ফোটোগ্রাফি পোস্ট : গ্রামে ঘুরতে গিয়ে কিছু দৃশ্য ক্যাপচার করে আনলাম

in hive-129948 •  7 months ago 


বেশ কিছুদিন আগে গ্রামে ঘুরতে গিয়েছিলাম । শীত ঋতু গ্রামে যতটা ভালোভাবে উপভোগ করা যায় ততটা কিন্তু শহরে সেভাবে উপভোগ করা যায় না । গ্রামে শীতের সকাল আর শীতের বিকেলবেলার রূপই পুরো আলাদা সৌন্দর্যময় । কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালে গ্রামের রাস্তায় হাঁটতে দারুন লাগে । সূর্য্যের সোনালী মিঠে রোদ্দুর গায়ে মেখে প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার মজাই আলাদা । শীতের ভোরে প্রচুর পাখি ডাকে । সারাদিন পাখির কলকাকলিতে গ্রামের সবুজ বনানী মুখরিত থাকে ।

রাস্তার দু'ধারের ফসলশূন্য রিক্ত মাঠ অবশ্য মনে একটু বিষন্নতার ছাপ ফেলে, তবে মাঠময় গরু, বাছুর, ভেড়া আর ছাগলছানার ছোটাছুটির দৃশ্য আবার বেশ আনন্দদায়ক হয় । এছাড়া গ্রামের পুকুরে হাঁসেদের ভেসে বেড়ানো, জলকেলী করার দৃশ্য দারুন লাগে ।

তাছাড়া গ্রামের রাস্তার দু'ধারের প্রচুর গাছ-গাছালি, নাম না জানা কত না ফুল আর ফলের গাছ দেখা যায় তার ইয়ত্তা নেই । আম, জাম, কাঁঠাল, কলা, খেঁজুর আর তাল-নারিকেল গাছের সারিই বেশি ।

এবারে গ্রামে গিয়ে আমরা একদিন পিকনিক করেছিলাম রাতে । শীতের রাতে গ্রামে পিকনিক করার মজাই আলাদা । বিরিয়ানি রান্নাও হয়েছিল । তা ছাড়া মাটি খুঁড়ে উনুন করে সেখানে লুচি, তরকারি, জিলাপি ভাজাও হয়েছিল । দারুন এনজয় করেছিলাম সব কিছু । সব মিলিয়ে দারুন একটা সপ্তাহ পুরো এনজয় করেছিলাম গ্রামের বাড়িতে ।

এছাড়াও শীতকাল, তাই পিঠেও খাওয়া হয়েছিল বেশ । শীতের কনকনে ঠান্ডায় সাঁঝেরবেলা গরামগরম পিঠে-পুলি খেয়ে মেজাজ একদম তর হয়ে গিয়েছিলো । তাছাড়া, গ্রামের পুকুরের টাটকা মাছ, গাছের ফল-পাকুড় খেয়ে কয়দিন মজাসে কেটেছিল আমাদের ।


এটা একটা বরই (কুল) গাছ ।
তারিখ : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : বিকেল ০৩ টা ৫০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


নারিকেল গাছে কচি ডাব দেখা যাচ্ছে ।
তারিখ : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : বিকেল ০৩ টা ৫৫ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


উঠোনে মাটি খুঁড়ে উনুন তুলে সেই উনুনে জিলিপি ভাজা চলছে ।
তারিখ : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : রাত ১০ টা ০৫ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মাটির উনুনে লুচি ভাজা চলছে ।
তারিখ : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : রাত ১১ টা ১০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পিকনিকের রান্নার তোড়জোড় চলছে ।
তারিখ : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : রাত ০৯ টা ৩০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


রাস্তার দু'ধারে শুধু গাছ আর গাছ ।
তারিখ : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : বিকেল ০৪ টা ০০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


শীতের সকালে গ্রামের প্রকৃতির মনোরম পরিবেশ ।
তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : সকাল ০৮ টা ১০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সারিবদ্ধ খেঁজুর গাছের সারি রাস্তার দু'ধারে।
তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : সকাল ০৮ টা ২০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


শিশু বট বৃক্ষ ।
তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সময় : সকাল ০৯ টা ৫০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।



ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ



------- ধন্যবাদ -------


পরিশিষ্ট


আজকের টার্গেট : ৫৫৫ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 555 trx)


তারিখ : ১১ মার্চ ২০২৪

টাস্ক ৫২৪ : ৫৫৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫৫৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : f57a2555a82cd364ab23c225210a7eb68a3a0f2ab8166b8e48a93c6d1d3fabbc

টাস্ক ৫২৪ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png


steempro....gif

»»——⍟——««

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আসলেই তাই, শহরে বদ্ধ পরিবেশে শীত ঋতু তেমন একটা উপভোগ করা যায় না। আপনি খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত ক্যাপচার করে এনেছেন দাদা। কুয়াশায় ঘেরা সবুজ প্রকৃতি দারুন লাগছে দেখতে। গরম গরম জিলাপি ভাজা দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। নারকেল গাছের কচি ডাবগুলোও দারুন লাগছে দেখতে।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

আসলে দাদা গ্রামে শীতের সকাল এবং বিকেলে ঘোরাঘুরি মজাটাই আলাদা। গ্রামে থাকার সুবাদে এই সময়টা অনেক বেশি ইনজয় করি। কুয়াশা ঢাকা চারিপাশ শীতল হাওয়া সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর লাগে। আপনিতো গ্রামে গিয়ে পুরা বাজিমাত করে দিয়েছেন। শীতের রাতের পিকনিক গরম গরম জিলাপি ভাজা দেখে যেন লোভ লাগছে। দারুন দারুন মুহূর্ত ক্যাপচার করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

Posted using SteemPro Mobile

গ্রাম বাংলার এই ফটোগ্রাফি পোস্টটি খুব সুন্দর হয়েছে দাদা।আসলে গ্রাম বাংলার রূপের কোনো তুলনা হয় না। আর শহর অঞ্চল অপেক্ষা গ্রামের দিকে বাংলার এই ছয় ঋতুটি সম্পূর্ণভাবে উপভোগ করা যায়। আর গ্রামের দিকে পিকনিক করার মজাটাই আলাদা। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

Congratulations, your post has been upvoted by @upex with a 42.36% upvote. We invite you to continue producing quality content and join our Discord community here. Keep up the good work! #upex

Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 100 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.

দাদা, ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে অনেক বড় করেই পিকনিকটা করা হয়েছিল। সেই শীতের সকালে গ্রামের সৌন্দর্য উপভোগ করার মজাই আলাদা। শহরে শীত ঋতুর সৌন্দর্য খুব একটা বেশি উপভোগ করা যায় না, কিন্তু গ্রামে যেন পরিবেশটা পাল্টে যায়, সুন্দর এবং মনোরম হয়ে যায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বিশেষ করে দাদা শীতের সকাল এখন অনেক বেশি মিস করি। শীতের সকালে সেই ঘন কুয়াশার মধ্যে দিয়ে হাঁটাহাঁটি করা এবং বিভিন্ন ধরনের পিঠা তো আছেই। তবে দাদা জিলাপি ভাজার ছবি দেখে জিভে জল চলে আসলো, কতদিন এই গরম গরম জেলাপি খাই না। সর্বোপরি আপনার ছবিগুলো অনেক চমৎকার ছিল দাদা। গ্রামেগঞ্জে গেলে এখনো সেই বিভিন্ন ধরনের ফলমূলের গাছের দেখতে পাওয়া যায়। যেমনটা আপনি শেয়ার করেছেন, খেজুরের গাছ এবং কুলবরাইয়ের গাছের ছবি। তবে দাদা সব থেকে ভালো লেগেছে সকলের ছবিটি, যেখানে সূর্য উদয় হচ্ছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।।

দাদা শীতের ঋতুর্দে গ্রামে ঘুরতে গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবসময়ই অনেক সুন্দর হয়। গ্রামে এভাবে সবাই মিলে পিকনিক করার মজাই আলাদা। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে বিস্তারিতভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

ঠিকই বলেছেন দাদা। শীতকালে গ্রামের সকাল আর বিকালে পুরোপুরি আলাদা রূপ দেখা যায়। আর আপনি যেটাকে পিকনিক বলছেন আমি তো সেখানে এলাহী কাণ্ড দেখতে পাচ্ছি। পিকনিকে যে আপনারা খুব মজা করেছেন সেটা ছবিগুলো দেখে বুঝতে পারছি। সময়টা আপনাদের ভালোই কেটেছে মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।

দারুন সব মুহূর্তের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা। বিশেষ করে আমার গ্রামের একটা ব্যাপার খুব ভালো লাগে। সেটা হলো, এই যে গাছের নিচে মাটিতে খুব সুন্দরভাবে পাতা বিছিয়ে থাকে। এই দৃশ্যটা কেনো জানি না খুব সামান্য হলেও আমার খুব ভালো লাগে। যেটা আপনার পোস্টের শেষের দিকে ছবিগুলোতে দেখতে পেয়েছি। গ্রামের এই ধরনের গরম গরম জিলাপি ভাজা খুব একটা খাওয়া হয়নি, দেখেই লোভ লাগছে।

শীত কাল যদি সঠিক ভাবে উপভোগ করতে হয় তাহলে গন্তব্য অবশ্যই গ্রাম হওয়া উচিত। শহরে শীতের আমেজ সেই ভাবে বোঝা যায় না।

দাদা বিশাল পিকনিক হয়েছে দেখছি লুচি, জিলাপির ব্যবস্থা। আরিব্বাস। জাস্ট সেরা।

গ্রামীন পরিবেশটা সব সময় সুন্দর। শীতের মৌসুমটা যেটা ভিন্ন এক সৌন্দর্য কুয়াশা ঘেরা শীতের সকাল পাখির ডাক সব মিলিয়ে দারুন একটা পরিবেশ । বিভিন্ন ধরনের পিঠা খাবার উৎসব যেগুলো নিজেদেরকে আপন করে নেয় । সেই স্মৃতিচারণ দাদা আপনি করলেন সেই মুহূর্তগুলো কতই না সুন্দর ছিল। যেটা আপনি উপভোগ করেছিলেন আমাদের কাছে ভালো লাগলো । আপনার কাটানো মুহূর্তের কিছু অংশ দেখে।

Posted using SteemPro Mobile

ঠিক বললেন দাদা গ্রামে শীতকাল কাটানোর মজাই আলাদা।যেটা শহরে কখনো সম্ভব নয়।গ্রামে সকালে কুয়াশা ভেজা রাস্তা,ফসল শূন্য মাঠ শীতের সন্ধার পিঠা পুলি।সব মিলিয়ে দারুন একটি ব্যাপার।আপনারা শীতে এক সপ্তাহ গ্রামে গিয়ে পিকনিক করেছেন সেখানে আলাদা চুলা করে জিলাপি, কুচি ইত্যাদি সব খানাপিনার ব্যবস্থা।তাছাড়া গাছের কচি ডাব,কুল ইত্যাদি সব ফলমূল।সব মিলিয়ে শীতকাল গ্রামে থাকার মজাই আলাদা।ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগলো অনেক।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

আসলেই দাদা শীতকালটা গ্রামের দিকে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায়। কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে ঘাসের উপর দিয়ে খালি পায়ে হাঁটতে এবং খেজুরের রস খেতে দারুণ লাগে। আর মজার মজার পিঠা খাওয়া যায়। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। আপনারা গ্রামে গিয়ে পিকনিক করার পাশাপাশি বেশ ভালোই ঘুরাঘুরি করেছেন। গরম গরম জিলাপি খাওয়ার মজাই আলাদা। সবমিলিয়ে এককথায় দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছেন। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

Posted using SteemPro Mobile

গ্রামের রূপ সৌন্দর্য্যের কথা বললে,তার বর্ণনা বলে শেষ করা অসাধ্য ও বলা যায় এক রকম।শীতের সকাল আর বিকেল দুটোই একদম জম্পেশ মুহূর্ত গুলোর মধ্যে অন্যতম।যেটা কেবল মাত্র শহরের অপেক্ষায় গ্রামে বেশি উপলদ্ধি করা যায়।গ্রামের পিকনিক গুলাও অনেক এনজয় করার মতো হয়।তাতে তো আপনর আবার বিরিয়ানি রেধেছিলেন ,তার মানে বুঝাই যাচ্ছে একদম অসাধারণ মুহূর্ত কাটিয়েছেন দাদা।আর ফটোগ্রাফি গুলার কথাতো একদম অসাধারণ হয়েছে।

দাদা গ্রামের পরিবেশ সত্যিই অনেক সন্দর। আর পাড়া মহল্লাতে ঘুরতেও অনেক ভালো লাগে। প্রাকৃতিক অনেক কিছু দেখা যায়। তবে আমি ছোট থেকে বড় হয়েছি গ্রামে, গ্রামের আনাচে কানাচে আমার হাজারো স্মৃতি রয়েছে। তবে এখন কেন জানি গ্রাম আমার ভালো লাগে না। ধন্যবাদ দাদা।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

আসলে দাদা গ্রামের সৌন্দর্যের কখনো তুলনা হয় না। আপনি শীতের সময় গ্রামে ঘুরতে গিয়েছিলেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। আসলে দাদা গ্রামের শুধু ডাব না এমন অনেক কিছু দেখা যায়। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লেগেছে। সত্যি দাদা এমন জিলাপি ভাজা অনেক দিন দেখা হয়নি। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ লেগে গেল। ধন্যবাদ দাদা।

একদম ঠিক বলেছেন দাদা, গ্রামের সকাল আর বিকেলের সৌন্দর্যটায় অন্যরকম থাকে। গ্রাম বরাবরই ভালো লাগে আমার কাছে। গ্রামে গিয়ে ভালোই সময় কাটিয়েছিলেন দাদা। শীতের রাতে সবাই মিলে পিকনিক করার মজাটাই অন্যরকম।

সত্যি দাদা, শীতকাল শহর থেকে গ্রামেই উপভোগ করতে বেশি মজা। আর শীতকালে গ্রামে পিকনিক করার তো আনন্দই অন্যরকম। দারুণ সব মুহুর্তের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা। ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারছি খুব ভালো সময় কাটিয়েছেন আপনারা।

খুব সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন দাদা। আমি প্রায় ৪ মাসের শহুরে জীবনের প্রতি অতিষ্ট হয়ে গ্রামে ছুটে এসেছি একটু খানি প্রশান্তির খোঁজে। গ্রামের মত শান্তি আর কোথাও নেই। আপনার সকল বর্ণনা চোখ বন্ধ করলেই যেনো চোখের উপরে ভেসে উঠে।

গ্রাম যেনো সকল মন খারাপকে নিমিষেই ভালো করে দিতে পারে। আপনি এবং আপনার পরিবারের সবার প্রতি দোয়া ও ভালোবাসা রইলো দাদা।

যদিও বর্তমান সময়ে আমি গ্রামে আছি ভাই , তাই এমন দৃশ্য বেশ ভালই চোখে পড়েছিল এবারের শীতকালে। তবে এবার তুলনামূলক অনেক ঠান্ডা বেশি ছিল। গ্রামে গিয়ে যে আপনি বেশ ভালো সময় কাটিয়েছিলেন ভাই , তা কিন্তু আপনার ছবি ও লেখা পড়েই বুঝতে পেরেছি। এমন সময় আবার ফিরে আসুক আপনার জীবনে।

শুভেচ্ছা রইল।

অনেক দিন হয়ে গেছে গ্রামে গিয়ে ঐতিহ্যবাহী খাবার খেয়েছি, আমার ধারণা ৭-৮ বছর হয়ে গেছে। এই ছবিগুলো আমাকে পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিল। ধন্যবাদ, দাদা আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

গ্রামে ঘুরতে গিয়ে আপনি বেশ কিছু ফটোগ্রাফি সংগ্রহ করেছেন দাদা। শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। তবে প্রত্যেকটি মানুষের কাছেই শহরের তুলনায় গ্রাম বেশি ভালো লাগে। আমার কাছে আপনার ফটোগ্রাফির মধ্যে সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে রাস্তার পাশে সারিবদ্ধভাবে খেজুর গাছের ফটোগ্রাফি। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য দাদা।

Posted using SteemPro Mobile

বাহ,গ্রামের মধ্যে অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন।দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা,বিশেষ করে সারি সারি খেজুর গাছের মাঝে সুন্দর রাস্তা ও শিশু বটবৃক্ষটি।গ্রামেই শীতকালের প্রকৃত দৃশ্য ফুটে ওঠে।গ্রামে সবই টাটকা জিনিস খাওয়ার মজাই আলাদা।তবে জিলিপিগুলির প্যাচ ঠিক মনমতো লাগলো না, যাইহোক আশা করি পিকনিকে দারুণ মজা করেছেন।ধন্যবাদ দাদা।

দৃশ্যগুলো তবুও যথেষ্ট উপভোগ্য চিলো, তবে বর্ষার সিজনে এবং শীতের শুরুতে গ্রামের পরিবেশটা অনেক বেশী মুগ্ধকর লাগে আমার কাছে। সবুজের সাথে সজীবতার পুরো স্বাদটা পাওয়া যায়। অনেক ধন্যবাদ।

ঠিকি বলেছেন দাদা শীতকে সুন্দর ভাবে উপভোগ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে গ্রামে যেতে হবে আর শিত উপভোগের মুখ্য জায়গা হলো গ্রাম।গ্রামের আকা বাকা পথে যখন শিতের কুয়াসায় ঢেকে যায় পথ অচেনা হয়ে যায়।শিতের শেষে মাঠের ফসলের গন্ধ মনকে এক দারুন অনুভূতি এনে দেয়।তাই আমি গ্রাম কে শীত কালে ভেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি।সুন্দর হয়েছে পোস্ট।

Posted using SteemPro Mobile

আসলেই গ্রামে যেভাবে শীত উপভোগ করা যায় শহরে তেমন একটা উপভোগ করা যায় না। শীতের সকালেই অন্যরকম। যদি মাটির চুলায় সবাই মিলে পিকনিক করা যায় তাহলে তো কথাই নেই। শীত তাহলে বেশ ভালোভাবে উপভোগ করা হয়েছে। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

গ্রাম বাংলার দৃশ্য মন কেড়ে নেয় । গ্রামের প্রাকৃতিক পরিবেশ মন ভালো করার অন্যতম ঔষধ হিসেবে কাজ করে। শীতের সকালে কুয়াশা ভেজা ঘাসে খালি পায়ে হাটতে কত যে ভালো লাগে তা বলে বুঝাতে পারবোনা। আপনার গ্রামের দৃশ্য অনেক সুন্দর। সুন্দর আপনার ফটোগ্রাপির হাত।

দাদা কিছুদিন আগে গ্রামে ঘুরতে যাওয়ার প্রতিটি ফটোগ্রাফি বেশ ভালো লেগেছে। গ্রাম আমাদের মাটি ও মানুষকে উপলব্ধি করতে শেখায়। এটাও ঠিক বলেছেন শীতের আমেজ গ্রামে যতটা উপভোগ করা যায়। শহরে সেটা কখনোই যায় না।

গ্রামের সুন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। গ্রাম বাংলার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
এটা ঠিক দাদা শীতকালে গ্রামে কাটানোর
মজাই আলাদা। কুয়াশা ভেজা মাঠ, ধানের ক্ষেত
শীতের সকালের নানার রকমের পিঠা। শীতের
আনন্দটাই অন্যরকম। আপনারা গ্রামে গিয়ে
অনেক মজা করেছেন ঘুরাঘুরি করেছেনএবং পিকনিক করেছেন জেনে ভালো লাগলো।অনেক ধন্যবাদ দাদা সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

শীতের সময় গ্রামীণ প্রকৃতি আসলেই খুব সুন্দর। সকাল বেলায় একরকম প্রকৃতি এবং বিকেল বেলায় আরেক রকম প্রকৃতি দেখা যায়। আর শীতের সময়টা উপভোগ্য হলো গ্রামে। আর আপনারা গ্রামে গিয়ে বেশ ভালো একটা সময় কাটিয়েছেন দেখছি। সবাই মিলে পিকনিক করার আনন্দটাই আলাদা। তবে পিকনিকের আয়োজন তো কম ছিল না। বড় বড় পাতিলে করেই দেখছি রান্নাবান্না চলছে। আসলে সবাই মিলে এভাবে শীতকালীন সময়ে পিকনিক করলে অনেক বেশি ভালো লাগে। খুব ভালো লাগলো দাদা আপনাদের এই মুহূর্তগুলো পড়তে পেরে।