ফাস্টফুডের দিন শেষ।

in hive-129948 •  3 years ago  (edited)

আমরা তো সকলেই জানি ফাস্টফুড শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কিন্তু লোভ সামলানোটাও অনেক কঠিন। ফাস্টফুড অনেক সহজলভ্য একটি খাবার। রাস্তার ধারে হরহামেশাই বিক্রি করতে দেখা যায় । ফাস্ট ফুড তৈরি করা অনেক সহজ আর দ্রুত হওয়ার কারণে অল্প সময়ের মধ্যেই এটা প্রস্তুত করে দেয়া হয়। বিষয়টা খুবই সহজ, কিন্তু আমাদের সরিলের জন্ন্যে মটেও সহজ নয়। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি আমরা। যে যতটা নিজেকে কন্ট্রোলে রাখতে পারবে, সে নিজেই লাভবান হবে। আমি নিজেই ফাস্টফুড দেখলে নিজেকে কন্ট্রোলে রাখতে পারতাম না। তবে বিষয় টা অনেক খারাপের দিকে যাচ্ছিল। তাই এখনই যদি নিজেকে কন্ট্রোলে রাখতে না পারি, তবে শরীরের জন্য অনেক খারাপ কিছু অপেক্ষা করছে।

আমি গত কিছুদিন আগে প্লান করেছি যে, এখন থেকে যতটা সম্ভব ফাস্টফুড জাতীয় খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলব। দেখাযাক কতদিন এ প্লানের উপর টিকে থাকতে পারি। তবে এবার আমি খুবই সিরিয়াস। আগে যখন আমি বাজারে যেতাম তখন প্রতিদিনই ফাস্টফুড জাতীয় কিছু না কিছু খেতাম'ই। এমন কোনো দিন নেই যেদিন আমি কোন কিছু না খেয়ে বাড়িতে ফিরেছি। আর এদিকে আমার শরীরের অবস্থাও দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছিল। যাইহোক, এখন মোটামুটি নিজেকে কন্ট্রোলে রেখেছি। কিন্তু বাজারে গেলে একেবারে কিছু না খেয়ে তো আর আসতে পারি না। অনেক পুরনো অভ্যাস। এজন্য এমন কিছু খুঁজি যেটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না বরং উপকার । এইতো গত দিন বাজারে যেয়ে চোখের সামনে দেখতে পেলাম আঁখের রস বিক্রি করতেছে। চিন্তা করলাম এটা খাওয়া যেতেই পারে। অফ-সিজনে আঁখের রস খাওয়াটা ভালই হবে।
1633507232449-01.jpeg

1633507242700-01.jpeg

1633507170195-01.jpeg

সেই গত শীতের সময় আমাদের নিজেদের জমির আঁখের রস খেয়েছিলাম। আমাদের প্রায় দুই বিঘা জমিতে আঁখ চাষ করেছিল। পরে সেগুলো আমাদের নিজেদের মাঠেই মাড়াই করে রস তৈরি করার পর গুড় বানানো হয়েছিল। এই প্রসেস গুলো দেখতে অবশ্য আমার খুবই ভালো লাগে। গতবার শীতে পুরোটা সময় আমি বাড়িতেই ছিলাম। মাঠ থেকে আঁখ সংগ্রহ করা থেকে শুরু করে গুড় উৎপাদন করা পর্যন্ত সমস্ত প্রক্রিয়াটি দেখেছিলাম আর কাজও করেছিলাম অনেক। যাইহোক এবার শীতের সময় না হয় আবার গ্রামীণ সেই কর্মকাণ্ড গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

এবার ফিরে আসি আবার আমাদের সেই রস খাওয়ার মুহূর্তে।আমরা দুজন ছিলাম। দুজন দুই গ্লাস রস নিয়েছিলাম । প্রতি গ্লাসের দাম ছিল ১০ টাকা করে। তবে রস খেয়ে আমি যথেষ্ট স্যাটিস্ফাইড হতে পারলাম না। কারণ বেশি একটা মিষ্টি ছিল না ।
1633507204294-01.jpeg

1633507220325-01.jpeg

এরপর বাজারের পাশ দিয়ে হেঁটে আসতেছিলাম। হঠাৎ দেখতে পেলাম একটা লোক তার ভ্যানের উপর কদবেল বিক্রি করছেন। তারপর আমরা সেখানে গিয়ে পছন্দমত দুইটা কদবেল বেছে দিলাম। উনি সেগুলো হাতে নিয়ে ওগুলোর মুখ ফাটিয়ে তারপরও কিছু মসলা দিয়ে সুন্দরভাবে মাখিয়ে দিলেন। টক-ঝাল এর একটা অতুলনীয় স্বাদ। মোটামুটি যখনই ফাস্টফুড খেতে ইচ্ছে হবে তখনই বাইরে এসে এগুলো খেতে হবে। তাহলে আর ফাস্টফুডের উপর অতটা রুচি থাকবে না।
1633507258867-01.jpeg

1633507274237-01.jpeg

1633507285066-01.jpeg

1633507327055-01.jpeg

1633507302409-01.jpeg

কদবেল মাখানোর পর ওটার মধ্যে একটা সরু কাঠি ঢুকিয়ে দিলেন ওই বিক্রেতা। এই কাঠি দিয়ে ভেতর থেকে অল্প অল্প করে উঠানো যায়। যার কারণে অনেকক্ষণ ধরে খেতে হয়। প্রায় দশ পনের মিনিট লেগেছিল আমার ওটা খাওয়া শেষ করতে। তারপর সোজা রুমের দিকে চলে আসলাম। দেখি চেষ্টা করে নিজেকে কতদিন কন্ট্রোলে রাখতে পারি। তবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। আপনারা যারা ফাস্টফুড খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য রিকমেন্ড থাকলো এটি খান কিন্তু একটু পরিমিত মাত্রায় এবং সব সময় নয়। যাইহোক আপনারা সবাই ভালো থাকবেন। আপনাদের সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। আজ এ পর্যন্তই। ধন্যবাদ।



ডিভাইসঃ- Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
ছবিগুলোর লোকেশনঃ- https://w3w.co/images.


20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

-cover_copy.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ফাস্ট ফুড সম্পর্কে আপনার সচেতনতামূলক বার্তা,ফাস্ট ফুড নিয়ে নিজেদের অতিরিক্ত আগ্রহ এবং নিজেকে কন্ট্রোল রাখার জন্য আপনার মূল্যবান লেখনী আমাকে মুগ্ধ করেছে। আর তাছাড়াও আপনার ক্যামেরায় ধারণকৃত ফাস্ট ফুডের বলতে আঁখের ছবি এবং কদবেলের ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

আমার তোলা ছবিগুলো কে প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ। আর হ্যাঁ ফাস্টফুডের ব্যাপারে আমাদের অত্যন্ত বেশি সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। না হলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ে যেতে হবে।

ফাস্টফুড আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কিন্তু চোখের সামনে দেখলে আমরা সচরাচর লোভ সামলাতে পারিনা। তবে আমাদেরকে সবসময়ই ফাস্টফুড এড়িয়ে চলা উচিত। কদবেল আমার খুবই প্রিয়। আমাদের সব সময়ই বিভিন্ন উপকারী জিনিস গুলো খাওয়া উচিত। আখের রস ও আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ফাস্টফুডের দিনশেষে কথাটি আমাদের সকলেরই নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করা উচিত। তবেই আমরা সুস্থ সবল জীবন-যাপন করতে পারবো। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমরা লোভ সামলাতে পারি না এটাই তো সবচেয়ে বড় বাধা স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে। আমাদের অনেক বেশি সচেতন হতে হবে এবং সিরিয়াস হতে হবে।

জি ভাইয়া অবশ্যই।

আমার আঁখ খুব ভালো লাগে।
বাসায় খাই তবে লোক লজ্জার ভয়ে কোনোদিন রাস্তায় যে এভাবে বিক্রি করে সেগুলো থেকে খাওয়া হয়নি। 😅
মানে মেয়ে মানুষ রাস্তা দাঁড়িয়ে খাওয়াটা একটু কেমন জানি লাগে আরকি। তবে এটা একদম ই আমার ব্যাক্তিগত সমস্যা।
আর কদবেল মাখানোটা দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে ভাইয়া।

রাস্তার ওখান থেকে কিনে নিয়ে গিয়ে বাসায় যেয়ে খাবেন।

😍এই আইডিয়াটা এতোদিন কেন মাথায় আসলো না!!
থ্যাংকস ভাইয়া। 😁😁😁

কদবেল আমার খুবই প্রিয় একটি ফল। সামনে যত ভালো ভালো ফাস্টফুড থাকুক না কেন কদবেল পেলে আমার আর কিচ্ছু চাই না। আখের রসও আমার বেশ পছন্দ। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

কদবেল মাখানো খেতে আমার দারুন লাগে।

আসোলেই ভাই হাজার বাধা আসলেও অভ্যাস ছেড়ে দেওয়া মুসকিল ।তাই ভালো অভ্যাসি শরীরের জন্য ভালো ।তাই যে খাবার খেলে শরীর ভবিষ্যত খারাপ না হয় তাই খাওয়া উচিৎ।ভাই আপনি নিজেকে খুব ভালো ভাবে কন্ট্রল করতেছেন ।শুভকামোনা রইলো

অভ্যাস টা ছাড়া কঠিন হলেও চেষ্টা করে যেতে হবে।

ঠিক ভাই

আখের রস আমার খুবই প্রিয়। আমাদের সব সময়ই বিভিন্ন উপকারী জিনিস গুলো খাওয়া উচিত। আখের রস ও আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ফাস্টফুডের দিনশেষে কথাটি আমাদের সকলেরই নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করা উচিত। তবেই আমরা সুস্থ সবল জীবন-যাপন করতে পারবো। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

সঠিক বলেছেন। ফাস্টফুডের দিন শেষ এই কথাটা আমাদের গভীর ভাবে মেনে চলতে হবে।

আসলে ভাইয়া ফাস্টফুড দেখামাত্রই আর না খেয়ে চলে যাওয়া যায় না এবং এটি আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর আসলেই এগুলো আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে বর্ণনা দিয়েছেন। খুবই ভালো লাগলো। এখনও এগুলো খেতে ভালো লাগে আখের রস এবং কদবেল অনেক ভালোভাবে পরিবেশন করেছেন। এগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

ফাস্টফুড না খেয়ে অন্য যে সমস্ত ভালো খবর আছে ওগুলো খেয়ে মনকে সান্তনা দিতে হবে।

ফাস্টফুড নিয়ে আপনি খুব সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আসলে আমরা সবাই জানি যে ফাস্টফুড আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকারক কিন্তু আমরা কেউই তেমন ভাবে কন্ট্রোল রাখতে পারি না দেখতে খুব লোভনীয় তো মনে হয় একটু খাই একটু খাইলে আর কি হবে যা হোক আপনি আখ এবং কদবেল নিয়ে খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করে সুন্দর বর্ণনা মুলক পোস্ট করেছেন খুব ভালো হয়েছে আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো

লোভ কন্ট্রোল না করতে পারাটাই সবচেয়ে বেশি খারাপ ব্যাপার।

ফাস্টফুড আমাদের শরীরকে ক্ষতি করে স্টমাক এর ড্যামেজ এর মাধ্যমে। ফাস্টফুড খেলে আমাদের পাকস্থলীর ক্রিয়া-কলাপ ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায় এবং পরবর্তীকালে পেটে নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হতে থাকে। সুতরাং আমাদের অবশ্যই ফাস্টফুড যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে।

এবং ফাস্টফুড ছাড়াও আপনি আখের রস , কদবেল ইত্যাদি যে সকল খাদ্য গুলো তুলে ধরেছেন এগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

সাহায্যমূলক এবং সচেতন মূলক পোস্ট করার জন্য অভিনন্দন রইল।।

ফাস্টফুড না খাওয়াই শরীরের জন্য উপকারী হবে। এজন্য লোভটা সামলাতে হবে।

কিন্তু আমাদের নিষিদ্ধ জিনিসের ওপর আকর্ষণ টা একটু বেশি।। যাই হোক তার পরেও কন্ট্রোল করে চলতে হবে

ভাইয়া খুব সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমি ফাস্টফুড খুব একটা পছন্দ করি না। আমি যেহেতু ছোট থেকেই গ্রামে বড় হয়েছি তাই আমি গ্রামের মাটিতে বেড়ে ওঠা টাটকা ফল ও সবজি খেতে বেশি ভালোবাসি। আমি সাধারণত ন্যাচারাল জিনিস খেতে বেশি ভালোবাসি। আখের রসের কথা শুনে আমার জিভে জল চলে আসলো। আমি আখের রস খেতে খুবই ভালোবাসি। ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ভাই কন্ট্রোল অব্যাহত রাখেন এই কামনা রইল। প্রসেস করা খাবারগুলো অনেকাংশে আমাদের জন্য ক্ষতিকর তবে এরকম খাবারগুলো ক্ষতিকর নয় যেগুলো প্রকৃতি থেকে আমরা পাই। ফাস্টফুড থেকে বিরত হওয়া দেখে মনে হচ্ছে ডা জাহাঙ্গীর কবির এর লাইফ স্টাইলে মনে হয় চলে আসছেন আস্তে আস্তে।

জাহাঙ্গীর কবির স্যারের ভিডিওগুলো অনেক ভালো লাগে।

আমি অন্তত ১০০ ভিডিও ফুল দেখে অনেক বিষয় নোট করেছি ও লাইফস্টাইল পরিবর্তনের চেষ্টা করছি।

আমরা সবাই সবকিছু জানি সবকিছু বুঝি তারপরও সবকিছু মেনে চলতে আমাদের যত অসুবিধা। ভালোই লিখেছেন ভাই শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন ফার্স্ট ফুডের প্রতি আমরা এত বেশি দুর্বল হয়ে পড়েছি যে,এক দিন ও এগুলো না খেয়ে থাকা সম্ভব নয়।আপনি খুব ভালো একটি উদ্যোগ নিয়েছেন ফার্স্ট ফুড বাদ দেওয়ার ব্যাপারে।দেখেন চেষ্টা করে বাদ দিতে পারেন কিনা।এটি আসলেই শরীরের জন্য ক্ষতিকর।আমাদের সবারই এটি খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

হুম.. চেষ্টা করে দেখি বাদ দিতে পারিকিনা ।

আমার কাছে আখের রস ভীষন প্রিয় অনেক দিন খাওয়া হয় নাই, আর কদবেল দেখলে মাথা ঠিক থাকেনা। 😵ফাস্টফুড পরিহার করে এসব সাস্থসম্মত খাবার আমাদের সকলেরই খাওয়া উচিত।

ছোট বেলায় আখ মাড়াই কলের হাউজে গ্লাস ডুকে গ্লাস ভরিয়ে আখের রস খুব খাওয়া হতো।অনেক সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া ফাস্টফুড খাবার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু লোভ সামলানো বেশ কঠিন। ভাইয়া খাবার সম্পর্কে অনেক সুন্দর বার্তা প্রেরণ করেছেন, কোনটা ঠিক আর কোনটা বেঠিক মানুষের শরীরের জন্য। সত্যি আমি ভালো লাগলো পড়ে। শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন অবিরাম।

ঠিক বলছেন ভাইয়া ফাস্ট ফুডের দিন আসলেই শেষ। মানুষ দিনদিন স্বাস্থ্য সচেতন হচ্ছে। অর্গানিক খাবারের দিকে ঝুঁকছে যা অত্যন্ত ভালো একটি খবর। আপনি যে ছবিগুলো দিয়েছেন সব গুলো আমার প্রিয় খাবারের তালিকায় আছে।

আখের রস শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী গরমের দিনে।তৃপ্তি ও প্রশান্তি দুটোই পাওয়া যায়।দাদা কদবেল দেখে লোভ লেগে গেল।খুব ভালো লাগে আমার কদবেল মাখা খেতে।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাই ফাষ্টফুড নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই, কারন যতই বলা হোক না কেন আপুরা তা মানবে না, হে হে হে।

তবে কদবেল নিয়ে কোন কথা হবে না, এই সপ্তাহে বাড়ীতের রেখে দুটি বেল পচেঁ গেছে, খাওয়ার সুযোগ পাই নাই। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে আফসুস লাগছে।

ফাষ্ট ফুড থেকে বিরত থেকে কদবেল কিংবা ইক্ষু হাজার গুন ভাল । কথায় আছে ইক্ষু রস মিষ্ট । আসলে আমাদের সকলের উচিত ফাষ্ট ফুড থেকে বিরত থাকা । সুন্দর একটা সচেতনতা মূলক পোষ্ট এর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

আমি আঁখ খেতে পারি না।কিন্তু ভাইয়া আমার কদবেল দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এবং কদবেল দেখে জিভে জল এসে গেল।এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

হুম বৌদি,, কদবেল আমার কাছেও খুবই প্রিয়।