আমার অতি সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ বিষয়ক আপডেট -০৯steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)


দার্জিলিঙে আসার পরের দিন সকালবেলা । গাড়ি রেন্ট করা হলো একটা পুরো দিনের জন্য । সকাল সকাল ব্রেকফাস্ট করে আমরা বেরিয়ে পড়লুম । কাছাকাছি যতগুলো সাইট সিয়িং আছে আমাদের টার্গেট আজ সেগুলো দেখে ফেলা । প্রথমেই ড্রাইভার আমাদের নিয়ে গেলো "পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুওলজিক্যাল পার্ক" ।

এটি আসলে একটা হিমালয়ের জঙ্গলের প্রাণীদের নিয়ে একটা চিড়িয়াখানা । একটা প্রকান্ড টিলা । সেই টিলার এক পাশে রাস্তার সাইডে সারি সারি বন্যপ্রাণীদের থাকার স্থান । অন্য সাইডে খাড়া পাহাড় । রাস্তাটা টিলাটিকে বেড় দিয়ে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে ক্রমশঃ উপরের দিকে উঠে গেছে ।

এই চিড়িয়াখানায় রয়েছে দার্জিলিঙের সিঞ্চল অভয়ারণ্যে পাওয়া বিভিন্ন বন্যপ্রাণী - রয়েল বেঙ্গল টাইগার, লেপার্ড, ব্ল্যাক প্যান্থার, হিমালয়ান তুষার চিতা, ভাল্লুক, বিভিন্ন জাতের পাহাড়ি ছাগল ও ভেড়া, মাস্ক ডিয়ার, গয়াল, হরেক প্রজাতির ফিজান্ট, ময়ূর এবং বন মোরগ, পাহাড়ি নেকড়ে, লাল হনুমান, কচ্ছপ, রেড পান্ডা প্রভৃতি ।

পাহাড়ের একদম টপে রয়েছে একটা বন্যপ্রাণী মিউজিয়াম এবং "হিমালয়ান মাউন্টেয়ারিং ইনস্টিটিউট" । পুরো বন্যপ্রাণ পার্ক এবং মিউজিয়ামটি ঘুরে দেখতে প্রায় দুই ঘন্টা পার হয়ে গেলো ।

আজকে শুধুমাত্র চিড়িয়াখানার ফোটোগ্রাফগুলো শেয়ার করছি । আগামীকাল হিমালয়ান বন্যপ্রাণ মিউজিয়ামের ছবি শেয়ার করবো ।


পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুওলজিক্যাল পার্ক -এর প্রধান গেটের সামনে আমরা ।

তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ০৯ টা ৪০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


চিড়িয়াখানায় ঢোকার পরে টিনটিনবাবুর একটা ফটো নিলাম । এরপরে ঘুরে ঘুরে দেখা শুরু । প্রথমেই হিমালয়ান ব্ল্যাক বিয়ার, পাহাড়ি দশ রকমের ভেড়া দেখে ফেললাম । উপরের ছবিতে হিমালয়ের কালো ভাল্লুক এবং পাহাড়ি হরিণ গয়াল -এর ফটোগ্রাফ দেয়া হয়েছে ।

তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ০৯ টা ৫০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এরপরে আমরা আরো হরেক রকমের পাহাড়ি হরিণ ও ভেড়া দেখলাম । একটা পাহাড়ি ছাগল দেখেছিলাম যেটি আকারে একটা ঘোড়ার চাইতেও বিশাল । চিড়িয়াখানার রাস্তাটি কেমন তার দুটি ছবি দিয়েছি । আর বাকি ফোটোগুলো হলো ইন্ডিয়ান মাস্ক ডিয়ারের ।

তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ১০ টা ২০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ছবিগুলো কোন প্রাণীর তা কি আর বলে দেওয়া লাগবে ?

তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ১০ টা ৪০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


উপরের দুটি ছবির মধ্যে একটি হলো কালো চিতার, আরেকটি চিতাবাঘের । চোখে মেলানোই একটা চ্যালেঞ্জ । দেখুন তো পান কি না খুঁজে বের করতে । নিচের ফটোটা হলো চিড়িয়াখানার একদম মাথাতে একটা সুন্দর বসার জায়গা আছে তার ফটো ।

তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ১০ টা ৪০ মিনিট

স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus

ক্যামেরা মডেল : EB2101

ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


✡ ধন্যবাদ ✡


পরিশিষ্ট


প্রতিদিন ৫০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (500 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)




সময়সীমা : ২২ নভেম্বর ২০২২ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত


তারিখ : ২৩ নভেম্বর ২০২২


টাস্ক ১২১ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 700b2ad308b0bb4b75f39a52f6421400932de143e2ff0525484e63d922ccb61a

টাস্ক ১২১ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

চিড়িয়াখানাটা ভীষণ সুন্দর, বিশেষ পাহাড়ের মধ্যে ধাপে ধাপে সুন্দর করে প্রানীগুলো সাজানো গোছানো ভাবে রেখেছে। খুব ইচ্ছে রয়েছে একবার দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার। ছবিগুলো কিন্তু ভীষণ সুন্দর ছিল দাদা।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Congratulations!

Your post has been rewarded by the Seven Team.

Support partner witnesses

@cotina
@bangla.witness
@xpilar.witness

We are the hope!

পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুওলজিক্যাল পার্ক- বাপরে কি কঠিন একটা নাম! যাক দাদা, নামটা যাই হোক, আপনারা দুই ঘন্টা ধরে পার্কের মধ্যে ঘুরে পার্কে থাকা বন্যপ্রাণী গুলোর যে ফটোগ্রাফি করেছেন । সেটা দেখে পার্কের নাম উচ্চারণ করার যে কষ্ট সেটা ভুলে গেলাম। বন্যপ্রাণী গুলোর খুব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা।

সত্যি দাদা ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে আপনার নিচে দুইটা ফটোগ্রাফি দেখে আসলেই একটু দ্বিধাদ্বন্দে পড়ে গিয়েছিলাম। প্রথমে অনেকক্ষণ চোখ খুলে তাকিয়ে ছিলাম কিছুই দেখতে পারছিলাম না কিন্তু নিচে আপনার লেখাগুলো পড়ে আরো ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম যে না আসলে একটা চিতা আর একটু কালো চিতা ছবিতে দেখা যাচ্ছে।

দার্জিলিং নামটা শুনলেই ভাল লাগে সেখানে জানিনা কখুনো যাওয়ার সুযোগ হবে কিনা তবে দাদা আপনার দেওয়া পোস্টের আপডেট এর মাধ্যমে আমরা সেখানে না গিয়েও জানতে পারছি দেখতে পারছি।ধন্যবাদ দাদা❤️

আজকের পর বেশি অসাধারণ কিছু আলোকচিত্র তুলে ধরেছেন ভ্রমণকাহিনীর খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি বিশেষ করে নতুন নতুন কিছু প্রাণীর ছবি দেখতে পেলাম।।
একদম শেষে যেয়ে ফটোগুলো শেয়ার করেছেন কালো চিতা এবং চিতাবাঘ আসলে চোখে মেলা দুষকর একটু ভাল করে তাকালেই দেখতে পাওয়া যাবে।

চিড়িয়াখানায় দারুন সময় কাটিয়েছেন দাদা। টিনটিন বাবু নিশ্চয়ই অনেক খুশি হয়েছে। এই প্রাণীগুলোকে একসাথে দেখে টিনটিন বাবুর মনে হয় অনেক ভালো লেগেছে। দাদা আপনার ভ্রমণের গল্প পড়ে ভালো লাগলো। সেই সাথে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। হয়তো সেখানে যাওয়ার সুযোগ হবে না তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক খুশি হলাম দাদা।

জি দাদা পেয়েছি! কালো চিতার আর চিতাবাঘ রয়েছে। এদেরকে এক খাচায় রাখলে মারামারি লেগে যাবে নাকি দাদা। রয়েল বেঙ্গল টাইগার আপনাদের একদম সামনে চলে আসছিল। টিনটিন বাবু ভয় পায়নি নাকি দেখে 😁।

দাদা চিড়িয়াখানায় গেলেন, খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। টিনটিন বাবু নিশ্চয়ই অনেক মজা পেয়েছে।একসাথে এত এত পশুকে দেখে।আপনি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে খুব ভাল লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক কিছুই দেখতে আর জানতে পেলাম।অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনার ভ্রমণ বিষয়ক সংক্ষিপ্ত আপডেট ৯ বেশ ভালো লেগেছে।দার্জিলিং এর পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুলজিক্যাল পার্ক এই খানে অনেক প্রাণীর বাস বলা যায় চিড়িয়াখানা বেশ বড় মনে হচ্ছে এত সব প্রাণী আছে।আবার পাহাড়ের চূড়ায় রয়েছে মিউজিয়াম ।সেটা দেখতেও আপনার দুই ঘণ্টা লেগে গিয়েছিল,সুন্দর ছিল অনেক মনে হয়।কিন্তু মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফি গুলো মিস করলাম দাদা ।আজকে শুধু চিড়িয়াখানার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন।খুব সুন্দর ছিল ফটোগ্রাফি গুলো।ধন্যবাদ আপনাকে দাদা সুন্দর ব্লগটি শেয়ার করার জন্য।

পাহাড়ি চিড়িয়াখানা, দেখতে আসলেই সুন্দর। টিনটিন নিশ্চিয়ই অনেক মজা পেয়েছে পশু পাখি গুলো দেখে।দাদা আমি তো ছবিতে কালো চিতা ও চিতা বাঘ খুঁজে পেয়ে গিয়েছি।

GridArt_20221123_163704633.jpg

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



আসলে দাদা দার্জিলিং নামটা আমি অনেক বার শুনেছি এবং এটাও শুনেছে সেখানে অনেক দেখার মত সুন্দর সুন্দর জিনিস আছে। জানি সেটা দেখার সৌভাগ্য আমাদের হবে না কিন্তু আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তার কিছুটা অংশ পূরণ করলাম।পাহাড়ি হরিণ, ভেড়া, চিতাবাঘ গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ছিল।তবে কালো চিতা বাঘ আমি কখনো দেখিনি।তবে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সেটাও দেখে নিলাম।সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা এই প্রাণী গুলোর সঙ্গে কমবেশি সবারই পরিচিতি আছে, তবে আগ্রহ বেড়ে গেল হিমালয়ের বন্যপ্রাণীর মিউজিয়ামের ছবি দেখার জন্য। তবে সময়টা যে বেশ ভালোই উপভোগ করেছেন তা কিন্তু ছবি গুলোই বলে দিচ্ছে।

হ্যা দাদা চিতা বাঘকে খুঁজে পেয়েছি।তবে চোখকে বেশ কষ্ট দিতে হয়েছে চিতা ভাইকে খুঁজে বের করতে।হাহাহাহা,তবে জায়গাটা জাস্ট দারুণ!

ওয়াও দাদা অসাধারণ বন্যপ্রাণী পার্কটি ৷ আর বেশ পাহাড়ি জায়গায় প্রতিটি ফটোগ্রাফি সত্যি অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে ৷ তার সাথে বন্যপ্রাণী গুলো ৷
সত্যি দাদা আপনি ভ্রমন করাতে আমরা অনেক দেখত ও জানতে পারলাম ৷
দাদা ধন্যবাদ ৷

iss baar hume zoo par lekar kaye aapke ache tasweero ke saat

ছবিগুলো কোন প্রাণীর তা কি আর বলে দেওয়া লাগবে ?

দাদা আর বলতে হবে না। বাঘ মামারা বন্দি থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে গেছে। চিতা বাঘ মামাকে তো ভাল করে দেখাই যাচ্ছে না। একটি গর্তে আরামে শুয়ে আছে। ডিস্টার্ব করেনটি ভাল করেছেন। রাস্তাটা এত সুন্দর যে কমেন্ট করার ভাষা নেই। আজকের পোষ্টে অনেক অদেখা,অজানা জিনিষ দেখলাম। ধন্যবাদ দাদা।

পাহাড়ী রাস্তার মাঝে এমন চিড়িয়াখানা। ব্যাপারটা বেশ লেগেছে আমার কাছে দাদা। টিনটিন সব থেকে বেশি খুশি হয়েছে এখানে এসে তাই না ? চিতা বাঘ কে তো অনেক কষ্টে খুঁজে পেলাম দাদা। কিন্তু রয়েল বেঙ্গল টাইগার বেশ মুডে ঘুরছিল দেখলাম।

Good morning @rme

The other day you wrote about SteemPro so I decided to share with you link to some other front-end which is being developed on steem chain:
https://steemit.com/hive-102132/@upvu/upvu-2-0-a-new-3rd-party-frontend-is-coming

Check it out

It's really awesome. @faisalamin, @moh.arif

Is there any way to reach out to you via discord @rme?

I'm aware that you're supporting development of SteemPro and I would like to help out to bring more awareness and exposure to this project.

Perhaps you could add me (crypto.piotr#3426)?

Cheers, Piotr

Hello,
Yes, My discord id is phantom#7044

Hi @rme

I added you already a while ago but whenever I send you a message I receive this in return:

Clyde BOT
Your message could not be delivered. This is usually because you don't share a server with the recipient or the recipient is only accepting direct messages from friends.

First you have to send me a friend request :)

I actually did it. Twice already ... can you please check out your pending requests?

That's a really good initiative by @upvu Team, we appreciate their work; yes, it's true that we need more front-end to become more popular.We always support the UPVU team. We are always ready to cooperate and provide support in any matter if required.

It's not developed, We can say that some changes in ecency code and deployed.

feliz retorno

সারাদিনের জন্য রেন্ট কার ভাড়া করে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েছেন। চিড়িয়াখানা সবগুলোই ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল। কিন্তু কথা হচ্ছে আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর কান্না ভেজা চোখে দেখে তেমন একটা ভালো লাগেনি। টিনটিনের কান্না করার রহস্যটা কি জানতে পারি দাদা। আর আপনি যে চিতা বাঘের ফটোগ্রাফিটা বের করার জন্য বলছে সেটা জুম করলেই দেখতে পাওয়া যায়। আমাদেরকে চিড়িয়াখানার ফটোগ্রাফি গুলো উপহার দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল দাদা।

বাস্তবে এরকম টিলা দেখার সৌভাগ্য এখনো হয়নি দাদা তবে আপনার মাধ্যমে বেশ কিছু ছবি দেখে নিলাম। গত কয়েক বছর আগে চট্টগ্রামের ফয়েস লেকে গিয়েছিলাম।। সেখানে এরকম কিছু টিলা ছিল তবে এতটা বড় ছিল না এবং সেখানে পশু পাখির সংখ্যা অনেক কম ছিল।।

ছোট থেকে চিড়িয়াখানা যেন একটা ক্রেজ ছিল মাথায়। চিড়িয়াখানায় যেতেই হবে। অনেক চিড়িয়াখানাতে গেছি।যখন উত্তরাখণ্ডে ঘুরতে গেছে সেখানেও গিয়েছিলাম।কলকাতা চিড়িয়াখানা,পুরীতে।কিন্তু এই চিড়িয়াখানাতে যাওয়া হয়েছে কিনা ঠিক মনে পড়ছে না।আপনারা তো সত্যিই খুব লাকি।বাঘ মামাকে এত কাছ থেকে দেখতে পেরেছেন। দেখে তো মনে হচ্ছে গায়ে হাত দিয়ে আদর করে দেওয়া যাবে। মানে যদিও আদর করতে গেলে সে হাতটা হয়তো আর থাকবে না।😄দারুন লাগলো এত কাছ থেকে বাঘ আমি খুব কমই দেখেছি।