মানবসভ্যতা যত উন্নত হচ্ছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও অসততা

in hive-129948 •  3 years ago  (edited)

sc-01.png

২০১২ থেকে আমি সফটওয়্যার ডেভেলপার এর কাজ করে আসছি, আমার ম্যাক্সিমাম কাস্টমার সবই কিন্তু উন্নত বিশ্বের । এশিয়ায় আমার কাস্টমারের সংখ্যা শতকরা ১-১০% । গতমাসের স্ট্যাটিসটিক্স অনুযায়ী সবচাইতে বেশি কাস্টমার পেয়েছি আমেরিকা থেকে । অথচ পেপালে ফ্রড এর শতকরা হার নিম্নরূপ -

১. আমেরিকা : ৪৫%
২. দক্ষিণ আমেরিকা : ৪.৬%
৩. অস্ট্রেলিয়া : ২৪%
৪. আফ্রিকা : ২%
৫. ইউরোপ : ২১%
৬. এশিয়া : ৩.৪%

sc-03.png

উন্নত বিশ্বে দেখুন সবচাইতে ফ্রডের পার্সেন্টেজ বেশি । অথচ, ওরাই আমাদেরকে বলে গরীব দেশের অসভ্য জনসাধারণ । অথচ দেখুন, অনলাইনে ওরাই সবচেয়ে অসৎ কাজ-কর্মে যুক্ত । হ্যাকিং থেকে শুরু করে যতরকমের অনলাইন ফ্রড আছে সবগুলিই হয়ে থাকে তথাকথিত উন্নত বিশ্বে । উপরের চার্টে দেখুন তৃতীয় বিশ্বের অনলাইন ফ্রড, আফ্রিকা : ২%, দক্ষিণ আমেরিকা : ৪.৬% এবং এশিয়া : ৩.৪% । আর সবচাইতে সভ্য দেশগুলির জনসাধারণের ফ্রড, আমেরিকা : ৪৫%, অস্ট্রেলিয়া : ২৪%, ইউরোপ : ২১% ।

এবার আমি আমার গত ছ'মাসের পেপাল একাউন্টের চার্জব্যাক এবং ডিসপিউট ক্লেম এর তালিকাটি নিচে তুলে ধরলাম :

Untitled.png

sc-02.png

গত ছয় মাসের আমার পেপ্যাল একাউন্টের রেসল্যুশন সেন্টারে একটিভ কেস আছে ২টি । আর ক্লোসড কেস ১০টি । সবগুলি ক্লেমই ফলস । সবগুলো প্রজেক্টই আমি সময়মতো ডেলিভারি দিয়েছিলাম । অথচ সফটওয়্যার ডেলিভারি পাওয়ার পরে কেউ ১০ দিন পর, আবার কেউ বা ১ মাস পরে ফলস ক্লেম করেছে পেপালে । তারা ম্যাক্সিমাম ক্লেম করেছে যে তাদের ট্রানসাকশানগুলো unauthorized । কত বড় অসৎ হলে মানুষ এমনটা করতে পারে বুঝুন ।

ফর্চুনেটলি, আমি সবগুলি পেপাল কেসই জিতেছি সবরকমের এভিডেন্স সাবমিট করার পরে ।কিন্তু, কেস জিততে ১০ দিন থেকে ৬ মাস লেগে যায় সাধারণত । ততদিন পর্যন্ত ফান্ডস লকড থাকে । এটাই সবচাইতে খারাপ দিক এটার ।

তাই বলছি মানুষ যত সভ্য হচ্ছে দিন দিন তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও অসততা ।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Good!

আধুনিক সভ্যতায় প্রযুক্তি নির্ভর দুনিয়ায় অগ্রগতির পথ যতই এগিয়ে চলেছে। মানুষ বড্ড বেশি সৌখিন হয়ে যাচ্ছে । এমনকি প্রযুক্তির অপব্যবহার করে সুস্থ সাধারণ ততা সমস্ত স্থরের মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে প্রতারকরা। তারা মনুষত্বহীন কাজ করছে। তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে অন্যদের ক্ষতি করছে। দাদা খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। সকল দেশের % সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে দেখিয়া দিয়েছেন। অনেক কিছু জানলাম পোস্টি পড়ে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা

দাদা পেপ্যাল সম্পর্কে তেমন একটা ধারণা ছিল না। তবে শুনেছিলাম পেপ্যাল নাকি ডলার বাই সেলের মতো।তবে উপরের পরিসংখ্যান দেখে দুঃখ হলো। দিন দিন মানুষের আচরণ ও পরিবর্তন হচ্ছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা বিষয়টি শেয়ার করার জন্য।

মানুষ ডিজিটাল হওয়ার সাথে সাথে মানুষের মনুষ্যত্ব হারিয়ে যাচ্ছে দাদা। যারা এভাবে আপনাকে হয়রানির শিকার করাচ্ছে তারা কখনোই মানুষ হতে পারে বলে আমার মনে হয় না।

আর প্রতারণা করে কখনো কোনো প্রতিষ্ঠানকে বেশি দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে তারা পারবে না।

সভ্যতার পাল্লা ভারী হলেও সততার পাল্লা ভারী হচ্ছে না। সময়ের সাথে সাথে সভ্য সমাজের মানুষগুলো এগিয়ে যাচ্ছে আরো বেশি প্রতারণার দিকে। মানুষ সভ্য জাতিতে পরিণত হলেও মনুষ্যত্ব বোধ লোপ পেয়ে যাচ্ছে।

  ·  3 years ago (edited)

চোর নাকি স্বর্গেও ছিল। প্রতারক ও অসতেরা এই পরিচয় পেতেই হয়ত ভালবাসে। এরা মানুষ নাকি অন্য জাতি তা আমি জানিনা। আজও তাদের আত্মার দৌরাত্ম চোখে পড়ার মত। আপনাকে স্বাগতম

একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া, মানুষ কত বড় অসৎ হতে পারে আপনার এই পোস্টটি না পড়লে হয়তো ঠিকমতো উপলব্ধি করতে পারতাম না। আমরা সবাই জানি পেপাল ইন্ডিয়াতে সাপোর্ট করে এবং এটি লিগাল ব্যাংক টু ব্যাংক ট্রান্সফার করা যায়, এত বড় বড় এমাউন্ট তবুও ক্লোজ কেসে ১০ জনের পে-আউট এর সমস্যা দেখাচ্ছে, 😱😱😱

এটা হয়তো কখনোই সম্ভব নয় এটি পুরোটাই অসৎ মনোভাবের প্রকাশ জানি না এদের কি হবে

ফ্রডের বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন দাদা। কারণ বর্তমান সময়ে ফ্রডদের এতো পরিমাণ বেড়েছে যে মানুষ তা পরিকল্পনা করতে পারে না । বিশেষ করে উন্নত বিশ্বে এর প্রবণতা বেশি । বর্তমান সময়ে সত্য ও ন্যায় পরায়ন মানুষ খুজে পাওয়ায় মুশকিল। এই রকম অর্থ জালিয়াতি বা ফ্রডদের কারনে সাধারণত মানুষের ভোগান্তির শেষ হয় না।

সত্যিই মানুষ আধুনিকতার সঙ্গে তাল মেলাতে উন্নত হলেও তাদের মনুষ্যত্বগুলি অবনতির পথে হাঁটছে।একটি নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম পরিসংখ্যান দেখে।আমরা তো জানতে ও পারতাম না উন্নত বিশ্বের মানুষগুলো এই ধরনের নিচু মনমানসিকতার কাজগুলো করে।ধন্যবাদ দাদা বিষয়টি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

আসলে শুধু অর্থনৈতিক দিক থেকে বড় হলেই যে বড়লোক হয়ে গেল এমনটা নয়। এদের মনটা এখনও বড় হয়নি। এরা আমাদের মতো গরিব দেশকে পাত্তা দেয়না কিন্তু বাটপারি করে বেড়ায় পুরো পৃথিবী জুড়ে। ধিক্কার জানাই এই সমস্ত বাটপারদের।

বড়লোক হতে গেলে প্রথমে বড় মনের হতে হবে । টাকা মাটি, মাটি টাকা ।

জি দাদা। সহমত ।

"মানুষ যত সভ্য হচ্ছে দিন দিন তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও অসততা"---কথাগুলোর যথার্থতা রয়েছে।

আপনার সঙ্গে মানুষ প্রতারণা করেছে, হিংসা করেছে এটা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। পরে জেনে ভালো লাগলো আপনি সবগুলো কেসই জিতেছেন। লোভ ও হিংসা মানুষকে অন্ধ করে দিয়েছে। লোভ ও হিংসা মানুষকে কখনো সফলতা দিতে পারেনা। লোভ ও হিংসা মানুষকে শুধু ধ্বংসই করে। একজন ব্যক্তি যতই শিক্ষিত হোক না কেন, লোভ ও হিংসাকে যদি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে সে কখনোই সফলতার মুখ দেখতে পারবেনা। সভ্য জাতির মানুষ গুলোর মন মানসিকতার পরিবর্তন খুবই জরুরী।

আসলে দাদা, দিন বদলানোর সাথে সাথে মানুষের মধ্যের থাকা মনুষত্ব গুলোও পাল্টাচ্ছে। যদিও আমি নিজে পেপ্যাল সম্পর্কে বেশি একটা বুঝি না। কারণ,আমাদের দেশে এটা নিষিদ্ধ। যদিও উপরের পরিসংখ্যান দেখে খারাপ লাগল, যদি আমরা আধুনিক হওয়ার সাথে সাথে আমাদের মনুষ্যত্বটাকেও উন্নতি করতে পারতাম তাহলে হয়ত, আমাদের আধুনিকতাটা সার্থক হতো।

আপনে অনেক সুন্দর ভাবে বিষয়টাকে বুঝিয়েছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা সব সময় এতো সুন্দর সুন্দর বিষয় সম্পর্কে আমাদেরকে জানানোর জন্য। আপনার জন্য ভালোবাসা এবং শুভ কামনা দাদা।💞🥰

দাদা সত্যি আমি অবাক হয়ে গেলাম যে আপনার নামে কমপ্লেইন করেছে। আপনাকে আমি যতটুকু দেখেছি আপনার সব কাজে প্রচুর একটি। এটা ভালো লেগেছে শুনে যে আপনি কেস গুলোতে জিতেছেন। যদিও আপনার অনেক সময় নষ্ট হয়েছে🥺। তবে দাদা আমি মনে করি কিছু খারাপ মানুষের ভুলের জন্য অনেক ভালো মানুষের সেটার খেসারত দিতে হয়।

প্রতিদিন আমার পেপাল ডিলিংস হয় এভারেজ ১০০-১৫০ টা, তার মানে মাসে ৩০০০-৪৫০০ টা । ছয় মাসে এভারেজ ২০,০০০+ টি ট্রানসাকশান হয় । তার মধ্যে মাত্র ১২ টি ডিসপিউটেড । তার মানে দুনিয়াতে এখনো সৎ মানুষের সংখ্যাই বেশি ।

ভালোবাসা রইল দাদা

তাই বলছি মানুষ যত সভ্য হচ্ছে দিন দিন তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও অসততা ।

একদম ঠিক বলেছেন দাদা। এসব বিষয়ে আমার কোন ধারনা ছিলো না। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এই বিষয়ে পোস্ট করার জন্য আর আপনার জন্য শুভকামনা রইলো

দাদা খুব সুন্দর ভাবে এই ফ্রডদের তুলে ধরছেন। আর সব চেয়ে যেটায় বেশি অবাক হইছি সেটা হচ্ছে আমাদের যারা গরীব,অশিক্ষিতি বলে গালিগালাজ করে তারাই দিন শেষে ফ্রড!এটা তো জানাই ছিলোনা।
আপনার জন্য খারাপ লাগলো দাদা কারণ ফ্রডদের কারণে ভালো মানুষ কষ্ট পেলো।

একদম ঠিক বলেছেন দাদা মানবসভ্যতা যত উন্নত হচ্ছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও অসততা।আমিও অনলাইনে দুই তিন বার কেনাকাটা করে প্রতারিত হয়েছি। তবে মানি আবার ফেরত পেয়েছি অনেক ঝামেলার পরে, আর পেপালে অনেক বড় একটি সুবিধা হচ্ছে সেখানে বেচা কেনা হলে কোন প্রবলেম হয় না টাকাপয়সা আবার ফেরত আনা যায় কিন্তু অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়।

এই প্রতারণা আরো বেড়ে গিয়েছে করোনার মহামারীতে, এই দেশে বর্তমানে খুব বেশি বেড়ে গিয়েছে। আমার মোবাইলে প্রায়ই মেসেজ আসছে ভূয়া ডেলিভারি সংক্রান্ত ব্যাপারে, দেখুন কি অবস্থা!

BEC242C0-B42B-4840-8CA0-8306CAEA62F0.jpeg

643FD868-2C39-4A0C-B217-428D6FE0E7A0.jpeg

হুম, এগুলো ফিশিং লিংক , ভুলেও কখনই ক্লিক করবেন না ।

সত্যি দাদা, উন্নত বিশ্বের মানুষগুলো আমাদের নানাভাবে হেনস্থা এবং অপমান করার চেষ্টা করেন। কিন্তু আদতে তারা আমাদের থেকে আরো বড় প্রতারক এবং ফ্রড। খুব ভালো লাগলো আপনার পোষ্টটি দেখে, তবে আপনার সাথে এই রকম ফ্রড করার বিষয়টি খারাপ লেগেছে।

"তাই বলছি মানুষ যত সভ্য হচ্ছে দিন দিন তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও অসততা ।" সহমত ভাই ।

দাদা খুব সুন্দর ভাবে পোস্টের মাধ্যমে প্রতারক এবং ফ্রড কিছু লোকদের তুলে ধরলেন। তবে এদের জন্য সব জায়গাতেই কিছু ভালো মানুষও অপমানিত হচ্ছে। পোস্টি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে।

সব কাজ ঠিকঠাক মতো করার পরেও এরকম ব্যাপার এর সম্মুখীন হওয়া টা সত্যিই দুঃখজনক। নিজে ফেয়ার থেকে সব জায়গায় কাজ ঠিকঠাক মতো করার পরেও যখন এরকম বিষয় গুলোর সম্মুখীন হতে হয় তখন মানুষ আস্তে আস্তে হতাশ হয়ে পড়ে। আপনি আপনার অনেকগুলো কেইস ঠিকঠাক মত সমাপ্ত করতে পেরেছেন এটা জেনে ভালো লাগছে।

এই পার্সেন্টেজ গুলো দেখে খুব অবাক লাগছে যে উন্নতবিশ্বে যারা এই বিষয়গুলো নিয়ে খুব বেশি কথা বলে তাদের এখানে এই সমস্যাগুলো সবচেয়ে বেশি।

সত্যি দাদা আপনার মাধ্যমে বিশ্বে কি পরিমান প্রতারণা করছে তার একটি চিত্র পেলাম। সেইসাথে দেখে খুবই অবাক হলাম মানুষ যত বেশি প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছে আবার সেই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কত রকম যে ফাঁদ তৈরি করছে আপনার এই পোস্ট টি না দেখলে বা না পড়লে বুঝতে পারতাম না। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এই মহামূল্যবান তথ্যের জন্য যা আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবেন।

দাদা এতদিন শুনে আসছি যে এশিয়া মহাদেশে মানুষ ফ্রড কিন্তু আজকে বুঝলাম যে উন্নত বিশ্বের মানুষ কতটা ফ্রড। তবে এতটুকু জানি উন্নত বিশ্বের দেশগুলো আজীবন গরিব রাষ্ট্রগুলোকে শোষণ করে আসছে। আর এখন তো মাত্রা অতিরিক্ত ব্যাংক হ্যাকিং শেখে শুরু করে যত অপকর্ম আছে সব উন্নত বিশ্বের মানুষেরা করছে। আপনার এই তালিকা না দেখলে কখনো জানতামই না যে উন্নত বিশ্বের মানুষগুলো এত নিচু মনের। আমি পেপ্রাল সম্পর্কে কিছু জানি না। দাদা আপনার জন্যই আজ এখানে আসা জানা। আপনার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল দাদা।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সমসাময়িক বিষয়টি আমাদের সাথে শেয়ার করে সতর্ক করে দেওয়ার জন্য। আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত আমি, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সবচেয়ে বেশি সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে আছে, আর নিজেদেরকে সবকিছুর আড়ালে রেখে তারা বিশ্ববাসীকে সঠিক পথে থাকার বুলি শোনাচ্ছে।
যেমন তাদের কিছু কর্মকাণ্ড তুলে ধরছি,
১. সবচেয়ে বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করছে উন্নত বিশ্বগুলোয়, ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনিরাপদ হচ্ছে এই বিশ্ব।
২. পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে সেই উন্নত বিশ্ব গুলিই, আর বিশ্ববাসীকে পরমাণু মজুদ রাখা থেকে বিরত থাকার বুলি আওড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত।
৩. পৃথিবীর অক্সিজেন নামে খ্যাত আমাজনকে নিজেদের স্বার্থেই দিনদিন উজার করে চলেছে, আর সেইসাথে উন্নয়নশীল এবং গরীব দেশগুলোকে প্রতিনিয়ত বুলি আওড়াচ্ছে
গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান।

সারাংশ :
সমাজে যারা ক্ষতিকর তাদের সাথে সবসময় সর্বোচ্চ সতর্কতায় পথ চলা উচিত। এমন কাজ কখনো না করা ,যা নিজের, পরিবারের, সমাজের এবং আগামী বিশ্বের জন্য বিপদজনক। আগে নিজে এই সকল ক্ষতিকর কাজ থেকে বিরত থাকবো তারপর সমাজকে বিরত রাখার চেষ্টা করবো।

বদলে যাও, বদলে দাও।

এটাই আমাদের শ্লোগান হোক। ধন্যবাদ।