গরম আর ভালো লাগে না

in hive-129948 •  7 months ago 

summer-7434439_1280.png
Copyright Free Image Source: PixaBay


এ বছরের গরম সত্যি অসহ্য লাগছে আমার কাছে । এই রকম এক টানা অসহনীয় গরম বিগত কোনো বছরগুলোতেই পড়তে দেখিনি । কোলকাতায় এ বছর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৫ ডিগ্রী । আর গরমের দিনগুলিতে এভারেজ ৪০-৪২ ডিগ্রী অলটাইম ছিল । মাঝে কিছুদিন ঝড়-বৃষ্টি হওয়াতে পরিবেশ কিছুটা ঠান্ডা ছিল । তবে সেটাও মাত্র অল্প কিছুদিনের জন্য । ৩-৫ দিন । তারপরেই ব্যাস, আবার শুরু হলো অসহনীয় গরম ।

এই গরমে বাইরে বের হওয়া বেশ কঠিন । দিনের বেলায় অফিসিয়াল কোনো কাজ না থাকলে একটি দিনও বের হই না আমি । আর বাড়িতেও সেই রকম ভয়াবহ গরম । এই গরমে কোনো কাজেই মন বসে না । শুধু তেষ্টা পায় আর ঘুম আসে । তীব্র গরমে মানুষ মানসিক অবসাদে ভোগে, ব্রেনের গ্রে সেল গুলি ঠিকভাবে সক্ষম থাকতে পারে না, আর তাই বুদ্ধিবৃত্তীয় কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে ।

এবার যে গরম পড়েছে তাতে বাইরে কিছুক্ষণ রোডের মধ্যে থাকলে জ্বর, সর্দি-গর্মি, সান-স্ট্রোক এসব হতে বাধ্য । আমি একদিন রোদ লাগিয়ে সেটা টের পেয়েছি । এই গরমে ক্ষিদেও পায় না তেমন । আগের তুলনায় আমাদের সবারই খাওয়া কমে গিয়েছে । ভাত খাওয়ার বদলে জল খেয়ে খেয়ে পেট ভর্তি করছি আমরা সবাই ।

এমনিতেই আমি জল বেশি খাই, তার ওপর আবার তীব্র গরম পড়েছে, ফলে বুঝতেই পারছেন আমার অবস্থাটা । ঘন ঘন শুধু জল খেয়েই যাচ্ছি । জল খেতে খেতে পেট ফুলে ঢোল, তাও তেষ্টা মিটছে না । এমন তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গে এবার পাখি মৃত্যুহার বিগত বছরগুলির তুলনায় অনেকটাই বেশি । এমনিতেই গাছপালার পরিমাণ কমে যাচ্ছে, তার ওপরে এমন ভয়াবহ গরমের দাপট, পাখিরা বাঁচবে কী করে ?

এই গরমে হিট-স্ট্রোক, হার্ট এট্যাকের ঝুঁকি খুব বেশি । প্রত্যেকদিন এমন কিছু কিছু ঘটনার কথা হামেশাই শোনা যাচ্ছে । বিশেষ করে এই তীব্র গরমে বৃদ্ধ আর শিশুরা ভয়ঙ্কর কষ্ট পাচ্ছে । এমন গরম যে বাইরে বেরোলেই কয়েক মিনিটের মধ্যেই চোখ-মুখ পুরো ঝলসে যাচ্ছে । শরীরের অনাবৃত অংশে কিছুক্ষণ রোদ লাগালে এমন জ্বলুনি শুরু হয় যে সেখানে জল ঢালতে ঢালতে জীবন শেষ ।

সব মিলিয়ে এই ভয়াবহ গ্রীষ্মের দাবদাহে আমরা কেউই ভালো নেই । শ্রাবণের অপেক্ষায় দিন গুনছি সবাই । বর্ষার নবধারায় তাপিত হৃদয়, তৃষ্ণার্ত কণ্ঠ জুড়িয়ে শীতল হোক, তৃষ্ণা মিটুক ।


------- ধন্যবাদ -------


পরিশিষ্ট


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png


steempro....gif

»»——⍟——««

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ঠিক বলেছেন দাদা। যদিও কলকাতার তুলনায় বাংলাদেশে একটু গরম কম থাকলেও এর প্রভাব কিন্তু আমরাও অনেকটাই টের পাচ্ছি। এত গরমের কারণে প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া হচ্ছে কিন্তু তারপরও গতকাল থেকেই খুবই অসুস্থ অনুভব করছি।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Congratulations, your post has been upvoted by @upex with a 41.02% upvote. We invite you to continue producing quality content and join our Discord community here. Keep up the good work! #upex

Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 100 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.

This is an interesting post you have shared Dada.
It is true that the heat this period is unbearable, many claims that the ozone layer has been depleted or is being depleted.

I'm really sorry that this heat is affecting you, you can easily put on your air conditioner so you won't feel the effect so much.

Thank you for sharing this post with us 😊❤️❤️❤️

এই গরম আর ভালো লাগে না এই কথা যেমন সত্য। তেমনি করে এই ভয়াবহ গ্রীষ্মের দাবদাহে আমরা কেউই ভালো নেই এটাও সত্য। আসলে আমরা নিজেরাও বুঝতে পারছি না কবে পাবো এই ভয়ংকর গরমের হাত থেকে রেহাই। বাহিরের রোদের দিকে তো তাকানোই যায় না। আজকাল আবার বাতাসও বন্ধ হয়ে গেছে। বেশ খারাপ অবস্থা যাচ্ছে আমাদের।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

জি দাদা এই বছরের মত অসহ্য গরম আর কোনো বছর সহ্য করি নাই। জরুরী কাজ ছাড়া দিনের বেলা কেউ বাসার বাইরে যায় না। আমাদের বাসায় ছোট বাচ্চা আছে, আর আমরা চারতলা বাসার ৪ নম্বর তলাতে থাকি। সারাদিন রোদে ছাদ গরম হয়ে বিকালের দিকে এমন একটি ভাবসা গরম লাগে যা সহ্য করা খুবই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কখন যে এ গরম থেকে মুক্তি পাবো আল্লাহই জানে। ধন্যবাদ দাদা।

অস্থির গরম নিয়ে পোস্টটি খুব ভালো লেগেছে দাদা। আপনি একদম ঠিক বলেছেন, এই গরমে মানুষ "মানসিক অবসাদে ভোগে, ব্রেনের গ্রে সেল গুলি ঠিকভাবে সক্ষম থাকতে পারে না, আর তাই বুদ্ধিবৃত্তীয় কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে"।কোন কাজেই ঠিক মত করা হয় না। আসলেই এবার গরমের রেকর্ড ভঙ্গ হচ্ছে নিকট অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায়।বৈশ্বিক আবহাওয়ার যে পরিবর্তন হচ্ছে তারেই প্রামাণ এবারের গরম। গরম নিয়ে পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা। শুভ কামনা আপনার জন্য।

ইন্ডিয়ান সুপারস্টার কিং খান ও বর্তমানে হসপিটালাইজড হিট স্ট্রোক করে।বাংলাদেশ এর অবস্থা ও একই।কি যে গরম, খুব খারাপ লাগছে।

জানিনা দাদা এই গরমের শেষ কোথায়। তবে অসহ্য গরমে জীবনটা যেন বিষন্ন হয়ে পড়েছে। একদিকে প্রচন্ড গরম অন্যদিকে রাত্রের বেলায় কারেন্ট থাকে না। সব মিলিয়ে আমারও অনেক কষ্টে আছি। এখন অপেক্ষায় আছি কবে এর অবসান ঘটবে।

জল খেতে খেতে পেট ফুলে ঢোল, তাও তেষ্টা মিটছে না 😄😄।

ঠিক বলেছেন দাদা শ্রাবণের অপেক্ষায় দিন গুনছি আমরা সবাই।বাংলাদেশের ও একই অবস্থা। রোদে একদমই বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে না।জল খেতে খেতে সত্যি পেট ফুলে যায় তবুও তৃষ্ণা মেটে না।সাবধানে থাকবেন দাদা।ধন্যবাদ গরমের সবার মনের কথা গুলো আপনার পোস্টের মাধ্যমে আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

আসলেই দাদা তীব্র গরমে জনজীবন একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছে। একটু আগে মসজিদে নামাজ পড়ে বাসায় আসতে আসতে শরীর একেবারে ঘেমে গিয়েছে। মসজিদে এসি রয়েছে এবং মসজিদ থেকে বাসার দূরত্ব মাত্র ২ মিনিট। এই গরমে প্রয়োজন ছাড়া আসলেই বাহিরে বের হওয়া উচিত নয়। দাদা আপনার মতো আমিও প্রচুর পানি পান করি। আর এখন তো খাবার খাওয়ার সময় পানি পান করতে করতেই পেট ভরে যায়। এই গরমে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার কোনো বিকল্প নেই। যাইহোক আপনার পুরো পরিবারের প্রতি অনেক অনেক দোয়া এবং শুভকামনা রইল দাদা।

ঠিক বলেছেন দাদা এ বছরের মতো অসহ্য গরম পড়েছে। তবে খেটে খাওয়া মানুষের দেখলে সত্যি অনেক কষ্ট লাগে। এরা সারাক্ষণ রোদের মধ্যে থাকে। আসলে এতো গরমে ক্ষুদা লাগে না। আর পানি খেয়ে তৃষ্ণা মেটে না শুধু পানি পিপাসায় লাগে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

এটা ঠিক বলেছেন দাদা এই গরমে হিট-স্ট্রোক এবং হার্ট এট্যাকের ঝুঁকি অনেক বেড়ে গেছে। আর এত গরমে বাহিরে যারা কাজ করে তাদের অবস্থা খুবই খারাপ। এই গরমে টিকে থাকাই যেখানে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে সেখানে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষদের কথা ভাবতেও খারাপ লাগে দাদা।

যত দিন যাচ্ছে তত যেন গরম বাড়তেই রয়েছে। হালকা একটু বৃষ্টি হচ্ছে আর গরম বাড়ছে। আর এই কারণে হিট স্টক সহ বিভিন্ন প্রকার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। জানিনা কবে এই দিনের অবসান হবে।

সত্যিই, যেমন বাজে তাপ তেমনি ভ্যাপসা গরম। বাইরে বেরোলেই জীবন যায় যায় অবস্থা। সব সময় জল নিয়ে ঘুরছি।

আর এসবের মাঝে আবহাওয়া দপ্তর একটা খুশির খবর দিয়েছে জুন মাসের ৪-১০ তারিখের মধ্যে মৌসুমী বায়ু ভারতে প্রবেশ করবে। যদিও মাঝে মাত্র কদিন বাকি আছে কিন্তু তর সইছে না।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

একদম মনের কথাগুলো বলেছেন দাদা। এই অসহ্য গরম আর একদিনও ভালো লাগছে না। শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি বৃষ্টির জন্য। মধ্যে দু-এক দিন তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকলেও এখন আবার আগের মতই হয়ে গিয়েছে। এখন শুধু বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি।

ঠিক বলছেন দাদা এই গরমগুলো আর সহ্য করা যাচ্ছে না। সত্যি দাদা দুই একদিন মাত্র ঠান্ডা ছিল এরপর আবার বেড়ে গেল গরম। আজকে সকালে যখন ডাক্তার দেখাতে বের হলাম তখন বুঝতে পারলাম গরমের অবস্থা কত খারাপ। রাস্তায় গিয়ে চোখ মেলতে পারছিলাম না গরমের জন্য। মনে হচ্ছিলো চোখ জলসে যাচ্ছে এমন অবস্থা। এই গরমের কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে অনেক অসুস্থ হয়ে পড়েছি। দোয়া করবেন দাদা আপনার জন্য দোয়া রইলো।

এই বছর গরমের মাত্রা অনেক বেশি দাদা। সব জায়গাতে একই অবস্থা। এই গরমে ভালো থাকাটাও কঠিন। বাহিরে রোদ দেখলেই গায়ে যেন জ্বালাপোড়া শুরু হয়ে যায়। এই গরমে হিট-স্ট্রোক, হার্ট এট্যাক অনেক বেড়ে গেছে। সবাইকে সাবধানে থাকতে হবে দাদা।

আসলে, গরম প্রতি বছরই পড়ে। আর অতিরিক্ত গরমে প্রতিবছরই আমরা অস্বস্তি ফিল করি। তবে যতটুকু শুনছি এই বছর গরমের মাত্রাটা একটু বেশি। আর সেটা আমিও মাঝে মাঝে খুব ভালোভাবেই ফিল করছি। দেখা যাক আর কিছুদিন ধৈর্য ধরলে হয়তোবা বর্ষাকাল চলে আসবে তখন বৃষ্টি হওয়ার কারণে পরিবেশটা ঠান্ডা থাকবে।

ঠিক বলেছেন দাদা এবার অতিরিক্ত গরমে মানুষের জান জীবন একদম অতিষ্ট হয়ে গেছে। এই গরম আর সহ্য করার মত না। আর অতিরিক্ত গরমে ঠিকভাবে কাজও করা যাচ্ছে না। আবহাওয়া পরিবর্তন হচ্ছে তারই প্রমাণ এই গরম।এত পানি খাওয়া হচ্ছে তারপরও পানির তৃষ্ণা মিটছে না। গরম কে কেন্দ্র করে বেশ দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।

এমন গরম আমিও আগে কখনো দেখিনি। বিশেষ করে রোডে গেলে রোদ আর রোডের হিটে শরীরের খোলা অংশ পুড়ে যায় এমন অবস্থা। আমি পানি কম খেতাম। এবার আমিও পানি না খেয়ে থাকতেই পারছিনা।

আমরা সবাই এই ভয়াবহ গ্রীষ্মের দাবদাহে ভালো নেই। আপনি ঠিক বলছেন দাদা এবার যে গরম পড়েছে তাতে বাইরে কিছুক্ষণ রোদের মধ্যে থাকলে জ্বর, সর্দি-গর্মি, সান-স্ট্রোক এসব হতে বাধ্য। আমিও বেশ কিছু দিন অসুস্থ ছিলাম। এই রোদের মাঝে শরীর কান্ত হয়ে গিয়েছে। নিয়মিত খেতেও পারছি না। এখন শুধু সৃষ্টিকর্তার দিকে তাকিয়ে আছি, কখন রহমতের বৃষ্টি হবে। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট উপহার দেওয়া জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

আমাদের দিকেও এই একই অবস্থা দাদা। আমিও আমার জীবনে এইরকম তীব্র গরম দেখিনি। এই গরমে অসুস্থ হয়ে যাওয়া একেবারে স্বাভাবিক। সুস্থ‍্যভাবে যেন বাঁচাই দায় হয়ে পড়েছে। তার উপর খাবারের প্রতি কোন রুচি নেই। জানি না এই গরম কতদিন স্থায়ী হবে।

সত্যি ই দাদা এই চিটচিটে গরম আর ভালো লাগছে না।বাইরে বের হলে শরীর খুব ক্লান্ত হয়ে যায়। তবে আপনি শুধু পানি না খেয়ে হালকা লেবু ও হালকা লবন দিয়ে খাবেন।এতে কিছুটা তৃপ্তি আসে।আমিতো তরমুজের জুস করে খাই।এতে করে শরীর বেশ কিছু সময় সতেজ থাকে।সবাই দোয়া করি বর্ষা আসুক।সতেজতায় ভরে উঠুক চারিপাশ।ধন্যবাদ দাদা।💞

একমাত্র শীত ছাড়া হয়তো আর কোনো উপায় নেই গরম থেকে রক্ষা পাওয়ার।বাইরে ঘরে সব জায়গাতেই একাধারে গরম।ঘরে বেশি শুয়েও থাকা যায়না অসস্তি লাগে খুব।আর পানি খেতে খেতে আমারো একই অবস্থা ঢোল হয়ে যাচ্ছি সব।ঠিকি বলেছেন দাদা পাখিরা এবার বেশি সমস্যায় পরছে।

তীব্র গরমে মানুষ মানসিক অবসাদে ভোগে, ব্রেনের গ্রে সেল গুলি ঠিকভাবে সক্ষম থাকতে পারে না, আর তাই বুদ্ধিবৃত্তীয় কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে ।

নিজেই এই সমস্যায় কিছুটা ভুগছি ভাই। সব মিলিয়ে জীবন একদম অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছে এই প্রচন্ড গরমে। টানা বৃষ্টি দরকার, লাগালাগি কয়েক মাস, এই গরম আর কোন অবস্থায় সহ্য হচ্ছে না।

আসলেই আর সহ্য হচ্ছে না দাদা! এবার এত বেশি বাজে গরম যে বাহিরে কিছুক্ষণের জন্য গিয়েও টেকা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে! শরীরে যে জলুনী হয়, তা অনেকসময় ধরে ভোগাচ্ছে! আর সকলে অসুস্থও হচ্ছে বেশ এই গরমে! পশুপাখি দের অবস্থা তো আরোও করুণ, শোচনীয়! 😓

এমন কষ্টের কথা না আর বললেই নয় দাদা। মানুষ থেকে শুরু করে পশু পাখি সবাই অনেক কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। গাছপালা এমন ভাবে কমে গিয়েছে, যার কারণে মরু ভূমির গরম অনুভূত হচ্ছে।
আর এমন গরমে কিছুই ভালো লাগে না।
দোয়া করি, আল্লাহ্ যেনো এই তাপদাহ খুব দ্রুত কমায় দেন। 🥹

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

To turn off auto-reply, write a reply to this comment with "@jswit reply-off"
Delegate SP to jsup & receive daily upvote
Preserve your digital art with STEEM.NFT

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Love how different cultures ome together here :D
On fb you almost only see stuff in your own language :D

তোমাদের মত আমাদেরও একই দশা ছিল দাদা এতদিন। এই গরমে খাবার দাবার একেবারে খেতে ইচ্ছা করছিল না, শুধু জল খেয়ে খেয়েই পেট ভরাচ্ছিলাম। তাছাড়া এই গরমে বৃদ্ধরা এবং বাচ্চারা আসলেই অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছে, সেটা তো নিউজেও দেখা গেছে এত দিন । অন্যদিকে এই প্রচন্ড গরমে পাখিদের অবস্থাও বেহাল ছিল। যাইহোক, এখন ঝড় বর্ষা হওয়ায় কারণে শান্তিতে একটু থাকা যাচ্ছে।