আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই ? আমিও ভালো আছি কিন্তু শুধু শারীরিকভাবে। মানসিকভাবে খুব একটা ভালো নেই। গত কয়েকদিন আগে আমি আপনাদের কাছে সাথে একটি সিরিজ পোস্ট শেয়ার করেছিলাম। সেখানে আমি ঢাকা কম্বাইন মিলিটারি হাসপাতালের কিছু মুহূর্তের কথা শেয়ার করেছিলাম। সেখানে আমার মেজো কাকু ভর্তি ছিলেন প্রায় ১৫-১৬ দিন। উনার হার্টের সমস্যা ছিল। তিনটি ব্লক ছিল, একটি ছিল ১০০% পার্সেন্ট বাকি দুটি ছিল ৯৫%। যেদিন এনজিওগ্রাম করেছিল সেদিনই ডক্তার বলেছিল রোগীর অবস্থা বেশি একটা ভালো না। কিন্তু ব্লক ছাড়িয়ে রিং পরানো সম্ভব হয়েছিল সেদিনই। এরপর সিসিইউতে অবজারভেশনে ছিল 48 ঘন্টা। এরপর কেবিনে পাঠায়।
কেবিনে যাওয়ার পর দ্বিতীয় দিন কাকুর অবস্থা অনেকটাই ভালো হয়ে যায়। সবকিছুই উন্নতির দিকে ছিল। কাকুর সাথে আমি যেদিন শেষ কথা বলে আসলাম সেদিন আমার কথা ছিল " কাকু আমি চলে যাচ্ছি, কালকে আমার পরীক্ষা আছে, পরীক্ষা শেষ করে আবার আসবো। কাকু বলেছিল ঠিক আছে যাও, দেখে শুনে যেও। এটাই ছিল কাকুর সাথে আমার শেষ কথা। পরের দিন পরীক্ষা শেষ করে আমি যখন গেলাম তখন কাকুর অবস্থায় অনেকটাই অবনতির দিকে। বুকের মধ্যে ব্যথা করছিল আর বমি বমি পাচ্ছিল। কেবিনের মধ্যে ডাক্তার বেশিক্ষণ আমাদের থাকতে দিল না। আমি আর রাহুল বাইরে চলে আসলাম। শুধু শিমুল ভাই আর তোতা ভাই অর্থাৎ কাকুর দুই ছেলে ছিল। বাইরে এসে আরো কিছুক্ষণ থাকার পর আমরা সেদিন চলে আসলাম।
সেদিন সন্ধ্যার সময় তোতা ভাই আমাকে ফোন দিয়ে বলল কাকুর অবস্থা নাকি বেশি একটা ভালো না। আমি সেদিন তো আর যেতে পারলাম না কারণ সন্ধ্যা হয়ে গেছিল। পরের দিন সকাল দশটা এগারোটার দিকে আমি আবারো রওনা দিলাম। সেদিন গিয়ে শুনলাম কাকুকে আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে আবার। সেদিন কাকুর জামাই অর্থাৎ আমার দুলাভাই ছিলেন ওখানে, উনি বাড়ি থেকে এসেছে গতরাতে। সবাই খুব টেনশনে ছিল কারণ বাড়িতে নিয়ে যাবে এমন সিদ্ধান্ত হয়ে গেছিল সেই রোগীকে আবার আইসিইউতে নিয়ে আসা হলো। আসলে কাকুর এখানে ভালো লাগতেছিল না। বাড়ি আসার জন্য মনটা ছটফট করছিল। কিন্তু যেদিন আমি চলে এলাম সেদিন অবস্থা আরো অবনতি হওয়ায় পুনরায় এনজিওগ্রাম করে দেখে হার্টের মধ্যে যে রিং পরানো ছিল সেটি আবার ব্লক হয়ে গেছে। আর ওই টাইমে কাকু প্রচন্ড জ্বালা যন্ত্রণায় ছটফট করছিল। ডক্টররা বাধ্য হয়ে কাকুকে ওই টাইমে অজ্ঞান করে নিয়েছিল।
পরের দিন তো আমরা সবাই খুব টেনশনে ছিলাম কি হয় কি হয়। তবে অবস্থার একটু উন্নতি হয়েছিল আইসিইউতে রাখার পর। সেদিন আমরা সারাদিনই ওখানে ছিলাম সবাই। আইসিইউতে ঢুকানোর আগে সর্বশেষ যখন তোতা ভাই আর শিমুল ভাইয়ের সাথে কাকুর কথা হয় তখন নাকি কাকু বলেছিল "আমি পানি খাব", তার সন্তানদের সাথে এটাই ছিল তার শেষ কথা।
আমরা তখন প্রহর গুনছি কখন অবস্থার আরেকটু উন্নতি হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত আমরা সবাই ছিলাম এরপর আমাকে বাসায় চলে আসতে হল। তোতা ভাই খুবই ভেঙে পড়েছে, আর ওদিকে শিমুল ভাই তো ১৬-১৭ দিন যাবত এইখানে। ওর অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। এরপর পরের দিন আমি পুনরায় গেলাম সেখানে। যাওয়ার পরে নিউজটা শুনে আমি খুবই সক্ হলাম। দুলাভাই বলল কাকুর অবস্থা নাকি প্রচন্ড খারাপ। ডাক্তার বলেছে যে কোন সময় মারা যেতে পারে। এরকম একটা নিউজ শোনার পর আমার দুটি ভাইয়ের কি অবস্থা হতে পারে। প্রচন্ড মানসিক চাপ নিয়ে আমরা প্রহর গুনছিলাম যদি অবস্থার উন্নতি হয়।
তখন বাজে দুপুর দুটো বেজে বিশ মিনিট। শিমুল ভাই নামাজে, তোতা ভাইয়ের কাছে আইসিইউ থেকে ফোন করা হয়েছে যে কাকুর হার্টবিট বন্ধ হয়ে গেছে। তোতা ভাই ভালোভাবে কথা বলতে পারছে না। শিমুল ভাইকে তখন আমরা কিছুই জানালাম না। ও দুদিন কিছুই খায়নি বলতে গেলে। এ নিউজ দেয়ার আগেই কিছু খাইয়ে নিলাম। এরপর আমরা সবাই একসাথে আইসিউ তে গেলাম। সেখানে যাওয়ার পর সিনিয়র ডক্টর আসলেন আর আমাদের এক জায়গায় বসতে বললেন। এরপর তিনি আমাদের সেই দুঃখের সংবাদ টা দিলেন। উনারা জানালেন দুটো বেজে ২০ মিনিটে কাকুর হার্টবিট বন্ধ হয়ে গেছে। এরপর আমরা ইলেকট্রিক শক দিয়ে ৪০ মিনিট চেষ্টা করেছি হার্টবিট চালু করার, কিন্তু আমরা ব্যর্থ হয়েছি। আর তিনটা দুই মিনিটে উনাকে মৃত বলে ঘোষণা করেছি।........
এরপরের অবস্থা আমি আর লিখতে চাচ্ছি না। এই মুহূর্তটার কথা মনে পড়লেই কষ্ট হচ্ছে। সেদিন রাতেই কাকুকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে রাত ১১ টার দিকে জানাজা করে মাটি দেওয়া হয়েছে। সেদিনের মুহূর্তটা মনে পড়লেই বুকটা ফেটে যাচ্ছে। শিমুল ভাই কান্না থামাতে পারছে না, একটা কথাই মনে পড়ছে তার বারবার যে "মাকে গিয়ে আমি কি জবাব দিব , ভালো মানুষ নিয়ে আসলাম আর কি হয়ে গেল ".......
আমার সাথে যেদিন শেষ কথা হল সেদিন আর মারা যাওয়ার দিনের ঘটনাটা মনে পড়লেই আমি থেমে যাচ্ছি একদম।
আমার মেজ কাকুকে আমি মাজি কাকা বলে ডাকতাম। তিনি অত্যন্ত রাগী একজন মানুষ ছিলেন। যখন রাগ হতো কারুর উপর উনি তখন খুব রাগারাগি করতেন। পরক্ষণেই যখন আবার রাগ মাথা ঠাণ্ডা হয়ে যেত তখন তিনি নিজেই কষ্ট পেতেন। মনটা তার ছিল অনেক ভালো। বড় মনের একজন মানুষ ছিলেন তিনি। ছোটবেলায় আমাকে সুমন বলে ডাকত না, আমাকে বলতো সুমল। শিমুল ভাইয়ের সাথে মিল রেখে আমার এমন করে ডাকতো।
ছোটবেলার কথা খুব মনে পড়ছে। ছোট বেলায় যখন আমাদের বাড়ির পাশে আখের খোলা বানাত, তখন কাকু সেখানে অনেক রাত পর্যন্ত কাজ করত। সন্ধ্যার পরেই আমি খোলায় চলে যেতাম। কাকুরা সবাই বসে গল্প করত। কাকুর কাছ থেকে কত কত গল্প শুনেছি। উনি কাজের প্রয়োজনে বিভিন্ন জেলায় যেতেন আর সেখানকার সব গল্প শুনাতেন। আমি মন দিয়ে গল্প গুলো শুনতাম। সেই দিনগুলো আমার স্মৃতির পাতায় এখনো রয়ে গেছে। আবার মেজ কাকু যখন বিভিন্ন জেলায় কাজ করতে যেতেন আর কাজ শেষ হয়ে বাড়ি ফিরতেন তখন সেখানকার মজার মজার সব ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করতেন। আমার সেই গল্পগুলো শুনতে খুব ভালো লাগতো।
আসলে আমার কাকু এমন একজন মানুষ ছিলেন বাড়িতে যখন উনি থাকতেন বুঝাই যেতে এই বাড়িতে মানুষ আছে। উনি একাই সারা বাড়ি মাথায় করে রাখতেন। অত্যন্ত হাস্য উজ্জ্বল আর ভালো একজন মানুষ। উনি সারা জীবন কঠোর পরিশ্রম করে গেছেন কোন সুখ করতে পারেন নাই। সবেমাত্র ওনার দুই ছেলে সরকারি চাকরি পেয়ে ভালো একটা বাড়ি করা শুরু করেছিলেন। কিন্তু কাকুর ভাগ্যে সেই বাড়িতে থাকা আর হলো না। আমি সবার কাছে আমার মাজি কাকার জন্য দোয়া চাচ্ছি। আমার মাজি কাকা যেন পরপারে খুবই সুখে থাকেন। আপনাদের কাছে আমার রিকোয়েস্ট আমার মাজি কাকার জন্য একটু হলেও দোয়া করবেন। আমার মাজি কাকার স্মৃতিগুলো আমি কখনো ভুলতে পারবো না। আল্লাহ উনার প্রতি সহায় হোন, আমিন।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
অনেক খারাপ লাগলো ভাইয়া আপনার মাজি কাকা আর নেই জেনে।যখন একটু সুখের দেখা মেলে তখনই কেন আল্লাহ পরপারের ডাক দিয়ে যায়। দোয়া করি আল্লাহ আপনার কাকুকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।প্রিয়জন হারানোর ব্যথা কোন কিছুতেই সারে না।ধৈর্য ধারণ করুন ভাইয়া।পরিবারের সবাইকে আল্লাহ ধৈর্য ধারন করার শক্তি দান করুন, আমিন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার কাকুকে রিং পরানো হয়েছিল,সেই সিরিজটি আমি পড়েছিলাম। আপনি এবং রাহুল ভাই বেশ কয়েকদিন গিয়েছিলেন হসপিটালে। আমি তো ভেবেছিলাম যেহেতু সফলভাবে রিং পরানো হয়ে গিয়েছিল, খুব শীঘ্রই আপনার কাকুকে বাসায় নিয়ে যেতে পারবে। আপনার পোস্টটি পড়ে সত্যি সত্যি চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। খবরটি শুনে খুবই মর্মাহত হয়েছি। আপনার শিমুল ভাই অনেক দিন ধরে কষ্ট করছে হসপিটালে থেকে। উনার শারীরিক এবং মানসিক অবস্থাও শোচনীয়। আপনার কাকুকে মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুক। আপনিও নামাজ পড়ে বেশি বেশি দোয়া করবেন ভাই এবং আপনার শিমুল ভাইয়ের সাথে একটু বেশি বেশি কথা বলে সান্ত্বনা দিবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জ্বী ভাইয়া দেখেছিলাম ঢাকা কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতালের কিছু মুহূর্ত শেয়ার করেছিলেন। সত্যি ভাইয়া অনেক খারাপ লাগছে। আমার জামাইয়ের এরকম হাটে রিং পরানো আছে। পাঁচ বছর টাইম দিয়েছিল কিন্তু ৫ বছর টাইম পার হয়ে গেছে। এখন যেকোনো সময় হার্ড ব্লক হয়ে যেতে পারে। মানুষের কোন বিশ্বাস নাই সৃষ্টিকর্তা কখন যে নিয়ে যাবে কেউ জানে না। তাই ভাগ্যে হয়তো নাই ছেলের সুখ দেখা। সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করি তাদের জন্য জান্নাতবাসী করে।আপনাকে ও পরিবারকে আল্লাহতালা যেন ধরার তৌফিক দান করুক🥺🥺
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই হার্ট এর রোগীদের এরকমই দেখা যায়,অপারেশন এর পরে সুস্থ।আর তারপর আবার অসুস্থ হয়ে মারা যায়।আমার মামার দেখেছিলাম এরকম।আপনার কাকুর তো অনেকগুলো ব্লক ছিল,,আগের পোস্ট গুলো পড়ে বুঝেছিলাম অপারেশন ঠিক হয়নি তার হয়তোবা।আপনার কাকুর আত্মার শান্তি কামনা করি।নিজের মানুষ চলে গেলে খারাপ লাগে,আপনার অবস্থা বুঝতে পারছি।ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে জানতে পেরেছিলাম আপনার কাকু অসুস্থ এবং উনার হার্ট ব্লক হয়েছে। এরপর একটু সুস্থ হলেও আবারও তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লেন এই ব্যাপারটা সত্যি অনেক দুঃখজনক। আর শেষ পর্যন্ত তিনি সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন। ভাইয়া আপনার অনুভূতি বুঝতে পারছি। কিন্তু কিছুই করার নেই কারো। প্রিয়জন হারানোর ব্যথা সত্যি অনেক কষ্টের। 😭😭
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে সৃষ্টিকর্তা কিভাবে কাকে পৃথিবী থেকে নিয়ে যাবেন সেটা একমাত্র তিনিই জানেন। এই যে আপনার কাকুর কথাই বলি তিনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন তারপরে আবার হঠাৎ অবস্থার অবনতি ঘটে এবং সবশেষে সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দিয়ে পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন। দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন আমিন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কি লিখব ভাইয়া ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। আপনার কাকু যে অসুস্থ ছিলেন আমি আপনার সে পোস্টগুলো পড়েছি এবং আপনার কাকুর জন্য আমি দোয়াও করেছি। কিন্তু যিনি আমাদের মালিক তার যখন যাকে নিতে ইচ্ছে করবে তখন সে নিয়ে যাবে। কি কাকু কি আমি আমারা কেউ পৃথিবীতে চিরকাল বেঁচে থাকবো না। আল্লাহপাক আপনার কাকুকে জান্নাতবাসী করুক দোয়া করি এবং আপনার কাকুর পরিবারের জন্য আল্লাহর কাছে ধৈর্য কামনা করছি। আসলে আপনজন হারানোর ব্যথা আমি বুঝি। কারণ আমি একে একে অনেক কাছের মানুষ হারিয়েছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই, আপনার পোষ্ট টি পড়ে ভীষণ খারাপ লাগলো। স্বান্তনা দেয়ার মতো ভাষা নেই আমার। তবে আপনার কাকুর আত্নার শান্তির জন্য প্রার্থনা রইলো ভাই। মহান সৃষ্টিকর্তা উনাকে উত্তম পরিনতি প্রদান করুক। আর পরিবারের সদস্যদের এই শোক সহ্য করার ক্ষমতা দিক।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ইশ্বর ওনাকে স্বর্গবাসি করুক এই কামনা করছি।খুব দুঃখজনক। আসলে আমাদের আপনজন যখন হারিয়ে যায় তখন আমাদের পায়ের তলার মাটি যেন সরে যেতে থাকে।আমার শ্বাশুড়িও এই হাসপাতালেই পরপারে চলে গেছেন।আপনার পোস্ট টি পড়ে আমি ও সেই ভয়াল দিনটিতে চলে গেছিলা কিছু সময়ের জন্য। সুখ আসলে সুখ না কি সবার ভাগ্যে থাকে না। কঠোর পরিশ্রমী হাস্যজ্বল মানুষ ছিলেন।ছেলেরা আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ভালো বাড়ি বানাচ্ছে কিন্তুু ওনার সেই বাড়িতে থাকা হলো না।এটাই নিয়তি।দুঃখ পারবে না ওনি স্বর্গবাসী হোক সেই দোয়া করবেন সব সময়।ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই সময়ে আপনাকে কি বলে সান্ত্বনা দেব বুঝতে পারছি না দাদা।তবে জীবন স্বল্পস্থায়ী, সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে।যাইহোক আপনার কাকার আত্মার শান্তি কামনা করছি।
আপনার এই লেখাটি যখন পড়ছিলাম তখন কেন জানি খুবই খারাপ লাগছিল আর সেই ছুটি গল্পের ফটিকের কথা মনে পড়ছিল।যাইহোক ঈশ্বর আপনাদের ধৈর্য্য দিন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
🙏
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit