আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
সব সময় সব কিছুতেই টিম মেইনন্টেইন করে কাজ করতে হয় না। কারণ সবকিছুতে আসলে টিম এর দরকার হয় না। অর্থাৎ কিছু কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো একা করে সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়। কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এমন অনেক কাজ করতে হয়, যে এগুলো আমাদেরকে টিম মেইনন্টেইন করে করতে হয়। অর্থাৎ আমরা যদি সেই কাজগুলো টিম গঠন না করেই করে ফেলার চেষ্টা করি। তাহলে সেখানে অবশ্যই আমাদের সেই কাজ ফ্লপ হবে।
কারণ কিছু কিছু কাজ যেমন একক ভাবে শুধুমাত্র করা সম্ভব, টিম দিয়ে করা সম্ভব না। ঠিক তেমনটাই কিছু কিছু কাজ টিম দিয়ে করা সম্ভব। এককভাবে ওই কাজ করা কখনোই সম্ভব নয়। তাই এই টীম মেইনন্টেইন করা এবং সুগঠিত একটি টিম তৈরি করা অনেক বেশি প্রয়োজনীয়।
সফলতার জন্য টিমকে অনেক বেশি স্ট্রং হতে হয়। কারণ শুধুমাত্র টিম মেম্বার হয়ে টিমের হয়ে কাজ করলে হয় না। কারণ টিম মেম্বার যদি ভালো না হয়। অর্থাৎ টিম মেম্বার যদি কো-অপারেটিভ এবং সাপোর্টটিভ না হয়। তাহলে আসলে সেই কাজে সফলতা আশা করাটাও বোকামি। কারণ কেউ একজন সারাক্ষণ কাজ করে যাচ্ছে। আর টিমের আরেকজন শুধুমাত্র শুয়ে বসে থাকছে। তাহলে আসলে আর যাই হোক কখনোই ওই টীম সফলতার মুখ দেখতে পারবেনা। তাই আমরা যখন টীম গঠন করবো। তখন আমাদের এটা খুব ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে, যে আমরা কাদের নিয়ে টীম গঠন করছি। কারণ এই টীম গঠন করার উপরে অনেক কিছুই নির্ভর করে।
অর্থাৎ আমাদের সফলতা, আমাদের কাজের সফলতা নির্ভর করে অনেকটাই আমাদের টিম গঠনের উপরে।টিম গঠন করার সময় আমি আপনাদের যেটা সাজেশন দিবো। সেটা হলো, আবেগী হয়ে না ভেবে চিন্তে, যুক্তি দিয়ে ভেবে মস্তিষ্ক খাটিয়ে এরপর একটি টিম গঠন করা উচিত। কারণ সারাক্ষণ কষ্ট করার পরে শেষ পর্বে এসে যদি কেউ সফলতা অর্জন করতে না পারে। তাহলে সেটা তার জন্য অনেক দুঃখের হয়।