। আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

পিঠার সৌন্দর্য দেখে আমি তো মুগ্ধ। এই ধরনের পিঠা আগে কখনো খাওয়া হয়নি এবং পরিচিও নই।বিশেষ করে মসুরের ডাউল দিয়ে পিঠা এটা আমার কাছে ইউনিক মনে হচ্ছে। অনেক সুন্দর দেখতে খেতেও অনেক সুস্বাদু হবে বুঝি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য ধন্যবাদ। ❤️❤️

হ্যা ভাই, মসুরের ডাল দিয়েও পিঠা বানানো যায়।আর পাক্কক পিঠা দেখতে সুন্দর এবং সুস্বাদু.। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এবং শুভকামনা রইল

আমাদের এদিকটায় পাক্কন পিঠা বলতে একেবারেই ভিন্ন কিছুকে বুঝায়। মানে হচ্ছে আমাদের এদিকটায় পাক্কন পিঠা হয় তবে একেবারেই নতুন আরেকটি রেসিপিতে। আপনার রেসিপিটি সুন্দর হয়েছে আপু।

আপু আমাদের গ্রামে পাক্কন পিঠা এই ভাবে বানায়,তবে ডিমও দেয়,কিন্তুু আমি দেই না,আমার ডিম এর গন্ধ লাগে।খেজুর কাটা দিয়ে আরও অনেক নকশা করে. ধন্যবাদ আপু আপনাকে

পাক্কন পিঠার এই রেসিপিটি আমার কাছে একদমি নতুন মনে হচ্ছে। তবে দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজাদার হয়েছে। কি সুন্দর করে আপনি ফুল তৈরি করেছেন যা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এই পিঠাটি দেখতে যেমন সুন্দর হয়েছে আশা করছি খেতে অনেক মজাদার হবে। ধন্যবাদ আপনাকে এত দারুন একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

ভাইয়া আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ দেখার জন্য, এবং কমেন্ট করার জন্য। আর হ্যা এ পিঠা খেতে অনেক মজা।

আপু আপনার পুরো পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারলাম যে আপনি অনেক পরিশ্রম করেছেন এই পিঠাটি বানাতে। পাক্কন পিঠাটি আসলে অনেক কষ্টকর। কিন্তু কষ্ট করে বানালে কি হবে পিঠাটি খেতে কিন্তু খুবই সুস্বাদু। তা আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপু এত ধৈর্য এবং কষ্ট করে এত সুন্দর একটি পিঠা বানানো আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

হ্যা আপু, পাক্কন পিঠা বানাতে মোটামুটি ভালোই কষ্টকর, তারপরও খেতে অনেক মজা।কষ্ট হলেও পরে,খাওয়ার সময় সব কষ্ট দূর হয়ে যায়. কাল সারাদিন লাগছে এই পিঠা বানাতে, তারপরও সবাই বলে অনেক ভালো হয়েছে,তখনই আসল সার্থকতা। ধন্যবাদ আপু আপনাকে

ঠিক একইভাবে আমাদের বাসায় ও এই পাক্কন পিঠা তৈরি করা হয়। এ পিঠাগুলো খেতে অনেক মজা কিন্তু বানাতে অনেক অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। আমাদের গ্রামের বাড়িতে, বিয়ের সময় পাত্রীপক্ষের লোকজনরা এই পিঠাটি বানায় পাত্র পক্ষের বাড়িতে দেওয়ার জন্য। সকলে একসাথে বসে অনেক আনন্দ বিনোদনের মধ্যে দিয়ে এই পিঠাগুলো বানায়।

ধন্যবাদ আপনাকে, এত কষ্ট করে এত সুন্দর একটি পিঠার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

হ্যা ভাইয়া,পাএ পক্ষের লোকদের সকালে নাস্তার জন্য এই পিঠার সাথে আরও অনেক রকমের পিঠা বানানো হয়.এটা একটা ট্রেডিশন ছিল, এখন খুব কম দেখা যায়।তবে আমি বানাই,আমি খুব পছন্দ করি, আর নকশা করতে আমার খুব ভালো লাগে।
ভাইয়া আপনার কমেন্ট দেখে মনে হল,আমার যদি ভুল না হয়,আপনার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা, তাই না?
ধন্যবাদ ভাইয়া।

কি আর বলবো ভাই, পিঠা যে মানুষ এত সুন্দর করে তৈরি করতে পারে তা আপনার পোস্টটি পড়ে এবং দেখে বুঝতে পারলাম। অসাধারণ সুন্দর হয়েছে ভাইয়া আপনার পোস্টের প্রতিটি ধাপের ফটোগ্রাফি এবং বর্ণনা আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

ওয়াও আপু সত্যিই অসাধারণ বানিয়েছেন পাকন পিঠা। পাকন পিঠা আমার খুবই পছন্দের একটি পিঠা। শীতকাল আসলেই এটা বাসায় তৈরি করা হয়। আপনার বানানো পিঠা গুলো দেখে সত্যিই অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার লাগছে। আর আপনার পোষ্টের উপস্থাপনাও হয়েছে অনেক সুন্দর এবং গোছালো। আরো কিছু মার্কডাউন ব্যবহার করলে পোস্ট টি আরো বেশী সুন্দর লাগবে। আপনি যেহেতু নতুন তাই আস্তে আস্তে শিখে নেবেন আশা করি।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে,আসলে পোস্ট কিভাবে করলে ভালো হয়,আপনি আমাকে অনেক সাহায্য করেছেন।আর আমি মার্কডাউন সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না,যতটুকু জানি ততটুকুই দিয়েছি।পরবর্তীতে বাকিটুকু জেনে,আরও সুন্দর করে উপস্থাপনা করব।ধন্যবাদ ভাইয়া

দেখে বোঝাই যাচ্ছে আপনার পিঠাটি তৈরি করতে অনেক সময় ও ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছিল। ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয়। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ও আপনার জন্য শুভকামনা রইল।