এবার আমি খুব সাবধানতার সাথে এবং খুব সুন্দর করে নাক আর্ট করে নিলাম। আমি আগেই বলে রাখছি-প্রত্যেকটি অঙ্গ আমি এখানে আর্ট করার পূর্বে কয়েকবার করে আর্ট করে নিয়ে ফাইনালি এখানে আর্ট করেছি।

মোবাইল ডিভাইসঃSamsung galaxy J5 prime

ধাপ-৪

এই ধাপে সুন্দর শেপ দিয়ে ঠোঁট আর্ট করে নিলাম। পরিপূর্ন লুক আনতে পারবো কি না জানি না।চেষ্টা করছি...

মোবাইল ডিভাইসঃSamsung galaxy J5 prime

ধাপ-৫

এবার আমি ঠোঁট এর কাজ শেষ করে নিয়ে মুখের নিচের অংশের শেপ দিয়ে নিলাম।এইটাই হচ্ছে চেহারা ফুটিয়ে তোলার মূল কাজ। আমার লেখা পড়ে যতটা না বুঝবেন তার চাইতে চিত্রাঙ্কনের দিকে লক্ষ রাখবেন তাহলে ভালো বুঝতে পারবেন।

মোবাইল ডিভাইসঃSamsung galaxy J5 prime

ধাপ-৬

ঠোঁট আর মুখের শেপ আর কাজ শেষ করে এবার আমি কানের কিছু অংশ আর্ট করবো আবছায়া হিসেবে।এরপর মুখের উপরের অংশ থেকে শুরু করে কপালের অংশ অব্দি শেপ দিয়ে নিলাম।

মোবাইল ডিভাইসঃSamsung galaxy J5 prime

ধাপ-৭

এবার আমি বাঁ পাশ থেকে চুলের কাজ শুরু করে দিলাম,একজন নির্দিষ্ট ব্যাক্তির চুলের শেপ বজায় রেখে কাজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা কাজ সেহেতু খুব সাবধানতার সাথে করতে হবে।

মোবাইল ডিভাইসঃSamsung galaxy J5 prime

ধাপ-৮

এবার মাথার উপরের অংশে চুলের ভাজগুলো কিভাবে থাকবে ঠিক সেভাবে একটা শেপ দিয়ে নিলাম তাহলে আর্ট করতে সুবিধা হবে।

ধাপ-৯

এই ধাপে আমি চুলের কাজ শেষ করে নিলাম।

ধাপ-১০

এবার আমি আগে দাড়ির শেপ দিয়েছি পরে সুন্দরভাবে দাড়ির কাজ করেছি এবং সর্বশেষ আঙ্গুল ঘসে ঘসে পেন্সিলের দাগগুলো ঘোলা করে দিয়েছি যেন সুন্দর দেখায়।

ধাপ-১১

এই ধাপে আমি গলার শেপ দিয়ে নিলাম,গলার মাঝে বিভিন্ন শেপ সঠিকভাবে দেয়ার জন্য আঙ্গুল দিয়ে ঘসে ঘসে পেন্সিলের দাগগুলো ঘোলা করে দিয়েছি যেন বাস্তব স্যাডো মনে হয় এবং ড্রেস এর কাজ টাও করে নিয়েছি।এখানে ড্রেস কে আমি বিশেষভাবে ফোকাস করিনি। খুবই নরমালভাবে একটা টিশার্ট এর ডিজাইন দিয়েছি।

চোখের মনির স্যাডো দিয়ে দিলাম,যা প্রথমের দিকে আমি দিতে ভুলে গিয়েছিলাম।

অবশেষে

অবশেষে আমি আর্ট করে ফেললাম আমার পছন্দের অভিনেতা হৃত্বিক রোশনকে।

মোবাইল ডিভাইসঃSamsung galaxy J5 prime

আমার আজকের চিত্রাঙ্কন আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে জানিইয়ে দিবেন।ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেবন।ভালো থাকবেন সবাই।

ধন্যবাদ সবাইকে

আমি @Raju47(dilowar) আমার জীবনের মূল উদ্দেশ্য অন্য সবার থেকে অনেকটা আলাদা।আমি আমার জীবনের যথার্থতা খুজি সবসময়।আমাকে দিইয়ে যা সম্ভব আমি সেইটা নিয়ে ভাবিনা,আমি ভাবি যেসব আমাকে দিয়ে সম্ভব না কেন সম্ভব না সেই কারনগুলো খোজার চেষ্টা করি সবসময়। সুন্দর মুখভরা বুলির থেকে বাস্তব কাজে বিশ্বাসী আমি। নিজের দর্শনকে সবার মাঝে তুলে ধরা আমার এক রকম নেশা। নিজের মানষিক প্রশান্তির কারন আমি নিজের মাঝেই খুজি আর এটাই বুঝি সবার ক্ষেত্রে হওয়া উচিৎ কারন বর্তমান সময়ে নিজেকে ছাড়া কাউকেউই বিশ্বাস করা যায় না সেহেতু .........