আমার অতি সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ বিষয়ক আপডেট -০৮steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 


নভেম্বরের ১৭ তারিখ । আজ আমরা গ্যাংটক থেকে দার্জিলিং এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম । আবহাওয়া ছিল কিছুটা কুয়াশাচ্ছন্ন, তাই যাত্রাপথে আমরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা মিস করলাম । ভীষণ উঁচুনিচু পাহাড়ি পথ বেয়ে দার্জিলিং এর উদ্দেশ্যে ছুটে চলা । বেশ শীত শীত করছিলো ।

যাত্রাপথে খাদের কিনারে পাইন, বার্চ আর ঝাউগাছের ঘন জঙ্গল দেখলাম । ঝাউগাছ আর পাইন গাছগুলোর গায়ে পুরো জমাট কুয়াশা । প্রত্যেকটা গাছের গুঁড়ি আর ডালপালায় ঘন শ্যাঁওলা জমেছে দেখলাম । ড্রাইভার জানালো যে প্রায় বারো মাস ধরেই মেঘ আর কুয়াশায় ঢাকা থাকে এই জঙ্গল । তাই গাছের গায়ে এত পুরু শ্যাঁওলার আস্তরণ ।

সত্যি মনে হচ্ছিলো কোন এক আদিম প্রাগৈতিহাসিক জঙ্গলের ধার ঘেঁষে ছুটে চলেছি আমরা অজানার উদ্দেশ্যে । এরই মাঝে আমাদের দার্জিলিঙের সব চাইতে চমৎকার আকর্ষণ - "মেঘ এসে ভিজিয়ে দেওয়ার" সাথে পরিচয় হলো । হঠাৎ করেই এক খন্ড ছোট মেঘ এসে আমাদের গাড়ি ঢেকে দিলো । চটপট জানলা বন্ধ করে দিলাম আমরা । মেঘে ঢেকে গেলো আদিগন্ত ।

ড্রাইভার খুব সন্তর্পণে ড্রাইভ করে মেঘ ছিন্ন করে এলো । পথের দু'ধারে অসংখ্য নাম না জানা বুনো ফুল ফুটে আছে, পাখিরা ডাকছে । চারিদিক শান্ত নির্জন পরিবেশ । দারুন লাগছিলো সত্যি । এরই মাঝে গড়িয়ে থামিয়ে কিছু পাহাড়ি বুনো ফুলের ছবি তুললাম ।

দার্জিলিঙে একটা অভয়ারণ্য আছে । সিঞ্চল । এই জঙ্গলে পাইন, ওক, বার্চ, শাল, ঝাউ, দেবদারু, বাঁশ প্রভৃতি গাছ পাওয়া যায় । আর প্রাণীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বেঙ্গল টাইগার, চিতাবাঘ, বন বিড়াল, ভাল্লুক, নেকড়ে, বুনো কুকুর, বানর, পাহাড়ি ছাগল, পাহাড়ি হরিণ গয়াল প্রভৃতি ।

বেলা তিনটের দিকে আমরা অবশেষে ঘুম স্টেশনকে পেছনে ফেলে দার্জিলিং শহরে প্রবেশ করলাম । হোটেল আগে থেকেই বুক করা ছিল । রেজিস্টারে দ্রুত সই করে যার যার রুমে ঢুকে চিৎপটাং হয়ে শুয়ে পড়লাম । একটানা রেস্ট নিয়ে সন্ধ্যায় বের হলাম ম্যালে ।

দার্জিলিং শহরের প্রাণকেন্দ্র এই ম্যাল । নিচে দার্জিলিং ম্যালে আমাদের প্রথম সন্ধ্যাটি উদযাপনের ছবি শেয়ার করলাম ।


দার্জিলিঙের পথে । কালিম্পঙের এই ভিউ পয়েন্ট -এ দাঁড়ালে বহু নীচে তিস্তা আর রঙ্গীত নদীর সঙ্গমস্থল চোখে পড়ে ।

তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ০১ টা ২০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পথের ধারে পাহাড়ি নাম না জানা বুনো ফুলের সমারোহ । ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারলাম না ।

তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ০২ টা ০০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


দার্জিলিং ম্যাল । চৌরাস্তা । এখানে একটা ওপেন এয়ার থিয়েটার মঞ্চ আছে । সেখানে তনুজা আর টিনটিনের কিছু ফটো তুললাম ।

তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৬ টা ১০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


দার্জিলিং ম্যাল । ফোয়ারার সামনে ।

তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৬ টা ৪০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


দার্জিলিং ম্যালের প্রধান আকর্ষন হলো বিভিন্ন কিউরিও শপের দোকান । এসব কিউরিও শপে দুষ্প্রাপ্য বহু জিনিস পাওয়া যায় । আমরাও বেশ মোটা অঙ্কের টাকার কিছু কিউরিও আইটেম কিনেছি এখন থেকে ।

তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৬ টা ৫০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ম্যালে ঘুরতে ঘুরতে বেশ খিদে পেয়ে গেলো । অগত্যা, খুঁজে পেতে একটা তিব্বতী রেস্তোরাঁতে বসে গেলাম ডিনারপর্ব শেষ করতে ।

তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৭ টা ৩০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus

ক্যামেরা মডেল : EB2101

ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ



✡ ধন্যবাদ ✡


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

RME, Thank You for sharing Your insights...AND photographs.

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Thank You for sharing...

Can You Upvote Me Please ?

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

Congratulations!

Your post has been rewarded by the Seven Team.

Support partner witnesses

@cotina
@bangla.witness
@xpilar.witness

We are the hope!

মেঘ এসে ভিজিয়ে দেওয়ার বিষয়টি অনেক জায়গায় পড়েছি,এই ব্যাপারটার সাথে পরিচিত হওয়ার ইচ্ছে আমার বহুকালের।আপনার লেখা পড়ে দাদা সে ইচ্ছে আরো বহুগুণ বেড়ে গেলো!আর কিউরিও শপের জিনিষগুলো আসলে দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে বেশ এন্টিক ব্যাপার আছে তার মাঝে।আপনার এই লেখাগুলো পড়ে দারুণ উপভোগ করছি দাদা।বৌদিদের ছবি দেখেও বুঝা যাচ্ছে বৌদি,টিনটিন সবাই বেশ মজা করছে।

ইস দাদা আপনার বর্ণনায় বুঝতে পারছি যে জায়গাগুলো কতটা সুন্দর। মেঘ গুলো যখন আপনাদের গাড়ির উপর পড়ছিল তখন কেমন লাগছিল অত কাছ থেকে মেঘ দেখতে, আর ড্রাইভাররাও কত এক্সপার্ট মেঘের ভিতর দিয়ে কত সুন্দর ভাবে গাড়ি চালিয়ে চলে আসে। ঘুম স্টেশনে সবাই ঘুমায় নাকি দাদা? হোটেলে গিয়ে চিৎপটাং হয়ে ভালই করেছেন ফ্রেশ হয়ে দার্জিলিংয়ের প্রাণকেন্দ্র ম্যাল এ সুন্দর সময় উপভোগ করতে পারবেন। দার্জিলিংয়ের আঁকাবাঁকা পথটা অনেক সুন্দর লাগছে দেখতে। বনফুল গুলো কে আমি তো প্রথমে জবা ফুল মনে করেছিলাম। কত ছবি তুলেছেন দাদা দারুন হয়েছে ছবিগুলো।

Thank You for sharing Your insights...

যত পড়ছি, তত ভাল লাগছে দাদা। 🥰 মেঘ এসে গাড়িটাকে ভিজিয়ে দিচ্ছিল,চমৎকার সব ব্যাপার, যা কিনা দেখা হয়নি।তাজমহল গেলাম কিন্তু দার্জিলিং যাওয়া হয়নি আমার।সেখানে শুনেছি অনেক ঠান্ডা পরে।টিনটিন বাবুকে সাবধানে রাখবেন দাদা। প্রকৃতি,পরিবেশ সবকিছুই ভাল লাগলো। আপনার পোস্টের মাধ্যমে সবকিছু জানতে পারছি।ভাল লাগছে জেনে।বুনো ফুলও কিন্তু কম সুন্দর নয়।আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে চলে গেলেন,সাবধানে থাকবেন আশাকরি।সবাই খুব আনন্দে আছেন,দেখে ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ দাদা।অনেক শুভকামনা সবার জন্য। 💕🥰💕

দাদা আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে আমি কল্পনায় চলে গেলাম সেই সুন্দর দার্জিলিং শহরে। আপনাদের গাড়ি মেঘ এসে ভিজিয়ে দিয়ে যাচ্ছে আহ কি মজার এক অনুভূতি। আপনারা কাছ থেকে খুব সুন্দর একটা মুহূর্ত অনুভব করতে পেরেছেন। এখানে যেমন বিভিন্ন ধরনের গাছ রয়েছে তেমনি ভয়ংকর প্রাণীও আছে। রাস্তার পাশে বুনো ফুলগুলো দেখতে কিন্তু বেশ সুন্দর। দার্জিলিংয়ের প্রাণকেন্দ্র ম্যাল এ খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের ঘুরাঘুরির প্রতিটা পর্ব খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার পর। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

Thank You for sharing Your insights...

দার্জিলিং কে আর চেনাই যায় না। সময় কত বড় বিষয়! সব কিছু পাল্টে ফেলে সময়। ঘুমে সব সময়েই ভীষণ ঠান্ডা থাকে। উচ্চতম বলেই হয়তো। ট্রিপ প্রায় শেষের পথেই মনে হচ্ছে। ভালোই হল ঘোরা টা যা বুঝলাম।

সারা বছর কুয়াশা থাকে,যার জন্য গাছপালার ডালপালায় ঘন শ্যাঁওলা জমে রয়েছে।হঠাৎ করেই এক খন্ড ছোট মেঘ এসে আপনাদের গাড়ি ঢেকে দিলো।পোস্ট পড়ছি আর কল্পনা করছি কত সুন্দর জায়গা হতে পারে।বুনোফুলের ছবিগুলো বেশ সুন্দর তো।অনেক কেনাকাটা করছেন। ঘোরাঘুরি করার পর ক্ষুধা তো লাগবেই।যাক তাহলে তিব্বতী রেস্টুরেন্টে ডিনার পর্ব করতে পারলেন। ধন্যবাদ

Thank You for sharing...

দাদা আপনার আপডেট পোস্ট গুলো পড়তে অনেক ভালো লাগে। বৃষ্টি এসে গাড়ি ভিজিয়ে দিয়েছে দারুণ ব্যাপাার ছিল । আসলে দাদা প্রকৃতির পরিবেশের সবকিছুই ভালো লাগে।বুনো ফুল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। কিউরিও শপের দোকানে গুলো অনেক সুন্দর লাগছে। যাইহোক দাদা ঘুরতে ঘুরতে খিদে লাগা স্বাভাবিক। অগত্যা, খুঁজে পেতে একটা তিব্বতী রেস্তোরাঁতে বসে ডিনারপর্ব শেষ করেছেন জেনে ভালো লাগল। ধন্যবাদ দাদা।

Thank You for sharing...

Nice flowers!

আসলেই দাদা আপনার ফটোগ্রাফি এবং আপনার বর্ণনার মাধ্যমে জানতে পারলাম জায়গাগুলো অনেক সুন্দর। অনেক উপরে উঠলে যে মেঘের দেখা পাওয়া যায় চোখের সামনে সেটা আমি কিছুদিন আগেই এক জায়গায় শুনেছিলাম।আর হ্যাঁ ঘুম স্টেশন নামে যে কোন স্টেশন হয়ে থাকে এটা আমার জানা ছিল না। ওখানে সবাই কি করে দাদা ঘুমায় নাকি। যাই হোক দাদা ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে আপনার প্রতিদিনের ঘুরাঘুরির অনুভূতি ও ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

Thank You for sharing...

দাদা দার্জিলিং এর সুন্দর্য তো লিখে শেষ করা যাবে না। প্রথম যে কয়েকটা ছবিটা সেয়ার করলেন তিস্তা আর রঙ্গীত নদীর সঙ্গমস্থল সেই জায়গাটা দেখে নিজের দুই চোখকে বিশ্বাস করাতে পারতেছি না,যে এত সুন্দর জায়গা পৃথিবীতে আছে। দুই দ্বারে পাহাড় আর মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে নদী। কি সুন্দর দৃশ্য। বিভিন্ন কিউরিও শপের দোকান টা দেখেও ভাল লাগলো। কিউরিও শপে অনেক দুষ্প্রাপ্য বহু জিনিস দেখলাম যা কখনো সরাসরি দেখা সম্ভব না। ধন্যবাদ দাদা।

Thank You for sharing Your insights...

আমাদের দার্জিলিঙের সব চাইতে চমৎকার আকর্ষণ - "মেঘ এসে ভিজিয়ে দেওয়ার" সাথে পরিচয় হলো

অসাধারণ অনুভূতি, হঠাৎ মেঘ এসে ভিজিয়ে দেয়া অনেকটা স্বপ্নের মতো। ড্রাইভার উনাকে বেশ এক্সপার্ট বলতেই হবে। অসাধারণ সব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন এখানে ছড়িয়ে রয়েছে। বুনো ফুলগুলো আমার ভীষণ ভালো লেগেছে দাদা। দার্জিলিং শহরটা বেশ ছবির মত সুন্দর লেগেছে আমার কাছে।
কিউরিও শপে বেশ মূল্যবান সব সম্পদ রয়েছে মনে হলো, বেশ কিছু জিনিস কিনেছেন বলছিলেন। সবমিলিয়ে অসাধারণ এক ভ্রমন এটা দাদা।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

মেঘ এসে ভিজিয়ে দেওয়ার ব্যপারটা আমার বেশ মজার লাগলো। দার্জিলিং গেলে হয়তো এরম অভিজ্ঞতা হতে পারে।

কিউরিও শপ টা কি ঐ অ্যান্টিক শপ গোছের?

কালিম্পঙের এই ভিউ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে নিচের তিস্তা নদী দেখতে খুব ভালো লাগে। অসম্ভব সুন্দর একটি ভিউ এই জায়গাটা। তাছাড়া দার্জিলিংয়ের চা বাগানের যে মেইন মজাটা সেটি হল মেঘে ঢেকে যায় আবার মেঘ চলে যায়। খুব ভালো লাগে ওই মুহূর্তগুলো তাছাড়া চা বাগানের পাশে বসে টাটকা চা খাওয়া। দাদা ম্যাল এর সাইডে যে ঘোরানো রাস্তাটা সেই রাস্তাটার ছবি তো শেয়ার করলেন না। অসম্ভব সুন্দর লেগেছিলো আমার কাছে ওই রাস্তাটি।
আমার কাছে অবশ্য সবথেকে ভালো লেগেছিল বাতাসিয়া লুপ। মেঘের খেলা এই জায়গায় সব থেকে বেশি দেখা যায়। সেইসব ছবি দেখার অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

Thank You for sharing...

যাত্রা পথে হঠাৎ করেই মেঘদল এর সাথে এমন কথোপকথন করে কেমন লেগেছিল দাদা?? ইস মুহূর্তটার কথা ভাবতেই অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করছে। আচ্ছা এত উঁচু থেকে যখন পাহাড় আর নদীর ছবিগুলো তুলছিলেন ভেতরে ভয় করছিল না একটুও দাদা? আমার তো ছবি দেখেই মাথা ঘুরে উঠছিল। কেনাকাটাও বেশ ভালই হচ্ছে দেখলাম। জিনিসগুলো খুব আকর্ষণীয়, দেখলেই নিতে ইচ্ছে করবে। এড়িয়ে যাওয়া খুব মুশকিল।

Thank You for sharing Your insights...

দাদা মেঘে এসে গাড়ি ঢেকে দিল ইস এই ছবিটা যদি শেয়ার করতেন। আমাদের দেশে সাজেক গিয়ে পাহাড়ে থেকেছি শুধু এই দৃশ্যটা দেখার জন্য কিন্তু দুর্ভাগ্য এখনো দেখতে পারিনি। মাঝে মাঝে মনে হয় এমনভাবে যদি পৃথিবীটাকে দেখতেই না পারলাম তা হলে বেঁচে থাকার স্বার্থকতা কি।

কি সুন্দর মুহূর্তটা যেন ছিল দাদা যখন মেঘ এসে আপনার গাড়ি ঢেকে দিয়েছিল। অসম্ভব দৃশ্য লাগছে কালিম্পঙের উপর থেকে তিস্তা নদীর দৃশ্য। খুব সুন্দর লাগছিল দূর থেকে দেখতে পাওয়া পাহাড়ের দৃশ্যগুলো। বৌদি এবং টিনটিন কে কিন্তু বেশ সুন্দর লাগছে দাদা। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ফটোগ্রাফি, এবং আপনার ঘুরার গল্প গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

It's nice to see your vacation trip with your family. Thank you for sharing the charm of natural beauty and local wisdom.

One interesting review for me, namely the BRUGMANSIA AUREA flower plant, it seems that this plant is a plant in the tropical region of ASIA. In the highlands of Gayo, Central Aceh, Aceh, I also often find this plant. Nothing is different from the shape and color. That seems to be the same plant classification as the plants I've seen in Gayo.

A beautiful day.

Thank You for sharing Your insights...

আপনাদের গাড়িটাকে মেঘ এসে ভিজিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটা পড়তে যেন ভালো লাগলো। আপনার বর্ণনা গুলো পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন অসাধারণ এক অনুভূতি। জায়গাটায় ঘুরতে না গেলেও কিন্তু আপনাদের ঘোরাঘুরি দেখে মনে হচ্ছে অসাধারণ। আপনার প্রত্যেকটা পোস্ট পড়ে অনেকটাই উপভোগ করতে পারছি। কিউরিও আইটেম গুলো দেখতে ভীষণ অসাধারণ লেগেছে। আপনারা কয়েকটা কিনে ভালই করেছেন।কালিম্পঙের এই ভিউ পয়েন্ট এর ফটোগ্রাফি টা দেখে অনেক বেশি মুগ্ধ হলাম।

রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকে যদি এই ভাবে এতো নিচের দিকে তাকিয়ে দেখা যায়, তাহলে মনেহয় নির্ঘাত আমার জানটা বেরিয়ে যাবে। কতো নিচে সেই তিস্তা নদী, বাপ রে বাপ। তবে অসাধারণ সৌন্দর্য।

@rme please give me one chance please unmute me from steem alliance community i promiss you that i cannot do any mistake please just give me one chance please @hungry-griffin 🙏🙏🙏 i am really sorry i don't again please

This is what i want to write ! Impressive !

দাদা আমার মনে হচ্ছে বৌদিকে সহ পরিবারকে নিয়ে বিশাল একটা এডভেঞ্চার উপহার দিয়ে যাচ্ছেন আমাদেরকে। সেখানে তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন গল্প। দার্জিলিং এর সৌন্দর্য দেখে আমি আত্মহারা। বৌদির থিয়েটারে তোলা ছবিগুলো দারুন ছিল। আপনার বিশাল দামে কেন ম্যালের জিনিসগুলো দেখার ইচ্ছে রইলো। সেই সাথে বনফুলের ফটোগ্রাফি গুলো ছিল দারুন। সবুজ রঙের মাঝে সাদা ফুল গুলো দৃষ্টি কেড়ে নিয়েছে আমার। আমাদের সাথে আপনার অনুমতি গুলো এবং ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।

Thank You for sharing...

দার্জিলিং অনেক চমৎকার একটি জায়গা দাদা আপনার পোস্টটি পড়ে আমিতো কল্পনায় হারিয়ে গেলাম। মনে হচ্ছিল আমিও যেন দার্জিলিং-এ আছি মেঘ যেন আমাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। চমৎকার কিছু ছবি এবং আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন দাদা। জীবনে একবার হলেও এই দার্জিলিং এ যেতে চাই।

দার্জিলিংয়ের পাহাড়ের দৃশ্যগুলো দেখে চোখ দুটো একেবারে জুড়িয়ে গেল দাদা। এই দৃশ্য দেখে কিছুক্ষণের জন্য কল্পনার জগতে হারিয়ে গিয়েছিলাম। নাম না জানা বুনোফুল গুলো দেখতে খুব সুন্দর। এছাড়া দার্জিলিং ম্যালের কিউরিও শপের জিনিসগুলো ভীষণ সুন্দর। পুরো পোস্টের প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে।

Thank You for sharing Your insights...

বারো মাস ধরেই মেঘ আর কুয়াশায় ঢাকা থাকে জঙ্গলটি।এইজন্য বোধহয় গাছের গায়ে এত শ্যাওলা জমে।সত্যিই দাদা,মেঘেরা আপনাদের ছুঁয়ে যাচ্ছিল এটা আসলেই ভালো লাগার ।বুনো ফুলগুলি অনেক সুন্দর।প্রথম ফুলটি ধুতরা ফুলের মতো লম্বা।দুষ্প্রাপ্য জিনিসগুলি দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।ধন্যবাদ দাদা।

Thank You for sharing...

ফটোগ্রাফি গুলো তে বোঝাই যাচ্ছে জায়গাটা কতটা সুন্দর।তারপরে আবার আপনার বর্ণনা।দার্জিলিং এর কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া তারপরে আবার রাস্তার দুপাশে বিভিন্ন গাছ,বুনো ফুল।যেকোনো সময় মেঘ এসে ঢেকে দিচ্ছে গাড়ি।চমৎকার একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন দাদা দার্জিলিং ভ্রমণের।ধন্যবাদ আপনাকে দাদা পোস্টটি সুন্দর লিখেছেন।

Thank You for sharing...