দুর্নীতি!!steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)

হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা।
কেমন আছেন সবাই? ভালো তো আমরা সবাই থাকতে চাই কিন্তু, আশেপাশের পরিবেশের প্রভাবে আমরা আর ভালো থাকতে পারি কই। চারিদিকে এত এত দুর্নীতি ছেয়ে গেছে যে মানুষ এখন দুর্নীতির অনুপস্থিতি অস্বাভাবিক মনে করতে শুরু করেছে।

কোন খাতে দুর্নীতি নেই?? মানুষ যেভাবে পারছে দুর্নীতি করে নিজের পকেট ভারী করছে। এত বাজে অবস্থা কিভাবে হলো বাংলাদেশে। সর্ব ক্ষেত্রে দুর্নীতির এই রমরমা খেলা চলছে বেশ জমজমাট। দুর্নীতি এখন নেশার মতন হয়ে গেছে। এর মধ্যে এক অফুরন্ত সুখ পায় বুঝি তারা। যার ঘুষ খাওয়ার সুযোগ আছে সে হরহামেশাই ঘুষ নিচ্ছে। কোন পাপ বোধ নেই মনের মধ্যে। যার একটু ক্ষমতা আছে সে দুর্বলদের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। কেউবা আবার প্রতিষ্ঠানের বড় গদিতে বসে ঘুষ খেয়ে চাকরি দিচ্ছে অযোগ্য ব্যক্তিকে। আর অযোগ্য ব্যক্তি চাকরি পেয়ে সেও একই কাজ করে যাচ্ছে।

এ যেন একটা নেশা, এ যেন একটা সিস্টেম। এই দুর্নীতির সিস্টেম টা একবার চালু হয়ে গেলে দমানো মুশকিল। শুরুর দিকে থামানো না গেলে পরবর্তীতে হাতের নাগালের বাহিরে চলে যায়। মানুষের সীমাহীন লোভ দিন দিন বেড়েই যায়। মানুষ যত পায় তত আরো বেশি পেতে চায়। এটাই মানুষের স্বভাব। আর এই লোভের কারণেই মানুষ দুর্নীতির সাথে বেশি জড়িয়ে পড়ে। দুর্নীতি যখন নেশাতে পরিণত হয়ে যায় তখন সহজে চাইলেই আর কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতি থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না। আর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে যে সকল সংস্থা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করবে, জবাবদিহিতা চাইবে সে সকল প্রতিষ্ঠানই দুর্নীতির সাথে জড়িত।

জবাবদিহিতা না থাকলে যে কোন সেক্টরেই দুর্নীতি বেড়ে যায়। দুর্নীতি দমনে যারা নিয়োজিত তাদেরকে ও জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত। দুর্নীতির শাস্তিও অনেক কড়াকড়ি করা উচিত। বাংলাদেশে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন আছে কিন্তু প্রয়োগ নেই। আর প্রয়োগ না থাকলে দুর্নীতিবাজরা আইনকে বুড়ো আঙুল দেখাবে এটাই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের দুর্নীতি বেশি হওয়ার একটি অন্যতম কারণ হলো যারা অভিভাবক হয়ে কাজ করে তারা নিজেরাই দুর্নীতির সাথে জড়িত। দেশের রক্ষক যারা তারাই যদি ভক্ষক হয় তাহলে সাধারন জনগন কি করবে। আর এদিকে তৃণমূল পর্যায়ে সহমত ভাই টাইপের লোকজনও দুর্নীতি সাথে জড়িত হয়ে যায়। মাথার উপর সেল্টার থাকে যে!!

সরকার একা কখনোই পারবে না পুরো দেশ দুর্নীতিমুক্ত করতে। মানুষের সচেতন হতে হবে। কিন্তু বুঝিনা যে যে জায়গা থেকে সুযোগ পায় সে সেই জায়গা থেকেই নিজের পকেট ভারি করে। অন্যজনের ক্ষতি হলো কিনা সেটা কারো মাথা ব্যাথার কারণ নয়। আসলে একটা দেশের দুর্নীতি যখন অনেক বেড়ে যায় পুরো দেশটার সিস্টেম তখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর আল্টিমেটলি যে দুর্নীতি করে সে নিজেও অন্য খাতে কোনো-না-কোনোভাবে দুর্নীতির শিকার হন। মানুষ বড্ড বাজে খেলায় মেতে উঠেছে।

বর্তমান বাংলাদেশ সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে। কিন্তু সফল হবে কিনা আমি জানিনা। প্রথমে যখন দুর্নীতি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছিল তখনই থামানোর পারফেক্ট সময় ছিল। এটা এখন এত বিপদজনক অবস্থায় আছে, যার উপর দুর্নীতি দমন করার দায়িত্ব দেওয়া সে নিজেই দুর্নীতি গ্রস্থ। কারণ জবাবদিহিতা নাই কোথাও। জবাবদিহিতা না থাকলে দুর্নীতি বাড়বে বৈ কমবে না। জবাবদিহিতা থাকতে হবে এবং আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে প্রতিটি সেক্টরে।

আমরা বাসা থেকে যখন অনেকগুলো কাজ হাতে নিয়ে বের হই, আবার যখন বাসায় ফিরি এর মাঝে যা কিছু করি প্রত্যেকটা জায়গাতেই আমরা খেয়াল করলে দুর্নীতির উপস্থিতি দেখতে পাই। আর এভাবেই আমাদের জীবন চলছে। আমরা কেন জানি সবকিছু একটু বেশিই মানিয়ে নিই । তবে পরিবর্তন আসবে। সবকিছুরই পরিবর্তন আসে। আমি আমার নিজের দিক থেকে ঠিক আছি। আপনি আপনার দিক থেকে ঠিকঠাক থাকেন। প্রত্যেকেই এভাবে নিজের অবস্থানকে পরিষ্কার রাখতে পারলে একসময় পুরো সিস্টেমটাই পরিবর্তন হতে শুরু করবে। বিদায় নিচ্ছি আজ এখানেই। আল্লাহ্ হাফেজ।

economics-7297654_1280.png
image source & credit: copyright & royalty free PIXABAY



JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abbVD.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দুর্নীতি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা। তবে দুর্নীতি এমনিতেই তৈরি হয়নি আমাদের মত মানুষদের জন্যই তৈরি হয়েছে। আমরা হয়তো নিজের স্বার্থ হাসিল করার জন্য দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়ছি। যেখানেই আমরা যাই না কেন সবখানেই দুর্নীতির কালো ছায়া দেখতে পাই। জানিনা আমরা কবে এই দুর্নীতির কালো ছায়া থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারবো। তাই নিজ নিজ জায়গা থেকে নিজের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখার চেষ্টা করতে হবে।

দুর্নীতি এখন এমন একটা পর্যায়, এখন দুর্নীতি না দেখলে আমরা সত্যিই অস্বাভাবিক মনে করি। স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি থেকে শুরু করে হসপিটালে রোগীর সিট নিয়েও করা হয় দুর্নীতি। দশ মিনিটের কাজ ঘুষ না দিলে হয়ে যায় বছরের পর বছর।
আমি ও আমার জায়গা থেকে সৎ থাকার চেষ্টা করছি, এজন্য অনেক জায়গায় ঠকতে হয়েছে তবুও আমি খুশি।

এই সমাজের যে কোন সেক্টরেই আমরা যাই না কেন সবখানেই দুর্নীতিতে ভরা। দুর্নীতি যেন একটা নেশায় পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে যারা ক্ষমতায় আছে তারা আরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। আর আমাদের মত সাধারণ মানুষরা সেই ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সবার মাঝে যেদিন সচেতনতা আসবে এবং জবাবদিহিতার ব্যবস্থা থাকবে সেদিন হয়তো আমরা সাধারণ মানুষরা দুর্নীতির কবল থেকে রক্ষা পাবো। ভাইয়া আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরেছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️

আসলে ভাই আমরা পুথিগতভাবে শিক্ষিত হলেও প্রকৃতপক্ষে শিক্ষিত হচ্ছি না। তথাকথিত শিক্ষিত হওয়ার পরও আমাদের মধ্যে নৈতিকতার অভাব। হয়তো পুরোপুরি সরকারের দোষ নেই তারাও চেষ্টা করছে এটা রোধ করার জন্য। কিন্তু জানেন কী ভাই এটা বাংলাদেশ একজনের সঙ্গে আরেকজন জুড়ে আছে। সেজন্যই হয়তো ইচ্ছা করলেও একেবারে উপরে ফেলা সম্ভব না এই দূর্নিতী।।

দুর্নীতি বাংলাদেশের জন্য একটি সংক্রামক সংক্রামক বেধির মতো দাঁড়িয়েছে। আমাদের কারোরই কোন নেই দেশে ও জাতির প্রতি আন্তরিকতা ও মমতা বোধ। কেউ কারো দায়িত্বটা সঠিকভাবে কর্তব্যের সহিত পালন করি না। আমরা সিস্টেম বুঝি কিন্তু মানিনা। যে যত বেশি অনিয়ম করতে পারবে সে ততো বেশি উপরে উঠবে। আর এটি প্রতিরোধ করতে গেলে সাধারন জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে কাজের কাজ কিছুই হবে না। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে একটি চিরাচরিত ওপেন সিক্রেট বিষয়ে আলোচনা করার জন্য।

  ·  2 years ago (edited)

দেআপনি যথার্থই বলেছেন ভাই। নির্ধারিত কোন সিস্টেম হয়তো আমাদেরকে বদলাতে পারবে না কিন্ত, আমরা যদি সবাই ব্যক্তিগতভাবে স‌ৎ থাকি,পুরো সিস্টেমটাকে বদলে দেয়া যাবে। নিজে ভালো তো, জগৎ ভালো । সুন্দর একটি সময়োপযোগী পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

দূর্নীতি শব্দটাতে কেমন যেন ইউজড টু হয়ে গেছি। এখন আর শুনলে খারাপ লাগে না। মানে দেশ কোথায় যাচ্ছে চিন্তা করে দেখেন, আমরা যখন দূর্নীতি নিয়ে কোন আলোচনা শুনি তখন ভেবেই নেই এটাত কমন ব্যাপার এটা হবেই। ক্ষমতা দেখানো, চাদাবাজি, ঘোষ খাওয়া এসব এখন ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে, এগুলো না করলে মনে করে সমাজ রক্ষা বুঝি হল না। পুরো দেশ এখন চালাচ্ছে সিন্ডিকেট করা লোকজন। আর তাদের ও গুরু আছে, তারা অদৃশ্য। আমি সাধারণ জনগণকে দোষ দিব না। অল্প কিছু ক্ষমতাশীন লোক পারে এই সোনার বাংলাদেশেকে উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

ভাইয়া বাংলাদেশের দুর্নীতি দমনের সিস্টেম টা দেখে আমার খুবই হাস্যকর মনে হয়। আবার আমি খুবই কষ্ট পাই। বর্তমানে বাংলাদেশের যারা দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য দায়িত্বে আছে তারাই বর্তমানে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় দুর্নীতিগ্রস্থ। বর্তমান বাংলাদেশের যারা যত উচ্চপদস্থ পদে নিয়োজিত আছে তাদের প্রায় 98% মানুষই দুর্নীতির সাথে সরাসরি যুক্ত। আর এই দুর্নীতি এতটাই ব্যাধি হয়ে গেছে যেটা চেষ্টা করলেও রোধ করা সম্ভব নয়। আর যারা দুর্নীতির বিপক্ষে জোরালো কথা বলবে তাদের জেলের মোটা চালের ভাত নিশ্চিত।

দুর্নীতিতে দএমন ভাবে দেশে ছড়িয়ে গেছে যে দুর্নীতি ছাড়া যেন একটা পা আগানো যায় না। চাকরি পেতে যেমন দুর্নীতি চাকরি করে খেতেও দূর্নীতি।সকল মানুষ সচেতন না হলে সেটা নির্মুল করা সম্ভব না।

আসলেই ভাইয়া দুর্নীতির জন্য পুরো দেশটাতে ভরে গেছে। আমরা সারাদিন ই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এই সময়টার মধ্যে আছে কত কাজে কত দুর্নীতি চলছে আসলেই বলা মুশকিল। বিশেষ করে যারা দুর্নীতি বন্ধ করার দায়িত্ব আছে তারা নিজেরাও দুর্নীতি করছে। অন্য কারো কথা না ভেবেই তারা শুধু নিজেদের পকেট ভারি করছে। কি করো অবশেষে তাদের নিজেদের দিকে একটু হলেও আঁচ আসে। বর্তমানে দেশটা কোন দিকে যাচ্ছে আসলেই বুঝতে পারছি না। প্রত্যেকটা চলার পথে যেন বাধা সৃষ্টি হচ্ছে।

দুর্নীতি আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে ভাবে জড়িয়ে আছে। আসলে এই পরিস্থিতিতে এসে এর থেকে নিস্তারের কোন পথ দেখছি না। দুর্নীতি দমন করার জন্য যাদের নিয়োগ করা হয়েছে আসলে তাদের মধ্যেই দুর্নীতিতে ভরপুর। প্রত্যেকটা সেক্টরেই কাজ নিয়ে গেলে পয়সা খরচ করতে না পারলে কোন ফল হয় না। আসলে এইসব অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে আমাদের প্রত্যেককেই যার যার অবস্থান থেকে প্রতিবাদী হয়ে উঠতে হবে। তবেই সম্ভব।
ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা আজ আপনি যে পোস্ট টি করেছেন তা আমার খুব প্রিয় একটি বিষয। মাঝে মাঝে মনে হয় আমি যদি একদিনের জন্য ফাটা কেষ্ট হতে পারতুম তাহলে দেশের সকল দূর্নিতীবাজদের একটা উচিৎ শিক্ষা দিতে পারতাম। কেন এত দূনির্তী করতে হবে, কে দেবে এই প্রশ্নের উত্তর?

সাধারন সৎ জনগন সত্যিই নির্বাক।

ভাইয়া গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। দুর্নীতি বাংলাদেশের রন্দ্রে রন্দ্রে পৌছে গেছে। অফিসের পিউন থেকে ধরে উপরের সবাই দুর্নীতি করে। এমনকি সবার উপরে যিনি আছেন সেও দুর্নীতি করে ক্ষমতা টিকিয়ে রেখেছেন। আর ছোটরা উনাকে আইডল মানে। সরিষার ভিতরে ভূত থাকলে সেই সরিষা দিয়ে কি ভূত তারানো যায়...। ধন্যবাদ ভাইয়া।

দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতেও খারাপ লাগে।কারণ আমাদের দেশে সব নীতিই সাজানো পুতুলের মতো।সব ই আছে কাঁচের ঘরে মধ্যে,কিন্তু ব্যবহার নেই।

দূর্নীতি কোথায় নেই? সারা বিশ্বজুড়ে ছেয়ে আছে। কেউ যদি সৎ পথে বাঁচতে চায় সে হবে সমাজের সবথেকে পিছিয়ে পড়া মানুষের দলে। হয় তাকেও কোরাপশনে নাম লেখাতে হবে আর নয় তো পিছিয়ে থাকতে হবে। সততা তথা গুণের মূল্য খুব কম জায়গায় মেলে। শিরদাঁড়া সোজা রাখতে পারে কজন?

আপনার কথা গুলো অনেক ভালো লাগলো, দেশের যে অবস্থা দেশ দেওলিয়া হতে বেশি দেরি হবে না, উপরের চেয়ারে বসে থাকা আমলারা দেশের অর্জিত সম্পদ বিদেশে পাচার করে।
দুর্নীতি এমন এক পর্যায়ে আছে, সাধারণ মানুষের পিঠ দেওয়ালে ঠেঁকে গেছে।
উপর হতে ঠিক না হলে নিচে ঠিক হবে না।
তবে আমরা প্রত্যেক এর জায়গায় প্রত্যেকে ঠিক থাকতে হবে।
ধন্যবাদ ভাই,

  ·  2 years ago (edited)

আজ দুর্নীতি মানুষের পেশায় আসক্ত হয়েছে বিশেষ করে ৷বর্তমান দূর্নীতি ছাড়া কিছু নেই ৷যদি তুমি সৎ পথে চলো তাহলে তোমার বিপদ সবার আগে ৷বর্তমান সব জায়গায় দুর্নীতির ছাড়া কোনো কাজ হচ্ছে না ৷
তাই মনে করি দুর্নীতি বর্তমান আমাদের দেশে একটা পেশা ৷এখানে আমরা শুধু দেখা ছাড়া কিছু করতে পারছি না