অহেতুক আন্দোলনে জনজীবনে নাভিশ্বাস

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

আজকে আপনাদের সাথে আমার নিজের সাথে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা শেয়ার করবো এবং যে ঘটনাটি একেবারে সত্য। অর্থাৎ এতে মিথ্যা কিংবা বানোয়াট কিংবা এমন কোনো কিছুই নেই যেটা অবিশ্বাস্য এবং আমি মনে করি আমার পুরো লেখাটি যদি আপনারা পড়েন এবং আমি আমার লেখাটি যখন শেষ করবো। তখন আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারবেন যে, আমি কতো অংশ সত্য বলেছি। অর্থাৎ কতোটুকু সত্য তা আসলে আমার কথার মধ্যে রয়েছে। যাই হোক, আর কথা না বাড়িয়ে আজকের লেখাটি শুরু করি,

আজকে আমি খুব দরকারি একটি কাজে বাইরে গিয়েছিলাম। অর্থাৎ আমার প্রজেক্ট এর একটি কাজ ছিলো এবং আমি একটা নির্দিষ্ট সময় হাতে নিয়ে বের হয়েছিলাম। কারণ সেই নির্দিষ্ট সময় পরে আমার বাড়িতে ফিরে আসতে হতো। কারণ ওই সময় এর পরে আমি একটি মিটিং কল করেছিলাম। তো যার কারণে আসলে বের হওয়াটা অনেকটা সময় এর মধ্যে ছিলো। যাই হোক, আমি যথারীতি আমার সময় নিয়ে বের হয়েছিলাম এবং ওই কাজের জন্য যতোটুকু সময় প্রয়োজন তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আমার হাতে ছিলো। কিন্তু মাঝ রাস্তায় আমি যখন গাড়ি নিয়ে যাচ্ছিলাম। তখন দেখি কোনো একদল মানুষ আন্দোলন করছে।

অর্থাৎ অনেক বেশি যে মানুষ ছিলো তা নয়। গুটিকয়েক মানুষ আন্দোলন করছে এবং আসলে তাদেরকে একটু খেয়াল করে দেখলাম যে তারা রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে রাস্তা আটকে মজা করছে কিংবা নিজেদের মধ্যে গল্প করছে এবং ফাইজলামি করে করে স্লোগান দিচ্ছে। যে ব্যাপার গুলো দেখে মনে হলো যে, আসলেই আন্দোলনটি মোটেও অতোটা ইফেক্টিভ নয় কিংবা খুব একটা যে জরুরী তা নয়।

কিন্তু তাদের জন্য আমার মাঝরাস্তায় অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হলো এবং শেষ পর্যন্ত আমি অনেক দেরি করে আমার গন্তব্যস্থলে পৌঁছেছিলাম এবং বাড়ি ফিরতেও আমার এতোটাই সময় লেগেছিলো যে, শেষ পর্যন্ত আমি সেই মিটিংটিতে আর জয়েন করতে পারিনি। তাহলে এবার আপনারাই ভাবুন যে, হয়তো আন্দোলন গুলো আমাদের জনজীবনকে কতোটা নষ্ট করছে। কারণ তাদেরকে আসলে এখনই থামানো উচিত। তা না হলে, তারা যে কি করবে। সেটা হয়তো আমরা নিজেরাও বুঝতে পারছি না।